বিশ্বজুড়ে দাপট দেখাচ্ছে করোনার ধরন ডেলটা। এই ধরন প্রথম ভারতে পাওয়া যায়। তখন এটিকে ভারতীয় ধরন বলে চিহ্নিত করা হতো। পরে ভারতের আপত্তিতে গ্রিক বর্ণমালার অক্ষর অনুযায়ী করোনা ভাইরাসের বিভিন্ন সংস্করণের নামকরণের সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ডেলটার পরেও বিশ্বে এসেছে করোনার আরও নতুন ধরন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু ডেলটা নয়, করোনার নতুন ধরনগুলোও বিশ্বের জন্য শঙ্কার হতে পারে।
চীনের গবেষকেরা বলেছেন, ডেলটায় আক্রান্ত এক ব্যক্তির নাকে করোনার স্বাভাবিক ধরনের চেয়ে ১ হাজার ২৬০ গুণ বেশি ভাইরাস থাকে। স্বাভাবিক করোনার ধরনের উপসর্গ সাত দিনের মধ্যে দেখা দেয়। আর ডেলটা ধরনে আক্রান্তদের উপসর্গ দুই-তিন দিনের মধ্যেই দেখা দেয়। আর এ কারণে মানুষের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য কম সময় পায়।
ডেলটার পরেই সবচেয়ে বেশি বিপজ্জনক মনে করা হয় করোনা ল্যাম্বডা ধরনকে। এই ধরন গত বছরের ডিসেম্বরে পেরুতে শনাক্ত হয়।
জার্মানির গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ অন শেয়ারিং অল ইনফ্লুয়েঞ্জার (জিআইএসএআইডি) তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাইয়ে বিশ্বে এ ধরনে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছিল। তবে চার সপ্তাহ পর সেটি নেমে যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ল্যাম্বডাকে ভ্যারিয়েন্টস অব ইন্টারেস্ট হিসেবে আখ্যায়িত করেছিল। গবেষণায় দেখা গেছে, ল্যাম্বডা ধরনের মিউটেশন ভ্যাকসিনের অ্যান্টিবডিকে হ্রাস করতে পারে।
গত জানুয়ারিতে কলোম্বিয়ায় করোনার নতুন একটি ধরন শনাক্ত হয়, যার বৈজ্ঞানিক নাম ছিল বি.১.৬২১। গত ৩০ আগস্ট বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে গ্রিক বর্ণমালা অনুযায়ী এই ধরনের নাম দেওয়া হয় মিউ।
গবেষকেরা বলছেন, মিউ ধরনের মিউটেশনও সংক্রমণ বাড়াতে পারে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বুলেটিনে বলা হয়, কলম্বিয়ায় করোনায় আক্রান্ত ৩৯ শতাংশ মানুষের দেহে মিউ ধরন পাওয়া গেছে এবং ইকুয়েডরে করোনায় আক্রান্ত ১৩ শতাংশ মানুষের দেহে এই মিউ ধরন পাওয়া গেছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, মিউ ধরন ইউরোপ ও দক্ষিণ আমেরিকার কিছু জায়গায় ব্যাপক সংক্রমণ ঘটিয়েছে।
মার্কিন হোয়াইট হাউসের প্রধান মেডিকেল উপদেষ্টা ড. অ্যান্থনি ফাউচি জানিয়েছেন, মার্কিন কর্মকর্তারা এটিকে পর্যবেক্ষণ করছেন। তবে মিউকে এখনই হুমকির বলে মনে করছেন না তিনি।
বিশেষজ্ঞদের মতে, যাঁরা এখনো ভ্যাকসিন পাননি তাঁরাই বিশ্বে করোনা ছড়ানোর সুযোগ করে দিচ্ছেন। আর বিশ্বের উন্নত দেশগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে, যাতে গরিব দেশের মানুষ পর্যাপ্ত পরিমাণে ভ্যাকসিন পান।
তবে করোনার টিকা মৃত্যু এবং গুরুতর অসুস্থতা প্রতিরোধ করতে পারলেও সংক্রমণ ঠেকাতে পারে না।
বিশ্বজুড়ে দাপট দেখাচ্ছে করোনার ধরন ডেলটা। এই ধরন প্রথম ভারতে পাওয়া যায়। তখন এটিকে ভারতীয় ধরন বলে চিহ্নিত করা হতো। পরে ভারতের আপত্তিতে গ্রিক বর্ণমালার অক্ষর অনুযায়ী করোনা ভাইরাসের বিভিন্ন সংস্করণের নামকরণের সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ডেলটার পরেও বিশ্বে এসেছে করোনার আরও নতুন ধরন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু ডেলটা নয়, করোনার নতুন ধরনগুলোও বিশ্বের জন্য শঙ্কার হতে পারে।
চীনের গবেষকেরা বলেছেন, ডেলটায় আক্রান্ত এক ব্যক্তির নাকে করোনার স্বাভাবিক ধরনের চেয়ে ১ হাজার ২৬০ গুণ বেশি ভাইরাস থাকে। স্বাভাবিক করোনার ধরনের উপসর্গ সাত দিনের মধ্যে দেখা দেয়। আর ডেলটা ধরনে আক্রান্তদের উপসর্গ দুই-তিন দিনের মধ্যেই দেখা দেয়। আর এ কারণে মানুষের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য কম সময় পায়।
ডেলটার পরেই সবচেয়ে বেশি বিপজ্জনক মনে করা হয় করোনা ল্যাম্বডা ধরনকে। এই ধরন গত বছরের ডিসেম্বরে পেরুতে শনাক্ত হয়।
জার্মানির গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ অন শেয়ারিং অল ইনফ্লুয়েঞ্জার (জিআইএসএআইডি) তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাইয়ে বিশ্বে এ ধরনে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছিল। তবে চার সপ্তাহ পর সেটি নেমে যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ল্যাম্বডাকে ভ্যারিয়েন্টস অব ইন্টারেস্ট হিসেবে আখ্যায়িত করেছিল। গবেষণায় দেখা গেছে, ল্যাম্বডা ধরনের মিউটেশন ভ্যাকসিনের অ্যান্টিবডিকে হ্রাস করতে পারে।
গত জানুয়ারিতে কলোম্বিয়ায় করোনার নতুন একটি ধরন শনাক্ত হয়, যার বৈজ্ঞানিক নাম ছিল বি.১.৬২১। গত ৩০ আগস্ট বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে গ্রিক বর্ণমালা অনুযায়ী এই ধরনের নাম দেওয়া হয় মিউ।
গবেষকেরা বলছেন, মিউ ধরনের মিউটেশনও সংক্রমণ বাড়াতে পারে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বুলেটিনে বলা হয়, কলম্বিয়ায় করোনায় আক্রান্ত ৩৯ শতাংশ মানুষের দেহে মিউ ধরন পাওয়া গেছে এবং ইকুয়েডরে করোনায় আক্রান্ত ১৩ শতাংশ মানুষের দেহে এই মিউ ধরন পাওয়া গেছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, মিউ ধরন ইউরোপ ও দক্ষিণ আমেরিকার কিছু জায়গায় ব্যাপক সংক্রমণ ঘটিয়েছে।
মার্কিন হোয়াইট হাউসের প্রধান মেডিকেল উপদেষ্টা ড. অ্যান্থনি ফাউচি জানিয়েছেন, মার্কিন কর্মকর্তারা এটিকে পর্যবেক্ষণ করছেন। তবে মিউকে এখনই হুমকির বলে মনে করছেন না তিনি।
বিশেষজ্ঞদের মতে, যাঁরা এখনো ভ্যাকসিন পাননি তাঁরাই বিশ্বে করোনা ছড়ানোর সুযোগ করে দিচ্ছেন। আর বিশ্বের উন্নত দেশগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে, যাতে গরিব দেশের মানুষ পর্যাপ্ত পরিমাণে ভ্যাকসিন পান।
তবে করোনার টিকা মৃত্যু এবং গুরুতর অসুস্থতা প্রতিরোধ করতে পারলেও সংক্রমণ ঠেকাতে পারে না।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে