পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে চলতি বছরের ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অর্থাৎ ১১ মাসে ৪৫ সাংবাদিক হত্যার শিকার হয়েছেন। মধ্যপ্রাচ্যের গাজায় চলমান যুদ্ধে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে ব্যাপক সাংবাদিক হতাহতের ঘটনার পরও এই সংখ্যা ২০০২ সালের পর সর্বনিম্ন। এই তথ্য দিয়েছে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা ও তথ্য অধিকার নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার (আরএসএফ)।
আরএসএফের হিসাব অনুসারে, ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধ শুরুর পর পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় অন্তত ১৩ সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। যদিও গাজায় এবার যুদ্ধ শুরুর পর মোট সাংবাদিক নিহতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫৬। নিহত এই সাংবাদিকেরা পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় হত্যা কিংবা খুন হননি বলে আরএসএফ উল্লেখ করেছে।
আরএসএফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরে প্রথম ১১ মাসে বিশ্বব্যাপী ৫২১ জনন সাংবাদিককে নির্বিচারে আটক করা হয়েছে। ২০২২ সালের তুলনায় তা ৮ দশমিক ৪ শতাংশ কম। নির্বিচারে সাংবাদিক আটকের বেশির ভাগ ঘটনা ঘটেছে চীন, মিয়ানমার ও বেলারুশে।
আরএসএফ বলেছে, চলতি বছরে যুদ্ধক্ষেত্রে সাংবাদিকতা করার কারণে ২৩ সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। তাঁদের বেশির ভাগই গাজায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধের কারণে হত্যার শিকার হন। গত পাঁচ বছরের মধ্যে এবারই শান্তি বিরাজমান অঞ্চল থেকে যুদ্ধক্ষেত্রে হত্যাকাণ্ডের শিকার হলেন সর্বোচ্চসংখ্যক সাংবাদিক।
এদিকে এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর মধ্যপ্রাচ্যে অন্তত ৬৩ সাংবাদিক হত্যার শিকার হন। যদিও আরএসএফের সংজ্ঞা অনুযায়ী লিপিবদ্ধ হন মাত্র ১৭ জন। এর মধ্যে গাজায় তা ১৩ জন বলেও উল্লেখ করেছে আরএসএফ।
আরএসএফ আরও বলেছে, পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিক খুন বা হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ২০২২ সালের তুলনায় ১৬ জন কমেছে। গত বছর ৬১ সাংবাদিক নিহত হয়েছিলেন। ২০১২ ও ২০১৩ সালে ১৪০ জনের বেশিসংখ্যক সাংবাদিক নিহত হন। তখন ইরাক ও সিরিয়ায় যুদ্ধ চলছিল।
এ ছাড়া বিশ্বব্যাপী জিম্মি আছেন ৫৪ জন সাংবাদিক। এর মধ্যে চলতি বছরই অপহৃত হন সাতজন। এ ছাড়া সাংবাদিক নিখোঁজ রয়েছেন ৮৪ জন।
পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে চলতি বছরের ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অর্থাৎ ১১ মাসে ৪৫ সাংবাদিক হত্যার শিকার হয়েছেন। মধ্যপ্রাচ্যের গাজায় চলমান যুদ্ধে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে ব্যাপক সাংবাদিক হতাহতের ঘটনার পরও এই সংখ্যা ২০০২ সালের পর সর্বনিম্ন। এই তথ্য দিয়েছে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা ও তথ্য অধিকার নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার (আরএসএফ)।
আরএসএফের হিসাব অনুসারে, ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধ শুরুর পর পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় অন্তত ১৩ সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। যদিও গাজায় এবার যুদ্ধ শুরুর পর মোট সাংবাদিক নিহতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫৬। নিহত এই সাংবাদিকেরা পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় হত্যা কিংবা খুন হননি বলে আরএসএফ উল্লেখ করেছে।
আরএসএফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরে প্রথম ১১ মাসে বিশ্বব্যাপী ৫২১ জনন সাংবাদিককে নির্বিচারে আটক করা হয়েছে। ২০২২ সালের তুলনায় তা ৮ দশমিক ৪ শতাংশ কম। নির্বিচারে সাংবাদিক আটকের বেশির ভাগ ঘটনা ঘটেছে চীন, মিয়ানমার ও বেলারুশে।
আরএসএফ বলেছে, চলতি বছরে যুদ্ধক্ষেত্রে সাংবাদিকতা করার কারণে ২৩ সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। তাঁদের বেশির ভাগই গাজায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধের কারণে হত্যার শিকার হন। গত পাঁচ বছরের মধ্যে এবারই শান্তি বিরাজমান অঞ্চল থেকে যুদ্ধক্ষেত্রে হত্যাকাণ্ডের শিকার হলেন সর্বোচ্চসংখ্যক সাংবাদিক।
এদিকে এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর মধ্যপ্রাচ্যে অন্তত ৬৩ সাংবাদিক হত্যার শিকার হন। যদিও আরএসএফের সংজ্ঞা অনুযায়ী লিপিবদ্ধ হন মাত্র ১৭ জন। এর মধ্যে গাজায় তা ১৩ জন বলেও উল্লেখ করেছে আরএসএফ।
আরএসএফ আরও বলেছে, পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিক খুন বা হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ২০২২ সালের তুলনায় ১৬ জন কমেছে। গত বছর ৬১ সাংবাদিক নিহত হয়েছিলেন। ২০১২ ও ২০১৩ সালে ১৪০ জনের বেশিসংখ্যক সাংবাদিক নিহত হন। তখন ইরাক ও সিরিয়ায় যুদ্ধ চলছিল।
এ ছাড়া বিশ্বব্যাপী জিম্মি আছেন ৫৪ জন সাংবাদিক। এর মধ্যে চলতি বছরই অপহৃত হন সাতজন। এ ছাড়া সাংবাদিক নিখোঁজ রয়েছেন ৮৪ জন।
ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩০ মিনিট আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
৩২ মিনিট আগেলোহিত সাগরে মার্কিন রণতরীতে তাৎক্ষণিকভাবে হামলা চালানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি। মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম প্রেস টিভির এক প্রতিবেদনে হুতি মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারির বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, জায়নবাদী শত্রুর পক্ষে মার্কিন আগ্রাসন উপেক্ষা করার মতো নয়।
১ ঘণ্টা আগেচলমান সংঘাতে প্রাণনাশের আশঙ্কায় সম্ভাব্য তিনজন উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। যে কোনো সময় গুপ্তহত্যার শিকার হতে পারেন, এমন শঙ্কায় বর্তমানে বাঙ্কারে অবস্থান করছেন তিনি। অবস্থান গোপন রাখতে মোবাইল ফোনসহ যেকোনো ডিভাইস ব্যবহার থেকে বিরত থাকছেন।
১ ঘণ্টা আগে