বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট ২০২৫
ডয়চে ভেলে
অভিবাসীদের জন্য গত এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বিভীষিকাময় বছর ছিল ২০২৩। এমনটাই জানিয়েছে জাতিসংঘ। গত বছর উন্নত জীবনের আশায় অভিবাসী হতে গিয়ে সাড়ে আট হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন। গত বুধবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে আন্তর্জাতিক এ সংস্থাটির অভিবাসন বিষয়ক সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (আইওএম) এ তথ্য জানিয়েছে।
আইওএমের প্রতিবেদন অনুসারে, অনিয়মিত পথে উত্তর আফ্রিকা থেকে ইউরোপে যেতে চাওয়া অভিবাসীদের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভূমধ্যসাগরীয় পথে গত বছর ২০২২ সালের তুলনায় ২০ শতাংশ বেশি অভিবাসী প্রাণ হারিয়েছেন। গত বছর বিশ্বের বিভিন্ন অভিবাসন রুটে অন্তত ৮ হাজার ৫৬৫ জন মারা গেছে।
আইওএমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘এ বছর (২০২৩ সালে) মৃত্যুর সংখ্যা ২০২২ সালের তুলনায় ২০ শতাংশ বেড়ে যাওয়া ভবিষ্যতে এমন মর্মান্তিক প্রাণহানির ঘটনা রোধে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে।’ আইওএমের ‘মিসিং মাইগ্রেন্টস’ প্রকল্প বিশ্বব্যাপী অভিবাসীদের মৃত্যু ও নিখোঁজ হওয়ার তথ্য সংগ্রহ করে থাকে।
আইওএমের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল উগোচি ড্যানিয়েলস বলেন, ‘মিসিং মাইগ্রেন্টস প্রকল্পের সংগৃহীত এই ভয়াবহ পরিসংখ্যান আমাদের মনে করিয়ে দেয়, সবার জন্য নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিত করতে আমাদের অবশ্যই আরও বড় পদক্ষেপের জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে হবে। যেন এখন থেকে ১০ বছর পর মানুষকে উন্নত জীবনের জন্য জীবনের ঝুঁকি নিতে না হয়।’
এর আগে, ২০২২ সালে অভিবাসীদের মৃত্যুর সংখ্যা ২০১৬ সালের রেকর্ড ৮ হাজার ৮৪ জনকে ছাড়িয়ে গেছে। নিরাপদ, নিয়ন্ত্রিত পথের অভাবের কারণেই হাজার হাজার অভিবাসনপ্রত্যাশী বিপজ্জনক পথ বেছে নিতে বাধ্য হয় বলেও জানিয়েছে আইওএম।
ভূমধ্যসাগর অভিবাসীদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক পথ হিসেবে বিবেচিত হওয়া সত্ত্বেও উত্তর আফ্রিকা থেকে ইউরোপে পৌঁছানোর সময় এ পথে ২০২৩ সালে কমপক্ষে তিন হাজার ১২৯ জন মারা গেছে। যা ২০১৭ সালের পর এই রুটে সর্বোচ্চ মৃত্যু।
আইওএমের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালে আফ্রিকায় মারা গেছে ১ হাজার ৮৬৬ জন অভিবাসনপ্রত্যাশী ও এশিয়ায় ২ হাজার ১৩৮ জন। মারা যাওয়াদের অনেকেই আফ্রিকার সাহারা মরুভূমি ও স্পেনের ক্যানারি দ্বীপপুঞ্জের সমুদ্র পথে মারা গেছেন। এশিয়ায় প্রাণ হারানো অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মধ্যে বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা ও আফগান শরণার্থী আছে।
প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে মারা যাওয়া মোট অভিবাসীর মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি প্রাণ হারিয়েছেন সমুদ্রে ডুবে। এ ছাড়া গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা গেছেন ৯ শতাংশ এবং বিভিন্ন ধরনের সহিংসতায় আরও ৭ শতাংশ অভিবাসীর মৃত্যু হয়েছে। উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের প্রথম দুই মাসে ৫১২ জন অভিবাসী প্রাণ হারিয়েছেন।
অভিবাসীদের জন্য গত এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বিভীষিকাময় বছর ছিল ২০২৩। এমনটাই জানিয়েছে জাতিসংঘ। গত বছর উন্নত জীবনের আশায় অভিবাসী হতে গিয়ে সাড়ে আট হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন। গত বুধবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে আন্তর্জাতিক এ সংস্থাটির অভিবাসন বিষয়ক সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (আইওএম) এ তথ্য জানিয়েছে।
আইওএমের প্রতিবেদন অনুসারে, অনিয়মিত পথে উত্তর আফ্রিকা থেকে ইউরোপে যেতে চাওয়া অভিবাসীদের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভূমধ্যসাগরীয় পথে গত বছর ২০২২ সালের তুলনায় ২০ শতাংশ বেশি অভিবাসী প্রাণ হারিয়েছেন। গত বছর বিশ্বের বিভিন্ন অভিবাসন রুটে অন্তত ৮ হাজার ৫৬৫ জন মারা গেছে।
আইওএমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘এ বছর (২০২৩ সালে) মৃত্যুর সংখ্যা ২০২২ সালের তুলনায় ২০ শতাংশ বেড়ে যাওয়া ভবিষ্যতে এমন মর্মান্তিক প্রাণহানির ঘটনা রোধে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে।’ আইওএমের ‘মিসিং মাইগ্রেন্টস’ প্রকল্প বিশ্বব্যাপী অভিবাসীদের মৃত্যু ও নিখোঁজ হওয়ার তথ্য সংগ্রহ করে থাকে।
আইওএমের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল উগোচি ড্যানিয়েলস বলেন, ‘মিসিং মাইগ্রেন্টস প্রকল্পের সংগৃহীত এই ভয়াবহ পরিসংখ্যান আমাদের মনে করিয়ে দেয়, সবার জন্য নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিত করতে আমাদের অবশ্যই আরও বড় পদক্ষেপের জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে হবে। যেন এখন থেকে ১০ বছর পর মানুষকে উন্নত জীবনের জন্য জীবনের ঝুঁকি নিতে না হয়।’
এর আগে, ২০২২ সালে অভিবাসীদের মৃত্যুর সংখ্যা ২০১৬ সালের রেকর্ড ৮ হাজার ৮৪ জনকে ছাড়িয়ে গেছে। নিরাপদ, নিয়ন্ত্রিত পথের অভাবের কারণেই হাজার হাজার অভিবাসনপ্রত্যাশী বিপজ্জনক পথ বেছে নিতে বাধ্য হয় বলেও জানিয়েছে আইওএম।
ভূমধ্যসাগর অভিবাসীদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক পথ হিসেবে বিবেচিত হওয়া সত্ত্বেও উত্তর আফ্রিকা থেকে ইউরোপে পৌঁছানোর সময় এ পথে ২০২৩ সালে কমপক্ষে তিন হাজার ১২৯ জন মারা গেছে। যা ২০১৭ সালের পর এই রুটে সর্বোচ্চ মৃত্যু।
আইওএমের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালে আফ্রিকায় মারা গেছে ১ হাজার ৮৬৬ জন অভিবাসনপ্রত্যাশী ও এশিয়ায় ২ হাজার ১৩৮ জন। মারা যাওয়াদের অনেকেই আফ্রিকার সাহারা মরুভূমি ও স্পেনের ক্যানারি দ্বীপপুঞ্জের সমুদ্র পথে মারা গেছেন। এশিয়ায় প্রাণ হারানো অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মধ্যে বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা ও আফগান শরণার্থী আছে।
প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে মারা যাওয়া মোট অভিবাসীর মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি প্রাণ হারিয়েছেন সমুদ্রে ডুবে। এ ছাড়া গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা গেছেন ৯ শতাংশ এবং বিভিন্ন ধরনের সহিংসতায় আরও ৭ শতাংশ অভিবাসীর মৃত্যু হয়েছে। উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের প্রথম দুই মাসে ৫১২ জন অভিবাসী প্রাণ হারিয়েছেন।
রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানের জন্য ইসরায়েলের পশ্চিমতীর দখলের মডেল নিয়ে আলোচনা করেছে বলে জানা গেছে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী—রাশিয়া ইউক্রেনের দখলকৃত অঞ্চলগুলোর সামরিক ও অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ নেবে, ঠিক যেভাবে ১৯৬৭ সালে জর্ডানের কাছ থেকে পশ্চিমতীর দখলের পর সেখানে শাসন কায়েম করেছে ইসরায়েল।
১ ঘণ্টা আগে
ট্রাম্প জানান, তিনি পুতিনের সঙ্গে ভালো আলোচনা করেছেন। তবে তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি বাড়ি ফিরে দেখি, কোনো রকেট গিয়ে একটি নার্সিং হোম বা অ্যাপার্টমেন্ট ভবনে আঘাত করেছে। আর রাস্তায় লাশ পড়ে আছে।’
১ ঘণ্টা আগে
সৌরশক্তিচালিত বিমানে মানব অভিযাত্রীদের মধ্যে সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছে নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন সুইজারল্যান্ডের অভিযাত্রী রাফায়েল ডমজান। দক্ষিণ-পশ্চিম সুইজারল্যান্ডের সিওন শহর থেকে উড্ডয়ন করে তিনি আল্পস পর্বতমালা অতিক্রম করেন এবং ৯ হাজার ৫২১ মিটার (৩১,২৩৪ ফুট) উচ্চতায় পৌঁছান।
৩ ঘণ্টা আগে
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের টেলিফোন আলাপের পর দক্ষিণ ফ্রান্সে সাংবাদিকদের সঙ্গে এ কথা বলেন মাখোঁ। এ সময় তাঁর পাশে ছিলেন ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট আন্তোনিও কস্তা।
৪ ঘণ্টা আগে
