কলম্বিয়ার আমাজন বনে বিমান দুর্ঘটনার এক মাসের অধিক সময় পর চার শিশুকে জীবিত ও সুস্থ অবস্থায় পাওয়া গেছে। স্থানীয় সময় শুক্রবার সেনাবাহিনী তাদের খুঁজে পেয়েছে। কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রোর বরাত দিয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
ওই চার শিশু একে অপরের ভাইবোন। তাদের বয়স যথাক্রমে ১৩, ৯, ৪ ও ১ বছর। তারা গত ১ মে বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে মায়ের সঙ্গে ছিল। তবে তাদের মা ও প্লেনে থাকা অন্যরা মারা গেছেন।
গুস্তাভো পেত্রো বলেছেন, ‘কয়েক সপ্তাহ পর এই শিশুদের খুঁজে পাওয়া গেছে। এটি দেশবাসীর জন্য এক আনন্দের বিষয়। এ এক জাদুকরি ক্ষণ। এই শিশুদের টিকে থাকার লড়াই ইতিহাস হয়ে থাকবে। তারা আজ শান্তির দূত, তারা আজ কলম্বিয়ার সন্তান।’
প্রেসিডেন্ট পেত্রো ওই শিশুদের একটি ছবি শেয়ার করেছেন, যেখানে সেনাবাহিনী ও আদিবাসী সম্প্রদায় ৪০ দিন ধরে নিখোঁজ থাকা শিশুদের যত্ন নিতে দেখা গেছে।
প্রেসিডেন্ট আরও জানিয়েছেন, শিশুদের বর্তমানে মেডিকেল সেবা দেওয়া হচ্ছে। তিনি শিশুদের দাদার সঙ্গেও কথা বলেছেন। যিনি বলেছেন, ‘বনমাতা শিশুদের সুরক্ষা করেছেন এবং ফিরিয়ে দিয়েছেন।’
এসব শিশু এবং তাদের মা সেসনা-২০৬ বিমানে ভ্রমণ করছিলেন। বিমানটি আমাজোনাস প্রদেশের আরাকুয়ারা থেকে সান জোসে দেল গুয়াভিয়ারের দিকে যাচ্ছিল। কিন্তু যাত্রাপথে ইঞ্জিনে ত্রুটি দেখা দিলে ‘মে ডে সতর্কতা’ জারি করেছিল। এরপর বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার স্থান থেকে তিন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করে সেনাবাহিনী।
গত মে মাসে বনের মধ্যে শিশুদের বিছানা, পানির বোতল, এক জোড়া কাঁচি, চুল বাঁধার খোঁপা পাওয়া যায়। এ সময় তাঁদের পায়ের ছাপও দেখতে পাওয়া যায়। এরপর উদ্ধারকর্মীরা নিশ্চিত হন যে শিশুরা জীবিত আছে। জোরদার করা হয় উদ্ধার অভিযান।
শিশুরা হুইটোটো আদিবাসী গোষ্ঠীর সদস্য। বনে ফল গাছের অবস্থান এবং জঙ্গলে টিকে থাকা সম্পর্কে তাদের বিশেষ জ্ঞান রয়েছে। তাই শুরু থেকেই তাদের জীবিত ফেরত পাওয়ার ব্যাপারে হুইটোটোরা আশাবাদী ছিলেন।
আদিবাসীরাও উদ্ধার অভিযানে যোগ দিয়েছিলেন এবং হেলিকপ্টারগুলো বাচ্চাদের দাদির কাছ থেকে একটি বার্তা পাঠিয়েছে, যা হুইটোটো ভাষায় রেকর্ড করা হয়েছে। তিনি তাঁদের চলাচল করতে বারণ করেছেন, যাতে সহজেই অবস্থান শনাক্ত করা যায়।
এর আগে গত মাসে কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট এক টুইট বার্তায় জানিয়েছিলেন, ওই শিশুদের জীবিত পাওয়া গেছে। কিন্তু পরবর্তী সময়ে এর কোনো প্রমাণ পাওয়া না গেলে সমালোচনায় পড়েন প্রেসিডেন্ট। এরপর তিনি টুইটটি সরিয়ে নেন এবং এর জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করে জানান, এই তথ্য কলম্বিয়ার শিশুকল্যাণ সংস্থা থেকে তাঁকে জানানো হয়েছিল।
কলম্বিয়ার আমাজন বনে বিমান দুর্ঘটনার এক মাসের অধিক সময় পর চার শিশুকে জীবিত ও সুস্থ অবস্থায় পাওয়া গেছে। স্থানীয় সময় শুক্রবার সেনাবাহিনী তাদের খুঁজে পেয়েছে। কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রোর বরাত দিয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
ওই চার শিশু একে অপরের ভাইবোন। তাদের বয়স যথাক্রমে ১৩, ৯, ৪ ও ১ বছর। তারা গত ১ মে বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে মায়ের সঙ্গে ছিল। তবে তাদের মা ও প্লেনে থাকা অন্যরা মারা গেছেন।
গুস্তাভো পেত্রো বলেছেন, ‘কয়েক সপ্তাহ পর এই শিশুদের খুঁজে পাওয়া গেছে। এটি দেশবাসীর জন্য এক আনন্দের বিষয়। এ এক জাদুকরি ক্ষণ। এই শিশুদের টিকে থাকার লড়াই ইতিহাস হয়ে থাকবে। তারা আজ শান্তির দূত, তারা আজ কলম্বিয়ার সন্তান।’
প্রেসিডেন্ট পেত্রো ওই শিশুদের একটি ছবি শেয়ার করেছেন, যেখানে সেনাবাহিনী ও আদিবাসী সম্প্রদায় ৪০ দিন ধরে নিখোঁজ থাকা শিশুদের যত্ন নিতে দেখা গেছে।
প্রেসিডেন্ট আরও জানিয়েছেন, শিশুদের বর্তমানে মেডিকেল সেবা দেওয়া হচ্ছে। তিনি শিশুদের দাদার সঙ্গেও কথা বলেছেন। যিনি বলেছেন, ‘বনমাতা শিশুদের সুরক্ষা করেছেন এবং ফিরিয়ে দিয়েছেন।’
এসব শিশু এবং তাদের মা সেসনা-২০৬ বিমানে ভ্রমণ করছিলেন। বিমানটি আমাজোনাস প্রদেশের আরাকুয়ারা থেকে সান জোসে দেল গুয়াভিয়ারের দিকে যাচ্ছিল। কিন্তু যাত্রাপথে ইঞ্জিনে ত্রুটি দেখা দিলে ‘মে ডে সতর্কতা’ জারি করেছিল। এরপর বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার স্থান থেকে তিন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করে সেনাবাহিনী।
গত মে মাসে বনের মধ্যে শিশুদের বিছানা, পানির বোতল, এক জোড়া কাঁচি, চুল বাঁধার খোঁপা পাওয়া যায়। এ সময় তাঁদের পায়ের ছাপও দেখতে পাওয়া যায়। এরপর উদ্ধারকর্মীরা নিশ্চিত হন যে শিশুরা জীবিত আছে। জোরদার করা হয় উদ্ধার অভিযান।
শিশুরা হুইটোটো আদিবাসী গোষ্ঠীর সদস্য। বনে ফল গাছের অবস্থান এবং জঙ্গলে টিকে থাকা সম্পর্কে তাদের বিশেষ জ্ঞান রয়েছে। তাই শুরু থেকেই তাদের জীবিত ফেরত পাওয়ার ব্যাপারে হুইটোটোরা আশাবাদী ছিলেন।
আদিবাসীরাও উদ্ধার অভিযানে যোগ দিয়েছিলেন এবং হেলিকপ্টারগুলো বাচ্চাদের দাদির কাছ থেকে একটি বার্তা পাঠিয়েছে, যা হুইটোটো ভাষায় রেকর্ড করা হয়েছে। তিনি তাঁদের চলাচল করতে বারণ করেছেন, যাতে সহজেই অবস্থান শনাক্ত করা যায়।
এর আগে গত মাসে কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট এক টুইট বার্তায় জানিয়েছিলেন, ওই শিশুদের জীবিত পাওয়া গেছে। কিন্তু পরবর্তী সময়ে এর কোনো প্রমাণ পাওয়া না গেলে সমালোচনায় পড়েন প্রেসিডেন্ট। এরপর তিনি টুইটটি সরিয়ে নেন এবং এর জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করে জানান, এই তথ্য কলম্বিয়ার শিশুকল্যাণ সংস্থা থেকে তাঁকে জানানো হয়েছিল।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
২ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
২ ঘণ্টা আগে