রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ২০২৪ সালে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হবে না। আজ রোববার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ফার্স্টপোস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দ্য সিলভা এই কথা জানিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতির দেশগুলোর জোট জি-২০-এর পরবর্তী সভাপতি ব্রাজিল। আজ জোটের বিদায়ী সভাপতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব হস্তান্তর করেছেন। সেই ধারাবাহিকতায় জি-২০ জোটের পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে ব্রাজিলে। এরই মধ্যে সম্মেলনের ভেন্যু হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে রিও ডি জেনিরোকে।
ফার্স্টপোস্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লুলা জানান, পুতিনকে আগামী বছর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানো হবে। তিনি জানান, মূল সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে তিনি জোটের উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রতিনিধিদের নিয়ে রাশিয়ায় একটি সম্মেলন করবেন।
ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, পুতিন চাইলে খুব সহজেই ব্রাজিলে যেতে পারবেন।’ তিনি ফার্স্টপোস্টে সাংবাদিককে বলেন, ‘আমি আপনাকে বলছি যে, আমি যদি তখনো ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট থাকি, তবে তিনি ব্রাজিলে আসতে পারবেন এবং কেউই তাঁকে গ্রেপ্তার করতে পারবে না।’
এর আগে চলতি বছরের মার্চে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) ইউক্রেনের শিশুদের জোর করে ইউক্রেনের ভূখণ্ড থেকে রাশিয়ায় পাচার করার অভিযোগ আনা হয় পুতিনের বিরুদ্ধে। সেই অভিযোগ আমলে নিয়ে আইসিসি তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। তবে রাশিয়া শুরু থেকেই এই অভিযোগ অস্বীকার করে এসেছে।
আইসিসি পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর থেকেই তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত রয়েছেন। চলতি বছর তিনি পরপর দুটি শীর্ষ সম্মেলন—ব্রিকস ও জি-২০-এ যোগ দেননি। শীর্ষ সম্মেলন দুটি যথাক্রমে দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকা আইসিসির সদস্য দেশ হলেও ভারত সদস্য নয়। তাই ভারতের জন্য আইসিসির নির্দেশ অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক নয়।
উল্লেখ্য, ব্রাজিল আইসিসির প্রতিষ্ঠাতার লক্ষ্যে স্বাক্ষরিত রোম চুক্তি স্বাক্ষরকারী দেশ। তাই চুক্তি অনুসারে ব্রাজিলের জন্য আইসিসির নির্দেশ অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক। আইসিসি এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ২০২৪ সালে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হবে না। আজ রোববার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ফার্স্টপোস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দ্য সিলভা এই কথা জানিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতির দেশগুলোর জোট জি-২০-এর পরবর্তী সভাপতি ব্রাজিল। আজ জোটের বিদায়ী সভাপতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব হস্তান্তর করেছেন। সেই ধারাবাহিকতায় জি-২০ জোটের পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে ব্রাজিলে। এরই মধ্যে সম্মেলনের ভেন্যু হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে রিও ডি জেনিরোকে।
ফার্স্টপোস্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লুলা জানান, পুতিনকে আগামী বছর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানো হবে। তিনি জানান, মূল সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে তিনি জোটের উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রতিনিধিদের নিয়ে রাশিয়ায় একটি সম্মেলন করবেন।
ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, পুতিন চাইলে খুব সহজেই ব্রাজিলে যেতে পারবেন।’ তিনি ফার্স্টপোস্টে সাংবাদিককে বলেন, ‘আমি আপনাকে বলছি যে, আমি যদি তখনো ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট থাকি, তবে তিনি ব্রাজিলে আসতে পারবেন এবং কেউই তাঁকে গ্রেপ্তার করতে পারবে না।’
এর আগে চলতি বছরের মার্চে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) ইউক্রেনের শিশুদের জোর করে ইউক্রেনের ভূখণ্ড থেকে রাশিয়ায় পাচার করার অভিযোগ আনা হয় পুতিনের বিরুদ্ধে। সেই অভিযোগ আমলে নিয়ে আইসিসি তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। তবে রাশিয়া শুরু থেকেই এই অভিযোগ অস্বীকার করে এসেছে।
আইসিসি পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর থেকেই তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত রয়েছেন। চলতি বছর তিনি পরপর দুটি শীর্ষ সম্মেলন—ব্রিকস ও জি-২০-এ যোগ দেননি। শীর্ষ সম্মেলন দুটি যথাক্রমে দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকা আইসিসির সদস্য দেশ হলেও ভারত সদস্য নয়। তাই ভারতের জন্য আইসিসির নির্দেশ অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক নয়।
উল্লেখ্য, ব্রাজিল আইসিসির প্রতিষ্ঠাতার লক্ষ্যে স্বাক্ষরিত রোম চুক্তি স্বাক্ষরকারী দেশ। তাই চুক্তি অনুসারে ব্রাজিলের জন্য আইসিসির নির্দেশ অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক। আইসিসি এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৩৩ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে