গত বুধবার পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজারের প্রেসিডেন্টকে মোহম্মদ বাজুমকে সরিয়ে ক্ষমতা দখল করেছে দেশটির সামরিক বাহিনী। জেনারেল আবদোরাহমানে তিয়ানির নেতৃত্বে এই ক্যু সংঘটিত হয়।
সোমবার আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুত করা সেনাবাহিনীকে সমর্থন করে রাজধানী নিয়ামির রাস্তায় নেমে আসেন হাজার হাজার মানুষ। তাঁরা প্রেসিডেন্ট মোহম্মদ বাজোমকে ফ্রান্সের ঔপনিবেশিক শাসক হিসেবে আখ্যা দেন এবং তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করায় সেনাবাহিনীকে অভিনন্দন জানিয়ে মিছিল করেন। একপর্যায়ে মিছিলকারীরা রাজধানীতে অবস্থিত ফরাসি দূতাবাসের সামনে গিয়ে দূতাবাসের সামনে গিয়ে স্লোগান দেন—‘পুতিন দীর্ঘজীবী হোন’ ও ‘ফ্রান্সের পতন হোক’। এ সময় তাঁরা দূতাবাসের একটি দরজায় আগুন ধরিয়ে দেন। পরে সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে।
অ্যাসোসিয়েট প্রেসের একটি ভিডিও প্রতিবেদনে রাজধানী নিয়ামির আকাশে ধোঁয়া উড়তে দেখা যায়। মূলত ফরাসি দূতাবাসের আগুন থেকে সৃষ্ট ধোঁয়াই ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছিল।
এদিকে, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ নাইজারের ক্ষমতা দখল করা সেনাবাহিনীর উদ্দেশে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে। তিনি বলেছেন, ফ্রান্স এবং ফ্রান্সের সঙ্গে সম্পৃক্ত কোনো কিছুতে হামলা বরদাশত করা হবে না। এ ছাড়া ফরাসি কেউ হামলার শিকার হলে এর সঙ্গে জড়িত নাইজারের কে কোনো ব্যক্তিকেই তাৎক্ষণিক জবাব দেওয়া হবে।
এদিকে নাইজারে অভ্যুত্থানের ঘটনায় জান্তাপ্রধান আবদোরাহমানে তিয়ানিকে এক সপ্তাহের মধ্যে সরে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন আফ্রিকান নেতারা। তা না হলে বল প্রয়োগ করার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা। অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত সামরিক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করা হয়েছে।
গত বুধবার প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বাজোমকে ক্ষমতাচ্যুত করার দুই দিন পর গত শুক্রবার প্রেসিডেনশিয়াল গার্ডের প্রধান আবদোরাহমানে তিয়ানি নিজেকে দেশটির অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে ঘোষণা দেন। টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে ৬২ বছর বয়সী তিয়ানি বলেন, ‘ধীরে ধীরে অনিবার্য ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাওয়া দেশকে রক্ষা করতে তাঁর বাহিনীর হস্তক্ষেপ দরকার ছিল।’
২০২১ সালের নির্বাচনে জিতে প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন পশ্চিমাপন্থী হিসেবে পরিচিত মোহাম্মদ বাজোম। যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্স তাঁকে সরাসরি সহায়তা করে। নাইজারে দুটি দেশেরই সামরিক ঘাঁটি রয়েছে।
এ অবস্থায় অভ্যুত্থানের পর ফ্রান্স ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন নাইজারের সঙ্গে নিরাপত্তা ও আর্থিক সহযোগিতা বন্ধ করে দিয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রও একই ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারে।
গত বুধবার পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজারের প্রেসিডেন্টকে মোহম্মদ বাজুমকে সরিয়ে ক্ষমতা দখল করেছে দেশটির সামরিক বাহিনী। জেনারেল আবদোরাহমানে তিয়ানির নেতৃত্বে এই ক্যু সংঘটিত হয়।
সোমবার আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুত করা সেনাবাহিনীকে সমর্থন করে রাজধানী নিয়ামির রাস্তায় নেমে আসেন হাজার হাজার মানুষ। তাঁরা প্রেসিডেন্ট মোহম্মদ বাজোমকে ফ্রান্সের ঔপনিবেশিক শাসক হিসেবে আখ্যা দেন এবং তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করায় সেনাবাহিনীকে অভিনন্দন জানিয়ে মিছিল করেন। একপর্যায়ে মিছিলকারীরা রাজধানীতে অবস্থিত ফরাসি দূতাবাসের সামনে গিয়ে দূতাবাসের সামনে গিয়ে স্লোগান দেন—‘পুতিন দীর্ঘজীবী হোন’ ও ‘ফ্রান্সের পতন হোক’। এ সময় তাঁরা দূতাবাসের একটি দরজায় আগুন ধরিয়ে দেন। পরে সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে।
অ্যাসোসিয়েট প্রেসের একটি ভিডিও প্রতিবেদনে রাজধানী নিয়ামির আকাশে ধোঁয়া উড়তে দেখা যায়। মূলত ফরাসি দূতাবাসের আগুন থেকে সৃষ্ট ধোঁয়াই ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছিল।
এদিকে, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ নাইজারের ক্ষমতা দখল করা সেনাবাহিনীর উদ্দেশে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে। তিনি বলেছেন, ফ্রান্স এবং ফ্রান্সের সঙ্গে সম্পৃক্ত কোনো কিছুতে হামলা বরদাশত করা হবে না। এ ছাড়া ফরাসি কেউ হামলার শিকার হলে এর সঙ্গে জড়িত নাইজারের কে কোনো ব্যক্তিকেই তাৎক্ষণিক জবাব দেওয়া হবে।
এদিকে নাইজারে অভ্যুত্থানের ঘটনায় জান্তাপ্রধান আবদোরাহমানে তিয়ানিকে এক সপ্তাহের মধ্যে সরে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন আফ্রিকান নেতারা। তা না হলে বল প্রয়োগ করার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা। অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত সামরিক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করা হয়েছে।
গত বুধবার প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বাজোমকে ক্ষমতাচ্যুত করার দুই দিন পর গত শুক্রবার প্রেসিডেনশিয়াল গার্ডের প্রধান আবদোরাহমানে তিয়ানি নিজেকে দেশটির অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে ঘোষণা দেন। টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে ৬২ বছর বয়সী তিয়ানি বলেন, ‘ধীরে ধীরে অনিবার্য ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাওয়া দেশকে রক্ষা করতে তাঁর বাহিনীর হস্তক্ষেপ দরকার ছিল।’
২০২১ সালের নির্বাচনে জিতে প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন পশ্চিমাপন্থী হিসেবে পরিচিত মোহাম্মদ বাজোম। যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্স তাঁকে সরাসরি সহায়তা করে। নাইজারে দুটি দেশেরই সামরিক ঘাঁটি রয়েছে।
এ অবস্থায় অভ্যুত্থানের পর ফ্রান্স ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন নাইজারের সঙ্গে নিরাপত্তা ও আর্থিক সহযোগিতা বন্ধ করে দিয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রও একই ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারে।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
২ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৬ ঘণ্টা আগে