আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আফ্রিকার বিবদমান দুই দেশ রুয়ান্ডা ও কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র (ডিআর কঙ্গো) অবশেষে যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটনে এক শান্তিচুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির লক্ষ্য দুই দেশের কয়েক দশকের রক্তক্ষয়ী সংঘাতের অবসান ঘটানো এবং সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য কঙ্গোর মূল্যবান খনিজ সম্পদের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, চুক্তির শর্ত অনুযায়ী, ডিআর কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র পরিহার, বিচ্ছিন্নকরণ এবং শর্তসাপেক্ষে তাদের একীভূতকরণের কথা বলা হয়েছে। যদিও এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি এবং অতীতেও এই অঞ্চলের বহু শান্তি চুক্তি ব্যর্থ হয়েছে। তারপরও যুক্তরাষ্ট্র এবং ডিআর কঙ্গোর প্রেসিডেন্টরা এটিকে যুগান্তকারী সাফল্য হিসেবে উপস্থাপন করেছেন।
গতকাল শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চুক্তি স্বাক্ষরের পর বলেন, ‘আজ এই অঞ্চলের সহিংসতা ও ধ্বংসযজ্ঞের অবসান হচ্ছে। এটি নতুন আশার এবং সম্ভাবনার সূচনা।’ তিনি হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে ডিআর কঙ্গো ও রুয়ান্ডার প্রতিনিধিদের পাশে রেখে চুক্তিটিকে ‘গৌরবময় বিজয়’ হিসেবে অভিহিত করেন।
ট্রাম্প, ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং আফ্রিকান দুই দেশের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে এই ঐতিহাসিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এর আগে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে ডিআর কঙ্গো ও রুয়ান্ডার পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
ডিআর কঙ্গোর প্রেসিডেন্ট ফেলিক্স শিসেকেদির কার্যালয় থেকে বলা হয়, ‘এটি প্রেসিডেন্ট শিসেকেদির সবচেয়ে বড় কূটনৈতিক সাফল্য, সম্ভবত গত ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’ এদিকে, শিসেকেদি ও রুয়ান্ডার প্রেসিডেন্ট পল কাগামের ওয়াশিংটনে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের আলোচনা চলছে, তবে এখনো তারিখ ঠিক হয়নি।
চলতি বছরের শুরুতে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা তুঙ্গে উঠলে কাতার উত্তেজনা কমানোর উদ্যোগ নেয়। কাতার দুই দেশের রাজধানীতে দূত পাঠিয়ে সংলাপ চালায়। পরে দোহায় দুই দেশের প্রেসিডেন্টদের বৈঠকের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় একটি যৌথ কমিটি গঠন করা হয়।
পূর্বাঞ্চলীয় ডিআর কঙ্গোর বহু এলাকা, গোমা শহর, বুকাভু এবং দুটি বিমানবন্দর এম-২৩ বিদ্রোহীদের দখলে চলে যাওয়ার পর সংঘাত আরও ভয়াবহ আকার নেয়। হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়, লাখো মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়।
এরপর কঙ্গোর সরকার নিরাপত্তার নিশ্চয়তার বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্রকে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সম্পদে প্রবেশাধিকার দেওয়ার প্রস্তাব দেয় বলে জানা যায়। পূর্বাঞ্চলীয় ডিআর কঙ্গোতে কলটানসহ নানা মূল্যবান খনিজ সম্পদের ভান্ডার রয়েছে, যা বৈশ্বিক ইলেকট্রনিকস শিল্পের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রুয়ান্ডা বরাবরই এম-২৩ বিদ্রোহীদের সহযোগিতার অভিযোগ অস্বীকার করে এসেছে। তবে প্রচুর তথ্যপ্রমাণ রয়েছে, যা এই অভিযোগের পক্ষে যায়। রুয়ান্ডার দাবি, তাদের সেনাবাহিনী ওই অঞ্চলে কেবল আত্মরক্ষামূলক অবস্থানে রয়েছে। বিশেষ করে, এফডিএলআর নামের বিদ্রোহী গোষ্ঠী, যাদের সদস্যরা মূলত ১৯৯৪ সালের রুয়ান্ডার গণহত্যার সঙ্গে জড়িত জাতিগত হুতুদের নিয়ে গঠিত, তাদের হুমকি মোকাবিলায়ই রুয়ান্ডার সেনা উপস্থিতি।
রুয়ান্ডা আবার কঙ্গোর সরকারকে এফডিএলআর-কে সহযোগিতার অভিযোগ এনে আসছে, যদিও কঙ্গো তা অস্বীকার করেছে। এফডিএলআর-এর উপস্থিতি কিগালির জন্য বড় উদ্বেগের কারণ। গত সপ্তাহে যখন চুক্তির কিছু তথ্য ফাঁস হয়, তখন ‘আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি সম্মান ও যুদ্ধবিরতির বাধ্যবাধকতা’সহ কিছু শর্তের কথা উঠে আসে। তবে সেগুলো খুব বেশি বিস্তারিত ছিল না। এছাড়া উদ্বাস্তু ও বাস্তুচ্যুতদের ফিরিয়ে আনার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, কঙ্গোর পক্ষ থেকে রুয়ান্ডার সেনাবাহিনীর অবিলম্বে সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের দাবি তোলা হলেও রুয়ান্ডা, যাদের প্রায় ৭ হাজার সেনা কঙ্গোর মাটিতে অবস্থান করছে, তা মেনে নেয়নি। চুক্তি স্বাক্ষরের আগের দিন রুয়ান্ডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী অলিভিয়ে এনডুহুংগিরেহে বলেন, খসড়া চুক্তি ফাঁস হওয়ায় তারা ক্ষুব্ধ। তিনি বলেন, ‘আমরা বারবার বলেছি আলোচনা সম্পূর্ণ গোপনে চালানোর কথা।’ তিনি আরও দাবি করেন, চুক্তির কোথাও ‘রুয়ান্ডা ডিফেন্স ফোর্স’, ‘রুয়ান্ডার সেনা’ বা ‘প্রত্যাহার’ শব্দগুলো নেই।
তবে চুক্তি স্বাক্ষরের কয়েক ঘণ্টা আগে কঙ্গোর প্রেসিডেন্টের কার্যালয় জানায়, চুক্তিতে আসলে রুয়ান্ডার সেনা প্রত্যাহারের বিষয়টি রয়েছে। তবে ‘প্রত্যাহার’ শব্দের পরিবর্তে ‘বিচ্ছিন্নকরণ’ শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে, কারণ এটি আরও বিস্তৃত অর্থ বহন করে।
আফ্রিকার বিবদমান দুই দেশ রুয়ান্ডা ও কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র (ডিআর কঙ্গো) অবশেষে যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটনে এক শান্তিচুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির লক্ষ্য দুই দেশের কয়েক দশকের রক্তক্ষয়ী সংঘাতের অবসান ঘটানো এবং সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য কঙ্গোর মূল্যবান খনিজ সম্পদের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, চুক্তির শর্ত অনুযায়ী, ডিআর কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র পরিহার, বিচ্ছিন্নকরণ এবং শর্তসাপেক্ষে তাদের একীভূতকরণের কথা বলা হয়েছে। যদিও এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি এবং অতীতেও এই অঞ্চলের বহু শান্তি চুক্তি ব্যর্থ হয়েছে। তারপরও যুক্তরাষ্ট্র এবং ডিআর কঙ্গোর প্রেসিডেন্টরা এটিকে যুগান্তকারী সাফল্য হিসেবে উপস্থাপন করেছেন।
গতকাল শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চুক্তি স্বাক্ষরের পর বলেন, ‘আজ এই অঞ্চলের সহিংসতা ও ধ্বংসযজ্ঞের অবসান হচ্ছে। এটি নতুন আশার এবং সম্ভাবনার সূচনা।’ তিনি হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে ডিআর কঙ্গো ও রুয়ান্ডার প্রতিনিধিদের পাশে রেখে চুক্তিটিকে ‘গৌরবময় বিজয়’ হিসেবে অভিহিত করেন।
ট্রাম্প, ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং আফ্রিকান দুই দেশের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে এই ঐতিহাসিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এর আগে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে ডিআর কঙ্গো ও রুয়ান্ডার পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
ডিআর কঙ্গোর প্রেসিডেন্ট ফেলিক্স শিসেকেদির কার্যালয় থেকে বলা হয়, ‘এটি প্রেসিডেন্ট শিসেকেদির সবচেয়ে বড় কূটনৈতিক সাফল্য, সম্ভবত গত ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’ এদিকে, শিসেকেদি ও রুয়ান্ডার প্রেসিডেন্ট পল কাগামের ওয়াশিংটনে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের আলোচনা চলছে, তবে এখনো তারিখ ঠিক হয়নি।
চলতি বছরের শুরুতে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা তুঙ্গে উঠলে কাতার উত্তেজনা কমানোর উদ্যোগ নেয়। কাতার দুই দেশের রাজধানীতে দূত পাঠিয়ে সংলাপ চালায়। পরে দোহায় দুই দেশের প্রেসিডেন্টদের বৈঠকের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় একটি যৌথ কমিটি গঠন করা হয়।
পূর্বাঞ্চলীয় ডিআর কঙ্গোর বহু এলাকা, গোমা শহর, বুকাভু এবং দুটি বিমানবন্দর এম-২৩ বিদ্রোহীদের দখলে চলে যাওয়ার পর সংঘাত আরও ভয়াবহ আকার নেয়। হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়, লাখো মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়।
এরপর কঙ্গোর সরকার নিরাপত্তার নিশ্চয়তার বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্রকে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সম্পদে প্রবেশাধিকার দেওয়ার প্রস্তাব দেয় বলে জানা যায়। পূর্বাঞ্চলীয় ডিআর কঙ্গোতে কলটানসহ নানা মূল্যবান খনিজ সম্পদের ভান্ডার রয়েছে, যা বৈশ্বিক ইলেকট্রনিকস শিল্পের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রুয়ান্ডা বরাবরই এম-২৩ বিদ্রোহীদের সহযোগিতার অভিযোগ অস্বীকার করে এসেছে। তবে প্রচুর তথ্যপ্রমাণ রয়েছে, যা এই অভিযোগের পক্ষে যায়। রুয়ান্ডার দাবি, তাদের সেনাবাহিনী ওই অঞ্চলে কেবল আত্মরক্ষামূলক অবস্থানে রয়েছে। বিশেষ করে, এফডিএলআর নামের বিদ্রোহী গোষ্ঠী, যাদের সদস্যরা মূলত ১৯৯৪ সালের রুয়ান্ডার গণহত্যার সঙ্গে জড়িত জাতিগত হুতুদের নিয়ে গঠিত, তাদের হুমকি মোকাবিলায়ই রুয়ান্ডার সেনা উপস্থিতি।
রুয়ান্ডা আবার কঙ্গোর সরকারকে এফডিএলআর-কে সহযোগিতার অভিযোগ এনে আসছে, যদিও কঙ্গো তা অস্বীকার করেছে। এফডিএলআর-এর উপস্থিতি কিগালির জন্য বড় উদ্বেগের কারণ। গত সপ্তাহে যখন চুক্তির কিছু তথ্য ফাঁস হয়, তখন ‘আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি সম্মান ও যুদ্ধবিরতির বাধ্যবাধকতা’সহ কিছু শর্তের কথা উঠে আসে। তবে সেগুলো খুব বেশি বিস্তারিত ছিল না। এছাড়া উদ্বাস্তু ও বাস্তুচ্যুতদের ফিরিয়ে আনার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, কঙ্গোর পক্ষ থেকে রুয়ান্ডার সেনাবাহিনীর অবিলম্বে সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের দাবি তোলা হলেও রুয়ান্ডা, যাদের প্রায় ৭ হাজার সেনা কঙ্গোর মাটিতে অবস্থান করছে, তা মেনে নেয়নি। চুক্তি স্বাক্ষরের আগের দিন রুয়ান্ডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী অলিভিয়ে এনডুহুংগিরেহে বলেন, খসড়া চুক্তি ফাঁস হওয়ায় তারা ক্ষুব্ধ। তিনি বলেন, ‘আমরা বারবার বলেছি আলোচনা সম্পূর্ণ গোপনে চালানোর কথা।’ তিনি আরও দাবি করেন, চুক্তির কোথাও ‘রুয়ান্ডা ডিফেন্স ফোর্স’, ‘রুয়ান্ডার সেনা’ বা ‘প্রত্যাহার’ শব্দগুলো নেই।
তবে চুক্তি স্বাক্ষরের কয়েক ঘণ্টা আগে কঙ্গোর প্রেসিডেন্টের কার্যালয় জানায়, চুক্তিতে আসলে রুয়ান্ডার সেনা প্রত্যাহারের বিষয়টি রয়েছে। তবে ‘প্রত্যাহার’ শব্দের পরিবর্তে ‘বিচ্ছিন্নকরণ’ শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে, কারণ এটি আরও বিস্তৃত অর্থ বহন করে।
পৃথিবীর ইতিহাসে বহু মহান বিজ্ঞানী, সমাজকর্মী এবং রাষ্ট্রনায়ক নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। তবে এমন একটি নাম আছে, যিনি কেবল একবার নয়, দুবার এই বিরল সম্মাননা অর্জন করেছেন—তাও সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটি ক্ষেত্রে: একটি বিজ্ঞানে, অন্যটি বিশ্ব শান্তিতে। তিনি হলেন কিংবদন্তি মার্কিন বিজ্ঞানী লিনাস পলিং।
২৪ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এটি পাওয়ার জন্য যেভাবে দৌড়ঝাঁপ চালিয়েছেন, সেভাবে ইতিহাসে আর কোনো প্রার্থী প্রচারণা বা লবিং করেননি। ট্রাম্প নিজেই প্রকাশ্যে বলেছেন, যদি তাঁকে নোবেল না দেওয়া হয়, তবে সেটি হবে ‘একটি বড় অপমান’।
৩৫ মিনিট আগেনোবেল শান্তি পুরস্কার ঘোষণার ক্ষণ ঘনিয়ে আসছে। সেই সঙ্গে এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারের সম্ভাব্য বিজয়ী নিয়ে জল্পনা বাড়ছে। যদিও নোবেল কমিটি মনোনীত ব্যক্তি ও সংস্থার নাম গোপন রাখাই অর্ধশতাব্দীর রীতি। তবে বিভিন্ন সূত্রের ধারণা অনুযায়ী, এ বছর ৩৩৮ জন ব্যক্তি ও সংস্থা মনোনয়ন পেয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেনোবেল শান্তি পুরস্কার ঘোষণার আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা বাকি। পুরস্কার জয়ের তীব্র আকাঙ্ক্ষা একাধিকবার অসংকোচে প্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ঘোষণার আগে শেষ মুহূর্তে তিনি তাঁর পূর্বসূরি বারাক ওবামার শান্তিতে নোবেল অর্জনকে কঠোর ভাষায় আক্রমণ করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে