১০ বছরের মধ্যে দেড় হাজার কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা করেছে কেনিয়ার সরকার। এরই অংশ হিসেবে প্রাথমিকভাবে ১০ কোটি চারা রোপণের জন্য একটি সাধারণ ছুটিও ঘোষণা করেছে দেশটি।
আজ সোমবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাধারণ ছুটির মতো পদক্ষেপ দেশের সব মানুষকে গাছ লাগানোর ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত উদ্যোগের কথা স্মরণ করিয়ে দেবে বলে মনে করেন কেনিয়ার পরিবেশ মন্ত্রী সোইপান তোইয়া।
ছুটির দিনটিতে কেনিয়ার প্রতিটি মানুষকে অন্তত দুটি করে গাছের চারা রোপণ করতে উৎসাহিত করা হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অংশ হিসেবে এই ধরনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে দেশটির সরকার। কারণ গাছ বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন ত্যাগ করে এবং বায়ু থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে বৈশ্বিক উষ্ণতা মোকাবিলায় সহায়তা করে।
পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে কেনিয়ার সরকার সাধারণ মানুষের জন্য নির্ধারিত স্থানগুলোতে ইতিমধ্যে প্রায় ১৫ কোটি চারা সরবরাহ করছে। সেই স্থানগুলো থেকে নিজস্ব জমিতে রোপণের জন্য প্রত্যেক কেনিয়ানকে অন্তত দুটি চারা কিনতে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো দেশটির পূর্বাঞ্চলের মাকুয়েনিতে গাছের চারা রোপণের একটি মহড়ার নেতৃত্ব দিয়েছেন। সেই কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া উইক্লিফ নামে এক শিক্ষার্থী বলেছেন, ‘আমি আমার সহকর্মীদের সঙ্গে একত্রিত হয়েছি, পরিবেশের প্রতি আমার ভালোবাসা প্রদর্শন করতে এখানে আসতে পেরে আমি খুশি।’
স্থানীয় বাসিন্দা স্টিফেন চেলুলেই বলেন, ‘আমি এখানে গাছ লাগাতে এসেছি, কারণ আমাদের পানির স্তর কমে যাচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনকে উল্টোদিকে ঘুরিয়ে দিতে আমাদের কাজ করতে হবে এ জন্য যে—আমরা যখন থাকবো না তখন আমাদের সন্তানদের যেন থাকার জায়গা থাকে।’
বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিটি একটি অ্যাপের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা হবে। দেশটির পরিবেশ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘জাজা মিতি’ নামের ওই অ্যাপটি সাধারণ মানুষকে কোনো এলাকার মাটি ও পরিবেশ অনুযায়ী উপযুক্ত কোনো চারা রোপণ করতে সহায়তা করবে।
পরিবেশ মন্ত্রী তোইয়া গত রোববার রাতে স্থানীয় একটি টেলিভিশনকে জানিয়েছেন, অ্যাপের মাধ্যমে তারা আশাব্যঞ্জক সাড়া পেয়েছেন। গত রোববারের মধ্যেই ওই অ্যাপটিতে ২০ লাখের বেশি মানুষ নিবন্ধন করেছে।
পরিবেশমন্ত্রী আশা করছেন, কর্মসূচিটি সাধারণ ছুটির পরও অব্যাহত থাকবে এবং আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই দেশটিতে ৫০ কোটি গাছ লাগানো হবে।
১০ বছরের মধ্যে দেড় হাজার কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা করেছে কেনিয়ার সরকার। এরই অংশ হিসেবে প্রাথমিকভাবে ১০ কোটি চারা রোপণের জন্য একটি সাধারণ ছুটিও ঘোষণা করেছে দেশটি।
আজ সোমবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাধারণ ছুটির মতো পদক্ষেপ দেশের সব মানুষকে গাছ লাগানোর ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত উদ্যোগের কথা স্মরণ করিয়ে দেবে বলে মনে করেন কেনিয়ার পরিবেশ মন্ত্রী সোইপান তোইয়া।
ছুটির দিনটিতে কেনিয়ার প্রতিটি মানুষকে অন্তত দুটি করে গাছের চারা রোপণ করতে উৎসাহিত করা হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অংশ হিসেবে এই ধরনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে দেশটির সরকার। কারণ গাছ বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন ত্যাগ করে এবং বায়ু থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে বৈশ্বিক উষ্ণতা মোকাবিলায় সহায়তা করে।
পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে কেনিয়ার সরকার সাধারণ মানুষের জন্য নির্ধারিত স্থানগুলোতে ইতিমধ্যে প্রায় ১৫ কোটি চারা সরবরাহ করছে। সেই স্থানগুলো থেকে নিজস্ব জমিতে রোপণের জন্য প্রত্যেক কেনিয়ানকে অন্তত দুটি চারা কিনতে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো দেশটির পূর্বাঞ্চলের মাকুয়েনিতে গাছের চারা রোপণের একটি মহড়ার নেতৃত্ব দিয়েছেন। সেই কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া উইক্লিফ নামে এক শিক্ষার্থী বলেছেন, ‘আমি আমার সহকর্মীদের সঙ্গে একত্রিত হয়েছি, পরিবেশের প্রতি আমার ভালোবাসা প্রদর্শন করতে এখানে আসতে পেরে আমি খুশি।’
স্থানীয় বাসিন্দা স্টিফেন চেলুলেই বলেন, ‘আমি এখানে গাছ লাগাতে এসেছি, কারণ আমাদের পানির স্তর কমে যাচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনকে উল্টোদিকে ঘুরিয়ে দিতে আমাদের কাজ করতে হবে এ জন্য যে—আমরা যখন থাকবো না তখন আমাদের সন্তানদের যেন থাকার জায়গা থাকে।’
বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিটি একটি অ্যাপের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা হবে। দেশটির পরিবেশ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘জাজা মিতি’ নামের ওই অ্যাপটি সাধারণ মানুষকে কোনো এলাকার মাটি ও পরিবেশ অনুযায়ী উপযুক্ত কোনো চারা রোপণ করতে সহায়তা করবে।
পরিবেশ মন্ত্রী তোইয়া গত রোববার রাতে স্থানীয় একটি টেলিভিশনকে জানিয়েছেন, অ্যাপের মাধ্যমে তারা আশাব্যঞ্জক সাড়া পেয়েছেন। গত রোববারের মধ্যেই ওই অ্যাপটিতে ২০ লাখের বেশি মানুষ নিবন্ধন করেছে।
পরিবেশমন্ত্রী আশা করছেন, কর্মসূচিটি সাধারণ ছুটির পরও অব্যাহত থাকবে এবং আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই দেশটিতে ৫০ কোটি গাছ লাগানো হবে।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
১৫ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
২ ঘণ্টা আগে