মসজিদে তারাবির নামাজ পড়াচ্ছিলেন আলজেরিয়ার এক ইমাম। পেছনে মুসল্লিদের সারি। এ সময় একটি বিড়াল লাফ দিয়ে উঠতে থাকে ইমামের কাঁধে। তবে ইমাম সাহেব নামাজ পড়ানো থামাননি এবং বিড়ালটিকে নামিয়েও দেননি। তিনি কোরআন তিলওয়াত করে যাচ্ছিলেন এবং বিড়ালটিকেও এক হাত দিয়ে আদর করছিলেন। এমন একটি চোখ আর প্রাণ জুড়ানো ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি নেটিজেনদের প্রশংসাও কুড়িয়েছে বেশ।
আলজেরিয়ার বোর্দজ ব্যু অ্যারেরিজ প্রদেশের একটি মসজিদে এ ঘটনা ঘটেছে। এ মসজিদের ইমাম হলেন শায়েখ ওয়ালিদ মেহসাস। গত বুধবার তিনি নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে ভিডিওটি আপলোড করেন। ক্যাপশন লিখেছিলেন, ‘এমনকি প্রাণিরাও কুরআনের বাণীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল।’ আপলোডের কিছুক্ষণের মধ্যই ভিডিওটি নেটিজেনদের মধ্য ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
দুই মিনিটের ওই ভিডিওতে দেখা গেছে, ইমাম শায়েখ ওয়ালিদ মেহসাস তারাবি পড়াচ্ছিলেন। এর এক মিনিটের মাথায় একটি বিড়াল আশপাশে ঘোরাঘুরির একপর্যায়ে ইমামের গায়ে লাফ দেয়। কিন্তু ইমাম নামাজ চলমান রেখেই বিড়ালটিকে কোলে নিয়ে একটু আদর করেন। এরপর কাঁধে উঠে কিছুক্ষণ ইমামের গালে চুমু দিয়ে ধীরে লাফ দিয়ে নেমে যায় বিড়ালটি। এরপর আশেপাশেই ঘুরতে থাকে।
ভিডিওটিতে প্রায় ৫০ হাজার লাইক পড়েছে ও ১০ হাজারের বেশি মানুষ তা শেয়ার করেছেন। এক ব্যক্তি সেখানে মন্তব্য করেছেন, ‘এত সুন্দর এই ভিডিওটি! আমার চোখে অশ্রু নেমে এসেছে।’
ইমাদ বিজেড নামের এক নেটিজেন মন্তব্য করেন, ‘মনে হচ্ছিল যেন ইমামের মধুর কণ্ঠে কুরআন তিলাওয়াত শোনার জন্যই বিড়ালটি ঘুরঘুর করছিল।’ আরেকজন বলেন, ‘বিড়ালটির প্রতি ইমামের ব্যবহার বড়ই মধুর। একটুও ভুল নেই এখানে। এমনকি বিড়ালকে আদরের ভঙ্গিমাও।’
অপর আরেকজন মন্তব্য করেন, ‘দুজনই বেশ আবেগী আর দয়ালু। সুবহানাল্লাহ।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘হৃদয়ে উষ্মা জাগানো ভিডিও এটি।’
মসজিদে তারাবির নামাজ পড়াচ্ছিলেন আলজেরিয়ার এক ইমাম। পেছনে মুসল্লিদের সারি। এ সময় একটি বিড়াল লাফ দিয়ে উঠতে থাকে ইমামের কাঁধে। তবে ইমাম সাহেব নামাজ পড়ানো থামাননি এবং বিড়ালটিকে নামিয়েও দেননি। তিনি কোরআন তিলওয়াত করে যাচ্ছিলেন এবং বিড়ালটিকেও এক হাত দিয়ে আদর করছিলেন। এমন একটি চোখ আর প্রাণ জুড়ানো ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি নেটিজেনদের প্রশংসাও কুড়িয়েছে বেশ।
আলজেরিয়ার বোর্দজ ব্যু অ্যারেরিজ প্রদেশের একটি মসজিদে এ ঘটনা ঘটেছে। এ মসজিদের ইমাম হলেন শায়েখ ওয়ালিদ মেহসাস। গত বুধবার তিনি নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে ভিডিওটি আপলোড করেন। ক্যাপশন লিখেছিলেন, ‘এমনকি প্রাণিরাও কুরআনের বাণীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল।’ আপলোডের কিছুক্ষণের মধ্যই ভিডিওটি নেটিজেনদের মধ্য ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
দুই মিনিটের ওই ভিডিওতে দেখা গেছে, ইমাম শায়েখ ওয়ালিদ মেহসাস তারাবি পড়াচ্ছিলেন। এর এক মিনিটের মাথায় একটি বিড়াল আশপাশে ঘোরাঘুরির একপর্যায়ে ইমামের গায়ে লাফ দেয়। কিন্তু ইমাম নামাজ চলমান রেখেই বিড়ালটিকে কোলে নিয়ে একটু আদর করেন। এরপর কাঁধে উঠে কিছুক্ষণ ইমামের গালে চুমু দিয়ে ধীরে লাফ দিয়ে নেমে যায় বিড়ালটি। এরপর আশেপাশেই ঘুরতে থাকে।
ভিডিওটিতে প্রায় ৫০ হাজার লাইক পড়েছে ও ১০ হাজারের বেশি মানুষ তা শেয়ার করেছেন। এক ব্যক্তি সেখানে মন্তব্য করেছেন, ‘এত সুন্দর এই ভিডিওটি! আমার চোখে অশ্রু নেমে এসেছে।’
ইমাদ বিজেড নামের এক নেটিজেন মন্তব্য করেন, ‘মনে হচ্ছিল যেন ইমামের মধুর কণ্ঠে কুরআন তিলাওয়াত শোনার জন্যই বিড়ালটি ঘুরঘুর করছিল।’ আরেকজন বলেন, ‘বিড়ালটির প্রতি ইমামের ব্যবহার বড়ই মধুর। একটুও ভুল নেই এখানে। এমনকি বিড়ালকে আদরের ভঙ্গিমাও।’
অপর আরেকজন মন্তব্য করেন, ‘দুজনই বেশ আবেগী আর দয়ালু। সুবহানাল্লাহ।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘হৃদয়ে উষ্মা জাগানো ভিডিও এটি।’
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৮ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
২ ঘণ্টা আগে