সিনেমায় নয়, বাস্তবেই ঘটেছে। দক্ষিণ আফ্রিকায় এক হত্যা মামলার আসামি অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যুর নাটক সাজিয়ে কারাগার থেকে পালিয়েছেন। এরপর চুটিয়ে প্রেম করেছেন সেলেব্রেটি ডাক্তার প্রেমিকার সঙ্গে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গণমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিচার ও পুলিশ মন্ত্রী জানিয়েছেন, কারাগার থেকে পালানো ওই ব্যক্তির নাম থাবো বেস্টার (৩৫)। তাঞ্জানিয়া কর্তৃপক্ষ সীমান্ত অঞ্চল আরশুয়া থেকে আজ বৃহস্পতিবার তাঁকে গ্রেপ্তারের পর দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হস্তান্তর করেছে। এর আগে গত শুক্রবার হত্যা মামলার আসামি থাবো বেস্টারের সঙ্গে তাঁর প্রেমিকা ডা. নন্দিপা মাগুদুমনা ও মোজাম্বিক নাগরিক জাকাররিয়া আলবার্তোকে গ্রেপ্তার করা হয়। অদ্ভুত এই ঘটনার পর দক্ষিণ আফ্রিকার বেসরকারি কারাগারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
দক্ষিণ আফ্রিকার পুলিশ মন্ত্রী ভেকি সিলে আরও জানান, গ্রেপ্তার হওয়া ওই তিনজনের কাছে বেশ কয়েকটি পাসপোর্ট পাওয়া গেছে। যেগুলোর কোনোটিতেই রাষ্ট্রীয় সিল ছিল না। তাঁরা কেনিয়া থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে ছিলেন।
বেস্টারকে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রিটোরিয়ার একটি কারাগারে কড়া নজরদারির মধ্য রাখা হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার সংশোধনমূলক পরিষেবা বিভাগের (ডিসিএস) প্রধান ম্যাকগোথি থোবাকাগলে কেপ টাউনে সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমরা তাঁকে ২৪ ঘণ্টা নজরদারির মধ্য রেখেছি। আমাদের বিভাগের কর্মকর্তারা তাঁর সঙ্গে সর্বদা যোগাযোগ রাখছে।’
দক্ষিণ আফ্রিকার পুলিশ আরও জানিয়েছে, ডা. নন্দিপা মাগুদুমনাকে অপরাধে সহযোগী হিসেবে তাঞ্জানিয়ায় পাঠানো হয়েছে। আজ তাঁকে আদালতে হাজির করা হলে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তাঁর বিরুদ্ধেও হত্যা, জালিয়াতি ও জেল পলায়নে সহযোগিতার অভিযোগ আনা হয়েছে।
মাগুদুমনার ৬৫ বছর বয়সী বাবা জোলি কর্ণেলিয়াস সেকেলিনি ও সাবেক কারা পরিদর্শক সেনোহি ঈসমায়েল মাতসোহারাকেও (৩৮) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধেও বেস্টারকে জেল থেকে পলায়নে সহায়তা করার অভিযোগ আনা হয়েছে। তাঁরা বর্তমানে পুলিশ কাস্টডিতে রয়েছেন।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালে মডেল নোমফুন্ডু থুলুকে হত্যার দায়ে বেস্টারের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়। এ ছাড়া তিনি আর ও দুই নারীকে ধর্ষণ ও হত্যার দায়ও আদালতে স্বীকার করেছিলেন। ওই সময় তাঁকে নেটিজেনেরা ‘ফেসবুকের ধর্ষক’ নাম দিয়েছিল।
এরপর গত বছরের মে মাসে বেসরকারি এক কারাগারে অগ্নিকাণ্ডে বেস্টার নিহত হন বলে খবর পাওয়া যায়। কিন্তু নভেম্বরে এই গল্পের মোপ ঘুরে যায় যখন দক্ষিণ আফ্রিকার একটি গোয়েন্দা সংস্থা গ্রাউন্ড আপ বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে। পরবর্তীতে কর্তৃপক্ষ জানায়, কারাগারে অগ্নিকাণ্ডে বেস্টার নিহত হননি। আর যেই লাশ সেখানে পাওয়া গেছে ওই ব্যক্তি অগ্নিকাণ্ডের আগেই নিহত হয়েছিলেন।
সিনেমায় নয়, বাস্তবেই ঘটেছে। দক্ষিণ আফ্রিকায় এক হত্যা মামলার আসামি অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যুর নাটক সাজিয়ে কারাগার থেকে পালিয়েছেন। এরপর চুটিয়ে প্রেম করেছেন সেলেব্রেটি ডাক্তার প্রেমিকার সঙ্গে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গণমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিচার ও পুলিশ মন্ত্রী জানিয়েছেন, কারাগার থেকে পালানো ওই ব্যক্তির নাম থাবো বেস্টার (৩৫)। তাঞ্জানিয়া কর্তৃপক্ষ সীমান্ত অঞ্চল আরশুয়া থেকে আজ বৃহস্পতিবার তাঁকে গ্রেপ্তারের পর দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হস্তান্তর করেছে। এর আগে গত শুক্রবার হত্যা মামলার আসামি থাবো বেস্টারের সঙ্গে তাঁর প্রেমিকা ডা. নন্দিপা মাগুদুমনা ও মোজাম্বিক নাগরিক জাকাররিয়া আলবার্তোকে গ্রেপ্তার করা হয়। অদ্ভুত এই ঘটনার পর দক্ষিণ আফ্রিকার বেসরকারি কারাগারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
দক্ষিণ আফ্রিকার পুলিশ মন্ত্রী ভেকি সিলে আরও জানান, গ্রেপ্তার হওয়া ওই তিনজনের কাছে বেশ কয়েকটি পাসপোর্ট পাওয়া গেছে। যেগুলোর কোনোটিতেই রাষ্ট্রীয় সিল ছিল না। তাঁরা কেনিয়া থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে ছিলেন।
বেস্টারকে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রিটোরিয়ার একটি কারাগারে কড়া নজরদারির মধ্য রাখা হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার সংশোধনমূলক পরিষেবা বিভাগের (ডিসিএস) প্রধান ম্যাকগোথি থোবাকাগলে কেপ টাউনে সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমরা তাঁকে ২৪ ঘণ্টা নজরদারির মধ্য রেখেছি। আমাদের বিভাগের কর্মকর্তারা তাঁর সঙ্গে সর্বদা যোগাযোগ রাখছে।’
দক্ষিণ আফ্রিকার পুলিশ আরও জানিয়েছে, ডা. নন্দিপা মাগুদুমনাকে অপরাধে সহযোগী হিসেবে তাঞ্জানিয়ায় পাঠানো হয়েছে। আজ তাঁকে আদালতে হাজির করা হলে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তাঁর বিরুদ্ধেও হত্যা, জালিয়াতি ও জেল পলায়নে সহযোগিতার অভিযোগ আনা হয়েছে।
মাগুদুমনার ৬৫ বছর বয়সী বাবা জোলি কর্ণেলিয়াস সেকেলিনি ও সাবেক কারা পরিদর্শক সেনোহি ঈসমায়েল মাতসোহারাকেও (৩৮) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধেও বেস্টারকে জেল থেকে পলায়নে সহায়তা করার অভিযোগ আনা হয়েছে। তাঁরা বর্তমানে পুলিশ কাস্টডিতে রয়েছেন।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালে মডেল নোমফুন্ডু থুলুকে হত্যার দায়ে বেস্টারের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়। এ ছাড়া তিনি আর ও দুই নারীকে ধর্ষণ ও হত্যার দায়ও আদালতে স্বীকার করেছিলেন। ওই সময় তাঁকে নেটিজেনেরা ‘ফেসবুকের ধর্ষক’ নাম দিয়েছিল।
এরপর গত বছরের মে মাসে বেসরকারি এক কারাগারে অগ্নিকাণ্ডে বেস্টার নিহত হন বলে খবর পাওয়া যায়। কিন্তু নভেম্বরে এই গল্পের মোপ ঘুরে যায় যখন দক্ষিণ আফ্রিকার একটি গোয়েন্দা সংস্থা গ্রাউন্ড আপ বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে। পরবর্তীতে কর্তৃপক্ষ জানায়, কারাগারে অগ্নিকাণ্ডে বেস্টার নিহত হননি। আর যেই লাশ সেখানে পাওয়া গেছে ওই ব্যক্তি অগ্নিকাণ্ডের আগেই নিহত হয়েছিলেন।
ইসরায়েলের সঙ্গে সদ্য শেষ হওয়া সংঘাতে ইরান বীরের মতো লড়াই করেছে বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বর্তমানে তিনি ন্যাটো সম্মেলনে যোগ দিতে নেদারল্যান্ডসের হেগে অবস্থান করছেন।
৩৩ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে জানিয়েছে তেহরান। আল-জাজিরার খবরে বলা হয়, ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এসমাইল বাঘাঈ পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথা জানান।
২ ঘণ্টা আগেরুটে তাঁকে তুলনা করেছেন স্কুলের শিশুর বাবার সঙ্গে। ট্রাম্প গতকাল মঙ্গলবার ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতিকে ব্যঙ্গ করে বলেন, ‘এটি যেন দুই শিশুর মারামারি—যেখানে শেষ পর্যন্ত ‘‘বাবাকে হস্তক্ষেপ করতে হয়’’।’
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার কারণে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কতটা পিছিয়েছে বলে মনে করেন তিনি। জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, মূলত কয়েক দশক। তারা যদি এটি পেত, তাহলে তারা নরকে যেত। সবশেষ তারা সমৃদ্ধকরণ করতে চেয়েছিল। ওই আঘাত যুদ্ধের সমাপ্তি টেনেছে।’
২ ঘণ্টা আগে