নাইজেরিয়ার উত্তরাঞ্চলে বন্দুকধারীরা একটি মসজিদে হামলা চালিয়ে ইমামসহ অন্তত ১২ জন মুসল্লিকে হত্যা করেছে। স্থানীয় সময় শনিবার রাতে নামজের সময় এ হামলা হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এ ছাড়া বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, একই ঘটনায় ১৯ জন মুসল্লিকে অপহরণ করেছে হামলাকারীরা।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলাকারীরা দস্যু হিসেবে পরিচিত। তারা সাধারণত মুক্তিপণের জন্য মানুষদের অপহরণ করে থাকে। কখনো কখনো হত্যাও করে। এ ছাড়া ফসল চাষ ও সুরক্ষার জন্য গ্রামবাসীদের কাছ থেকে প্রায়ই অর্থ-কড়ি দাবি করতে দেখা যায় এই দস্যুদের।
নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারির নিজ রাজ্য কাতসিনার ফুন্তুয়ার বাসিন্দা লাওয়াল হারুনা টেলিফোনে রয়টার্সকে বলেছেন, বন্দুকধারীরা মোটরবাইকে মাইগামজি মসজিদে এসে এলোপাতাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে। তখন প্রাণভয়ে অনেক মুসল্লি পালিয়ে গেছেন।
লাওয়াল হারুনা আরও বলেছেন, মুসল্লিরা এশার নামাজ আদায় করতে মসজিদে এসেছিলেন। এ সময় হামলাকারীদের গোলাগুলির মধ্যে পড়ে ইমামসহ ১২ জন মুসল্লি মারা গেছেন।
ফুন্তুয়ার আরেক বাসিন্দা আবদুল্লাহি মোহাম্মদ বলেছেন, হামলাকারীরা মসজিদ থেকে অনেক মুসল্লিকে ধরে পাশের ঝোপের কাছে নিয়ে যায়। আমি অপহরণ হওয়া নিরীহ মানুষদের মুক্তির জন্য প্রার্থনা করছি।
কাতসিনা রাজ্য পুলিশের মুখপাত্র গাম্বো ইসাহ হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, স্থানীয় বাসিন্দাদের সহায়তায় কয়েকজন মুসল্লিকে উদ্ধার করা হয়েছে।
এএফপি জানিয়েছে, আহত দুজন মুসল্লিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়ার কথা জানিয়েছেন গাম্বো ইসাহ। তিনি আরও বলেছেন, ‘পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা সংঘবদ্ধ হয়ে ডাকাতদের পেছনে ধাওয়া করে এবং অপহরণকারীদের হাত থেকে ছয়জনকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে। বাকি ১৩ জনকে উদ্ধার করার চেষ্টা চলছে।’
কর্তৃপক্ষ বলেছে, এর আগে পাশের রাজ্য কাদুনায় গত মাসে দস্যুদের হামলায় ১৫ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে।
নাইজেরিয়ার উত্তরাঞ্চলে বন্দুকধারীরা একটি মসজিদে হামলা চালিয়ে ইমামসহ অন্তত ১২ জন মুসল্লিকে হত্যা করেছে। স্থানীয় সময় শনিবার রাতে নামজের সময় এ হামলা হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এ ছাড়া বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, একই ঘটনায় ১৯ জন মুসল্লিকে অপহরণ করেছে হামলাকারীরা।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলাকারীরা দস্যু হিসেবে পরিচিত। তারা সাধারণত মুক্তিপণের জন্য মানুষদের অপহরণ করে থাকে। কখনো কখনো হত্যাও করে। এ ছাড়া ফসল চাষ ও সুরক্ষার জন্য গ্রামবাসীদের কাছ থেকে প্রায়ই অর্থ-কড়ি দাবি করতে দেখা যায় এই দস্যুদের।
নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারির নিজ রাজ্য কাতসিনার ফুন্তুয়ার বাসিন্দা লাওয়াল হারুনা টেলিফোনে রয়টার্সকে বলেছেন, বন্দুকধারীরা মোটরবাইকে মাইগামজি মসজিদে এসে এলোপাতাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে। তখন প্রাণভয়ে অনেক মুসল্লি পালিয়ে গেছেন।
লাওয়াল হারুনা আরও বলেছেন, মুসল্লিরা এশার নামাজ আদায় করতে মসজিদে এসেছিলেন। এ সময় হামলাকারীদের গোলাগুলির মধ্যে পড়ে ইমামসহ ১২ জন মুসল্লি মারা গেছেন।
ফুন্তুয়ার আরেক বাসিন্দা আবদুল্লাহি মোহাম্মদ বলেছেন, হামলাকারীরা মসজিদ থেকে অনেক মুসল্লিকে ধরে পাশের ঝোপের কাছে নিয়ে যায়। আমি অপহরণ হওয়া নিরীহ মানুষদের মুক্তির জন্য প্রার্থনা করছি।
কাতসিনা রাজ্য পুলিশের মুখপাত্র গাম্বো ইসাহ হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, স্থানীয় বাসিন্দাদের সহায়তায় কয়েকজন মুসল্লিকে উদ্ধার করা হয়েছে।
এএফপি জানিয়েছে, আহত দুজন মুসল্লিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়ার কথা জানিয়েছেন গাম্বো ইসাহ। তিনি আরও বলেছেন, ‘পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা সংঘবদ্ধ হয়ে ডাকাতদের পেছনে ধাওয়া করে এবং অপহরণকারীদের হাত থেকে ছয়জনকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে। বাকি ১৩ জনকে উদ্ধার করার চেষ্টা চলছে।’
কর্তৃপক্ষ বলেছে, এর আগে পাশের রাজ্য কাদুনায় গত মাসে দস্যুদের হামলায় ১৫ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে।
তাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
৩৯ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১ ঘণ্টা আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ ঘণ্টা আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
১ ঘণ্টা আগে