ফিচার ডেস্ক
ভালো ঘুম হওয়া নিয়ে অনেকের দুশ্চিন্তার অন্ত নেই। প্রতিদিন কিছু খাবার খেলে ভালো ঘুম নিশ্চিত হবে।
ডিম: ডিম শরীরের টিস্যু মেরামত এবং গঠনে সাহায্য করে। এতে থাকা ভিটামিন বি৬ স্নায়ুতন্ত্রকে প্রশমিত করে এবং মেলাটোনিন উৎপাদনে সহায়তা করে, যা ঘুম আসার প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ডিম রাখলে পেট ভরা থাকে এবং অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমে। দিনে দুটি ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যকর।
টক দই: এটি উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার এবং অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখতে সাহায্য করে। এতে থাকা প্রোবায়োটিকস অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে, যা পরোক্ষভাবে মানসিক স্বস্তি ও ঘুমের ওপর প্রভাব ফেলে। যেহেতু এতে চিনি কম থাকে, তাই এটি ঘুমে ব্যাঘাত সৃষ্টি করে না।
বাদাম: চিনাবাদাম, কাজুবাদাম, আখরোট ইত্যাদি বাদামে থাকে স্বাস্থ্যকর চর্বি, প্রোটিন ও আঁশ। এগুলো রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রেখে স্নায়ুকে শান্ত করে। বাদামে আয়রনও থাকে, যা শরীরে দ্রুত শক্তি ফিরিয়ে আনতে সহায়ক।
ওটমিল: ওটমিল বা ওটস একটি জটিল কার্বোহাইড্রেট। এটি শরীরে ধীরে ধীরে শক্তি জোগায়। এতে থাকা আঁশ হজমে সহায়তা করে এবং রক্তে শর্করার পরিমাণ হঠাৎ বেড়ে যাওয়া কমাতে সাহায্য করে। আধা কাপ রান্না করা ওটমিল প্রতিদিনের জন্য যথেষ্ট।
কলা: কলা এমন একটি ফল, যা সহজে হজম হয় এবং দ্রুত শক্তি দেয়। এতে থাকা ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন ‘বি’ স্নায়ুর কাজ উন্নত করে, মস্তিষ্ককে শিথিল করতে সাহায্য করে। তাই ঘুমের আগে কলা খেলে শরীর শান্ত এবং ঘুম ভালো হয়।
সূত্র: হেলথলাইন
ভালো ঘুম হওয়া নিয়ে অনেকের দুশ্চিন্তার অন্ত নেই। প্রতিদিন কিছু খাবার খেলে ভালো ঘুম নিশ্চিত হবে।
ডিম: ডিম শরীরের টিস্যু মেরামত এবং গঠনে সাহায্য করে। এতে থাকা ভিটামিন বি৬ স্নায়ুতন্ত্রকে প্রশমিত করে এবং মেলাটোনিন উৎপাদনে সহায়তা করে, যা ঘুম আসার প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ডিম রাখলে পেট ভরা থাকে এবং অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমে। দিনে দুটি ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যকর।
টক দই: এটি উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার এবং অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখতে সাহায্য করে। এতে থাকা প্রোবায়োটিকস অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে, যা পরোক্ষভাবে মানসিক স্বস্তি ও ঘুমের ওপর প্রভাব ফেলে। যেহেতু এতে চিনি কম থাকে, তাই এটি ঘুমে ব্যাঘাত সৃষ্টি করে না।
বাদাম: চিনাবাদাম, কাজুবাদাম, আখরোট ইত্যাদি বাদামে থাকে স্বাস্থ্যকর চর্বি, প্রোটিন ও আঁশ। এগুলো রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রেখে স্নায়ুকে শান্ত করে। বাদামে আয়রনও থাকে, যা শরীরে দ্রুত শক্তি ফিরিয়ে আনতে সহায়ক।
ওটমিল: ওটমিল বা ওটস একটি জটিল কার্বোহাইড্রেট। এটি শরীরে ধীরে ধীরে শক্তি জোগায়। এতে থাকা আঁশ হজমে সহায়তা করে এবং রক্তে শর্করার পরিমাণ হঠাৎ বেড়ে যাওয়া কমাতে সাহায্য করে। আধা কাপ রান্না করা ওটমিল প্রতিদিনের জন্য যথেষ্ট।
কলা: কলা এমন একটি ফল, যা সহজে হজম হয় এবং দ্রুত শক্তি দেয়। এতে থাকা ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন ‘বি’ স্নায়ুর কাজ উন্নত করে, মস্তিষ্ককে শিথিল করতে সাহায্য করে। তাই ঘুমের আগে কলা খেলে শরীর শান্ত এবং ঘুম ভালো হয়।
সূত্র: হেলথলাইন
বিশ্বের অন্যতম নিষ্ঠুর ও ধ্বংসাত্মক স্নায়বিক অসুখ হান্টিংটন রোগের প্রথম সফল চিকিৎসার ঘোষণা দিলেন চিকিৎসকেরা। এই রোগ বংশানুক্রমে এবং পরিবার থেকে পরিবারে ছড়িয়ে পড়ে। এটি মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করে এবং একই সঙ্গে ডিমেনশিয়া, পারকিনসন ও মোটর নিউরন রোগের মতো উপসর্গ তৈরি করে।
১ দিন আগেডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সবাই ঢাকার হাসপাতালে মারা গেছে। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
১ দিন আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম দিকে এর বিস্তার মূলত নগরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকলেও গত পাঁচ বছরে কম-বেশি দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বব্যাপী গণপরিসরে কার্যকর প্রতিষেধক না থাকায় রোগী ও মৃত্যুহার কমানোর...
২ দিন আগেদেশে বর্তমানে যেসব ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছে, তাদের বেশির ভাগের মৃত্যুর কারণ শক সিনড্রোম। এসব রোগীর অর্ধেকের বেশি মারা যাচ্ছে হাসপাতালে ভর্তির এক দিনের মধ্যে। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর...
৩ দিন আগে