ডা. ফরিদা ইয়াসমিন সুমি

পোস্ট-নেটাল ব্লু কী
মাতৃত্বের নীল সময়, মেটার্নিটি ব্লু বা পোস্ট-নেটাল পরিস্থিতি একধরনের মানসিক বিপর্যস্ততা বা মেন্টাল ডিজঅর্ডার। সন্তান হওয়ার পরবর্তী সময়ে একজন মায়ের তিন ধরনের মেন্টাল ডিসঅর্ডার হতে পারে। এগুলো হলো পোস্ট-নেটাল ব্লু, পোস্ট-নেটাল ডিপ্রেশন ও পিউপেরাল সাইকোসিস।
এর মধ্যে পোস্ট-নেটাল ব্লু সবচেয়ে কমন এবং এটি খুব একটা মারাত্মক নয়।
এই ‘ব্লু বা নীল সময়’ সাধারণত ১০-১২ দিনের মধ্যে কেটে যায়। তবে দুই সপ্তাহের বেশি এ সমস্যা থাকলে সতর্ক হতে হবে। কেননা এটি পিউপেরাল মেন্টাল ডিজঅর্ডারের পরবর্তী পর্যায় ডিপ্রেশন বা সাইকোসিসের দিকে মোড় নিতে পারে।
ব্লু কেন হয়
প্রসবের পর রক্তে ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন হরমোনের হঠাৎ পরিবর্তনকে এর কারণ বলে মনে করা হয়, তবে সবার ক্ষেত্রে যে এমনটি হবে তা নয়। যাঁরা প্রথম মা হন, তাঁদের পক্ষে শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নেওয়াটা অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে।
প্রসব-পরবর্তী রক্তপাত, শিশু সামলানো, বুকের দুধ খাওয়ানোর দায়িত্ব, রাতে ঠিকমতো ঘুমাতে না পারা, সময়মতো বিশ্রাম নিতে না পারা, স্বামীর সঙ্গে শারীরিক দূরত্ব, আত্মীয়স্বজন এলে তাঁদের আপ্যায়ন করা–সব মিলিয়ে এক অদ্ভুত পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয় মাকে। তা ছাড়া অনেক সময় আত্মীয়স্বজনেরা সন্তান সম্পর্কে নানা রকম বিরূপ মন্তব্য করেন, যা এ সময় মায়ের জন্য খুব পীড়াদায়ক। এ জন্য পোস্ট-নেটাল ব্লু হতে পারে।
অনেক মা সন্তান হওয়ার ফলে স্বাভাবিক শারীরিক পরিবর্তনগুলোকে সহজভাবে গ্রহণ করতে পারেন না। এই পরিবর্তনের ফলে তাঁর সৌন্দর্য কমে গেছে বলে মনে করেন। সৌন্দর্য কমে যাওয়ার ফলে স্বামী তাঁকে আগের মতো ভালোবাসবেন কি না, স্বামীর কাছে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা কমে যাবে কি না—এসব নিয়ে মা ভেতরে-ভেতরে ভীষণ দ্বিধাগ্রস্ত ও চিন্তিত হয়ে পড়েন।
মোটকথা, সবকিছু মিলিয়ে মা হওয়া নারীরা হয়ে পড়েন ভীষণ বিপন্ন আর একা। তাঁর এই একাকিত্ব, তাঁর এই কষ্ট তিনি কারও সঙ্গে ভাগাভাগি করতে না পেরে নিজে নিজে কষ্ট পান এবং বিষাদগ্রস্ত হয়ে পড়েন। সেখান থেকে তৈরি হতে পারে পোস্ট-নেটাল ব্লু।
এ সময়ে যা করণীয়
পোস্ট-নেটাল ব্লুর বিশেষ কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। এই স্পর্শকাতর সময়ে নতুন মায়েদের দরকার সঠিক যত্ন, সঙ্গ, মনোযোগ ও সহানুভূতি। নতুন শিশু, বিপর্যস্ত পরিস্থিতি, পরিবর্তিত শরীর নিয়ে মা থাকেন ভীষণ বিব্রত। তাঁকে বোঝাতে হবে এই পরিবর্তন খুবই স্বাভাবিক ও সাময়িক। নিয়মিত যত্ন ও ব্যায়াম তাঁকে আগের শারীরিক অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাবে।
এ সময় মাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসতে হবে, তাঁকে আশ্বস্ত করতে হবে, মা যাতে তাড়াতাড়ি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে পারেন এবং শিশুর ও নিজের যত্ন নিতে পারেন, সে ব্যাপারে সহযোগিতা করতে হবে।
চট করে রেগে গেলে, যখন-তখন কান্না করলে তাঁর প্রতি বিরক্তি প্রকাশ না করে, তাঁকে বোঝার চেষ্টা করতে হবে, পর্যাপ্ত সঙ্গ দিতে হবে। মায়ের এই অসহায় মুহূর্তে তিনি খুব মনোযোগ প্রত্যাশা করেন, বিশেষ করে স্বামী ও আপনজনদের কাছ থেকে। তাঁর প্রতি মনোযোগী হতে হবে, তাঁকে গুরুত্ব দিতে হবে।
এই সমস্যাকে অবহেলা করলে তা গুরুতর আকার ধারণ করতে পারে, যা অনেক সময় সংসারে অশান্তি ডেকে আনে। কাজেই ওষুধ নয়, স্বামী ও পরিবারের সদস্যদের খোলামেলা আলোচনা, পর্যাপ্ত সঙ্গদান ও সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব মাতৃত্বের এই নীল সময় দূর করার জন্য যথেষ্ট।
লেখক: সহকারী অধ্যাপক (গাইনি) চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ।

পোস্ট-নেটাল ব্লু কী
মাতৃত্বের নীল সময়, মেটার্নিটি ব্লু বা পোস্ট-নেটাল পরিস্থিতি একধরনের মানসিক বিপর্যস্ততা বা মেন্টাল ডিজঅর্ডার। সন্তান হওয়ার পরবর্তী সময়ে একজন মায়ের তিন ধরনের মেন্টাল ডিসঅর্ডার হতে পারে। এগুলো হলো পোস্ট-নেটাল ব্লু, পোস্ট-নেটাল ডিপ্রেশন ও পিউপেরাল সাইকোসিস।
এর মধ্যে পোস্ট-নেটাল ব্লু সবচেয়ে কমন এবং এটি খুব একটা মারাত্মক নয়।
এই ‘ব্লু বা নীল সময়’ সাধারণত ১০-১২ দিনের মধ্যে কেটে যায়। তবে দুই সপ্তাহের বেশি এ সমস্যা থাকলে সতর্ক হতে হবে। কেননা এটি পিউপেরাল মেন্টাল ডিজঅর্ডারের পরবর্তী পর্যায় ডিপ্রেশন বা সাইকোসিসের দিকে মোড় নিতে পারে।
ব্লু কেন হয়
প্রসবের পর রক্তে ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন হরমোনের হঠাৎ পরিবর্তনকে এর কারণ বলে মনে করা হয়, তবে সবার ক্ষেত্রে যে এমনটি হবে তা নয়। যাঁরা প্রথম মা হন, তাঁদের পক্ষে শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নেওয়াটা অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে।
প্রসব-পরবর্তী রক্তপাত, শিশু সামলানো, বুকের দুধ খাওয়ানোর দায়িত্ব, রাতে ঠিকমতো ঘুমাতে না পারা, সময়মতো বিশ্রাম নিতে না পারা, স্বামীর সঙ্গে শারীরিক দূরত্ব, আত্মীয়স্বজন এলে তাঁদের আপ্যায়ন করা–সব মিলিয়ে এক অদ্ভুত পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয় মাকে। তা ছাড়া অনেক সময় আত্মীয়স্বজনেরা সন্তান সম্পর্কে নানা রকম বিরূপ মন্তব্য করেন, যা এ সময় মায়ের জন্য খুব পীড়াদায়ক। এ জন্য পোস্ট-নেটাল ব্লু হতে পারে।
অনেক মা সন্তান হওয়ার ফলে স্বাভাবিক শারীরিক পরিবর্তনগুলোকে সহজভাবে গ্রহণ করতে পারেন না। এই পরিবর্তনের ফলে তাঁর সৌন্দর্য কমে গেছে বলে মনে করেন। সৌন্দর্য কমে যাওয়ার ফলে স্বামী তাঁকে আগের মতো ভালোবাসবেন কি না, স্বামীর কাছে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা কমে যাবে কি না—এসব নিয়ে মা ভেতরে-ভেতরে ভীষণ দ্বিধাগ্রস্ত ও চিন্তিত হয়ে পড়েন।
মোটকথা, সবকিছু মিলিয়ে মা হওয়া নারীরা হয়ে পড়েন ভীষণ বিপন্ন আর একা। তাঁর এই একাকিত্ব, তাঁর এই কষ্ট তিনি কারও সঙ্গে ভাগাভাগি করতে না পেরে নিজে নিজে কষ্ট পান এবং বিষাদগ্রস্ত হয়ে পড়েন। সেখান থেকে তৈরি হতে পারে পোস্ট-নেটাল ব্লু।
এ সময়ে যা করণীয়
পোস্ট-নেটাল ব্লুর বিশেষ কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। এই স্পর্শকাতর সময়ে নতুন মায়েদের দরকার সঠিক যত্ন, সঙ্গ, মনোযোগ ও সহানুভূতি। নতুন শিশু, বিপর্যস্ত পরিস্থিতি, পরিবর্তিত শরীর নিয়ে মা থাকেন ভীষণ বিব্রত। তাঁকে বোঝাতে হবে এই পরিবর্তন খুবই স্বাভাবিক ও সাময়িক। নিয়মিত যত্ন ও ব্যায়াম তাঁকে আগের শারীরিক অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাবে।
এ সময় মাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসতে হবে, তাঁকে আশ্বস্ত করতে হবে, মা যাতে তাড়াতাড়ি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে পারেন এবং শিশুর ও নিজের যত্ন নিতে পারেন, সে ব্যাপারে সহযোগিতা করতে হবে।
চট করে রেগে গেলে, যখন-তখন কান্না করলে তাঁর প্রতি বিরক্তি প্রকাশ না করে, তাঁকে বোঝার চেষ্টা করতে হবে, পর্যাপ্ত সঙ্গ দিতে হবে। মায়ের এই অসহায় মুহূর্তে তিনি খুব মনোযোগ প্রত্যাশা করেন, বিশেষ করে স্বামী ও আপনজনদের কাছ থেকে। তাঁর প্রতি মনোযোগী হতে হবে, তাঁকে গুরুত্ব দিতে হবে।
এই সমস্যাকে অবহেলা করলে তা গুরুতর আকার ধারণ করতে পারে, যা অনেক সময় সংসারে অশান্তি ডেকে আনে। কাজেই ওষুধ নয়, স্বামী ও পরিবারের সদস্যদের খোলামেলা আলোচনা, পর্যাপ্ত সঙ্গদান ও সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব মাতৃত্বের এই নীল সময় দূর করার জন্য যথেষ্ট।
লেখক: সহকারী অধ্যাপক (গাইনি) চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ।
ডা. ফরিদা ইয়াসমিন সুমি

পোস্ট-নেটাল ব্লু কী
মাতৃত্বের নীল সময়, মেটার্নিটি ব্লু বা পোস্ট-নেটাল পরিস্থিতি একধরনের মানসিক বিপর্যস্ততা বা মেন্টাল ডিজঅর্ডার। সন্তান হওয়ার পরবর্তী সময়ে একজন মায়ের তিন ধরনের মেন্টাল ডিসঅর্ডার হতে পারে। এগুলো হলো পোস্ট-নেটাল ব্লু, পোস্ট-নেটাল ডিপ্রেশন ও পিউপেরাল সাইকোসিস।
এর মধ্যে পোস্ট-নেটাল ব্লু সবচেয়ে কমন এবং এটি খুব একটা মারাত্মক নয়।
এই ‘ব্লু বা নীল সময়’ সাধারণত ১০-১২ দিনের মধ্যে কেটে যায়। তবে দুই সপ্তাহের বেশি এ সমস্যা থাকলে সতর্ক হতে হবে। কেননা এটি পিউপেরাল মেন্টাল ডিজঅর্ডারের পরবর্তী পর্যায় ডিপ্রেশন বা সাইকোসিসের দিকে মোড় নিতে পারে।
ব্লু কেন হয়
প্রসবের পর রক্তে ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন হরমোনের হঠাৎ পরিবর্তনকে এর কারণ বলে মনে করা হয়, তবে সবার ক্ষেত্রে যে এমনটি হবে তা নয়। যাঁরা প্রথম মা হন, তাঁদের পক্ষে শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নেওয়াটা অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে।
প্রসব-পরবর্তী রক্তপাত, শিশু সামলানো, বুকের দুধ খাওয়ানোর দায়িত্ব, রাতে ঠিকমতো ঘুমাতে না পারা, সময়মতো বিশ্রাম নিতে না পারা, স্বামীর সঙ্গে শারীরিক দূরত্ব, আত্মীয়স্বজন এলে তাঁদের আপ্যায়ন করা–সব মিলিয়ে এক অদ্ভুত পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয় মাকে। তা ছাড়া অনেক সময় আত্মীয়স্বজনেরা সন্তান সম্পর্কে নানা রকম বিরূপ মন্তব্য করেন, যা এ সময় মায়ের জন্য খুব পীড়াদায়ক। এ জন্য পোস্ট-নেটাল ব্লু হতে পারে।
অনেক মা সন্তান হওয়ার ফলে স্বাভাবিক শারীরিক পরিবর্তনগুলোকে সহজভাবে গ্রহণ করতে পারেন না। এই পরিবর্তনের ফলে তাঁর সৌন্দর্য কমে গেছে বলে মনে করেন। সৌন্দর্য কমে যাওয়ার ফলে স্বামী তাঁকে আগের মতো ভালোবাসবেন কি না, স্বামীর কাছে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা কমে যাবে কি না—এসব নিয়ে মা ভেতরে-ভেতরে ভীষণ দ্বিধাগ্রস্ত ও চিন্তিত হয়ে পড়েন।
মোটকথা, সবকিছু মিলিয়ে মা হওয়া নারীরা হয়ে পড়েন ভীষণ বিপন্ন আর একা। তাঁর এই একাকিত্ব, তাঁর এই কষ্ট তিনি কারও সঙ্গে ভাগাভাগি করতে না পেরে নিজে নিজে কষ্ট পান এবং বিষাদগ্রস্ত হয়ে পড়েন। সেখান থেকে তৈরি হতে পারে পোস্ট-নেটাল ব্লু।
এ সময়ে যা করণীয়
পোস্ট-নেটাল ব্লুর বিশেষ কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। এই স্পর্শকাতর সময়ে নতুন মায়েদের দরকার সঠিক যত্ন, সঙ্গ, মনোযোগ ও সহানুভূতি। নতুন শিশু, বিপর্যস্ত পরিস্থিতি, পরিবর্তিত শরীর নিয়ে মা থাকেন ভীষণ বিব্রত। তাঁকে বোঝাতে হবে এই পরিবর্তন খুবই স্বাভাবিক ও সাময়িক। নিয়মিত যত্ন ও ব্যায়াম তাঁকে আগের শারীরিক অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাবে।
এ সময় মাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসতে হবে, তাঁকে আশ্বস্ত করতে হবে, মা যাতে তাড়াতাড়ি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে পারেন এবং শিশুর ও নিজের যত্ন নিতে পারেন, সে ব্যাপারে সহযোগিতা করতে হবে।
চট করে রেগে গেলে, যখন-তখন কান্না করলে তাঁর প্রতি বিরক্তি প্রকাশ না করে, তাঁকে বোঝার চেষ্টা করতে হবে, পর্যাপ্ত সঙ্গ দিতে হবে। মায়ের এই অসহায় মুহূর্তে তিনি খুব মনোযোগ প্রত্যাশা করেন, বিশেষ করে স্বামী ও আপনজনদের কাছ থেকে। তাঁর প্রতি মনোযোগী হতে হবে, তাঁকে গুরুত্ব দিতে হবে।
এই সমস্যাকে অবহেলা করলে তা গুরুতর আকার ধারণ করতে পারে, যা অনেক সময় সংসারে অশান্তি ডেকে আনে। কাজেই ওষুধ নয়, স্বামী ও পরিবারের সদস্যদের খোলামেলা আলোচনা, পর্যাপ্ত সঙ্গদান ও সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব মাতৃত্বের এই নীল সময় দূর করার জন্য যথেষ্ট।
লেখক: সহকারী অধ্যাপক (গাইনি) চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ।

পোস্ট-নেটাল ব্লু কী
মাতৃত্বের নীল সময়, মেটার্নিটি ব্লু বা পোস্ট-নেটাল পরিস্থিতি একধরনের মানসিক বিপর্যস্ততা বা মেন্টাল ডিজঅর্ডার। সন্তান হওয়ার পরবর্তী সময়ে একজন মায়ের তিন ধরনের মেন্টাল ডিসঅর্ডার হতে পারে। এগুলো হলো পোস্ট-নেটাল ব্লু, পোস্ট-নেটাল ডিপ্রেশন ও পিউপেরাল সাইকোসিস।
এর মধ্যে পোস্ট-নেটাল ব্লু সবচেয়ে কমন এবং এটি খুব একটা মারাত্মক নয়।
এই ‘ব্লু বা নীল সময়’ সাধারণত ১০-১২ দিনের মধ্যে কেটে যায়। তবে দুই সপ্তাহের বেশি এ সমস্যা থাকলে সতর্ক হতে হবে। কেননা এটি পিউপেরাল মেন্টাল ডিজঅর্ডারের পরবর্তী পর্যায় ডিপ্রেশন বা সাইকোসিসের দিকে মোড় নিতে পারে।
ব্লু কেন হয়
প্রসবের পর রক্তে ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন হরমোনের হঠাৎ পরিবর্তনকে এর কারণ বলে মনে করা হয়, তবে সবার ক্ষেত্রে যে এমনটি হবে তা নয়। যাঁরা প্রথম মা হন, তাঁদের পক্ষে শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নেওয়াটা অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে।
প্রসব-পরবর্তী রক্তপাত, শিশু সামলানো, বুকের দুধ খাওয়ানোর দায়িত্ব, রাতে ঠিকমতো ঘুমাতে না পারা, সময়মতো বিশ্রাম নিতে না পারা, স্বামীর সঙ্গে শারীরিক দূরত্ব, আত্মীয়স্বজন এলে তাঁদের আপ্যায়ন করা–সব মিলিয়ে এক অদ্ভুত পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয় মাকে। তা ছাড়া অনেক সময় আত্মীয়স্বজনেরা সন্তান সম্পর্কে নানা রকম বিরূপ মন্তব্য করেন, যা এ সময় মায়ের জন্য খুব পীড়াদায়ক। এ জন্য পোস্ট-নেটাল ব্লু হতে পারে।
অনেক মা সন্তান হওয়ার ফলে স্বাভাবিক শারীরিক পরিবর্তনগুলোকে সহজভাবে গ্রহণ করতে পারেন না। এই পরিবর্তনের ফলে তাঁর সৌন্দর্য কমে গেছে বলে মনে করেন। সৌন্দর্য কমে যাওয়ার ফলে স্বামী তাঁকে আগের মতো ভালোবাসবেন কি না, স্বামীর কাছে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা কমে যাবে কি না—এসব নিয়ে মা ভেতরে-ভেতরে ভীষণ দ্বিধাগ্রস্ত ও চিন্তিত হয়ে পড়েন।
মোটকথা, সবকিছু মিলিয়ে মা হওয়া নারীরা হয়ে পড়েন ভীষণ বিপন্ন আর একা। তাঁর এই একাকিত্ব, তাঁর এই কষ্ট তিনি কারও সঙ্গে ভাগাভাগি করতে না পেরে নিজে নিজে কষ্ট পান এবং বিষাদগ্রস্ত হয়ে পড়েন। সেখান থেকে তৈরি হতে পারে পোস্ট-নেটাল ব্লু।
এ সময়ে যা করণীয়
পোস্ট-নেটাল ব্লুর বিশেষ কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। এই স্পর্শকাতর সময়ে নতুন মায়েদের দরকার সঠিক যত্ন, সঙ্গ, মনোযোগ ও সহানুভূতি। নতুন শিশু, বিপর্যস্ত পরিস্থিতি, পরিবর্তিত শরীর নিয়ে মা থাকেন ভীষণ বিব্রত। তাঁকে বোঝাতে হবে এই পরিবর্তন খুবই স্বাভাবিক ও সাময়িক। নিয়মিত যত্ন ও ব্যায়াম তাঁকে আগের শারীরিক অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাবে।
এ সময় মাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসতে হবে, তাঁকে আশ্বস্ত করতে হবে, মা যাতে তাড়াতাড়ি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে পারেন এবং শিশুর ও নিজের যত্ন নিতে পারেন, সে ব্যাপারে সহযোগিতা করতে হবে।
চট করে রেগে গেলে, যখন-তখন কান্না করলে তাঁর প্রতি বিরক্তি প্রকাশ না করে, তাঁকে বোঝার চেষ্টা করতে হবে, পর্যাপ্ত সঙ্গ দিতে হবে। মায়ের এই অসহায় মুহূর্তে তিনি খুব মনোযোগ প্রত্যাশা করেন, বিশেষ করে স্বামী ও আপনজনদের কাছ থেকে। তাঁর প্রতি মনোযোগী হতে হবে, তাঁকে গুরুত্ব দিতে হবে।
এই সমস্যাকে অবহেলা করলে তা গুরুতর আকার ধারণ করতে পারে, যা অনেক সময় সংসারে অশান্তি ডেকে আনে। কাজেই ওষুধ নয়, স্বামী ও পরিবারের সদস্যদের খোলামেলা আলোচনা, পর্যাপ্ত সঙ্গদান ও সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব মাতৃত্বের এই নীল সময় দূর করার জন্য যথেষ্ট।
লেখক: সহকারী অধ্যাপক (গাইনি) চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ।

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
১২ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ১০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসন কমানো হয়েছে। অন্যদিকে দুটি বেসরকারি কলেজে আসন বাড়ানো হয়েছে এবং একটি কলেজের নতুন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর উত্তরায় শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে ১৪০টি থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, কিশোরগঞ্জে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজে ৯৫টি থেকে ৪৫টি, ফরিদপুরে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ৪০টি, গাজীপুরে সিটি মেডিকেল কলেজে ৮০ থেকে ৩০টি, রাজধানীতে মার্কস মেডিকেল কলেজে ৭০ থেকে ২০টি, ডেলটা মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ১০০ থেকে ৫০টি এবং এম এইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজে ১১৫ থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। এই ১০টি মেডিকেল কলেজ থেকে আসন কমানো হয়েছে ২৬০টি।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৬০টির সঙ্গে নতুন করে ২০টি আসন এবং খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজে পাঁচটি বাড়িয়ে ৫৫টি করা হয়েছে। এতে মোট আসন বাড়ানো হয়েছে ২৫টি।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ওই দুই মেডিকেল হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজে ৫৭ ও মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজে ৫০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হতো।
দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বেসরকারি কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে। নতুন ওই কলেজের আসনসংখ্যা ৫০। আজ রাতে অনুমোদনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
চলতি অর্থবছরে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস শিক্ষার্থী ভর্তির আসন ৬ হাজার ২৯৩টি। আগামী শিক্ষাবর্ষে দুটি মেডিকেল কলেজে (১০৭টি আসন) ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত ও ১০টি মেডিকেলে কলেজে ২৬০টি আসন কমানোয় আসন কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯২৬টি। একই সঙ্গে ২৫টি আসন বাড়ায় ও নতুন করে ৫০টি আসন নিয়ে একটি কলেজের অনুমোদন হওয়ায় আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার একটি।

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ১০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসন কমানো হয়েছে। অন্যদিকে দুটি বেসরকারি কলেজে আসন বাড়ানো হয়েছে এবং একটি কলেজের নতুন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর উত্তরায় শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে ১৪০টি থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, কিশোরগঞ্জে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজে ৯৫টি থেকে ৪৫টি, ফরিদপুরে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ৪০টি, গাজীপুরে সিটি মেডিকেল কলেজে ৮০ থেকে ৩০টি, রাজধানীতে মার্কস মেডিকেল কলেজে ৭০ থেকে ২০টি, ডেলটা মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ১০০ থেকে ৫০টি এবং এম এইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজে ১১৫ থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। এই ১০টি মেডিকেল কলেজ থেকে আসন কমানো হয়েছে ২৬০টি।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৬০টির সঙ্গে নতুন করে ২০টি আসন এবং খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজে পাঁচটি বাড়িয়ে ৫৫টি করা হয়েছে। এতে মোট আসন বাড়ানো হয়েছে ২৫টি।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ওই দুই মেডিকেল হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজে ৫৭ ও মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজে ৫০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হতো।
দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বেসরকারি কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে। নতুন ওই কলেজের আসনসংখ্যা ৫০। আজ রাতে অনুমোদনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
চলতি অর্থবছরে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস শিক্ষার্থী ভর্তির আসন ৬ হাজার ২৯৩টি। আগামী শিক্ষাবর্ষে দুটি মেডিকেল কলেজে (১০৭টি আসন) ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত ও ১০টি মেডিকেলে কলেজে ২৬০টি আসন কমানোয় আসন কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯২৬টি। একই সঙ্গে ২৫টি আসন বাড়ায় ও নতুন করে ৫০টি আসন নিয়ে একটি কলেজের অনুমোদন হওয়ায় আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার একটি।

সন্তান জন্মের পর পরিবর্তিত মানসিক অবস্থার কারণে অনেকে খিটখিটে, বিষণ্ন আর হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। এটি মাতৃত্বের নীল সময়, মেটার্নিটি ব্লু বা পোস্ট-নেটাল ব্লু নামে পরিচিত।
০৭ নভেম্বর ২০২১
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
১২ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

সন্তান জন্মের পর পরিবর্তিত মানসিক অবস্থার কারণে অনেকে খিটখিটে, বিষণ্ন আর হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। এটি মাতৃত্বের নীল সময়, মেটার্নিটি ব্লু বা পোস্ট-নেটাল ব্লু নামে পরিচিত।
০৭ নভেম্বর ২০২১
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
১২ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

সন্তান জন্মের পর পরিবর্তিত মানসিক অবস্থার কারণে অনেকে খিটখিটে, বিষণ্ন আর হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। এটি মাতৃত্বের নীল সময়, মেটার্নিটি ব্লু বা পোস্ট-নেটাল ব্লু নামে পরিচিত।
০৭ নভেম্বর ২০২১
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

সন্তান জন্মের পর পরিবর্তিত মানসিক অবস্থার কারণে অনেকে খিটখিটে, বিষণ্ন আর হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। এটি মাতৃত্বের নীল সময়, মেটার্নিটি ব্লু বা পোস্ট-নেটাল ব্লু নামে পরিচিত।
০৭ নভেম্বর ২০২১
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
১২ ঘণ্টা আগে