মালয়েশিয়ায় প্রাপ্তবয়স্ক জনগোষ্ঠীর মধ্যে ৪০ বছর বা এর কম বয়সীদের হঠাৎ করেই মারা যাওয়ার ঘটনা বেড়ে গেছে। একে বলা হচ্ছে, সাডেন অ্যাডাল্ট ডেথ সিনড্রোম (এসএডিএস)। এ ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময়ই ব্যক্তি হঠাৎ হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ বা স্ট্রোকের কারণে মারা যান।
দেশটির হার্টবিট ই–ইসিপি ওয়েলনেস সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা ড. এস. দেনেশ বলেন, করোনা মহামারিতে দীর্ঘ সময় ধরে তেমন কায়িক কর্মকাণ্ড করা হয়নি। মহামারির পর হঠাৎ করে কার্যক্রম বেড়ে যাওয়ায় কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমে চাপ পড়ে। এ চাপ থেকে এমনটা হতে পারে।
তিনি বলেন, ‘লকডাউনের সময় আমাদের জনগোষ্ঠীর মধ্যে শরীরচর্চার অভাব ছিল। লকডাউন তুলে নেওয়ার পর আমরা অনেকেই খুব দ্রুত শরীরচর্চা শুরু করি এবং বেশ আগ্রাসীভাবেই শুরু করি, এ কারণে এসএডিএস–এর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।’
গত শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) তিনি মালয়েশিয়ার বারনামা টিভির এক অনুষ্ঠানে বলেন, ‘যখন আপনার শরীর এত দীর্ঘ সময় ধরে ব্যায়ামে অভ্যস্ত থাকে না, তখন এটি (হঠাৎ কঠোর ব্যায়াম শুরু করা) শরীরে একধরনের শক সৃষ্টি করে।’
ড. দেনেশ বলেন, মানসিক চাপ বেড়ে যাওয়া, অপর্যাপ্ত ঘুম এবং আগে থেকে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকলে এসএডিএসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়। আকস্মিকভাবে ঘটে বলে এসএডিএস ও হৃৎক্রিয়া বন্ধ হওয়ার লক্ষণগুলো সহজে বোঝা যায় না। তাই লাইফস্টাইল ও খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের মতো প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ নিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন–সিপিআর (কৃত্রিম শ্বাস দেওয়ার প্রক্রিয়া) দেওয়া শিখতে হবে। কারণ এর মাধ্যমে হৃৎক্রিয়া আবারও শুরু করে রোগী বাঁচিয়ে তোলা সম্ভব। এর লক্ষণ বুঝতে পারা জরুরি এবং রোগীর শ্বাস–প্রশ্বাস বন্ধ থাকলে তাঁকে অতি দ্রুত সিপিআর দিতে হবে।’
মালয়েশিয়ায় প্রাপ্তবয়স্ক জনগোষ্ঠীর মধ্যে ৪০ বছর বা এর কম বয়সীদের হঠাৎ করেই মারা যাওয়ার ঘটনা বেড়ে গেছে। একে বলা হচ্ছে, সাডেন অ্যাডাল্ট ডেথ সিনড্রোম (এসএডিএস)। এ ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময়ই ব্যক্তি হঠাৎ হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ বা স্ট্রোকের কারণে মারা যান।
দেশটির হার্টবিট ই–ইসিপি ওয়েলনেস সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা ড. এস. দেনেশ বলেন, করোনা মহামারিতে দীর্ঘ সময় ধরে তেমন কায়িক কর্মকাণ্ড করা হয়নি। মহামারির পর হঠাৎ করে কার্যক্রম বেড়ে যাওয়ায় কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমে চাপ পড়ে। এ চাপ থেকে এমনটা হতে পারে।
তিনি বলেন, ‘লকডাউনের সময় আমাদের জনগোষ্ঠীর মধ্যে শরীরচর্চার অভাব ছিল। লকডাউন তুলে নেওয়ার পর আমরা অনেকেই খুব দ্রুত শরীরচর্চা শুরু করি এবং বেশ আগ্রাসীভাবেই শুরু করি, এ কারণে এসএডিএস–এর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।’
গত শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) তিনি মালয়েশিয়ার বারনামা টিভির এক অনুষ্ঠানে বলেন, ‘যখন আপনার শরীর এত দীর্ঘ সময় ধরে ব্যায়ামে অভ্যস্ত থাকে না, তখন এটি (হঠাৎ কঠোর ব্যায়াম শুরু করা) শরীরে একধরনের শক সৃষ্টি করে।’
ড. দেনেশ বলেন, মানসিক চাপ বেড়ে যাওয়া, অপর্যাপ্ত ঘুম এবং আগে থেকে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকলে এসএডিএসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়। আকস্মিকভাবে ঘটে বলে এসএডিএস ও হৃৎক্রিয়া বন্ধ হওয়ার লক্ষণগুলো সহজে বোঝা যায় না। তাই লাইফস্টাইল ও খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের মতো প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ নিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন–সিপিআর (কৃত্রিম শ্বাস দেওয়ার প্রক্রিয়া) দেওয়া শিখতে হবে। কারণ এর মাধ্যমে হৃৎক্রিয়া আবারও শুরু করে রোগী বাঁচিয়ে তোলা সম্ভব। এর লক্ষণ বুঝতে পারা জরুরি এবং রোগীর শ্বাস–প্রশ্বাস বন্ধ থাকলে তাঁকে অতি দ্রুত সিপিআর দিতে হবে।’
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৩ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ সময় কারও মৃত্যু হয়নি। আজ মঙ্গলবার (১ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেদেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও একজন পুরুষের মৃত্যু হয়েছে। আর নতুন করে ৩৮৬ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা সম্প্রতি বাজারে থাকা বেশ কিছু জনপ্রিয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) টুল পরীক্ষা করেছেন। এর মধ্যে ছিল ওপেনএআই এবং ক্যারেক্টার. এআই—এর মতো প্রতিষ্ঠানের তৈরি টুল। তাঁরা দেখতে চেয়েছিলেন, এই টুলগুলো থেরাপির মতো কাজে কতটা দক্ষ। গবেষণায় দেখা গেছে, যখন
১ দিন আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এক দিনে ৪২৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এটি চলতি বছরে এক দিনে সর্বোচ্চসংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তির ঘটনা। এ নিয়ে চলতি বছর ৬ মাসে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়াল। আর মৃত্যু হয়েছে ৪২ জনের।
১ দিন আগে