হৃদ্রোগ, স্ট্রোক কিংবা ধমনি বন্ধ হওয়ার অন্যতম কারণ রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল; বিশেষ করে লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (এলডিএল) বা খারাপ কোলেস্টেরল রক্তনালিতে জমে ধমনি শক্ত করে। অন্যদিকে হাই-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (এইচডিএল) কিংবা ভালো কোলেস্টেরল শরীর থেকে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল সরিয়ে দেয়।
বর্ষাকাল এলেই বাড়ে সর্দি-কাশি, জ্বরের প্রকোপ। কিন্তু শুধু এসব নয়, এ সময়ে বাড়ছে হৃদ্রোগের সমস্যাও। আগের ধারণা ছিল, হৃদ্রোগ শহরের মানুষের সমস্যা। কিন্তু এখন গ্রামেও এতে মৃত্যুর ঘটনা বাড়ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গ্রামীণ জীবন ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আর মানসিক চাপের কারণে বাড়ছে এই ঝুঁকি।
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত শেফালি জারিওয়ালা গত সপ্তাহে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের কারণে মারা গেছেন। তাঁর মৃত্যু আবারও ভারতে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ক্রমবর্ধমান ঘটনাগুলোর ওপর আলোকপাত করেছে। আপাতদৃষ্টিতে সুস্থ থাকার পরও হৃদ্রোগের উদ্বেগজনক বৃদ্ধি উদ্বেগের কারণ কী এবং ফিটনেস থেরাপি এবং ব্যায়ামের পরও
স্বপ্নের ডানায় ভর করে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছিলেন মহিবুর রহমান (৩০)। উদ্দেশ্য ছিল পরিবারের দুঃখ-দুর্দশা ঘোচানো, বাবা-মা, স্ত্রী-সন্তানকে একটু স্বচ্ছলতা উপহার দেওয়া। কিন্তু সে স্বপ্ন আর বাস্তবে ধরা দিল না। মালয়েশিয়ায় হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন তিনি।