আজকের পত্রিকা ডেস্ক

চীনে প্রথমবারের মতো ব্রেইন ডেড ব্যক্তির শরীরে জেনেটিক্যালি পরিবর্তিত শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপনের একটি অভূতপূর্ব পরীক্ষা পরিচালনা করা হয়েছে। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রে ব্রেইন ডেড রোগীদের শরীরে শূকরের বিভিন্ন অঙ্গ যেমন—কিডনি ও হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের পরীক্ষা চালানো হয়েছে। আর চীনে আগেই একটি শূকরের লিভার বা যকৃৎ প্রতিস্থাপনের পরীক্ষা করা হয়েছে। এ ধরনের গবেষণা শূকরের অঙ্গ জীবিত মানুষের শরীরে সফলভাবে প্রতিস্থাপনের পথ তৈরি করেছে, যদিও এখন পর্যন্ত এ ধরনের মাত্র কয়েকটি অস্ত্রোপচার হয়েছে।
ব্রেইন ডেড যারা
ব্রেইন ডেড হলো এমন একটি অবস্থা, যখন কোনো ব্যক্তির মস্তিষ্ক সম্পূর্ণরূপে কাজ করা বন্ধ করে দেয় এবং সেই অবস্থায় সে আর জীবিত নয়, যদিও হৃৎপিণ্ড বা ফুসফুসের সাহায্যে কিছুক্ষণ কাজ করতে পারে।
সাধারণত, যারা মস্তিষ্কে গুরুতর আঘাত, রক্তক্ষরণ, স্ট্রোক বা অক্সিজেনের অভাবে দীর্ঘ সময় মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, তাদের ব্রেইন ডেড ঘোষণা করা হয়।
চীনের এই পরীক্ষা ৩৯ বছর বয়সী পুরুষের শরীরে সম্পন্ন হয়। রোগী আসলে ব্রেইন ডেড কি না, তা নিশ্চিত করতে চারটি আলাদা পরীক্ষা করা হয় এবং তার পরিবার থেকে লিখিত সম্মতি নেওয়া হয়।
এটি প্রথমবারের মতো অন্য প্রজাতির ফুসফুস মানবদেহে প্রতিস্থাপন করার চেষ্টা।
গুয়াংঝৌ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সংযুক্ত হাসপাতালের অঙ্গ প্রতিস্থাপন বিভাগের ডাক্তার জিয়াং শি বলেন, ‘আমাদের দলের জন্য এটি একটি অর্থবহ সূচনা। ফুসফুসের এ ধরনের প্রতিস্থাপন অন্যান্য অঙ্গের তুলনায় জটিল এবং বৈজ্ঞানিকভাবে চ্যালেঞ্জপূর্ণ।’ তিনি আরও বলেন, এই গবেষণার উদ্দেশ্য ছিল মানব প্রতিরক্ষাব্যবস্থার প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করা, এখনই এটি জীবিত রোগীদের জন্য ক্লিনিক্যাল ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত নয়।
অস্ত্রোপচারের পর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ওই ব্যক্তির শরীরের প্রতিরোধব্যবস্থা শূকরের ফুসফুসের বিরুদ্ধে সক্রিয় হওয়া শুরু করে। তবে এর পরও ওই ব্যক্তির শরীরে নবম দিন পর্যন্ত কার্যকরী ছিল শূকরের ফুসফুস।
রোগীর পরিবারের অনুরোধে নবম দিন পরীক্ষা বন্ধ করা হয়। প্রতিবেদনে উল্লেখ নেই যে, ফুসফুস কত দিন পর্যন্ত কাজ করতে পারত, তবে নবম দিনে ফুসফুসের ক্ষতি স্পষ্ট ছিল।
এনওয়াইইউ ল্যাঙ্গোন ট্রান্সপ্লান্ট ইনস্টিটিউটের সিনিয়র গবেষক ড. অ্যাডাম গ্রাইসমার বলেন, ‘নবম দিনের ফুসফুস প্রতিস্থাপনে কেউ সাইন আপ করবে না। তবে এ ধরনের গবেষণা মস্তিষ্ক মৃত রোগীদের শরীরে করা জরুরি, কারণ পশুর মডেল থেকে মানবদেহের সঠিক প্রতিক্রিয়া অনুমান করা কঠিন।’
এই পরীক্ষায় ব্যবহৃত শূকরের ফুসফুস জেনেটিক্যালি পরিবর্তিত ছিল, যেখানে সিআরআইএসপিআর প্রযুক্তি ব্যবহার করে শূকরের তিনটি জিন নিষ্ক্রিয় করা হয় এবং তিনটি মানব জিন যুক্ত করা হয়, যাতে মানবশরীরের প্রতিরোধব্যবস্থা তাকে গ্রহণ করে।
২০২৪ সালের মে মাসে ওই রোগীর শরীরে শূকরের বাম ফুসফুস লাগানো হয়, আর তার ডান ফুসফুস আগের মতোই থাকে। অস্ত্রোপচারের এক দিন আগে থেকেই রোগীর শরীরে প্রতিরোধক্ষমতা দমনকারী ওষুধ দেওয়া শুরু করা হয়।
প্রতিস্থাপনের পর রোগীর শরীরে কোনো ‘হাইপারঅ্যাকিউট রিজেকশন’ বা তীব্র অস্বীকৃতি দেখা যায়নি, তবে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ফুসফুসে ফুলে ওঠা ও প্রদাহ দেখা দেয়। অস্ত্রোপচারের তৃতীয় দিনে রোগীর শরীর থেকে অঙ্গের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি হতে শুরু করে, যা ফুসফুসে ক্ষতি করে।
গবেষকেরা বলেছেন, ভবিষ্যতে এ ধরনের পরীক্ষায় নির্দিষ্ট রোগ প্রতিরোধ কোষের কার্যক্রম ও প্রদাহ সৃষ্টি করা সিগন্যাল ব্লক করলে উন্নতি হতে পারে। ফুসফুস একটি বড় চ্যালেঞ্জ, কারণ এটি বাইরের বাতাসের সংস্পর্শে থাকায় অনেক ধরনের প্রতিরোধী প্রোটিন ধারণ করে, যা মানবশরীরের জন্য ‘বহিরাগত’ হিসেবে চিহ্নিত হতে পারে। এ ছাড়া ফুসফুসের নরম টিস্যু অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইড বিনিময়ের জন্য সংবেদনশীল হওয়ায় রোগ প্রতিরোধব্যবস্থার আক্রমণ খুবই ক্ষতিকর হতে পারে।
এখনো অনেক প্রশ্ন থেকে গেছে, যেমন—বেঁচে থাকা রোগীদের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কতটা কার্যকর হবে। ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালের থোরাসিক ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন ড. রিচার্ড পিয়ারসন বলেছেন, এই পরীক্ষার ভিত্তিতে স্পষ্ট নয় যে, যদি রোগীকে লাইফ সাপোর্ট থেকে সরানো হয়, তাহলে শূকরের ফুসফুস কতটা সহায়তা করতে পারবে।
গবেষক দল আশা প্রকাশ করেছে যে ভবিষ্যতে এই গবেষণার পদ্ধতিতে উন্নতি সাধন করে ক্লিনিক্যাল পর্যায়ে নিয়ে আসা সম্ভব হবে। তারা বলেন, ‘এই গবেষণা রোগ প্রতিরোধ, শারীরবৃত্তীয় এবং জেনেটিক বাধা সমাধানের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে এবং এ ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে নতুন উদ্ভাবনের পথ তৈরি করেছে।’
তথ্যসূত্র: লাইভ সায়েন্স

চীনে প্রথমবারের মতো ব্রেইন ডেড ব্যক্তির শরীরে জেনেটিক্যালি পরিবর্তিত শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপনের একটি অভূতপূর্ব পরীক্ষা পরিচালনা করা হয়েছে। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রে ব্রেইন ডেড রোগীদের শরীরে শূকরের বিভিন্ন অঙ্গ যেমন—কিডনি ও হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের পরীক্ষা চালানো হয়েছে। আর চীনে আগেই একটি শূকরের লিভার বা যকৃৎ প্রতিস্থাপনের পরীক্ষা করা হয়েছে। এ ধরনের গবেষণা শূকরের অঙ্গ জীবিত মানুষের শরীরে সফলভাবে প্রতিস্থাপনের পথ তৈরি করেছে, যদিও এখন পর্যন্ত এ ধরনের মাত্র কয়েকটি অস্ত্রোপচার হয়েছে।
ব্রেইন ডেড যারা
ব্রেইন ডেড হলো এমন একটি অবস্থা, যখন কোনো ব্যক্তির মস্তিষ্ক সম্পূর্ণরূপে কাজ করা বন্ধ করে দেয় এবং সেই অবস্থায় সে আর জীবিত নয়, যদিও হৃৎপিণ্ড বা ফুসফুসের সাহায্যে কিছুক্ষণ কাজ করতে পারে।
সাধারণত, যারা মস্তিষ্কে গুরুতর আঘাত, রক্তক্ষরণ, স্ট্রোক বা অক্সিজেনের অভাবে দীর্ঘ সময় মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, তাদের ব্রেইন ডেড ঘোষণা করা হয়।
চীনের এই পরীক্ষা ৩৯ বছর বয়সী পুরুষের শরীরে সম্পন্ন হয়। রোগী আসলে ব্রেইন ডেড কি না, তা নিশ্চিত করতে চারটি আলাদা পরীক্ষা করা হয় এবং তার পরিবার থেকে লিখিত সম্মতি নেওয়া হয়।
এটি প্রথমবারের মতো অন্য প্রজাতির ফুসফুস মানবদেহে প্রতিস্থাপন করার চেষ্টা।
গুয়াংঝৌ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সংযুক্ত হাসপাতালের অঙ্গ প্রতিস্থাপন বিভাগের ডাক্তার জিয়াং শি বলেন, ‘আমাদের দলের জন্য এটি একটি অর্থবহ সূচনা। ফুসফুসের এ ধরনের প্রতিস্থাপন অন্যান্য অঙ্গের তুলনায় জটিল এবং বৈজ্ঞানিকভাবে চ্যালেঞ্জপূর্ণ।’ তিনি আরও বলেন, এই গবেষণার উদ্দেশ্য ছিল মানব প্রতিরক্ষাব্যবস্থার প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করা, এখনই এটি জীবিত রোগীদের জন্য ক্লিনিক্যাল ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত নয়।
অস্ত্রোপচারের পর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ওই ব্যক্তির শরীরের প্রতিরোধব্যবস্থা শূকরের ফুসফুসের বিরুদ্ধে সক্রিয় হওয়া শুরু করে। তবে এর পরও ওই ব্যক্তির শরীরে নবম দিন পর্যন্ত কার্যকরী ছিল শূকরের ফুসফুস।
রোগীর পরিবারের অনুরোধে নবম দিন পরীক্ষা বন্ধ করা হয়। প্রতিবেদনে উল্লেখ নেই যে, ফুসফুস কত দিন পর্যন্ত কাজ করতে পারত, তবে নবম দিনে ফুসফুসের ক্ষতি স্পষ্ট ছিল।
এনওয়াইইউ ল্যাঙ্গোন ট্রান্সপ্লান্ট ইনস্টিটিউটের সিনিয়র গবেষক ড. অ্যাডাম গ্রাইসমার বলেন, ‘নবম দিনের ফুসফুস প্রতিস্থাপনে কেউ সাইন আপ করবে না। তবে এ ধরনের গবেষণা মস্তিষ্ক মৃত রোগীদের শরীরে করা জরুরি, কারণ পশুর মডেল থেকে মানবদেহের সঠিক প্রতিক্রিয়া অনুমান করা কঠিন।’
এই পরীক্ষায় ব্যবহৃত শূকরের ফুসফুস জেনেটিক্যালি পরিবর্তিত ছিল, যেখানে সিআরআইএসপিআর প্রযুক্তি ব্যবহার করে শূকরের তিনটি জিন নিষ্ক্রিয় করা হয় এবং তিনটি মানব জিন যুক্ত করা হয়, যাতে মানবশরীরের প্রতিরোধব্যবস্থা তাকে গ্রহণ করে।
২০২৪ সালের মে মাসে ওই রোগীর শরীরে শূকরের বাম ফুসফুস লাগানো হয়, আর তার ডান ফুসফুস আগের মতোই থাকে। অস্ত্রোপচারের এক দিন আগে থেকেই রোগীর শরীরে প্রতিরোধক্ষমতা দমনকারী ওষুধ দেওয়া শুরু করা হয়।
প্রতিস্থাপনের পর রোগীর শরীরে কোনো ‘হাইপারঅ্যাকিউট রিজেকশন’ বা তীব্র অস্বীকৃতি দেখা যায়নি, তবে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ফুসফুসে ফুলে ওঠা ও প্রদাহ দেখা দেয়। অস্ত্রোপচারের তৃতীয় দিনে রোগীর শরীর থেকে অঙ্গের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি হতে শুরু করে, যা ফুসফুসে ক্ষতি করে।
গবেষকেরা বলেছেন, ভবিষ্যতে এ ধরনের পরীক্ষায় নির্দিষ্ট রোগ প্রতিরোধ কোষের কার্যক্রম ও প্রদাহ সৃষ্টি করা সিগন্যাল ব্লক করলে উন্নতি হতে পারে। ফুসফুস একটি বড় চ্যালেঞ্জ, কারণ এটি বাইরের বাতাসের সংস্পর্শে থাকায় অনেক ধরনের প্রতিরোধী প্রোটিন ধারণ করে, যা মানবশরীরের জন্য ‘বহিরাগত’ হিসেবে চিহ্নিত হতে পারে। এ ছাড়া ফুসফুসের নরম টিস্যু অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইড বিনিময়ের জন্য সংবেদনশীল হওয়ায় রোগ প্রতিরোধব্যবস্থার আক্রমণ খুবই ক্ষতিকর হতে পারে।
এখনো অনেক প্রশ্ন থেকে গেছে, যেমন—বেঁচে থাকা রোগীদের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কতটা কার্যকর হবে। ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালের থোরাসিক ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন ড. রিচার্ড পিয়ারসন বলেছেন, এই পরীক্ষার ভিত্তিতে স্পষ্ট নয় যে, যদি রোগীকে লাইফ সাপোর্ট থেকে সরানো হয়, তাহলে শূকরের ফুসফুস কতটা সহায়তা করতে পারবে।
গবেষক দল আশা প্রকাশ করেছে যে ভবিষ্যতে এই গবেষণার পদ্ধতিতে উন্নতি সাধন করে ক্লিনিক্যাল পর্যায়ে নিয়ে আসা সম্ভব হবে। তারা বলেন, ‘এই গবেষণা রোগ প্রতিরোধ, শারীরবৃত্তীয় এবং জেনেটিক বাধা সমাধানের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে এবং এ ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে নতুন উদ্ভাবনের পথ তৈরি করেছে।’
তথ্যসূত্র: লাইভ সায়েন্স
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

চীনে প্রথমবারের মতো ব্রেইন ডেড ব্যক্তির শরীরে জেনেটিক্যালি পরিবর্তিত শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপনের একটি অভূতপূর্ব পরীক্ষা পরিচালনা করা হয়েছে। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রে ব্রেইন ডেড রোগীদের শরীরে শূকরের বিভিন্ন অঙ্গ যেমন—কিডনি ও হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের পরীক্ষা চালানো হয়েছে। আর চীনে আগেই একটি শূকরের লিভার বা যকৃৎ প্রতিস্থাপনের পরীক্ষা করা হয়েছে। এ ধরনের গবেষণা শূকরের অঙ্গ জীবিত মানুষের শরীরে সফলভাবে প্রতিস্থাপনের পথ তৈরি করেছে, যদিও এখন পর্যন্ত এ ধরনের মাত্র কয়েকটি অস্ত্রোপচার হয়েছে।
ব্রেইন ডেড যারা
ব্রেইন ডেড হলো এমন একটি অবস্থা, যখন কোনো ব্যক্তির মস্তিষ্ক সম্পূর্ণরূপে কাজ করা বন্ধ করে দেয় এবং সেই অবস্থায় সে আর জীবিত নয়, যদিও হৃৎপিণ্ড বা ফুসফুসের সাহায্যে কিছুক্ষণ কাজ করতে পারে।
সাধারণত, যারা মস্তিষ্কে গুরুতর আঘাত, রক্তক্ষরণ, স্ট্রোক বা অক্সিজেনের অভাবে দীর্ঘ সময় মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, তাদের ব্রেইন ডেড ঘোষণা করা হয়।
চীনের এই পরীক্ষা ৩৯ বছর বয়সী পুরুষের শরীরে সম্পন্ন হয়। রোগী আসলে ব্রেইন ডেড কি না, তা নিশ্চিত করতে চারটি আলাদা পরীক্ষা করা হয় এবং তার পরিবার থেকে লিখিত সম্মতি নেওয়া হয়।
এটি প্রথমবারের মতো অন্য প্রজাতির ফুসফুস মানবদেহে প্রতিস্থাপন করার চেষ্টা।
গুয়াংঝৌ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সংযুক্ত হাসপাতালের অঙ্গ প্রতিস্থাপন বিভাগের ডাক্তার জিয়াং শি বলেন, ‘আমাদের দলের জন্য এটি একটি অর্থবহ সূচনা। ফুসফুসের এ ধরনের প্রতিস্থাপন অন্যান্য অঙ্গের তুলনায় জটিল এবং বৈজ্ঞানিকভাবে চ্যালেঞ্জপূর্ণ।’ তিনি আরও বলেন, এই গবেষণার উদ্দেশ্য ছিল মানব প্রতিরক্ষাব্যবস্থার প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করা, এখনই এটি জীবিত রোগীদের জন্য ক্লিনিক্যাল ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত নয়।
অস্ত্রোপচারের পর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ওই ব্যক্তির শরীরের প্রতিরোধব্যবস্থা শূকরের ফুসফুসের বিরুদ্ধে সক্রিয় হওয়া শুরু করে। তবে এর পরও ওই ব্যক্তির শরীরে নবম দিন পর্যন্ত কার্যকরী ছিল শূকরের ফুসফুস।
রোগীর পরিবারের অনুরোধে নবম দিন পরীক্ষা বন্ধ করা হয়। প্রতিবেদনে উল্লেখ নেই যে, ফুসফুস কত দিন পর্যন্ত কাজ করতে পারত, তবে নবম দিনে ফুসফুসের ক্ষতি স্পষ্ট ছিল।
এনওয়াইইউ ল্যাঙ্গোন ট্রান্সপ্লান্ট ইনস্টিটিউটের সিনিয়র গবেষক ড. অ্যাডাম গ্রাইসমার বলেন, ‘নবম দিনের ফুসফুস প্রতিস্থাপনে কেউ সাইন আপ করবে না। তবে এ ধরনের গবেষণা মস্তিষ্ক মৃত রোগীদের শরীরে করা জরুরি, কারণ পশুর মডেল থেকে মানবদেহের সঠিক প্রতিক্রিয়া অনুমান করা কঠিন।’
এই পরীক্ষায় ব্যবহৃত শূকরের ফুসফুস জেনেটিক্যালি পরিবর্তিত ছিল, যেখানে সিআরআইএসপিআর প্রযুক্তি ব্যবহার করে শূকরের তিনটি জিন নিষ্ক্রিয় করা হয় এবং তিনটি মানব জিন যুক্ত করা হয়, যাতে মানবশরীরের প্রতিরোধব্যবস্থা তাকে গ্রহণ করে।
২০২৪ সালের মে মাসে ওই রোগীর শরীরে শূকরের বাম ফুসফুস লাগানো হয়, আর তার ডান ফুসফুস আগের মতোই থাকে। অস্ত্রোপচারের এক দিন আগে থেকেই রোগীর শরীরে প্রতিরোধক্ষমতা দমনকারী ওষুধ দেওয়া শুরু করা হয়।
প্রতিস্থাপনের পর রোগীর শরীরে কোনো ‘হাইপারঅ্যাকিউট রিজেকশন’ বা তীব্র অস্বীকৃতি দেখা যায়নি, তবে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ফুসফুসে ফুলে ওঠা ও প্রদাহ দেখা দেয়। অস্ত্রোপচারের তৃতীয় দিনে রোগীর শরীর থেকে অঙ্গের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি হতে শুরু করে, যা ফুসফুসে ক্ষতি করে।
গবেষকেরা বলেছেন, ভবিষ্যতে এ ধরনের পরীক্ষায় নির্দিষ্ট রোগ প্রতিরোধ কোষের কার্যক্রম ও প্রদাহ সৃষ্টি করা সিগন্যাল ব্লক করলে উন্নতি হতে পারে। ফুসফুস একটি বড় চ্যালেঞ্জ, কারণ এটি বাইরের বাতাসের সংস্পর্শে থাকায় অনেক ধরনের প্রতিরোধী প্রোটিন ধারণ করে, যা মানবশরীরের জন্য ‘বহিরাগত’ হিসেবে চিহ্নিত হতে পারে। এ ছাড়া ফুসফুসের নরম টিস্যু অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইড বিনিময়ের জন্য সংবেদনশীল হওয়ায় রোগ প্রতিরোধব্যবস্থার আক্রমণ খুবই ক্ষতিকর হতে পারে।
এখনো অনেক প্রশ্ন থেকে গেছে, যেমন—বেঁচে থাকা রোগীদের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কতটা কার্যকর হবে। ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালের থোরাসিক ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন ড. রিচার্ড পিয়ারসন বলেছেন, এই পরীক্ষার ভিত্তিতে স্পষ্ট নয় যে, যদি রোগীকে লাইফ সাপোর্ট থেকে সরানো হয়, তাহলে শূকরের ফুসফুস কতটা সহায়তা করতে পারবে।
গবেষক দল আশা প্রকাশ করেছে যে ভবিষ্যতে এই গবেষণার পদ্ধতিতে উন্নতি সাধন করে ক্লিনিক্যাল পর্যায়ে নিয়ে আসা সম্ভব হবে। তারা বলেন, ‘এই গবেষণা রোগ প্রতিরোধ, শারীরবৃত্তীয় এবং জেনেটিক বাধা সমাধানের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে এবং এ ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে নতুন উদ্ভাবনের পথ তৈরি করেছে।’
তথ্যসূত্র: লাইভ সায়েন্স

চীনে প্রথমবারের মতো ব্রেইন ডেড ব্যক্তির শরীরে জেনেটিক্যালি পরিবর্তিত শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপনের একটি অভূতপূর্ব পরীক্ষা পরিচালনা করা হয়েছে। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রে ব্রেইন ডেড রোগীদের শরীরে শূকরের বিভিন্ন অঙ্গ যেমন—কিডনি ও হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের পরীক্ষা চালানো হয়েছে। আর চীনে আগেই একটি শূকরের লিভার বা যকৃৎ প্রতিস্থাপনের পরীক্ষা করা হয়েছে। এ ধরনের গবেষণা শূকরের অঙ্গ জীবিত মানুষের শরীরে সফলভাবে প্রতিস্থাপনের পথ তৈরি করেছে, যদিও এখন পর্যন্ত এ ধরনের মাত্র কয়েকটি অস্ত্রোপচার হয়েছে।
ব্রেইন ডেড যারা
ব্রেইন ডেড হলো এমন একটি অবস্থা, যখন কোনো ব্যক্তির মস্তিষ্ক সম্পূর্ণরূপে কাজ করা বন্ধ করে দেয় এবং সেই অবস্থায় সে আর জীবিত নয়, যদিও হৃৎপিণ্ড বা ফুসফুসের সাহায্যে কিছুক্ষণ কাজ করতে পারে।
সাধারণত, যারা মস্তিষ্কে গুরুতর আঘাত, রক্তক্ষরণ, স্ট্রোক বা অক্সিজেনের অভাবে দীর্ঘ সময় মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, তাদের ব্রেইন ডেড ঘোষণা করা হয়।
চীনের এই পরীক্ষা ৩৯ বছর বয়সী পুরুষের শরীরে সম্পন্ন হয়। রোগী আসলে ব্রেইন ডেড কি না, তা নিশ্চিত করতে চারটি আলাদা পরীক্ষা করা হয় এবং তার পরিবার থেকে লিখিত সম্মতি নেওয়া হয়।
এটি প্রথমবারের মতো অন্য প্রজাতির ফুসফুস মানবদেহে প্রতিস্থাপন করার চেষ্টা।
গুয়াংঝৌ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সংযুক্ত হাসপাতালের অঙ্গ প্রতিস্থাপন বিভাগের ডাক্তার জিয়াং শি বলেন, ‘আমাদের দলের জন্য এটি একটি অর্থবহ সূচনা। ফুসফুসের এ ধরনের প্রতিস্থাপন অন্যান্য অঙ্গের তুলনায় জটিল এবং বৈজ্ঞানিকভাবে চ্যালেঞ্জপূর্ণ।’ তিনি আরও বলেন, এই গবেষণার উদ্দেশ্য ছিল মানব প্রতিরক্ষাব্যবস্থার প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করা, এখনই এটি জীবিত রোগীদের জন্য ক্লিনিক্যাল ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত নয়।
অস্ত্রোপচারের পর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ওই ব্যক্তির শরীরের প্রতিরোধব্যবস্থা শূকরের ফুসফুসের বিরুদ্ধে সক্রিয় হওয়া শুরু করে। তবে এর পরও ওই ব্যক্তির শরীরে নবম দিন পর্যন্ত কার্যকরী ছিল শূকরের ফুসফুস।
রোগীর পরিবারের অনুরোধে নবম দিন পরীক্ষা বন্ধ করা হয়। প্রতিবেদনে উল্লেখ নেই যে, ফুসফুস কত দিন পর্যন্ত কাজ করতে পারত, তবে নবম দিনে ফুসফুসের ক্ষতি স্পষ্ট ছিল।
এনওয়াইইউ ল্যাঙ্গোন ট্রান্সপ্লান্ট ইনস্টিটিউটের সিনিয়র গবেষক ড. অ্যাডাম গ্রাইসমার বলেন, ‘নবম দিনের ফুসফুস প্রতিস্থাপনে কেউ সাইন আপ করবে না। তবে এ ধরনের গবেষণা মস্তিষ্ক মৃত রোগীদের শরীরে করা জরুরি, কারণ পশুর মডেল থেকে মানবদেহের সঠিক প্রতিক্রিয়া অনুমান করা কঠিন।’
এই পরীক্ষায় ব্যবহৃত শূকরের ফুসফুস জেনেটিক্যালি পরিবর্তিত ছিল, যেখানে সিআরআইএসপিআর প্রযুক্তি ব্যবহার করে শূকরের তিনটি জিন নিষ্ক্রিয় করা হয় এবং তিনটি মানব জিন যুক্ত করা হয়, যাতে মানবশরীরের প্রতিরোধব্যবস্থা তাকে গ্রহণ করে।
২০২৪ সালের মে মাসে ওই রোগীর শরীরে শূকরের বাম ফুসফুস লাগানো হয়, আর তার ডান ফুসফুস আগের মতোই থাকে। অস্ত্রোপচারের এক দিন আগে থেকেই রোগীর শরীরে প্রতিরোধক্ষমতা দমনকারী ওষুধ দেওয়া শুরু করা হয়।
প্রতিস্থাপনের পর রোগীর শরীরে কোনো ‘হাইপারঅ্যাকিউট রিজেকশন’ বা তীব্র অস্বীকৃতি দেখা যায়নি, তবে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ফুসফুসে ফুলে ওঠা ও প্রদাহ দেখা দেয়। অস্ত্রোপচারের তৃতীয় দিনে রোগীর শরীর থেকে অঙ্গের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি হতে শুরু করে, যা ফুসফুসে ক্ষতি করে।
গবেষকেরা বলেছেন, ভবিষ্যতে এ ধরনের পরীক্ষায় নির্দিষ্ট রোগ প্রতিরোধ কোষের কার্যক্রম ও প্রদাহ সৃষ্টি করা সিগন্যাল ব্লক করলে উন্নতি হতে পারে। ফুসফুস একটি বড় চ্যালেঞ্জ, কারণ এটি বাইরের বাতাসের সংস্পর্শে থাকায় অনেক ধরনের প্রতিরোধী প্রোটিন ধারণ করে, যা মানবশরীরের জন্য ‘বহিরাগত’ হিসেবে চিহ্নিত হতে পারে। এ ছাড়া ফুসফুসের নরম টিস্যু অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইড বিনিময়ের জন্য সংবেদনশীল হওয়ায় রোগ প্রতিরোধব্যবস্থার আক্রমণ খুবই ক্ষতিকর হতে পারে।
এখনো অনেক প্রশ্ন থেকে গেছে, যেমন—বেঁচে থাকা রোগীদের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কতটা কার্যকর হবে। ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালের থোরাসিক ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন ড. রিচার্ড পিয়ারসন বলেছেন, এই পরীক্ষার ভিত্তিতে স্পষ্ট নয় যে, যদি রোগীকে লাইফ সাপোর্ট থেকে সরানো হয়, তাহলে শূকরের ফুসফুস কতটা সহায়তা করতে পারবে।
গবেষক দল আশা প্রকাশ করেছে যে ভবিষ্যতে এই গবেষণার পদ্ধতিতে উন্নতি সাধন করে ক্লিনিক্যাল পর্যায়ে নিয়ে আসা সম্ভব হবে। তারা বলেন, ‘এই গবেষণা রোগ প্রতিরোধ, শারীরবৃত্তীয় এবং জেনেটিক বাধা সমাধানের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে এবং এ ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে নতুন উদ্ভাবনের পথ তৈরি করেছে।’
তথ্যসূত্র: লাইভ সায়েন্স

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
৭ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ১০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসন কমানো হয়েছে। অন্যদিকে দুটি বেসরকারি কলেজে আসন বাড়ানো হয়েছে এবং একটি কলেজের নতুন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর উত্তরায় শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে ১৪০টি থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, কিশোরগঞ্জে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজে ৯৫টি থেকে ৪৫টি, ফরিদপুরে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ৪০টি, গাজীপুরে সিটি মেডিকেল কলেজে ৮০ থেকে ৩০টি, রাজধানীতে মার্কস মেডিকেল কলেজে ৭০ থেকে ২০টি, ডেলটা মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ১০০ থেকে ৫০টি এবং এম এইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজে ১১৫ থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। এই ১০টি মেডিকেল কলেজ থেকে আসন কমানো হয়েছে ২৬০টি।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৬০টির সঙ্গে নতুন করে ২০টি আসন এবং খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজে পাঁচটি বাড়িয়ে ৫৫টি করা হয়েছে। এতে মোট আসন বাড়ানো হয়েছে ২৫টি।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ওই দুই মেডিকেল হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজে ৫৭ ও মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজে ৫০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হতো।
দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বেসরকারি কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে। নতুন ওই কলেজের আসনসংখ্যা ৫০। আজ রাতে অনুমোদনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
চলতি অর্থবছরে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস শিক্ষার্থী ভর্তির আসন ৬ হাজার ২৯৩টি। আগামী শিক্ষাবর্ষে দুটি মেডিকেল কলেজে (১০৭টি আসন) ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত ও ১০টি মেডিকেলে কলেজে ২৬০টি আসন কমানোয় আসন কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯২৬টি। একই সঙ্গে ২৫টি আসন বাড়ায় ও নতুন করে ৫০টি আসন নিয়ে একটি কলেজের অনুমোদন হওয়ায় আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার একটি।

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ১০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসন কমানো হয়েছে। অন্যদিকে দুটি বেসরকারি কলেজে আসন বাড়ানো হয়েছে এবং একটি কলেজের নতুন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর উত্তরায় শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে ১৪০টি থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, কিশোরগঞ্জে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজে ৯৫টি থেকে ৪৫টি, ফরিদপুরে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ৪০টি, গাজীপুরে সিটি মেডিকেল কলেজে ৮০ থেকে ৩০টি, রাজধানীতে মার্কস মেডিকেল কলেজে ৭০ থেকে ২০টি, ডেলটা মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ১০০ থেকে ৫০টি এবং এম এইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজে ১১৫ থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। এই ১০টি মেডিকেল কলেজ থেকে আসন কমানো হয়েছে ২৬০টি।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৬০টির সঙ্গে নতুন করে ২০টি আসন এবং খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজে পাঁচটি বাড়িয়ে ৫৫টি করা হয়েছে। এতে মোট আসন বাড়ানো হয়েছে ২৫টি।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ওই দুই মেডিকেল হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজে ৫৭ ও মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজে ৫০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হতো।
দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বেসরকারি কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে। নতুন ওই কলেজের আসনসংখ্যা ৫০। আজ রাতে অনুমোদনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
চলতি অর্থবছরে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস শিক্ষার্থী ভর্তির আসন ৬ হাজার ২৯৩টি। আগামী শিক্ষাবর্ষে দুটি মেডিকেল কলেজে (১০৭টি আসন) ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত ও ১০টি মেডিকেলে কলেজে ২৬০টি আসন কমানোয় আসন কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯২৬টি। একই সঙ্গে ২৫টি আসন বাড়ায় ও নতুন করে ৫০টি আসন নিয়ে একটি কলেজের অনুমোদন হওয়ায় আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার একটি।

চীনে প্রথমবারের মতো ব্রেইন ডেড ব্যক্তির শরীরে জেনেটিক্যালি পরিবর্তিত শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন একটি অভূতপূর্ব পরীক্ষা পরিচালনা করেছেন। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রে ব্রেইন ডেড রোগীদের শরীরে শূকরের বিভিন্ন অঙ্গ যেমন কিডনি এবং হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের পরীক্ষা চালানো হয়েছে। আর চীনে আগেই একটি শূকরের লিভার
২৬ আগস্ট ২০২৫
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
৭ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

চীনে প্রথমবারের মতো ব্রেইন ডেড ব্যক্তির শরীরে জেনেটিক্যালি পরিবর্তিত শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন একটি অভূতপূর্ব পরীক্ষা পরিচালনা করেছেন। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রে ব্রেইন ডেড রোগীদের শরীরে শূকরের বিভিন্ন অঙ্গ যেমন কিডনি এবং হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের পরীক্ষা চালানো হয়েছে। আর চীনে আগেই একটি শূকরের লিভার
২৬ আগস্ট ২০২৫
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
৭ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

চীনে প্রথমবারের মতো ব্রেইন ডেড ব্যক্তির শরীরে জেনেটিক্যালি পরিবর্তিত শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন একটি অভূতপূর্ব পরীক্ষা পরিচালনা করেছেন। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রে ব্রেইন ডেড রোগীদের শরীরে শূকরের বিভিন্ন অঙ্গ যেমন কিডনি এবং হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের পরীক্ষা চালানো হয়েছে। আর চীনে আগেই একটি শূকরের লিভার
২৬ আগস্ট ২০২৫
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

চীনে প্রথমবারের মতো ব্রেইন ডেড ব্যক্তির শরীরে জেনেটিক্যালি পরিবর্তিত শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন একটি অভূতপূর্ব পরীক্ষা পরিচালনা করেছেন। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রে ব্রেইন ডেড রোগীদের শরীরে শূকরের বিভিন্ন অঙ্গ যেমন কিডনি এবং হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের পরীক্ষা চালানো হয়েছে। আর চীনে আগেই একটি শূকরের লিভার
২৬ আগস্ট ২০২৫
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
৭ ঘণ্টা আগে