অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী

সম্প্রতি ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং বেশ গুরুত্ব পেয়েছে। কারণ, স্থূলতা আর পুষ্টিবিজ্ঞানে কিছু নতুন ভাবনা আসায় এ ধরনের উপবাসের কার্যকারিতা ভালোভাবে বোঝা গেছে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের মানে হচ্ছে, দিনের একটি সময় উপোস বা না খেয়ে থাকা। শরীরের চাহিদা বুঝে তা ১০ থেকে ১৬ ঘণ্টা হতে পারে।
ওজন বাগে আনতে শুধু শরীরচর্চাই নয়, দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাসও। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ে খাবারের ব্যাপারে খুব কড়া বিধিনিষেধ থাকে না বলে তরুণেরা এর প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছেন। এ প্রক্রিয়ায় দিনে ৪ থেকে ৬ ঘণ্টার মধ্যে প্রয়োজনীয় খাবার খেয়ে ফেলে বাকি সময় উপোস কাটাতে হয়। এই ডায়েটিংয়ের রকমফের আছে।
সময় সীমিত আহার
প্রতিদিন ১২ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় না খেয়ে বাকি সময় খাওয়া। জনপ্রিয় হলো ১৬:৮ পদ্ধতি; অর্থাৎ দিনে ১৬ ঘণ্টা উপোস, ৮ ঘণ্টা খাওয়া। এ সময় দু-তিনবার খাওয়া যেতে পারে।
৫ অনুপাত ২ ডায়েট
সপ্তাহের ৫ দিন স্বাভাবিক খাবেন আর দুই দিন সীমিত ক্যালরির খাবার খাবেন। ওই দুই দিন ৫০০ থেকে ৬০০ ক্যালরি করে খেতে হবে।
খাওয়া, বন্ধ, আবার খাওয়া
সপ্তাহে দু-এক দিন ২৪ ঘণ্টা না খেয়ে থাকতে হবে এ প্রক্রিয়ায়। অর্থাৎ এক দিন খাওয়া, অন্য দিন না খেয়ে থাকা। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংকে ঠিক ডায়েট না
বলে ডায়েট নমুনা বলা যায়। দিনের প্রয়োজনীয় ক্যালরি নির্দিষ্ট সময়ে গ্রহণ করে দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকা। তবে পুষ্টিবিদদের মতে, রাতের খাবারের পর থেকে সকালের নাশতা বা মধ্যাহ্নভোজনের মধ্যে সময়ের নির্দিষ্ট ব্যবধান রাখতে হবে। এতে ক্যালরি গ্রহণের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ ও বিপাকক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে থাকে। বেশ কিছু গবেষণায় ওজন ঝরানোর জন্য এটিকে কার্যকর বলা হচ্ছে। ওজন ঝরানোর ব্যাপারে প্রচলিত পদ্ধতি ক্যালরি সীমিত করা বা কঠোর নিয়ন্ত্রণের চেয়ে এটি ভালো।
গবেষকদের মতে, এ ধরনের খাদ্যাভ্যাস বিপাকের ওপর ফেলে ইতিবাচক প্রভাব। এতে বাড়ে ইনসুলিনের সাড়া দেওয়ার ক্ষমতা। ফলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ে বিপাকক্রিয়া, ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল ও ফ্যাট থাকে নিয়ন্ত্রণে। ফলে বাড়ে দীর্ঘায়ু হওয়ার সম্ভাবনা, কমে প্রদাহ।
সম্প্রতি এনজিএম জার্নালের এক প্রকাশনায় দেখা গেছে, এ প্রক্রিয়ার কঠিনটি হলো দিনে এক মিল অর্থাৎ ২৩: ১। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ১৮:৬; এতে ১৮ ঘণ্টা উপোস আর ৬ ঘণ্টায় দুটি মিল নিতে হয়। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেন, ১৪:১০ ভালো। এতে ১৪ ঘণ্টা উপোস আর ১০ ঘণ্টার মধ্যে তিনটি মিল খাওয়া যায়।
সতর্কতা
» ইন্টারনেট দেখে এটি নিজে নিজে শুরু করা যাবে না।
» ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং শুরু করার আগে চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদের পরামর্শ নেওয়া ভালো।
» গর্ভবতী, স্তন্যদানকারী, ভঙ্গুর শরীর, বৃদ্ধ, যাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা দুর্বল, ডায়াবেটিস রোগী;
তাদের জন্য চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদের পরামর্শ ছাড়া এটি করা যাবে না।
» অনেকের এই অভ্যাসে শরীরে চাপ তৈরি হয়ে হরমোন ভারসাম্যহীন হতে পারে।
» অনেকের হতে পারে দুর্বলতা, মাথা ধরা বা পানিশূন্যতার মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
» এই ডায়েট গবেষণাপ্রসূত ও স্বাস্থ্যের জন্য হিতকর। তবে সঠিক ক্যালরি গ্রহণ না করলে পুষ্টির অভাব হতে পারে। তাতে চুল উঠে যাওয়া, ঋতুস্রাবের সময় পিছিয়ে যাওয়া, হরমোনের ভারসাম্যহানি ও কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
» এই ডায়েটে খাদ্যের ওপর বিধিনিষেধ কড়া না থাকলেও খেতে হবে স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিকর খাবার। প্রচুর শাকসবজি, মাছ-মাংস খেতে হবে নিয়ন্ত্রিত মাত্রায়।
» এই ফাস্টিং পদ্ধতির অনেকগুলো ধরন আছে। চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদ কার কোন ধরন ভালো হবে, তা নির্দিষ্ট করে দেবেন। ব্যক্তিবিশেষে ধরনে হেরফের হবে।
লেখক: সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ

সম্প্রতি ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং বেশ গুরুত্ব পেয়েছে। কারণ, স্থূলতা আর পুষ্টিবিজ্ঞানে কিছু নতুন ভাবনা আসায় এ ধরনের উপবাসের কার্যকারিতা ভালোভাবে বোঝা গেছে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের মানে হচ্ছে, দিনের একটি সময় উপোস বা না খেয়ে থাকা। শরীরের চাহিদা বুঝে তা ১০ থেকে ১৬ ঘণ্টা হতে পারে।
ওজন বাগে আনতে শুধু শরীরচর্চাই নয়, দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাসও। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ে খাবারের ব্যাপারে খুব কড়া বিধিনিষেধ থাকে না বলে তরুণেরা এর প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছেন। এ প্রক্রিয়ায় দিনে ৪ থেকে ৬ ঘণ্টার মধ্যে প্রয়োজনীয় খাবার খেয়ে ফেলে বাকি সময় উপোস কাটাতে হয়। এই ডায়েটিংয়ের রকমফের আছে।
সময় সীমিত আহার
প্রতিদিন ১২ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় না খেয়ে বাকি সময় খাওয়া। জনপ্রিয় হলো ১৬:৮ পদ্ধতি; অর্থাৎ দিনে ১৬ ঘণ্টা উপোস, ৮ ঘণ্টা খাওয়া। এ সময় দু-তিনবার খাওয়া যেতে পারে।
৫ অনুপাত ২ ডায়েট
সপ্তাহের ৫ দিন স্বাভাবিক খাবেন আর দুই দিন সীমিত ক্যালরির খাবার খাবেন। ওই দুই দিন ৫০০ থেকে ৬০০ ক্যালরি করে খেতে হবে।
খাওয়া, বন্ধ, আবার খাওয়া
সপ্তাহে দু-এক দিন ২৪ ঘণ্টা না খেয়ে থাকতে হবে এ প্রক্রিয়ায়। অর্থাৎ এক দিন খাওয়া, অন্য দিন না খেয়ে থাকা। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংকে ঠিক ডায়েট না
বলে ডায়েট নমুনা বলা যায়। দিনের প্রয়োজনীয় ক্যালরি নির্দিষ্ট সময়ে গ্রহণ করে দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকা। তবে পুষ্টিবিদদের মতে, রাতের খাবারের পর থেকে সকালের নাশতা বা মধ্যাহ্নভোজনের মধ্যে সময়ের নির্দিষ্ট ব্যবধান রাখতে হবে। এতে ক্যালরি গ্রহণের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ ও বিপাকক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে থাকে। বেশ কিছু গবেষণায় ওজন ঝরানোর জন্য এটিকে কার্যকর বলা হচ্ছে। ওজন ঝরানোর ব্যাপারে প্রচলিত পদ্ধতি ক্যালরি সীমিত করা বা কঠোর নিয়ন্ত্রণের চেয়ে এটি ভালো।
গবেষকদের মতে, এ ধরনের খাদ্যাভ্যাস বিপাকের ওপর ফেলে ইতিবাচক প্রভাব। এতে বাড়ে ইনসুলিনের সাড়া দেওয়ার ক্ষমতা। ফলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ে বিপাকক্রিয়া, ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল ও ফ্যাট থাকে নিয়ন্ত্রণে। ফলে বাড়ে দীর্ঘায়ু হওয়ার সম্ভাবনা, কমে প্রদাহ।
সম্প্রতি এনজিএম জার্নালের এক প্রকাশনায় দেখা গেছে, এ প্রক্রিয়ার কঠিনটি হলো দিনে এক মিল অর্থাৎ ২৩: ১। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ১৮:৬; এতে ১৮ ঘণ্টা উপোস আর ৬ ঘণ্টায় দুটি মিল নিতে হয়। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেন, ১৪:১০ ভালো। এতে ১৪ ঘণ্টা উপোস আর ১০ ঘণ্টার মধ্যে তিনটি মিল খাওয়া যায়।
সতর্কতা
» ইন্টারনেট দেখে এটি নিজে নিজে শুরু করা যাবে না।
» ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং শুরু করার আগে চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদের পরামর্শ নেওয়া ভালো।
» গর্ভবতী, স্তন্যদানকারী, ভঙ্গুর শরীর, বৃদ্ধ, যাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা দুর্বল, ডায়াবেটিস রোগী;
তাদের জন্য চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদের পরামর্শ ছাড়া এটি করা যাবে না।
» অনেকের এই অভ্যাসে শরীরে চাপ তৈরি হয়ে হরমোন ভারসাম্যহীন হতে পারে।
» অনেকের হতে পারে দুর্বলতা, মাথা ধরা বা পানিশূন্যতার মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
» এই ডায়েট গবেষণাপ্রসূত ও স্বাস্থ্যের জন্য হিতকর। তবে সঠিক ক্যালরি গ্রহণ না করলে পুষ্টির অভাব হতে পারে। তাতে চুল উঠে যাওয়া, ঋতুস্রাবের সময় পিছিয়ে যাওয়া, হরমোনের ভারসাম্যহানি ও কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
» এই ডায়েটে খাদ্যের ওপর বিধিনিষেধ কড়া না থাকলেও খেতে হবে স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিকর খাবার। প্রচুর শাকসবজি, মাছ-মাংস খেতে হবে নিয়ন্ত্রিত মাত্রায়।
» এই ফাস্টিং পদ্ধতির অনেকগুলো ধরন আছে। চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদ কার কোন ধরন ভালো হবে, তা নির্দিষ্ট করে দেবেন। ব্যক্তিবিশেষে ধরনে হেরফের হবে।
লেখক: সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী

সম্প্রতি ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং বেশ গুরুত্ব পেয়েছে। কারণ, স্থূলতা আর পুষ্টিবিজ্ঞানে কিছু নতুন ভাবনা আসায় এ ধরনের উপবাসের কার্যকারিতা ভালোভাবে বোঝা গেছে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের মানে হচ্ছে, দিনের একটি সময় উপোস বা না খেয়ে থাকা। শরীরের চাহিদা বুঝে তা ১০ থেকে ১৬ ঘণ্টা হতে পারে।
ওজন বাগে আনতে শুধু শরীরচর্চাই নয়, দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাসও। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ে খাবারের ব্যাপারে খুব কড়া বিধিনিষেধ থাকে না বলে তরুণেরা এর প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছেন। এ প্রক্রিয়ায় দিনে ৪ থেকে ৬ ঘণ্টার মধ্যে প্রয়োজনীয় খাবার খেয়ে ফেলে বাকি সময় উপোস কাটাতে হয়। এই ডায়েটিংয়ের রকমফের আছে।
সময় সীমিত আহার
প্রতিদিন ১২ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় না খেয়ে বাকি সময় খাওয়া। জনপ্রিয় হলো ১৬:৮ পদ্ধতি; অর্থাৎ দিনে ১৬ ঘণ্টা উপোস, ৮ ঘণ্টা খাওয়া। এ সময় দু-তিনবার খাওয়া যেতে পারে।
৫ অনুপাত ২ ডায়েট
সপ্তাহের ৫ দিন স্বাভাবিক খাবেন আর দুই দিন সীমিত ক্যালরির খাবার খাবেন। ওই দুই দিন ৫০০ থেকে ৬০০ ক্যালরি করে খেতে হবে।
খাওয়া, বন্ধ, আবার খাওয়া
সপ্তাহে দু-এক দিন ২৪ ঘণ্টা না খেয়ে থাকতে হবে এ প্রক্রিয়ায়। অর্থাৎ এক দিন খাওয়া, অন্য দিন না খেয়ে থাকা। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংকে ঠিক ডায়েট না
বলে ডায়েট নমুনা বলা যায়। দিনের প্রয়োজনীয় ক্যালরি নির্দিষ্ট সময়ে গ্রহণ করে দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকা। তবে পুষ্টিবিদদের মতে, রাতের খাবারের পর থেকে সকালের নাশতা বা মধ্যাহ্নভোজনের মধ্যে সময়ের নির্দিষ্ট ব্যবধান রাখতে হবে। এতে ক্যালরি গ্রহণের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ ও বিপাকক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে থাকে। বেশ কিছু গবেষণায় ওজন ঝরানোর জন্য এটিকে কার্যকর বলা হচ্ছে। ওজন ঝরানোর ব্যাপারে প্রচলিত পদ্ধতি ক্যালরি সীমিত করা বা কঠোর নিয়ন্ত্রণের চেয়ে এটি ভালো।
গবেষকদের মতে, এ ধরনের খাদ্যাভ্যাস বিপাকের ওপর ফেলে ইতিবাচক প্রভাব। এতে বাড়ে ইনসুলিনের সাড়া দেওয়ার ক্ষমতা। ফলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ে বিপাকক্রিয়া, ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল ও ফ্যাট থাকে নিয়ন্ত্রণে। ফলে বাড়ে দীর্ঘায়ু হওয়ার সম্ভাবনা, কমে প্রদাহ।
সম্প্রতি এনজিএম জার্নালের এক প্রকাশনায় দেখা গেছে, এ প্রক্রিয়ার কঠিনটি হলো দিনে এক মিল অর্থাৎ ২৩: ১। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ১৮:৬; এতে ১৮ ঘণ্টা উপোস আর ৬ ঘণ্টায় দুটি মিল নিতে হয়। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেন, ১৪:১০ ভালো। এতে ১৪ ঘণ্টা উপোস আর ১০ ঘণ্টার মধ্যে তিনটি মিল খাওয়া যায়।
সতর্কতা
» ইন্টারনেট দেখে এটি নিজে নিজে শুরু করা যাবে না।
» ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং শুরু করার আগে চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদের পরামর্শ নেওয়া ভালো।
» গর্ভবতী, স্তন্যদানকারী, ভঙ্গুর শরীর, বৃদ্ধ, যাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা দুর্বল, ডায়াবেটিস রোগী;
তাদের জন্য চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদের পরামর্শ ছাড়া এটি করা যাবে না।
» অনেকের এই অভ্যাসে শরীরে চাপ তৈরি হয়ে হরমোন ভারসাম্যহীন হতে পারে।
» অনেকের হতে পারে দুর্বলতা, মাথা ধরা বা পানিশূন্যতার মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
» এই ডায়েট গবেষণাপ্রসূত ও স্বাস্থ্যের জন্য হিতকর। তবে সঠিক ক্যালরি গ্রহণ না করলে পুষ্টির অভাব হতে পারে। তাতে চুল উঠে যাওয়া, ঋতুস্রাবের সময় পিছিয়ে যাওয়া, হরমোনের ভারসাম্যহানি ও কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
» এই ডায়েটে খাদ্যের ওপর বিধিনিষেধ কড়া না থাকলেও খেতে হবে স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিকর খাবার। প্রচুর শাকসবজি, মাছ-মাংস খেতে হবে নিয়ন্ত্রিত মাত্রায়।
» এই ফাস্টিং পদ্ধতির অনেকগুলো ধরন আছে। চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদ কার কোন ধরন ভালো হবে, তা নির্দিষ্ট করে দেবেন। ব্যক্তিবিশেষে ধরনে হেরফের হবে।
লেখক: সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ

সম্প্রতি ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং বেশ গুরুত্ব পেয়েছে। কারণ, স্থূলতা আর পুষ্টিবিজ্ঞানে কিছু নতুন ভাবনা আসায় এ ধরনের উপবাসের কার্যকারিতা ভালোভাবে বোঝা গেছে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের মানে হচ্ছে, দিনের একটি সময় উপোস বা না খেয়ে থাকা। শরীরের চাহিদা বুঝে তা ১০ থেকে ১৬ ঘণ্টা হতে পারে।
ওজন বাগে আনতে শুধু শরীরচর্চাই নয়, দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাসও। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ে খাবারের ব্যাপারে খুব কড়া বিধিনিষেধ থাকে না বলে তরুণেরা এর প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছেন। এ প্রক্রিয়ায় দিনে ৪ থেকে ৬ ঘণ্টার মধ্যে প্রয়োজনীয় খাবার খেয়ে ফেলে বাকি সময় উপোস কাটাতে হয়। এই ডায়েটিংয়ের রকমফের আছে।
সময় সীমিত আহার
প্রতিদিন ১২ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় না খেয়ে বাকি সময় খাওয়া। জনপ্রিয় হলো ১৬:৮ পদ্ধতি; অর্থাৎ দিনে ১৬ ঘণ্টা উপোস, ৮ ঘণ্টা খাওয়া। এ সময় দু-তিনবার খাওয়া যেতে পারে।
৫ অনুপাত ২ ডায়েট
সপ্তাহের ৫ দিন স্বাভাবিক খাবেন আর দুই দিন সীমিত ক্যালরির খাবার খাবেন। ওই দুই দিন ৫০০ থেকে ৬০০ ক্যালরি করে খেতে হবে।
খাওয়া, বন্ধ, আবার খাওয়া
সপ্তাহে দু-এক দিন ২৪ ঘণ্টা না খেয়ে থাকতে হবে এ প্রক্রিয়ায়। অর্থাৎ এক দিন খাওয়া, অন্য দিন না খেয়ে থাকা। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংকে ঠিক ডায়েট না
বলে ডায়েট নমুনা বলা যায়। দিনের প্রয়োজনীয় ক্যালরি নির্দিষ্ট সময়ে গ্রহণ করে দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকা। তবে পুষ্টিবিদদের মতে, রাতের খাবারের পর থেকে সকালের নাশতা বা মধ্যাহ্নভোজনের মধ্যে সময়ের নির্দিষ্ট ব্যবধান রাখতে হবে। এতে ক্যালরি গ্রহণের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ ও বিপাকক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে থাকে। বেশ কিছু গবেষণায় ওজন ঝরানোর জন্য এটিকে কার্যকর বলা হচ্ছে। ওজন ঝরানোর ব্যাপারে প্রচলিত পদ্ধতি ক্যালরি সীমিত করা বা কঠোর নিয়ন্ত্রণের চেয়ে এটি ভালো।
গবেষকদের মতে, এ ধরনের খাদ্যাভ্যাস বিপাকের ওপর ফেলে ইতিবাচক প্রভাব। এতে বাড়ে ইনসুলিনের সাড়া দেওয়ার ক্ষমতা। ফলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ে বিপাকক্রিয়া, ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল ও ফ্যাট থাকে নিয়ন্ত্রণে। ফলে বাড়ে দীর্ঘায়ু হওয়ার সম্ভাবনা, কমে প্রদাহ।
সম্প্রতি এনজিএম জার্নালের এক প্রকাশনায় দেখা গেছে, এ প্রক্রিয়ার কঠিনটি হলো দিনে এক মিল অর্থাৎ ২৩: ১। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ১৮:৬; এতে ১৮ ঘণ্টা উপোস আর ৬ ঘণ্টায় দুটি মিল নিতে হয়। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেন, ১৪:১০ ভালো। এতে ১৪ ঘণ্টা উপোস আর ১০ ঘণ্টার মধ্যে তিনটি মিল খাওয়া যায়।
সতর্কতা
» ইন্টারনেট দেখে এটি নিজে নিজে শুরু করা যাবে না।
» ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং শুরু করার আগে চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদের পরামর্শ নেওয়া ভালো।
» গর্ভবতী, স্তন্যদানকারী, ভঙ্গুর শরীর, বৃদ্ধ, যাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা দুর্বল, ডায়াবেটিস রোগী;
তাদের জন্য চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদের পরামর্শ ছাড়া এটি করা যাবে না।
» অনেকের এই অভ্যাসে শরীরে চাপ তৈরি হয়ে হরমোন ভারসাম্যহীন হতে পারে।
» অনেকের হতে পারে দুর্বলতা, মাথা ধরা বা পানিশূন্যতার মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
» এই ডায়েট গবেষণাপ্রসূত ও স্বাস্থ্যের জন্য হিতকর। তবে সঠিক ক্যালরি গ্রহণ না করলে পুষ্টির অভাব হতে পারে। তাতে চুল উঠে যাওয়া, ঋতুস্রাবের সময় পিছিয়ে যাওয়া, হরমোনের ভারসাম্যহানি ও কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
» এই ডায়েটে খাদ্যের ওপর বিধিনিষেধ কড়া না থাকলেও খেতে হবে স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিকর খাবার। প্রচুর শাকসবজি, মাছ-মাংস খেতে হবে নিয়ন্ত্রিত মাত্রায়।
» এই ফাস্টিং পদ্ধতির অনেকগুলো ধরন আছে। চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদ কার কোন ধরন ভালো হবে, তা নির্দিষ্ট করে দেবেন। ব্যক্তিবিশেষে ধরনে হেরফের হবে।
লেখক: সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ১০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসন কমানো হয়েছে। অন্যদিকে দুটি বেসরকারি কলেজে আসন বাড়ানো হয়েছে এবং একটি কলেজের নতুন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর উত্তরায় শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে ১৪০টি থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, কিশোরগঞ্জে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজে ৯৫টি থেকে ৪৫টি, ফরিদপুরে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ৪০টি, গাজীপুরে সিটি মেডিকেল কলেজে ৮০ থেকে ৩০টি, রাজধানীতে মার্কস মেডিকেল কলেজে ৭০ থেকে ২০টি, ডেলটা মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ১০০ থেকে ৫০টি এবং এম এইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজে ১১৫ থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। এই ১০টি মেডিকেল কলেজ থেকে আসন কমানো হয়েছে ২৬০টি।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৬০টির সঙ্গে নতুন করে ২০টি আসন এবং খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজে পাঁচটি বাড়িয়ে ৫৫টি করা হয়েছে। এতে মোট আসন বাড়ানো হয়েছে ২৫টি।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ওই দুই মেডিকেল হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজে ৫৭ ও মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজে ৫০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হতো।
দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বেসরকারি কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে। নতুন ওই কলেজের আসনসংখ্যা ৫০। আজ রাতে অনুমোদনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
চলতি অর্থবছরে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস শিক্ষার্থী ভর্তির আসন ৬ হাজার ২৯৩টি। আগামী শিক্ষাবর্ষে দুটি মেডিকেল কলেজে (১০৭টি আসন) ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত ও ১০টি মেডিকেলে কলেজে ২৬০টি আসন কমানোয় আসন কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯২৬টি। একই সঙ্গে ২৫টি আসন বাড়ায় ও নতুন করে ৫০টি আসন নিয়ে একটি কলেজের অনুমোদন হওয়ায় আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার একটি।

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ১০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসন কমানো হয়েছে। অন্যদিকে দুটি বেসরকারি কলেজে আসন বাড়ানো হয়েছে এবং একটি কলেজের নতুন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর উত্তরায় শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে ১৪০টি থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, কিশোরগঞ্জে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজে ৯৫টি থেকে ৪৫টি, ফরিদপুরে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ৪০টি, গাজীপুরে সিটি মেডিকেল কলেজে ৮০ থেকে ৩০টি, রাজধানীতে মার্কস মেডিকেল কলেজে ৭০ থেকে ২০টি, ডেলটা মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ১০০ থেকে ৫০টি এবং এম এইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজে ১১৫ থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। এই ১০টি মেডিকেল কলেজ থেকে আসন কমানো হয়েছে ২৬০টি।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৬০টির সঙ্গে নতুন করে ২০টি আসন এবং খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজে পাঁচটি বাড়িয়ে ৫৫টি করা হয়েছে। এতে মোট আসন বাড়ানো হয়েছে ২৫টি।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ওই দুই মেডিকেল হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজে ৫৭ ও মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজে ৫০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হতো।
দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বেসরকারি কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে। নতুন ওই কলেজের আসনসংখ্যা ৫০। আজ রাতে অনুমোদনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
চলতি অর্থবছরে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস শিক্ষার্থী ভর্তির আসন ৬ হাজার ২৯৩টি। আগামী শিক্ষাবর্ষে দুটি মেডিকেল কলেজে (১০৭টি আসন) ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত ও ১০টি মেডিকেলে কলেজে ২৬০টি আসন কমানোয় আসন কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯২৬টি। একই সঙ্গে ২৫টি আসন বাড়ায় ও নতুন করে ৫০টি আসন নিয়ে একটি কলেজের অনুমোদন হওয়ায় আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার একটি।

সম্প্রতি ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং বেশ গুরুত্ব পেয়েছে। কারণ, স্থূলতা আর পুষ্টিবিজ্ঞানে কিছু নতুন ভাবনা আসায় এ ধরনের উপবাসের কার্যকারিতা ভালোভাবে বোঝা গেছে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের মানে হচ্ছে, দিনের একটি সময় উপোস বা না খেয়ে থাকা। শরীরের চাহিদা বুঝে তা ১০ থেকে ১৬ ঘণ্টা হতে পারে।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

সম্প্রতি ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং বেশ গুরুত্ব পেয়েছে। কারণ, স্থূলতা আর পুষ্টিবিজ্ঞানে কিছু নতুন ভাবনা আসায় এ ধরনের উপবাসের কার্যকারিতা ভালোভাবে বোঝা গেছে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের মানে হচ্ছে, দিনের একটি সময় উপোস বা না খেয়ে থাকা। শরীরের চাহিদা বুঝে তা ১০ থেকে ১৬ ঘণ্টা হতে পারে।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

সম্প্রতি ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং বেশ গুরুত্ব পেয়েছে। কারণ, স্থূলতা আর পুষ্টিবিজ্ঞানে কিছু নতুন ভাবনা আসায় এ ধরনের উপবাসের কার্যকারিতা ভালোভাবে বোঝা গেছে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের মানে হচ্ছে, দিনের একটি সময় উপোস বা না খেয়ে থাকা। শরীরের চাহিদা বুঝে তা ১০ থেকে ১৬ ঘণ্টা হতে পারে।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

সম্প্রতি ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং বেশ গুরুত্ব পেয়েছে। কারণ, স্থূলতা আর পুষ্টিবিজ্ঞানে কিছু নতুন ভাবনা আসায় এ ধরনের উপবাসের কার্যকারিতা ভালোভাবে বোঝা গেছে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের মানে হচ্ছে, দিনের একটি সময় উপোস বা না খেয়ে থাকা। শরীরের চাহিদা বুঝে তা ১০ থেকে ১৬ ঘণ্টা হতে পারে।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
৪ ঘণ্টা আগে