ডা. হুমায়ুন কবীর হিমু

কেউ ঘুমে নাক ডাকলে আমরা মনে করি, কী আরামেই না ঘুমাচ্ছে মানুষটি। আবার অনেকেই আছেন, নাক কেন ডাকে না তা নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় থাকেন। নাক ডাকার পেছনে যে মারাত্মক এক শত্রু অপেক্ষা করছে, তা আমরা জানি না। এই শত্রু কিন্তু আমাদের ক্ষতি করার জন্য ওত পেতে থাকে, সুযোগ পেলে আমাদের প্রাণ কেড়ে নিতে পারে।
বলছিলাম অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়ার কথা। বরেণ্য শিল্পী বাপ্পি লাহিড়ী এ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ায় বেশ আলোচনায় এসেছে এটি।
ঘুম খুব রহস্যময় একটা ব্যাপার। যখন আমরা ঘুমাই, আমাদের শরীরে নানান ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া হতে থাকে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মস্তিষ্কে অনেক কিছু খেলা করে। সব মাংসপেশি অবশ হয়ে পড়ে।
এ রোগে কী হয়
আমাদের শ্বাসনালি ও খাদ্যনালি খুব কাছাকাছি অবস্থান করে। এই দুটোর শুরুও কাছাকাছি। ঘুমের মধ্যে সব মাংসপেশির মতো গলার ভেতরের মাংসপেশিও শিথিল হয়ে পড়ে। এতে করে শ্বাসনালি সংকুচিত হয়ে পড়ে। স্বাভাবিকভাবে এতে আমাদের ঘুমের মধ্যে শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা হয় না। কিন্তু অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়ায় জিহ্বা, এপিগ্লোটিস ও গলার ভেতরের মাংসপেশি এতটা শিথিল হয় যে তা শ্বাসনালি আংশিক বা পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়।
এতে করে ফুসফুসের ভেতরে বাতাস যেতে পারে না। ফলে রক্তে কিছু সময়ের জন্য অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দেয়।
যাঁদের নাক ডাকে, তাঁদের ক্ষেত্রে দেখা যায়, নাক ডাকার মাঝখানে কিছু সময়ের জন্য নাক ডাকা বা শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। এ সময়টাতেই শিথিল মাংসপেশি শ্বাসনালি বন্ধ করে দেয়। শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিলে সেই সংকেত মস্তিষ্কে পৌঁছায়। ফলে অক্সিজেন ঠিক রাখার জন্য ঘুম ভেঙে যায়। ঘুম ভেঙে গেলে গলা, জিহ্বার মাংসপেশি আবার টানটান হয়ে যায়। বন্ধ শ্বাসনালি আবার খুলে যায়। কিছুক্ষণ পরে ঘুম গভীর হলে গলার মাংসপেশি আবার শিথিল হয়ে শ্বাসনালিকে চাপ দেয়।
এই প্রক্রিয়া ঘুমের মধ্যে চলতেই থাকে। কিন্তু আক্রান্ত ব্যক্তিরা বুঝতে পারেন না। কারণ শ্বাস নেওয়ার জন্য তাঁদের ঘুম ভাঙলেও তাঁরা মূলত ঘুমের হালকা ভাবের মধ্যেই থাকেন। মূলত সঙ্গীরাই এ রোগ শনাক্ত করেন।
এ রোগ ভীতিকর কেন
অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া শুধু নাক ডাকাতেই সীমাবদ্ধ নয়। নাক ডাকা থেকে দেখা দিতে পারে মারাত্মক সব রোগ।
রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা
অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া রোগ নির্ণয় করতে একটি পরীক্ষা করতে হয়। একে বলে পলিসমনোগ্রাফি। এই পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে গিয়ে ঘুমাতে হয়। অনেক প্রতিষ্ঠান বাসায় এ পরীক্ষার ব্যবস্থা করে থাকে।
ওজন বেশি হলে
অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি হয়। ওজন বেশি হলে গলার মাংসপেশিও মোটা হয়। ফলে জায়গা কমে যায়। ঘুমের মধ্যে মাংসপেশি শিথিল হলে শ্বাসনালি বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।
ধূমপান করলে
বিড়ি-সিগারেটের মধ্যে যে বিষাক্ত পদার্থ থাকে তা গলার ভেতরের মাংসপেশিতে প্রদাহ তৈরি করে। ফলে তা ফুলে যায়। এভাবেও হতে পারে ঘুমের এ সমস্যা।
অতিরিক্ত মাদক সেবনে
অতিরিক্ত মাদক সেবনেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাংসপেশির টানটান ভাব কমে যায়, দেখা দেয় শিথিলতা। এ থেকে হতে পারে অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া। এ ছাড়া গলার কিছু কারণ, যেমন মোটা ও লম্বা গলা, অপারেশনেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ঘুমের ওষুধ
ঘুমের ওষুধ গলার মাংসপেশিকে শিথিল করে, তাই অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ থেকে হতে পারে এটি।
লেখক: নিউরোলজিস্ট, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতাল, ঢাকা

কেউ ঘুমে নাক ডাকলে আমরা মনে করি, কী আরামেই না ঘুমাচ্ছে মানুষটি। আবার অনেকেই আছেন, নাক কেন ডাকে না তা নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় থাকেন। নাক ডাকার পেছনে যে মারাত্মক এক শত্রু অপেক্ষা করছে, তা আমরা জানি না। এই শত্রু কিন্তু আমাদের ক্ষতি করার জন্য ওত পেতে থাকে, সুযোগ পেলে আমাদের প্রাণ কেড়ে নিতে পারে।
বলছিলাম অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়ার কথা। বরেণ্য শিল্পী বাপ্পি লাহিড়ী এ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ায় বেশ আলোচনায় এসেছে এটি।
ঘুম খুব রহস্যময় একটা ব্যাপার। যখন আমরা ঘুমাই, আমাদের শরীরে নানান ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া হতে থাকে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মস্তিষ্কে অনেক কিছু খেলা করে। সব মাংসপেশি অবশ হয়ে পড়ে।
এ রোগে কী হয়
আমাদের শ্বাসনালি ও খাদ্যনালি খুব কাছাকাছি অবস্থান করে। এই দুটোর শুরুও কাছাকাছি। ঘুমের মধ্যে সব মাংসপেশির মতো গলার ভেতরের মাংসপেশিও শিথিল হয়ে পড়ে। এতে করে শ্বাসনালি সংকুচিত হয়ে পড়ে। স্বাভাবিকভাবে এতে আমাদের ঘুমের মধ্যে শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা হয় না। কিন্তু অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়ায় জিহ্বা, এপিগ্লোটিস ও গলার ভেতরের মাংসপেশি এতটা শিথিল হয় যে তা শ্বাসনালি আংশিক বা পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়।
এতে করে ফুসফুসের ভেতরে বাতাস যেতে পারে না। ফলে রক্তে কিছু সময়ের জন্য অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দেয়।
যাঁদের নাক ডাকে, তাঁদের ক্ষেত্রে দেখা যায়, নাক ডাকার মাঝখানে কিছু সময়ের জন্য নাক ডাকা বা শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। এ সময়টাতেই শিথিল মাংসপেশি শ্বাসনালি বন্ধ করে দেয়। শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিলে সেই সংকেত মস্তিষ্কে পৌঁছায়। ফলে অক্সিজেন ঠিক রাখার জন্য ঘুম ভেঙে যায়। ঘুম ভেঙে গেলে গলা, জিহ্বার মাংসপেশি আবার টানটান হয়ে যায়। বন্ধ শ্বাসনালি আবার খুলে যায়। কিছুক্ষণ পরে ঘুম গভীর হলে গলার মাংসপেশি আবার শিথিল হয়ে শ্বাসনালিকে চাপ দেয়।
এই প্রক্রিয়া ঘুমের মধ্যে চলতেই থাকে। কিন্তু আক্রান্ত ব্যক্তিরা বুঝতে পারেন না। কারণ শ্বাস নেওয়ার জন্য তাঁদের ঘুম ভাঙলেও তাঁরা মূলত ঘুমের হালকা ভাবের মধ্যেই থাকেন। মূলত সঙ্গীরাই এ রোগ শনাক্ত করেন।
এ রোগ ভীতিকর কেন
অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া শুধু নাক ডাকাতেই সীমাবদ্ধ নয়। নাক ডাকা থেকে দেখা দিতে পারে মারাত্মক সব রোগ।
রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা
অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া রোগ নির্ণয় করতে একটি পরীক্ষা করতে হয়। একে বলে পলিসমনোগ্রাফি। এই পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে গিয়ে ঘুমাতে হয়। অনেক প্রতিষ্ঠান বাসায় এ পরীক্ষার ব্যবস্থা করে থাকে।
ওজন বেশি হলে
অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি হয়। ওজন বেশি হলে গলার মাংসপেশিও মোটা হয়। ফলে জায়গা কমে যায়। ঘুমের মধ্যে মাংসপেশি শিথিল হলে শ্বাসনালি বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।
ধূমপান করলে
বিড়ি-সিগারেটের মধ্যে যে বিষাক্ত পদার্থ থাকে তা গলার ভেতরের মাংসপেশিতে প্রদাহ তৈরি করে। ফলে তা ফুলে যায়। এভাবেও হতে পারে ঘুমের এ সমস্যা।
অতিরিক্ত মাদক সেবনে
অতিরিক্ত মাদক সেবনেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাংসপেশির টানটান ভাব কমে যায়, দেখা দেয় শিথিলতা। এ থেকে হতে পারে অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া। এ ছাড়া গলার কিছু কারণ, যেমন মোটা ও লম্বা গলা, অপারেশনেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ঘুমের ওষুধ
ঘুমের ওষুধ গলার মাংসপেশিকে শিথিল করে, তাই অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ থেকে হতে পারে এটি।
লেখক: নিউরোলজিস্ট, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতাল, ঢাকা
ডা. হুমায়ুন কবীর হিমু

কেউ ঘুমে নাক ডাকলে আমরা মনে করি, কী আরামেই না ঘুমাচ্ছে মানুষটি। আবার অনেকেই আছেন, নাক কেন ডাকে না তা নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় থাকেন। নাক ডাকার পেছনে যে মারাত্মক এক শত্রু অপেক্ষা করছে, তা আমরা জানি না। এই শত্রু কিন্তু আমাদের ক্ষতি করার জন্য ওত পেতে থাকে, সুযোগ পেলে আমাদের প্রাণ কেড়ে নিতে পারে।
বলছিলাম অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়ার কথা। বরেণ্য শিল্পী বাপ্পি লাহিড়ী এ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ায় বেশ আলোচনায় এসেছে এটি।
ঘুম খুব রহস্যময় একটা ব্যাপার। যখন আমরা ঘুমাই, আমাদের শরীরে নানান ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া হতে থাকে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মস্তিষ্কে অনেক কিছু খেলা করে। সব মাংসপেশি অবশ হয়ে পড়ে।
এ রোগে কী হয়
আমাদের শ্বাসনালি ও খাদ্যনালি খুব কাছাকাছি অবস্থান করে। এই দুটোর শুরুও কাছাকাছি। ঘুমের মধ্যে সব মাংসপেশির মতো গলার ভেতরের মাংসপেশিও শিথিল হয়ে পড়ে। এতে করে শ্বাসনালি সংকুচিত হয়ে পড়ে। স্বাভাবিকভাবে এতে আমাদের ঘুমের মধ্যে শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা হয় না। কিন্তু অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়ায় জিহ্বা, এপিগ্লোটিস ও গলার ভেতরের মাংসপেশি এতটা শিথিল হয় যে তা শ্বাসনালি আংশিক বা পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়।
এতে করে ফুসফুসের ভেতরে বাতাস যেতে পারে না। ফলে রক্তে কিছু সময়ের জন্য অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দেয়।
যাঁদের নাক ডাকে, তাঁদের ক্ষেত্রে দেখা যায়, নাক ডাকার মাঝখানে কিছু সময়ের জন্য নাক ডাকা বা শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। এ সময়টাতেই শিথিল মাংসপেশি শ্বাসনালি বন্ধ করে দেয়। শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিলে সেই সংকেত মস্তিষ্কে পৌঁছায়। ফলে অক্সিজেন ঠিক রাখার জন্য ঘুম ভেঙে যায়। ঘুম ভেঙে গেলে গলা, জিহ্বার মাংসপেশি আবার টানটান হয়ে যায়। বন্ধ শ্বাসনালি আবার খুলে যায়। কিছুক্ষণ পরে ঘুম গভীর হলে গলার মাংসপেশি আবার শিথিল হয়ে শ্বাসনালিকে চাপ দেয়।
এই প্রক্রিয়া ঘুমের মধ্যে চলতেই থাকে। কিন্তু আক্রান্ত ব্যক্তিরা বুঝতে পারেন না। কারণ শ্বাস নেওয়ার জন্য তাঁদের ঘুম ভাঙলেও তাঁরা মূলত ঘুমের হালকা ভাবের মধ্যেই থাকেন। মূলত সঙ্গীরাই এ রোগ শনাক্ত করেন।
এ রোগ ভীতিকর কেন
অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া শুধু নাক ডাকাতেই সীমাবদ্ধ নয়। নাক ডাকা থেকে দেখা দিতে পারে মারাত্মক সব রোগ।
রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা
অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া রোগ নির্ণয় করতে একটি পরীক্ষা করতে হয়। একে বলে পলিসমনোগ্রাফি। এই পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে গিয়ে ঘুমাতে হয়। অনেক প্রতিষ্ঠান বাসায় এ পরীক্ষার ব্যবস্থা করে থাকে।
ওজন বেশি হলে
অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি হয়। ওজন বেশি হলে গলার মাংসপেশিও মোটা হয়। ফলে জায়গা কমে যায়। ঘুমের মধ্যে মাংসপেশি শিথিল হলে শ্বাসনালি বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।
ধূমপান করলে
বিড়ি-সিগারেটের মধ্যে যে বিষাক্ত পদার্থ থাকে তা গলার ভেতরের মাংসপেশিতে প্রদাহ তৈরি করে। ফলে তা ফুলে যায়। এভাবেও হতে পারে ঘুমের এ সমস্যা।
অতিরিক্ত মাদক সেবনে
অতিরিক্ত মাদক সেবনেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাংসপেশির টানটান ভাব কমে যায়, দেখা দেয় শিথিলতা। এ থেকে হতে পারে অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া। এ ছাড়া গলার কিছু কারণ, যেমন মোটা ও লম্বা গলা, অপারেশনেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ঘুমের ওষুধ
ঘুমের ওষুধ গলার মাংসপেশিকে শিথিল করে, তাই অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ থেকে হতে পারে এটি।
লেখক: নিউরোলজিস্ট, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতাল, ঢাকা

কেউ ঘুমে নাক ডাকলে আমরা মনে করি, কী আরামেই না ঘুমাচ্ছে মানুষটি। আবার অনেকেই আছেন, নাক কেন ডাকে না তা নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় থাকেন। নাক ডাকার পেছনে যে মারাত্মক এক শত্রু অপেক্ষা করছে, তা আমরা জানি না। এই শত্রু কিন্তু আমাদের ক্ষতি করার জন্য ওত পেতে থাকে, সুযোগ পেলে আমাদের প্রাণ কেড়ে নিতে পারে।
বলছিলাম অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়ার কথা। বরেণ্য শিল্পী বাপ্পি লাহিড়ী এ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ায় বেশ আলোচনায় এসেছে এটি।
ঘুম খুব রহস্যময় একটা ব্যাপার। যখন আমরা ঘুমাই, আমাদের শরীরে নানান ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া হতে থাকে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মস্তিষ্কে অনেক কিছু খেলা করে। সব মাংসপেশি অবশ হয়ে পড়ে।
এ রোগে কী হয়
আমাদের শ্বাসনালি ও খাদ্যনালি খুব কাছাকাছি অবস্থান করে। এই দুটোর শুরুও কাছাকাছি। ঘুমের মধ্যে সব মাংসপেশির মতো গলার ভেতরের মাংসপেশিও শিথিল হয়ে পড়ে। এতে করে শ্বাসনালি সংকুচিত হয়ে পড়ে। স্বাভাবিকভাবে এতে আমাদের ঘুমের মধ্যে শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা হয় না। কিন্তু অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়ায় জিহ্বা, এপিগ্লোটিস ও গলার ভেতরের মাংসপেশি এতটা শিথিল হয় যে তা শ্বাসনালি আংশিক বা পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়।
এতে করে ফুসফুসের ভেতরে বাতাস যেতে পারে না। ফলে রক্তে কিছু সময়ের জন্য অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দেয়।
যাঁদের নাক ডাকে, তাঁদের ক্ষেত্রে দেখা যায়, নাক ডাকার মাঝখানে কিছু সময়ের জন্য নাক ডাকা বা শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। এ সময়টাতেই শিথিল মাংসপেশি শ্বাসনালি বন্ধ করে দেয়। শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিলে সেই সংকেত মস্তিষ্কে পৌঁছায়। ফলে অক্সিজেন ঠিক রাখার জন্য ঘুম ভেঙে যায়। ঘুম ভেঙে গেলে গলা, জিহ্বার মাংসপেশি আবার টানটান হয়ে যায়। বন্ধ শ্বাসনালি আবার খুলে যায়। কিছুক্ষণ পরে ঘুম গভীর হলে গলার মাংসপেশি আবার শিথিল হয়ে শ্বাসনালিকে চাপ দেয়।
এই প্রক্রিয়া ঘুমের মধ্যে চলতেই থাকে। কিন্তু আক্রান্ত ব্যক্তিরা বুঝতে পারেন না। কারণ শ্বাস নেওয়ার জন্য তাঁদের ঘুম ভাঙলেও তাঁরা মূলত ঘুমের হালকা ভাবের মধ্যেই থাকেন। মূলত সঙ্গীরাই এ রোগ শনাক্ত করেন।
এ রোগ ভীতিকর কেন
অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া শুধু নাক ডাকাতেই সীমাবদ্ধ নয়। নাক ডাকা থেকে দেখা দিতে পারে মারাত্মক সব রোগ।
রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা
অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া রোগ নির্ণয় করতে একটি পরীক্ষা করতে হয়। একে বলে পলিসমনোগ্রাফি। এই পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে গিয়ে ঘুমাতে হয়। অনেক প্রতিষ্ঠান বাসায় এ পরীক্ষার ব্যবস্থা করে থাকে।
ওজন বেশি হলে
অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি হয়। ওজন বেশি হলে গলার মাংসপেশিও মোটা হয়। ফলে জায়গা কমে যায়। ঘুমের মধ্যে মাংসপেশি শিথিল হলে শ্বাসনালি বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।
ধূমপান করলে
বিড়ি-সিগারেটের মধ্যে যে বিষাক্ত পদার্থ থাকে তা গলার ভেতরের মাংসপেশিতে প্রদাহ তৈরি করে। ফলে তা ফুলে যায়। এভাবেও হতে পারে ঘুমের এ সমস্যা।
অতিরিক্ত মাদক সেবনে
অতিরিক্ত মাদক সেবনেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাংসপেশির টানটান ভাব কমে যায়, দেখা দেয় শিথিলতা। এ থেকে হতে পারে অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া। এ ছাড়া গলার কিছু কারণ, যেমন মোটা ও লম্বা গলা, অপারেশনেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ঘুমের ওষুধ
ঘুমের ওষুধ গলার মাংসপেশিকে শিথিল করে, তাই অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ থেকে হতে পারে এটি।
লেখক: নিউরোলজিস্ট, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতাল, ঢাকা

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ১০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসন কমানো হয়েছে। অন্যদিকে দুটি বেসরকারি কলেজে আসন বাড়ানো হয়েছে এবং একটি কলেজের নতুন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর উত্তরায় শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে ১৪০টি থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, কিশোরগঞ্জে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজে ৯৫টি থেকে ৪৫টি, ফরিদপুরে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ৪০টি, গাজীপুরে সিটি মেডিকেল কলেজে ৮০ থেকে ৩০টি, রাজধানীতে মার্কস মেডিকেল কলেজে ৭০ থেকে ২০টি, ডেলটা মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ১০০ থেকে ৫০টি এবং এম এইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজে ১১৫ থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। এই ১০টি মেডিকেল কলেজ থেকে আসন কমানো হয়েছে ২৬০টি।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৬০টির সঙ্গে নতুন করে ২০টি আসন এবং খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজে পাঁচটি বাড়িয়ে ৫৫টি করা হয়েছে। এতে মোট আসন বাড়ানো হয়েছে ২৫টি।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ওই দুই মেডিকেল হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজে ৫৭ ও মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজে ৫০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হতো।
দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বেসরকারি কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে। নতুন ওই কলেজের আসনসংখ্যা ৫০। আজ রাতে অনুমোদনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
চলতি অর্থবছরে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস শিক্ষার্থী ভর্তির আসন ৬ হাজার ২৯৩টি। আগামী শিক্ষাবর্ষে দুটি মেডিকেল কলেজে (১০৭টি আসন) ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত ও ১০টি মেডিকেলে কলেজে ২৬০টি আসন কমানোয় আসন কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯২৬টি। একই সঙ্গে ২৫টি আসন বাড়ায় ও নতুন করে ৫০টি আসন নিয়ে একটি কলেজের অনুমোদন হওয়ায় আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার একটি।

সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ১০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসন কমানো হয়েছে। অন্যদিকে দুটি বেসরকারি কলেজে আসন বাড়ানো হয়েছে এবং একটি কলেজের নতুন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর উত্তরায় শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে ১৪০টি থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, কিশোরগঞ্জে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজে ৯৫টি থেকে ৪৫টি, ফরিদপুরে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ৪০টি, গাজীপুরে সিটি মেডিকেল কলেজে ৮০ থেকে ৩০টি, রাজধানীতে মার্কস মেডিকেল কলেজে ৭০ থেকে ২০টি, ডেলটা মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে ৯০ থেকে ১৫টি, ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ১০০ থেকে ৫০টি এবং এম এইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজে ১১৫ থেকে ১৫টি আসন কমানো হয়েছে। এই ১০টি মেডিকেল কলেজ থেকে আসন কমানো হয়েছে ২৬০টি।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ৬০টির সঙ্গে নতুন করে ২০টি আসন এবং খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজে পাঁচটি বাড়িয়ে ৫৫টি করা হয়েছে। এতে মোট আসন বাড়ানো হয়েছে ২৫টি।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ওই দুই মেডিকেল হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজে ৫৭ ও মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজে ৫০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হতো।
দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বেসরকারি কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে। নতুন ওই কলেজের আসনসংখ্যা ৫০। আজ রাতে অনুমোদনের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
চলতি অর্থবছরে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস শিক্ষার্থী ভর্তির আসন ৬ হাজার ২৯৩টি। আগামী শিক্ষাবর্ষে দুটি মেডিকেল কলেজে (১০৭টি আসন) ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত ও ১০টি মেডিকেলে কলেজে ২৬০টি আসন কমানোয় আসন কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯২৬টি। একই সঙ্গে ২৫টি আসন বাড়ায় ও নতুন করে ৫০টি আসন নিয়ে একটি কলেজের অনুমোদন হওয়ায় আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার একটি।

কেউ ঘুমে নাক ডাকলে আমরা মনে করি, কী আরামেই না ঘুমাচ্ছে মানুষটি। আবার অনেকেই আছেন, নাক কেন ডাকে না তা নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় থাকেন। নাক ডাকার পেছনে যে মারাত্মক এক শত্রু অপেক্ষা করছে, তা আমরা জানি না। এই শত্রু কিন্তু আমাদের ক্ষতি করার জন্য ওত পেতে থাকে, সুযোগ পেলে আমাদের প্রাণ কেড়ে নিতে পারে।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

কেউ ঘুমে নাক ডাকলে আমরা মনে করি, কী আরামেই না ঘুমাচ্ছে মানুষটি। আবার অনেকেই আছেন, নাক কেন ডাকে না তা নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় থাকেন। নাক ডাকার পেছনে যে মারাত্মক এক শত্রু অপেক্ষা করছে, তা আমরা জানি না। এই শত্রু কিন্তু আমাদের ক্ষতি করার জন্য ওত পেতে থাকে, সুযোগ পেলে আমাদের প্রাণ কেড়ে নিতে পারে।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

কেউ ঘুমে নাক ডাকলে আমরা মনে করি, কী আরামেই না ঘুমাচ্ছে মানুষটি। আবার অনেকেই আছেন, নাক কেন ডাকে না তা নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় থাকেন। নাক ডাকার পেছনে যে মারাত্মক এক শত্রু অপেক্ষা করছে, তা আমরা জানি না। এই শত্রু কিন্তু আমাদের ক্ষতি করার জন্য ওত পেতে থাকে, সুযোগ পেলে আমাদের প্রাণ কেড়ে নিতে পারে।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

কেউ ঘুমে নাক ডাকলে আমরা মনে করি, কী আরামেই না ঘুমাচ্ছে মানুষটি। আবার অনেকেই আছেন, নাক কেন ডাকে না তা নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় থাকেন। নাক ডাকার পেছনে যে মারাত্মক এক শত্রু অপেক্ষা করছে, তা আমরা জানি না। এই শত্রু কিন্তু আমাদের ক্ষতি করার জন্য ওত পেতে থাকে, সুযোগ পেলে আমাদের প্রাণ কেড়ে নিতে পারে।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২
সরকারি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও এমবিবিএস ডিগ্রিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আসন কমানো হয়েছে। মোট ৩৬৭টি আসন কমানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ সূত্রে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগে
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
৮ ঘণ্টা আগে