ডা. বিলকিস বেগম চৌধুরী

প্রজননের দৃষ্টিভঙ্গিতে নারী জীবন তিনটি পর্বে ভাগ করা যায়:
শৈশব পর্ব
শৈশব থেকে বয়ঃসন্ধিক্ষণে মাসিক শুরু হওয়া পর্যন্ত একজন মেয়ের নারীসুলভ বৈশিষ্ট্য থাকে না। এরপর ধীরে ধীরে তার শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন শুরু হয়। জীবনে প্রথম ঋতুস্রাব হওয়ার গড় বয়স ১৩ বছর।
ঋতুস্রাব পর্ব
সাধারণত ১৪ থেকে ৪৬ বছর বয়স পর্যন্ত নারী প্রজননক্ষম থাকেন এবং নিয়মিত রজঃস্রাব হয়।
মেনোপজ
মাসিক যখন স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যায়। সাধারণত ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সে নারীদের মেনোপজ হয়।
কোনো নারীর এই বয়সে পুরোপুরি এক বছর ঋতুস্রাব বন্ধ থাকলে তাঁর মেনোপজ হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়। তবে কোনো কারণে অপারেশনের মাধ্যমে জরায়ু কেটে ফেলে দিলেও স্থায়ীভাবে ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যায়। একে বলে সার্জিক্যাল মেনোপজ।
নারীর প্রজননতন্ত্রে জরায়ুর দুই পাশে দুটো ডিম্বাশয় থাকে। ডিম্বাশয়ের প্রধান দুটো কাজ হচ্ছে ডিম্বাণু নিঃসরণ ও হরমোন তৈরি করা। বিভিন্ন হরমোনের মধ্যে ইস্ট্রোজেন হরমোন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সাধারণত চল্লিশ বছর বয়সের পর থেকে ডিম্বাশয়ের কার্যক্ষমতা কমতে থাকে। ফলে নারীদেহে ইস্ট্রোজেন হরমোনের পরিমাণও কমতে থাকে। ফলে মেনোপজের আশপাশে বিভিন্ন শারীরিক উপসর্গ দেখা যায়।
উপসর্গ
সব নারীরই যে উপসর্গগুলো দেখা যাবে, তা নয়। তবে সাধারণত মেনোপজের কিছু উপসর্গ থাকে।
হট ফ্ল্যাশ: মাঝে মাঝে হঠাৎ করে শরীরে, বিশেষ করে মুখমণ্ডলে গরম ভাপের অনুভূতি হওয়া। এরপর সারা শরীরে প্রচণ্ড ঘাম হয়ে শীতল হয়ে যাওয়া। অনেকে এর পাশাপাশি শারীরিক অবসন্নতা, দুর্বলতা বোধ করে, এমনকি কারও বুক ধড়ফড় করে।
জননপথ শুষ্ক হওয়া: নারীর জননপথ স্বাভাবিকভাবে ইস্ট্রোজেন হরমোনের প্রভাবে আর্দ্র থাকে। মেনোপজ হলে জননপথ শুষ্ক হয়ে যায়, ফলে অল্প আঘাতে রক্তক্ষরণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এতে জননপথে সংক্রমণের আশঙ্কা বেড়ে যায়। যৌন মিলনে ব্যথা অনুভূত হতে পারে।
প্রস্রাবজনিত সমস্যা: প্রস্রাবের থলিতে সংক্রমণ, বারবার প্রস্রাব হওয়া, প্রস্রাবের সময় ব্যথা, প্রস্রাব অল্প সময় ধরে রাখতে পারা ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
যৌন ইচ্ছা কমে যাওয়া: জননপথের শুষ্কতা ও মানসিক অবস্থা পরিবর্তনের প্রভাবে যৌন ইচ্ছা কমে যেতে পারে।
ত্বক ও চুলের পরিবর্তন: ত্বক পাতলা হওয়া, ত্বকের প্রসারণ ক্ষমতা কমা, মাথার চুল কমা, মুখমণ্ডলে, বিশেষ করে ওপরের ঠোঁটে চুল গজানো।
মানসিক পরিবর্তন: এ সময় নারীদের মেজাজ খিটখিটে হয়ে উঠতে পারে। এ ছাড়া ঘুম কমে যাওয়া, উদ্বিগ্নতা, হতাশা, স্মৃতি ভ্রষ্টতা এবং মনোযোগহীনতাও হতে পারে।
হাড় নরম ও দুর্বল হওয়া: এ সময় শরীরের হাড় নরম বা দুর্বল হয়ে যায়। ফলে সামান্য আঘাতে হাড় ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়া: হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, উদ্বিগ্নতা, হতাশা ইত্যাদি কারণে এ সময় হৃদ্রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
খাদ্যে অরুচি বা অতিরিক্ত খাওয়া: এ সময় খাদ্যে অরুচি অথবা খাওয়ার ইচ্ছে বেড়ে যেতে পারে। কখনো কখনো বদহজম বা কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
করণীয়
মেনোপজকালীন উপসর্গগুলোর ধরন এবং তীব্রতা নির্ভর করে নারীর শারীরিক, মানসিক, সামাজিক অবস্থা ও আবেগপ্রবণতার ওপর।
সাধারণ উপশম
নারীকে বোঝাতে হবে যে মেনোপজ নারী জীবনের পর্ব পরিবর্তনের একটি ধাপ। এটা সব নারীর জীবনেই ঘটে থাকে। সুতরাং এই প্রাকৃতিক পরিবর্তনকে মেনে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
স্বাস্থ্যকর খাবার এবং নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
ওষুধ
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী হরমোন, হাড়ের ক্ষয়রোধ করে এমন ওষুধ, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি ট্যাবলেট, ভিটামিন বি, ই ও সি খেতে হবে।
নারী জীবনের এক-তৃতীয়াংশ সময় কাটে ইস্ট্রোজেন হরমোনবিহীন নানা ঘাত-প্রতিঘাতে। মেনোপজে শুধু চিকিৎসকের পরামর্শই যথেষ্ট নয়। এগিয়ে আসতে হবে পরিবারের সবাইকে।
লেখক: ডা. বিলকিস বেগম চৌধুরী, সহযোগী অধ্যাপক, স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা, কুমুদিনী উইমেন্স মেডিকেল কলেজ

প্রজননের দৃষ্টিভঙ্গিতে নারী জীবন তিনটি পর্বে ভাগ করা যায়:
শৈশব পর্ব
শৈশব থেকে বয়ঃসন্ধিক্ষণে মাসিক শুরু হওয়া পর্যন্ত একজন মেয়ের নারীসুলভ বৈশিষ্ট্য থাকে না। এরপর ধীরে ধীরে তার শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন শুরু হয়। জীবনে প্রথম ঋতুস্রাব হওয়ার গড় বয়স ১৩ বছর।
ঋতুস্রাব পর্ব
সাধারণত ১৪ থেকে ৪৬ বছর বয়স পর্যন্ত নারী প্রজননক্ষম থাকেন এবং নিয়মিত রজঃস্রাব হয়।
মেনোপজ
মাসিক যখন স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যায়। সাধারণত ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সে নারীদের মেনোপজ হয়।
কোনো নারীর এই বয়সে পুরোপুরি এক বছর ঋতুস্রাব বন্ধ থাকলে তাঁর মেনোপজ হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়। তবে কোনো কারণে অপারেশনের মাধ্যমে জরায়ু কেটে ফেলে দিলেও স্থায়ীভাবে ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যায়। একে বলে সার্জিক্যাল মেনোপজ।
নারীর প্রজননতন্ত্রে জরায়ুর দুই পাশে দুটো ডিম্বাশয় থাকে। ডিম্বাশয়ের প্রধান দুটো কাজ হচ্ছে ডিম্বাণু নিঃসরণ ও হরমোন তৈরি করা। বিভিন্ন হরমোনের মধ্যে ইস্ট্রোজেন হরমোন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সাধারণত চল্লিশ বছর বয়সের পর থেকে ডিম্বাশয়ের কার্যক্ষমতা কমতে থাকে। ফলে নারীদেহে ইস্ট্রোজেন হরমোনের পরিমাণও কমতে থাকে। ফলে মেনোপজের আশপাশে বিভিন্ন শারীরিক উপসর্গ দেখা যায়।
উপসর্গ
সব নারীরই যে উপসর্গগুলো দেখা যাবে, তা নয়। তবে সাধারণত মেনোপজের কিছু উপসর্গ থাকে।
হট ফ্ল্যাশ: মাঝে মাঝে হঠাৎ করে শরীরে, বিশেষ করে মুখমণ্ডলে গরম ভাপের অনুভূতি হওয়া। এরপর সারা শরীরে প্রচণ্ড ঘাম হয়ে শীতল হয়ে যাওয়া। অনেকে এর পাশাপাশি শারীরিক অবসন্নতা, দুর্বলতা বোধ করে, এমনকি কারও বুক ধড়ফড় করে।
জননপথ শুষ্ক হওয়া: নারীর জননপথ স্বাভাবিকভাবে ইস্ট্রোজেন হরমোনের প্রভাবে আর্দ্র থাকে। মেনোপজ হলে জননপথ শুষ্ক হয়ে যায়, ফলে অল্প আঘাতে রক্তক্ষরণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এতে জননপথে সংক্রমণের আশঙ্কা বেড়ে যায়। যৌন মিলনে ব্যথা অনুভূত হতে পারে।
প্রস্রাবজনিত সমস্যা: প্রস্রাবের থলিতে সংক্রমণ, বারবার প্রস্রাব হওয়া, প্রস্রাবের সময় ব্যথা, প্রস্রাব অল্প সময় ধরে রাখতে পারা ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
যৌন ইচ্ছা কমে যাওয়া: জননপথের শুষ্কতা ও মানসিক অবস্থা পরিবর্তনের প্রভাবে যৌন ইচ্ছা কমে যেতে পারে।
ত্বক ও চুলের পরিবর্তন: ত্বক পাতলা হওয়া, ত্বকের প্রসারণ ক্ষমতা কমা, মাথার চুল কমা, মুখমণ্ডলে, বিশেষ করে ওপরের ঠোঁটে চুল গজানো।
মানসিক পরিবর্তন: এ সময় নারীদের মেজাজ খিটখিটে হয়ে উঠতে পারে। এ ছাড়া ঘুম কমে যাওয়া, উদ্বিগ্নতা, হতাশা, স্মৃতি ভ্রষ্টতা এবং মনোযোগহীনতাও হতে পারে।
হাড় নরম ও দুর্বল হওয়া: এ সময় শরীরের হাড় নরম বা দুর্বল হয়ে যায়। ফলে সামান্য আঘাতে হাড় ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়া: হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, উদ্বিগ্নতা, হতাশা ইত্যাদি কারণে এ সময় হৃদ্রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
খাদ্যে অরুচি বা অতিরিক্ত খাওয়া: এ সময় খাদ্যে অরুচি অথবা খাওয়ার ইচ্ছে বেড়ে যেতে পারে। কখনো কখনো বদহজম বা কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
করণীয়
মেনোপজকালীন উপসর্গগুলোর ধরন এবং তীব্রতা নির্ভর করে নারীর শারীরিক, মানসিক, সামাজিক অবস্থা ও আবেগপ্রবণতার ওপর।
সাধারণ উপশম
নারীকে বোঝাতে হবে যে মেনোপজ নারী জীবনের পর্ব পরিবর্তনের একটি ধাপ। এটা সব নারীর জীবনেই ঘটে থাকে। সুতরাং এই প্রাকৃতিক পরিবর্তনকে মেনে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
স্বাস্থ্যকর খাবার এবং নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
ওষুধ
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী হরমোন, হাড়ের ক্ষয়রোধ করে এমন ওষুধ, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি ট্যাবলেট, ভিটামিন বি, ই ও সি খেতে হবে।
নারী জীবনের এক-তৃতীয়াংশ সময় কাটে ইস্ট্রোজেন হরমোনবিহীন নানা ঘাত-প্রতিঘাতে। মেনোপজে শুধু চিকিৎসকের পরামর্শই যথেষ্ট নয়। এগিয়ে আসতে হবে পরিবারের সবাইকে।
লেখক: ডা. বিলকিস বেগম চৌধুরী, সহযোগী অধ্যাপক, স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা, কুমুদিনী উইমেন্স মেডিকেল কলেজ
ডা. বিলকিস বেগম চৌধুরী

প্রজননের দৃষ্টিভঙ্গিতে নারী জীবন তিনটি পর্বে ভাগ করা যায়:
শৈশব পর্ব
শৈশব থেকে বয়ঃসন্ধিক্ষণে মাসিক শুরু হওয়া পর্যন্ত একজন মেয়ের নারীসুলভ বৈশিষ্ট্য থাকে না। এরপর ধীরে ধীরে তার শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন শুরু হয়। জীবনে প্রথম ঋতুস্রাব হওয়ার গড় বয়স ১৩ বছর।
ঋতুস্রাব পর্ব
সাধারণত ১৪ থেকে ৪৬ বছর বয়স পর্যন্ত নারী প্রজননক্ষম থাকেন এবং নিয়মিত রজঃস্রাব হয়।
মেনোপজ
মাসিক যখন স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যায়। সাধারণত ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সে নারীদের মেনোপজ হয়।
কোনো নারীর এই বয়সে পুরোপুরি এক বছর ঋতুস্রাব বন্ধ থাকলে তাঁর মেনোপজ হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়। তবে কোনো কারণে অপারেশনের মাধ্যমে জরায়ু কেটে ফেলে দিলেও স্থায়ীভাবে ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যায়। একে বলে সার্জিক্যাল মেনোপজ।
নারীর প্রজননতন্ত্রে জরায়ুর দুই পাশে দুটো ডিম্বাশয় থাকে। ডিম্বাশয়ের প্রধান দুটো কাজ হচ্ছে ডিম্বাণু নিঃসরণ ও হরমোন তৈরি করা। বিভিন্ন হরমোনের মধ্যে ইস্ট্রোজেন হরমোন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সাধারণত চল্লিশ বছর বয়সের পর থেকে ডিম্বাশয়ের কার্যক্ষমতা কমতে থাকে। ফলে নারীদেহে ইস্ট্রোজেন হরমোনের পরিমাণও কমতে থাকে। ফলে মেনোপজের আশপাশে বিভিন্ন শারীরিক উপসর্গ দেখা যায়।
উপসর্গ
সব নারীরই যে উপসর্গগুলো দেখা যাবে, তা নয়। তবে সাধারণত মেনোপজের কিছু উপসর্গ থাকে।
হট ফ্ল্যাশ: মাঝে মাঝে হঠাৎ করে শরীরে, বিশেষ করে মুখমণ্ডলে গরম ভাপের অনুভূতি হওয়া। এরপর সারা শরীরে প্রচণ্ড ঘাম হয়ে শীতল হয়ে যাওয়া। অনেকে এর পাশাপাশি শারীরিক অবসন্নতা, দুর্বলতা বোধ করে, এমনকি কারও বুক ধড়ফড় করে।
জননপথ শুষ্ক হওয়া: নারীর জননপথ স্বাভাবিকভাবে ইস্ট্রোজেন হরমোনের প্রভাবে আর্দ্র থাকে। মেনোপজ হলে জননপথ শুষ্ক হয়ে যায়, ফলে অল্প আঘাতে রক্তক্ষরণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এতে জননপথে সংক্রমণের আশঙ্কা বেড়ে যায়। যৌন মিলনে ব্যথা অনুভূত হতে পারে।
প্রস্রাবজনিত সমস্যা: প্রস্রাবের থলিতে সংক্রমণ, বারবার প্রস্রাব হওয়া, প্রস্রাবের সময় ব্যথা, প্রস্রাব অল্প সময় ধরে রাখতে পারা ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
যৌন ইচ্ছা কমে যাওয়া: জননপথের শুষ্কতা ও মানসিক অবস্থা পরিবর্তনের প্রভাবে যৌন ইচ্ছা কমে যেতে পারে।
ত্বক ও চুলের পরিবর্তন: ত্বক পাতলা হওয়া, ত্বকের প্রসারণ ক্ষমতা কমা, মাথার চুল কমা, মুখমণ্ডলে, বিশেষ করে ওপরের ঠোঁটে চুল গজানো।
মানসিক পরিবর্তন: এ সময় নারীদের মেজাজ খিটখিটে হয়ে উঠতে পারে। এ ছাড়া ঘুম কমে যাওয়া, উদ্বিগ্নতা, হতাশা, স্মৃতি ভ্রষ্টতা এবং মনোযোগহীনতাও হতে পারে।
হাড় নরম ও দুর্বল হওয়া: এ সময় শরীরের হাড় নরম বা দুর্বল হয়ে যায়। ফলে সামান্য আঘাতে হাড় ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়া: হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, উদ্বিগ্নতা, হতাশা ইত্যাদি কারণে এ সময় হৃদ্রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
খাদ্যে অরুচি বা অতিরিক্ত খাওয়া: এ সময় খাদ্যে অরুচি অথবা খাওয়ার ইচ্ছে বেড়ে যেতে পারে। কখনো কখনো বদহজম বা কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
করণীয়
মেনোপজকালীন উপসর্গগুলোর ধরন এবং তীব্রতা নির্ভর করে নারীর শারীরিক, মানসিক, সামাজিক অবস্থা ও আবেগপ্রবণতার ওপর।
সাধারণ উপশম
নারীকে বোঝাতে হবে যে মেনোপজ নারী জীবনের পর্ব পরিবর্তনের একটি ধাপ। এটা সব নারীর জীবনেই ঘটে থাকে। সুতরাং এই প্রাকৃতিক পরিবর্তনকে মেনে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
স্বাস্থ্যকর খাবার এবং নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
ওষুধ
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী হরমোন, হাড়ের ক্ষয়রোধ করে এমন ওষুধ, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি ট্যাবলেট, ভিটামিন বি, ই ও সি খেতে হবে।
নারী জীবনের এক-তৃতীয়াংশ সময় কাটে ইস্ট্রোজেন হরমোনবিহীন নানা ঘাত-প্রতিঘাতে। মেনোপজে শুধু চিকিৎসকের পরামর্শই যথেষ্ট নয়। এগিয়ে আসতে হবে পরিবারের সবাইকে।
লেখক: ডা. বিলকিস বেগম চৌধুরী, সহযোগী অধ্যাপক, স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা, কুমুদিনী উইমেন্স মেডিকেল কলেজ

প্রজননের দৃষ্টিভঙ্গিতে নারী জীবন তিনটি পর্বে ভাগ করা যায়:
শৈশব পর্ব
শৈশব থেকে বয়ঃসন্ধিক্ষণে মাসিক শুরু হওয়া পর্যন্ত একজন মেয়ের নারীসুলভ বৈশিষ্ট্য থাকে না। এরপর ধীরে ধীরে তার শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন শুরু হয়। জীবনে প্রথম ঋতুস্রাব হওয়ার গড় বয়স ১৩ বছর।
ঋতুস্রাব পর্ব
সাধারণত ১৪ থেকে ৪৬ বছর বয়স পর্যন্ত নারী প্রজননক্ষম থাকেন এবং নিয়মিত রজঃস্রাব হয়।
মেনোপজ
মাসিক যখন স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যায়। সাধারণত ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সে নারীদের মেনোপজ হয়।
কোনো নারীর এই বয়সে পুরোপুরি এক বছর ঋতুস্রাব বন্ধ থাকলে তাঁর মেনোপজ হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়। তবে কোনো কারণে অপারেশনের মাধ্যমে জরায়ু কেটে ফেলে দিলেও স্থায়ীভাবে ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যায়। একে বলে সার্জিক্যাল মেনোপজ।
নারীর প্রজননতন্ত্রে জরায়ুর দুই পাশে দুটো ডিম্বাশয় থাকে। ডিম্বাশয়ের প্রধান দুটো কাজ হচ্ছে ডিম্বাণু নিঃসরণ ও হরমোন তৈরি করা। বিভিন্ন হরমোনের মধ্যে ইস্ট্রোজেন হরমোন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সাধারণত চল্লিশ বছর বয়সের পর থেকে ডিম্বাশয়ের কার্যক্ষমতা কমতে থাকে। ফলে নারীদেহে ইস্ট্রোজেন হরমোনের পরিমাণও কমতে থাকে। ফলে মেনোপজের আশপাশে বিভিন্ন শারীরিক উপসর্গ দেখা যায়।
উপসর্গ
সব নারীরই যে উপসর্গগুলো দেখা যাবে, তা নয়। তবে সাধারণত মেনোপজের কিছু উপসর্গ থাকে।
হট ফ্ল্যাশ: মাঝে মাঝে হঠাৎ করে শরীরে, বিশেষ করে মুখমণ্ডলে গরম ভাপের অনুভূতি হওয়া। এরপর সারা শরীরে প্রচণ্ড ঘাম হয়ে শীতল হয়ে যাওয়া। অনেকে এর পাশাপাশি শারীরিক অবসন্নতা, দুর্বলতা বোধ করে, এমনকি কারও বুক ধড়ফড় করে।
জননপথ শুষ্ক হওয়া: নারীর জননপথ স্বাভাবিকভাবে ইস্ট্রোজেন হরমোনের প্রভাবে আর্দ্র থাকে। মেনোপজ হলে জননপথ শুষ্ক হয়ে যায়, ফলে অল্প আঘাতে রক্তক্ষরণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এতে জননপথে সংক্রমণের আশঙ্কা বেড়ে যায়। যৌন মিলনে ব্যথা অনুভূত হতে পারে।
প্রস্রাবজনিত সমস্যা: প্রস্রাবের থলিতে সংক্রমণ, বারবার প্রস্রাব হওয়া, প্রস্রাবের সময় ব্যথা, প্রস্রাব অল্প সময় ধরে রাখতে পারা ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
যৌন ইচ্ছা কমে যাওয়া: জননপথের শুষ্কতা ও মানসিক অবস্থা পরিবর্তনের প্রভাবে যৌন ইচ্ছা কমে যেতে পারে।
ত্বক ও চুলের পরিবর্তন: ত্বক পাতলা হওয়া, ত্বকের প্রসারণ ক্ষমতা কমা, মাথার চুল কমা, মুখমণ্ডলে, বিশেষ করে ওপরের ঠোঁটে চুল গজানো।
মানসিক পরিবর্তন: এ সময় নারীদের মেজাজ খিটখিটে হয়ে উঠতে পারে। এ ছাড়া ঘুম কমে যাওয়া, উদ্বিগ্নতা, হতাশা, স্মৃতি ভ্রষ্টতা এবং মনোযোগহীনতাও হতে পারে।
হাড় নরম ও দুর্বল হওয়া: এ সময় শরীরের হাড় নরম বা দুর্বল হয়ে যায়। ফলে সামান্য আঘাতে হাড় ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়া: হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, উদ্বিগ্নতা, হতাশা ইত্যাদি কারণে এ সময় হৃদ্রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
খাদ্যে অরুচি বা অতিরিক্ত খাওয়া: এ সময় খাদ্যে অরুচি অথবা খাওয়ার ইচ্ছে বেড়ে যেতে পারে। কখনো কখনো বদহজম বা কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
করণীয়
মেনোপজকালীন উপসর্গগুলোর ধরন এবং তীব্রতা নির্ভর করে নারীর শারীরিক, মানসিক, সামাজিক অবস্থা ও আবেগপ্রবণতার ওপর।
সাধারণ উপশম
নারীকে বোঝাতে হবে যে মেনোপজ নারী জীবনের পর্ব পরিবর্তনের একটি ধাপ। এটা সব নারীর জীবনেই ঘটে থাকে। সুতরাং এই প্রাকৃতিক পরিবর্তনকে মেনে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
স্বাস্থ্যকর খাবার এবং নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
ওষুধ
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী হরমোন, হাড়ের ক্ষয়রোধ করে এমন ওষুধ, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি ট্যাবলেট, ভিটামিন বি, ই ও সি খেতে হবে।
নারী জীবনের এক-তৃতীয়াংশ সময় কাটে ইস্ট্রোজেন হরমোনবিহীন নানা ঘাত-প্রতিঘাতে। মেনোপজে শুধু চিকিৎসকের পরামর্শই যথেষ্ট নয়। এগিয়ে আসতে হবে পরিবারের সবাইকে।
লেখক: ডা. বিলকিস বেগম চৌধুরী, সহযোগী অধ্যাপক, স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা, কুমুদিনী উইমেন্স মেডিকেল কলেজ

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
২ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
২ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (চিকিৎসা শিক্ষা-১) সঞ্জীব দাশ।
বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫ হাজার ৩৮০টি থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ১০০টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ২৮০টি আসন কমানো হয়েছে। আর তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন বেড়েছে ৭৫টি।
চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সভাপতিত্বে ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কোর্সের বিদ্যমান আসন পুনর্বিন্যাস করা হলো।
চিঠি অনুযায়ী, দেশের প্রথম সারির পুরোনো আটটি মেডিকেল থেকে ২৫টি করে আসন কমানো হয়েছে। ২৫০ থেকে কমে এই আট প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২৫-এ। এগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট এম এ জি ওসমানী, বরিশাল শেরেবাংলা, ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ। এ ছাড়া শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজেও ২৩০ থেকে পাঁচটি কমিয়ে ২২৫টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আর হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ থেকে ৫০টি এবং নেত্রকোনা, নীলফামারী, নওগাঁ, মাগুরা ও চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ২৫টি করে কমিয়ে ৫০টি করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসনসংখ্যা বাড়ানো তিনটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ। এর মধ্যে শহীদ তাজউদ্দীন ও টাঙ্গাইল মেডিকেলে ২৫ করে বাড়িয়ে আসন দাঁড়িয়েছে ১২৫টি আর পটুয়াখালী মেডিকেলে ২৫ বাড়িয়ে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০টি। অর্থাৎ তিন প্রতিষ্ঠানে মোট আসন ৭৫টি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কুমিল্লা, খুলনা, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান, ফরিদপুর ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রিতে আসনসংখ্যা ২০০ করে। আর ১০০ করে এই ডিগ্রির জন্য আসন রয়েছে পাবনা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া, জামালপুর ও মুগদা মেডিকেল কলেজে।
অপর দিকে ১২৫টি করে আসন রয়েছে গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজে। আর রাঙামাটি ও নীলফামারী মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৭৫টি করে।

শৈশব থেকে বয়ঃসন্ধিক্ষণে মাসিক শুরু হওয়া পর্যন্ত একজন মেয়ের নারীসুলভ বৈশিষ্ট্য থাকে না। এরপর ধীরে ধীরে তার শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন শুরু হয়। জীবনে প্রথম ঋতুস্রাব হওয়ার গড় বয়স ১৩ বছর...
০৭ আগস্ট ২০২২
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
২ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
২ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দেশের দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন। তবে তিনি কলেজ দুটির নাম তাৎক্ষণিক জানাননি।
অধিদপ্তরের চিকিৎসাশিক্ষা শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, গতকাল রোববার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ হতে যাওয়া দুই মেডিকেল কলেজ হলো—শরীয়তপুরের মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ ও মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা ও শিক্ষার পরিবেশ না থাকায় এই দুই মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যমান শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।

শৈশব থেকে বয়ঃসন্ধিক্ষণে মাসিক শুরু হওয়া পর্যন্ত একজন মেয়ের নারীসুলভ বৈশিষ্ট্য থাকে না। এরপর ধীরে ধীরে তার শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন শুরু হয়। জীবনে প্রথম ঋতুস্রাব হওয়ার গড় বয়স ১৩ বছর...
০৭ আগস্ট ২০২২
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
২ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কয়েক বছর আগে ৭০টির বেশি ছিল। পরে ২০২৩ সালে ছয়টি মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েকটির অনুমোদনও বাতিল করা হয়। বর্তমানে দেশে ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। নতুন করে আরও একটি কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ৬৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে দুটি কলেজে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ তারা ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তবে বিদ্যমান শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম চলবে। এই হিসাবে দেশে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬টিতে।
চিকিৎসাশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সরকার কেন নতুন করে একটি কলেজের অনুমোদন দিয়েছে—এমন প্রশ্নে তিনি জানান, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন অনুযায়ী শর্ত মেনে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই কলেজকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ সরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তির আসন কমানো হলেও বেসরকারি কলেজের আসন কমানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টিকে আসন পুনর্বিন্যাস বলছি। সরকারিতেই শুধু নয়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যেও যেসব কলেজ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে পারেনি, তাদেরও কমানো হয়েছে। শিগগির প্রকাশ করা হবে।’
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, নতুন মেডিকেল কলেজ অনুমোদনসহ আসন্ন এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে নানা বিষয়ে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন এই মেডিকেল কলেজে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই মেডিকেলের কার্যক্রম শুরু হবে।

শৈশব থেকে বয়ঃসন্ধিক্ষণে মাসিক শুরু হওয়া পর্যন্ত একজন মেয়ের নারীসুলভ বৈশিষ্ট্য থাকে না। এরপর ধীরে ধীরে তার শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন শুরু হয়। জীবনে প্রথম ঋতুস্রাব হওয়ার গড় বয়স ১৩ বছর...
০৭ আগস্ট ২০২২
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
২ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুজন মারা গেছেন। দুজনই পুরুষ। তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৭৫ ও ৭১ বছর।
গত এক দিনে সারা দেশে ১ হাজার ১১৬ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছে ৭৬ হাজার ৯ জন।
এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ৭৯ হাজার ৭২২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৩১৫ জনের।

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ১৭৯ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুজন মারা গেছেন। দুজনই পুরুষ। তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৭৫ ও ৭১ বছর।
গত এক দিনে সারা দেশে ১ হাজার ১১৬ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছে ৭৬ হাজার ৯ জন।
এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ৭৯ হাজার ৭২২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৩১৫ জনের।

শৈশব থেকে বয়ঃসন্ধিক্ষণে মাসিক শুরু হওয়া পর্যন্ত একজন মেয়ের নারীসুলভ বৈশিষ্ট্য থাকে না। এরপর ধীরে ধীরে তার শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন শুরু হয়। জীবনে প্রথম ঋতুস্রাব হওয়ার গড় বয়স ১৩ বছর...
০৭ আগস্ট ২০২২
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা পুনর্বিন্যাস করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্য থেকে ১৪টিতে আসন কমানো হয়েছে আর বাড়ানো হয়েছে তিনটিতে। অন্যান্য মেডিকেলের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) অধ্যাপক...
২ ঘণ্টা আগে
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা কমানো হলেও আরও একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই মেডিকেল কলেজের নাম ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ। রাজধানীতে এই মেডিকেল কলেজে কার্যক্রম শুরু হবে।
২ ঘণ্টা আগে