ডা. শাহেদ সাব্বির আহমেদ
শীত মৌসুমে ছোট-বড় সবারই টনসিলের সমস্যা হতে পারে। গলাব্যথা এর মূল লক্ষণ। এর সঙ্গে জ্বর, গলার স্বরের পরিবর্তনও হতে পারে। ছোটদের বমি ও ডায়রিয়া হতে পারে।
গলার ভেতরে দেখলে দুটো লাল ও সাদা হলুদ আস্তরণযুক্ত টনসিল দেখা যায়। টনসিলের প্রদাহ হঠাৎ একবার হতে পারে। আবার বছরে একাধিকবারও হতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি টনসিলের প্রদাহ হলে নাক, কান ও গলারোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে।
ঋতু পরিবর্তনের সময় বছরে একবার বা দুবার টনসিলের প্রদাহ হতে পারে। সাধারণত তিন-চার দিন থেকে দুই সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হয় এ ব্যথা। কম মাত্রার কিছু জীবাণু বেশি সক্রিয় হয়ে টনসিলের ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে। ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া উভয় ধরনের জীবাণুই টনসিলের প্রদাহ সৃষ্টি করে থাকে।
চিকিৎসা
টনসিলের ব্যথা প্রতিরোধের প্রথম পদক্ষেপ হলো গলায় ঠান্ডা না লাগানো। এ জন্য কমফোর্টার বা মাফলার ব্যবহার করা, কুসুম গরম পানি পান করা ইত্যাদি। টনসিলের প্রদাহ থাকলে গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে দিন-রাত মিলিয়ে চার থেকে পাঁচবার গড়গড়া করুন। কুসুম গরম পানি পান করতে থাকুন যত দিন না ব্যথা কমে। প্রচুর তাজা ফলমূল ও শাকসবজি খেতে হবে; বিশেষ করে ভিটামিন সি আছে এমন ফল, যেমন জাম্বুরা, কমলা, মাল্টা, আমলকী এগুলো বেশ উপকারী। ৭ থেকে ১০ দিন ধুলাবালু ও ঠান্ডা বাতাস থেকে দূরে থাকতে হবে।
বারবার ও দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণ হলে অনেক বেশি ব্যথা হয় ও তীব্র জ্বর আসে। এ জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের প্রয়োজন হতে পারে। গলার ভেতর থেকে লালা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করে দেখতে হতে পারে। আবার দীর্ঘমেয়াদি টনসিলের প্রদাহে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজনও হতে পারে। গলার এ জাতীয় প্রদাহে পরোক্ষভাবে বাতজ্বরের ঝুঁকি দেখা দিতে পারে। এ জন্য গলাব্যথার সঙ্গে বা ব্যথা সেরে যাওয়ার পর অস্থিসন্ধিতে ব্যথা হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
লেখক: আবাসিক মেডিকেল অফিসার, কাউনিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কাউনিয়া, রংপুর
শীত মৌসুমে ছোট-বড় সবারই টনসিলের সমস্যা হতে পারে। গলাব্যথা এর মূল লক্ষণ। এর সঙ্গে জ্বর, গলার স্বরের পরিবর্তনও হতে পারে। ছোটদের বমি ও ডায়রিয়া হতে পারে।
গলার ভেতরে দেখলে দুটো লাল ও সাদা হলুদ আস্তরণযুক্ত টনসিল দেখা যায়। টনসিলের প্রদাহ হঠাৎ একবার হতে পারে। আবার বছরে একাধিকবারও হতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি টনসিলের প্রদাহ হলে নাক, কান ও গলারোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে।
ঋতু পরিবর্তনের সময় বছরে একবার বা দুবার টনসিলের প্রদাহ হতে পারে। সাধারণত তিন-চার দিন থেকে দুই সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হয় এ ব্যথা। কম মাত্রার কিছু জীবাণু বেশি সক্রিয় হয়ে টনসিলের ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে। ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া উভয় ধরনের জীবাণুই টনসিলের প্রদাহ সৃষ্টি করে থাকে।
চিকিৎসা
টনসিলের ব্যথা প্রতিরোধের প্রথম পদক্ষেপ হলো গলায় ঠান্ডা না লাগানো। এ জন্য কমফোর্টার বা মাফলার ব্যবহার করা, কুসুম গরম পানি পান করা ইত্যাদি। টনসিলের প্রদাহ থাকলে গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে দিন-রাত মিলিয়ে চার থেকে পাঁচবার গড়গড়া করুন। কুসুম গরম পানি পান করতে থাকুন যত দিন না ব্যথা কমে। প্রচুর তাজা ফলমূল ও শাকসবজি খেতে হবে; বিশেষ করে ভিটামিন সি আছে এমন ফল, যেমন জাম্বুরা, কমলা, মাল্টা, আমলকী এগুলো বেশ উপকারী। ৭ থেকে ১০ দিন ধুলাবালু ও ঠান্ডা বাতাস থেকে দূরে থাকতে হবে।
বারবার ও দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণ হলে অনেক বেশি ব্যথা হয় ও তীব্র জ্বর আসে। এ জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের প্রয়োজন হতে পারে। গলার ভেতর থেকে লালা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করে দেখতে হতে পারে। আবার দীর্ঘমেয়াদি টনসিলের প্রদাহে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজনও হতে পারে। গলার এ জাতীয় প্রদাহে পরোক্ষভাবে বাতজ্বরের ঝুঁকি দেখা দিতে পারে। এ জন্য গলাব্যথার সঙ্গে বা ব্যথা সেরে যাওয়ার পর অস্থিসন্ধিতে ব্যথা হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
লেখক: আবাসিক মেডিকেল অফিসার, কাউনিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কাউনিয়া, রংপুর
চলতি মাসে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বছরের মধ্যে শীর্ষে উঠেছে। চলতি বছর এ পর্যন্ত যত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে, তার ৫৬ শতাংশই এসেছে জুনে। জুনে রোগী বৃদ্ধির এই ধারা এ পর্যন্ত রেকর্ড। রোগতত্ত্ববিদেরা বলছেন, আগামী তিন থেকে চার মাস রোগীর সংখ্যা বাড়া চলতে পারে। তাঁদের আশঙ্কা, রোগী বৃদ্ধির গতি এবং মৃত্যুও
১০ ঘণ্টা আগেগত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এক নারীর (২৭) মৃত্যু হয়েছে। পাশাপাশি এ সময় আরও ৩৮৩ জন ডেঙ্গু জ্বর নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৩ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ সময় কারও মৃত্যু হয়নি। আজ রোববার (২৯ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেপ্লাস্টিকের বোতলে অনেক বেশি মাইক্রোপ্লাস্টিক থাকে—এমন আশঙ্কায় যাঁরা কাচের বোতল ব্যবহার শুরু করেছিলেন, তাঁদেরও বোধ হয় সতর্ক হওয়ার সময় এসে গেছে। কারণ, কাচের বোতলে বিক্রি হওয়া পানি, কোমল পানীয়, বিয়ার ও ওয়াইনে প্লাস্টিকের বোতলের চেয়ে বেশি মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়া গেছে। এমনই চমকপ্রদ তথ্য প্রকাশ করেছে
২১ ঘণ্টা আগে