ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে একটি ছবি ছড়িয়েছে যেখানে দেখা যাচ্ছে একটি মাঠে বেশকিছু খাদ্যদ্রব্য সারি করে সাজিয়ে রাখা আছে।
ছবিটি বিভিন্ন পেজ ও গ্রুপ থেকে অনেকে পোস্ট করে দাবি করছেন যে ইন্দোনেশিয়ায় করোনার কারণে গরিবদের জন্য বরাদ্দ খাবারের ছবি এটি। যাদের খাবারের প্রয়োজন এখান থেকে নিয়ে যেতে পারবে। শুধু তাই নয়, এই ছবি ব্যবহার করে বাংলাদেশকে হেয় করার প্রবণতাও দেখা গেছে।
একটি পোস্টে লেখা হয়েছে- 'ইন্দোনেশিয়ার ছবি এটি। করোনায় গরিবদের জন্য বরাদ্দ খাবার, যাদের প্রয়োজন নিয়ে যাবে। কোন এমপি, চেয়ারম্যান, মেম্বার, চৌকিদার কেউই নাই। বাংলাদেশ এমন হবে কবে? আমাদের আর কতোদিন লাগবে এমন দৃশ্য দেখতে। আমরা গরিব রিকশা চালকের, দিনমজুর, খেটে-খাওয়া মানুষের পিঠে লাঠি,কান ধরিয়ে উপহাস করা দেখতে চাই না। আমাদের মানুষিকতার পরিবর্তন হোক মানবতার জয় হোক এই কামনা করি।'
ফ্যাক্টচেক: ছবিটির রিভার্স ইমেজ সার্চ চালিয়ে দেখা যায় যে এই ছবিটি ইন্দোনেশিয়ায় করোনাকালে বরাদ্দ খাবারের নয়। গত বছর এরকম সময়ে অর্থাৎ ২০২০ সালেও ছবিটি একই দাবি করে ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয়।
এই ছবিটি বিশ্বে করোনাভাইরাসেরও আবির্ভাবের আগের। ২০১৯ সালের মে মাসের একটি ফেসবুক পোস্ট অনুযায়ী এই ছবিটি গাম্বিয়ায় রমজান মাস উপলক্ষে এক বিত্তশালীর আয়োজনে অসহায়দের মধ্যে খাদ্যদ্রব্য বিতরণের। হাউসি ভাষায় দেওয়া পোস্টটির ইংরেজি অর্থ দাঁড়ায় এরকম: "This is fasting food, donated by Gambian Elhaji Ibrahim to share among Muslims".
একটি ইংরেজি অনলাইন ম্যাগাজিন ‘পজিটিভ হেলথ’ এর জুন ২০১৯ ইস্যুর একটি প্রতিবেদনেও একই তথ্য পাওয়া যায়।
যেহেতু করোনার সংক্রমণেরও আগে ২০১৯ সালে অনলাইনে ছবিটির সন্ধান পাওয়া যায় সুতরাং এটা নিশ্চিত যে ছবিটি করোনার জন্য ইন্দোনেশিয়ায় বরাদ্দকৃত খাবারের নয়।
ফলাফল: এটি ইন্দোনেশিয়ায় করোনার সময় অসহায়দের জন্য ত্রাণের ছবি নয়। ২০১৯ সালে গাম্বিয়ায় রমজান মাস উপলক্ষে এক বিত্তশালীর উদ্যোগে দুঃস্থদের মধ্যে খাদ্যদ্রব্য বিতরণের ছবি এটি।
সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে একটি ছবি ছড়িয়েছে যেখানে দেখা যাচ্ছে একটি মাঠে বেশকিছু খাদ্যদ্রব্য সারি করে সাজিয়ে রাখা আছে।
ছবিটি বিভিন্ন পেজ ও গ্রুপ থেকে অনেকে পোস্ট করে দাবি করছেন যে ইন্দোনেশিয়ায় করোনার কারণে গরিবদের জন্য বরাদ্দ খাবারের ছবি এটি। যাদের খাবারের প্রয়োজন এখান থেকে নিয়ে যেতে পারবে। শুধু তাই নয়, এই ছবি ব্যবহার করে বাংলাদেশকে হেয় করার প্রবণতাও দেখা গেছে।
একটি পোস্টে লেখা হয়েছে- 'ইন্দোনেশিয়ার ছবি এটি। করোনায় গরিবদের জন্য বরাদ্দ খাবার, যাদের প্রয়োজন নিয়ে যাবে। কোন এমপি, চেয়ারম্যান, মেম্বার, চৌকিদার কেউই নাই। বাংলাদেশ এমন হবে কবে? আমাদের আর কতোদিন লাগবে এমন দৃশ্য দেখতে। আমরা গরিব রিকশা চালকের, দিনমজুর, খেটে-খাওয়া মানুষের পিঠে লাঠি,কান ধরিয়ে উপহাস করা দেখতে চাই না। আমাদের মানুষিকতার পরিবর্তন হোক মানবতার জয় হোক এই কামনা করি।'
ফ্যাক্টচেক: ছবিটির রিভার্স ইমেজ সার্চ চালিয়ে দেখা যায় যে এই ছবিটি ইন্দোনেশিয়ায় করোনাকালে বরাদ্দ খাবারের নয়। গত বছর এরকম সময়ে অর্থাৎ ২০২০ সালেও ছবিটি একই দাবি করে ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয়।
এই ছবিটি বিশ্বে করোনাভাইরাসেরও আবির্ভাবের আগের। ২০১৯ সালের মে মাসের একটি ফেসবুক পোস্ট অনুযায়ী এই ছবিটি গাম্বিয়ায় রমজান মাস উপলক্ষে এক বিত্তশালীর আয়োজনে অসহায়দের মধ্যে খাদ্যদ্রব্য বিতরণের। হাউসি ভাষায় দেওয়া পোস্টটির ইংরেজি অর্থ দাঁড়ায় এরকম: "This is fasting food, donated by Gambian Elhaji Ibrahim to share among Muslims".
একটি ইংরেজি অনলাইন ম্যাগাজিন ‘পজিটিভ হেলথ’ এর জুন ২০১৯ ইস্যুর একটি প্রতিবেদনেও একই তথ্য পাওয়া যায়।
যেহেতু করোনার সংক্রমণেরও আগে ২০১৯ সালে অনলাইনে ছবিটির সন্ধান পাওয়া যায় সুতরাং এটা নিশ্চিত যে ছবিটি করোনার জন্য ইন্দোনেশিয়ায় বরাদ্দকৃত খাবারের নয়।
ফলাফল: এটি ইন্দোনেশিয়ায় করোনার সময় অসহায়দের জন্য ত্রাণের ছবি নয়। ২০১৯ সালে গাম্বিয়ায় রমজান মাস উপলক্ষে এক বিত্তশালীর উদ্যোগে দুঃস্থদের মধ্যে খাদ্যদ্রব্য বিতরণের ছবি এটি।
গত ২৭ এপ্রিল (রোববার) রাঙ্গামাটিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভিত্তিক আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) ও মায়ানমারের আরাকান রাজ্যবাসীরা স্থানীয় বাঙালিদের ওপর হামলা চালিয়েছে-এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একই ক্যাপশনে ছ
১৮ ঘণ্টা আগেদীর্ঘক্ষণ পায়ের ওপর পা তুলে বসে থাকলে পায়ের রগ ফুলে যায়, অনেক সময় পা টনটন করে। অনেকে ধারণা করেন, এভাবে পা তুলে বসলে পায়ের শিরা স্থায়ীভাবে ফুলে যায়। আসলেই কি পায়ের ওপর পা তুলে বসলে এমন সমস্যা হয়? চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
১ দিন আগেভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগাম পর্যটন এলাকায় গত মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত ও বহু মানুষ আহত হয়েছেন। এই হামলায় জড়িত সন্দেহে তিন ব্যক্তির স্কেচ ও নাম প্রকাশ করেছে ভারতীয় পুলিশ। তাদের দাবি, এই তিনজনের মধ্যে দুজন পাকিস্তানি নাগরিক এবং সবাই পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী.
৩ দিন আগেচীনের একটি পোশাক কারখানা ইংরেজি ভাষায় ‘বয়কট চায়না’ লেখাসহ ১ লাখ টি-শার্ট এবং ক্যাপ যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি করেছে—এমন দাবিতে একটি ফটোকার্ড সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হচ্ছে।
৩ দিন আগে