ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি হিন্দুধর্মাবলম্বীদের হরিনাম প্রচারের দাবিতে ১ মিনিট ৪০ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। গত ১৪ জুন ‘মোটিভেটর ঢালি’ নামের কলকাতাকেন্দ্রিক একটি ফেসবুক পেজে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। এতে উপস্থাপক দাবি করেন, ভারতবর্ষে হিন্দুদের সংখ্যা বেশি হলেও তারা হরিনাম সংকীর্তন করতে ভয় পায়, নিজের ধর্ম, আচার-আচরণ করতে ভয় পায়। অথচ বাংলাদেশে হিন্দুরা সংখ্যালঘু হলেও তারা মেট্রো স্টেশনে, মেট্রোরেলে হরিনাম সংকীর্তন করছে’। ভিডিওটি আজ মঙ্গলবার (২ জুলাই) বেলা আড়াইটা পর্যন্ত ৩ লাখ ৭৩ হাজার বার দেখা হয়েছে। এতে রিয়েকশন পড়েছে ৩২ হাজার, শেয়ার হয়েছে ১ হাজার ৭০০। বাংলাদেশি বিভিন্ন ফেসবুক পেজ, ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকেও ভিডিওটি শেয়ার করা হয়েছে।
ভাইরাল ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। যাচাইয়ে দেখা যায়, ভাইরাল ভিডিওটিতে দৃশ্যমান মেট্রোরেলের অভ্যন্তরীণ দৃশ্যের সঙ্গে বাংলাদেশে চলমান মেট্রোরেলের অভ্যন্তরীণ দৃশ্যের মিল নেই।
পরে রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে ‘অর্জুন ভৌমিক’ নামের একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে ভাইরাল ভিডিওটি খুঁজে পাওয়া যায়। গত ৭ জুন ভিডিওটি সেই অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা হয়। পোস্টের ক্যাপশনে লেখা, ‘গোবিন্দ বলো, হরি গোপাল বলো’। ভিডিওটি ধারণের লোকেশন দেওয়া রয়েছে ভারতের দিল্লি মেট্রোরেলে।
‘অর্জুন ভৌমিক’ ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টটির পরিচয় যাচাইয়ে দেখা যায়, অর্জুন ভৌমিক নিজেকে শিল্পী হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন। অ্যাকাউন্টটি ঘুরে দিল্লি মেট্রোরেলেই তাঁর ধারণ করা একাধিক গান পরিবেশনের ভিডিও পাওয়া যায়। এই নামে একটি ইউটিউব চ্যানেলও পাওয়া যায়। চ্যানেলটিতেও অর্জুন ভৌমিককে দিল্লি মেট্রোরেলে দলবল নিয়ে গান পরিবেশন করতে দেখা যায়।
সুতরাং এটি স্পষ্ট, বাংলাদেশি হিন্দুধর্মাবলম্বীদের হরিনাম প্রচারের দাবিতে ভাইরাল ভিডিওটি ঢাকা মেট্রোরেলের নয়, এটি ভারতের দিল্লি মেট্রোরেলের।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি হিন্দুধর্মাবলম্বীদের হরিনাম প্রচারের দাবিতে ১ মিনিট ৪০ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। গত ১৪ জুন ‘মোটিভেটর ঢালি’ নামের কলকাতাকেন্দ্রিক একটি ফেসবুক পেজে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। এতে উপস্থাপক দাবি করেন, ভারতবর্ষে হিন্দুদের সংখ্যা বেশি হলেও তারা হরিনাম সংকীর্তন করতে ভয় পায়, নিজের ধর্ম, আচার-আচরণ করতে ভয় পায়। অথচ বাংলাদেশে হিন্দুরা সংখ্যালঘু হলেও তারা মেট্রো স্টেশনে, মেট্রোরেলে হরিনাম সংকীর্তন করছে’। ভিডিওটি আজ মঙ্গলবার (২ জুলাই) বেলা আড়াইটা পর্যন্ত ৩ লাখ ৭৩ হাজার বার দেখা হয়েছে। এতে রিয়েকশন পড়েছে ৩২ হাজার, শেয়ার হয়েছে ১ হাজার ৭০০। বাংলাদেশি বিভিন্ন ফেসবুক পেজ, ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকেও ভিডিওটি শেয়ার করা হয়েছে।
ভাইরাল ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। যাচাইয়ে দেখা যায়, ভাইরাল ভিডিওটিতে দৃশ্যমান মেট্রোরেলের অভ্যন্তরীণ দৃশ্যের সঙ্গে বাংলাদেশে চলমান মেট্রোরেলের অভ্যন্তরীণ দৃশ্যের মিল নেই।
পরে রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে ‘অর্জুন ভৌমিক’ নামের একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে ভাইরাল ভিডিওটি খুঁজে পাওয়া যায়। গত ৭ জুন ভিডিওটি সেই অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা হয়। পোস্টের ক্যাপশনে লেখা, ‘গোবিন্দ বলো, হরি গোপাল বলো’। ভিডিওটি ধারণের লোকেশন দেওয়া রয়েছে ভারতের দিল্লি মেট্রোরেলে।
‘অর্জুন ভৌমিক’ ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টটির পরিচয় যাচাইয়ে দেখা যায়, অর্জুন ভৌমিক নিজেকে শিল্পী হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন। অ্যাকাউন্টটি ঘুরে দিল্লি মেট্রোরেলেই তাঁর ধারণ করা একাধিক গান পরিবেশনের ভিডিও পাওয়া যায়। এই নামে একটি ইউটিউব চ্যানেলও পাওয়া যায়। চ্যানেলটিতেও অর্জুন ভৌমিককে দিল্লি মেট্রোরেলে দলবল নিয়ে গান পরিবেশন করতে দেখা যায়।
সুতরাং এটি স্পষ্ট, বাংলাদেশি হিন্দুধর্মাবলম্বীদের হরিনাম প্রচারের দাবিতে ভাইরাল ভিডিওটি ঢাকা মেট্রোরেলের নয়, এটি ভারতের দিল্লি মেট্রোরেলের।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের বাড়ি থেকে সাড়ে চার কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে—এমন দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেইরানের নারীরা হিজাব খুলে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির বিরুদ্ধে রাস্তায় বিক্ষোভ করছেন—এমন দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ এবং এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
১ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা জেলার সমন্বয়ক শিমুলের বাড়ি থেকে সেনাবাহিনী অস্ত্র উদ্ধার করছে-এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৪ দিন আগেব্রণ ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা। কিশোর-কিশোরী থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্কদেরও ব্রণ হতে পারে। এটি শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি মানসিক চাপও সৃষ্টি করে। ব্রণ নিয়ে সমাজে একটি সাধারণ প্রচলিত আছে—এগুলো প্রায়শই সঠিক চিকিৎসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে আজকের..
৫ দিন আগে