সিলেট সংবাদদাতা
সিলেট মহানগরে রাসেল মিয়া (৩৭) নামে নিষিদ্ধ পাখি ও বন্যপ্রাণী বিক্রেতাকে গতকাল শনিবার আটক করা হয়েছে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে খাঁচায় বন্দী দুটি বানর ও দুটি বালি হাঁস উদ্ধার করা হয়।
জানা গেছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ‘বালি হাঁস ও কালিম পাখিপ্রেমীদের আড্ডা’ নামে একটি গ্রুপে বিভিন্ন প্রাণী বিক্রির জন্য পোস্ট দিতেন রাসেল মিয়া। এই পোস্ট দেখে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করে পাখিসহ বিভিন্ন প্রাণী কিনত অনেকে। এক দিন পোস্টটি নজরে পড়ে পরিবেশকর্মীদের।
এরপর রাসেল মিয়াকে হাতেনাতে ধরতে ফাঁদ পাতেন বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) সিলেটের সাধারণ সম্পাদক আবদুল করিম চৌধুরী কিম ও পরিবেশ কর্মী অরুপ শ্যাম। সিলেট বন বিভাগের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় রাসেল মিয়াকে হাতেনাতে ধরতে অভিযানে অংশ নেয় র্যাব-৯ ও সিলেট মহানগর পুলিশের আলাদা দল।
গতকাল শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সিলেট নগরের শাহী ঈদগাহ এলাকা থেকে রাসেল মিয়াকে আটক করে র্যাব-৯। এ সময় তাঁর কাছ থেকে খাঁচায় বন্দী দুটি বানর ও দুটি বালি হাঁস উদ্ধার করা হয়।
বাপা সিলেটের সাধারণ সম্পাদক আবদুল করিম চৌধুরী কিম বলেন, প্রাণী কিনতে আগ্রহী ক্রেতাদের যোগাযোগের পর একটি চক্র যাচাই-বাছাই করেই এসব বন্যপ্রাণী বিক্রি করতে সম্মত হয়। গত শুক্রবার রাসেলের সঙ্গে যোগাযোগ করার পর বিভিন্ন কথাবার্তার একপর্যায়ে দুটি বানর ও দুটি বালি হাঁস বিক্রির জন্য দরদাম হয়। এরপর বন বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে গতকাল শনিবার সকাল থেকে নগরের শাহী ঈদগাহ এলাকায় অবস্থান করেন তাঁরা। বিক্রেতা রাসেল বানর ও বালি হাঁস নিয়ে আসার পর বেশ কয়েকবার অবস্থান পরিবর্তন করে অবশেষে শাহী ঈদাগাহ এলাকার একটি দোকানে আসতে বলেন। সেখানে যাওয়ার পর বন বিভাগের কর্মকর্তা ও র্যাবের সহায়তায় তাঁকে আটক করা হয়।
পরিবেশকর্মী অরুপ শ্যাম বলেন, বন্যপ্রাণী আটক করে ক্রয়-বিক্রয় করা অবৈধ ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এরপরও একটি চক্র এসব কাজ করে চলেছে। এতে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। চক্রটি ফেসবুকে ‘পাবলিকলি’ পোস্ট দিয়ে এসব ব্যবসা করলেও সেটির দিকে কেউ নজর দিচ্ছে না।
এ বিষয়ে বন বিভাগ সিলেট টাউন রেঞ্জার মো. শহিদুল্লাহ বলেন, ‘দুটি বানর ও বালি হাঁসসহ একজনকে আটক করে র্যাবের সদস্যরা আমাদের কাছে গতকাল শনিবার বিকেলে হস্তান্তর করেছেন। আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী আজ রোববার মামলা করার পর আদালতে প্রেরণ করা হবে।’
সিলেট মহানগরে রাসেল মিয়া (৩৭) নামে নিষিদ্ধ পাখি ও বন্যপ্রাণী বিক্রেতাকে গতকাল শনিবার আটক করা হয়েছে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে খাঁচায় বন্দী দুটি বানর ও দুটি বালি হাঁস উদ্ধার করা হয়।
জানা গেছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ‘বালি হাঁস ও কালিম পাখিপ্রেমীদের আড্ডা’ নামে একটি গ্রুপে বিভিন্ন প্রাণী বিক্রির জন্য পোস্ট দিতেন রাসেল মিয়া। এই পোস্ট দেখে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করে পাখিসহ বিভিন্ন প্রাণী কিনত অনেকে। এক দিন পোস্টটি নজরে পড়ে পরিবেশকর্মীদের।
এরপর রাসেল মিয়াকে হাতেনাতে ধরতে ফাঁদ পাতেন বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) সিলেটের সাধারণ সম্পাদক আবদুল করিম চৌধুরী কিম ও পরিবেশ কর্মী অরুপ শ্যাম। সিলেট বন বিভাগের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় রাসেল মিয়াকে হাতেনাতে ধরতে অভিযানে অংশ নেয় র্যাব-৯ ও সিলেট মহানগর পুলিশের আলাদা দল।
গতকাল শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সিলেট নগরের শাহী ঈদগাহ এলাকা থেকে রাসেল মিয়াকে আটক করে র্যাব-৯। এ সময় তাঁর কাছ থেকে খাঁচায় বন্দী দুটি বানর ও দুটি বালি হাঁস উদ্ধার করা হয়।
বাপা সিলেটের সাধারণ সম্পাদক আবদুল করিম চৌধুরী কিম বলেন, প্রাণী কিনতে আগ্রহী ক্রেতাদের যোগাযোগের পর একটি চক্র যাচাই-বাছাই করেই এসব বন্যপ্রাণী বিক্রি করতে সম্মত হয়। গত শুক্রবার রাসেলের সঙ্গে যোগাযোগ করার পর বিভিন্ন কথাবার্তার একপর্যায়ে দুটি বানর ও দুটি বালি হাঁস বিক্রির জন্য দরদাম হয়। এরপর বন বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে গতকাল শনিবার সকাল থেকে নগরের শাহী ঈদগাহ এলাকায় অবস্থান করেন তাঁরা। বিক্রেতা রাসেল বানর ও বালি হাঁস নিয়ে আসার পর বেশ কয়েকবার অবস্থান পরিবর্তন করে অবশেষে শাহী ঈদাগাহ এলাকার একটি দোকানে আসতে বলেন। সেখানে যাওয়ার পর বন বিভাগের কর্মকর্তা ও র্যাবের সহায়তায় তাঁকে আটক করা হয়।
পরিবেশকর্মী অরুপ শ্যাম বলেন, বন্যপ্রাণী আটক করে ক্রয়-বিক্রয় করা অবৈধ ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এরপরও একটি চক্র এসব কাজ করে চলেছে। এতে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। চক্রটি ফেসবুকে ‘পাবলিকলি’ পোস্ট দিয়ে এসব ব্যবসা করলেও সেটির দিকে কেউ নজর দিচ্ছে না।
এ বিষয়ে বন বিভাগ সিলেট টাউন রেঞ্জার মো. শহিদুল্লাহ বলেন, ‘দুটি বানর ও বালি হাঁসসহ একজনকে আটক করে র্যাবের সদস্যরা আমাদের কাছে গতকাল শনিবার বিকেলে হস্তান্তর করেছেন। আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী আজ রোববার মামলা করার পর আদালতে প্রেরণ করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪