শেখ আবু হাসান, খুলনা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ খুলনার একটি আসনেও জাতীয় পার্টিকে (জাপা) ছাড় দেয়নি। এ জন্য এখনো নির্বাচনী প্রচারে নামেননি জাপার প্রার্থীরা। দলের ক্ষুব্ধ প্রার্থীরা নির্বাচন বর্জনের কথাও ভাবছেন। এ নিয়ে দলের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে খুলনা জাতীয় পার্টির নেতারা তাঁদের উচ্চপর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে আলাপ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানানো হয়েছে। খুলনার ছয়টি আসনেই প্রার্থী দিয়েছে জাপা।
নগরীর ডাকবাংলো মোড়ে জাপার কার্যালয়ে গত বুধবার দলের জেলা ও মহানগর শাখার যৌথসভায় প্রার্থী এবং দলের অধিকাংশ নেতা-কর্মী এই মত ব্যক্ত করেন। সভায় জাপার জেলা, মহানগর এবং সব উপজেলার সভাপতি সাধারণ সম্পাদক উপস্থিত ছিলেন। সেখানে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলা হয়, খুলনার ছয়টি সংসদীয় আসনের মধ্যে একটি আসন জাতীয় পার্টির জন্য ছেড়ে দেওয়া উচিত ছিল। বিশেষ করে খুলনা-৬ আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা হয়নি।
বৈঠকে উপস্থিত থাকা একাধিক নেতা জানান, খুলনা-৩ আসনে জাপার প্রার্থী মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন, খুলনা-৫ আসনের প্রার্থী মো. শাহীদ আলম ও খুলনা-৬ আসনের প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মধু খুলনার একটি আসনও আওয়ামী লীগ ছাড় না দেওয়ায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তবে অন্য তিন প্রার্থী খুলনা-১ আসনের কাজী হাসানুর রশিদ, খুলনা-২ আসনের মো. গাউসুল আজম এবং খুলনা-৪ আসনের মো. ফরহাদ হোসেন দলের নেতাদের মনোভাবের বিষয়টি কেন্দ্রীয় কমিটিকে জানিয়ে তাঁদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার পক্ষে মত দেন। জাপার
প্রার্থী কাজী হাসানুর রশীদ বলেন, ‘আমরা কিছু বিষয়ে সিদ্ধান্তহীনতার কারণে এখনো নির্বাচনী প্রচারে সেভাবে নামিনি। আমরা ঢাকায় গিয়ে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব।’
মো. গাউসুল আজম বলেন, ‘দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করায় আমরা এখনো নির্বাচনী প্রচার শুরু করিনি।’
খুলনা-৩ আসনের প্রার্থী ও মহানগর জাপার সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘আসন ভাগাভাগি নিয়েই মূলত নেতা-কর্মীদের মাঝে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে ২৬টি আসন দেওয়ার বিষয়টি প্রকাশ পাওয়ার পর থেকেই জটিলতা সৃষ্টি হয়। ওই আসনগুলোর বাইরে আমরা যাতে ভোট না পাই সেই ধরনের একটা কাজ হয়ে গেছে। এখন তো মানুষ আমাদের দালাল বলছে। আমরা ভোটারদের কাছে গিয়ে কী বলব?’ আরেক
প্রার্থী মো. ফরহাদ আহমেদ বলেন, ‘দলের বেশির ভাগ নেতা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে যাওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন। দু-একদিনের মধ্যে ঢাকায় গিয়ে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের বিষয়টি জানানো হবে। দলের হাইকমান্ড যে সিদ্ধান্ত দেবে, সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।’
খুলনা-৬ আসনের প্রার্থী ও জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি শফিকুল ইসলাম মধু বলেন, ‘কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেব। তাঁরাই সিদ্ধান্ত দেবেন, আমরা প্রচারে নামব, না কি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াব। বুধবারের যৌথসভায় অধিকাংশ নেতা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এই অবস্থায় তাঁদের অধিকাংশই নির্বাচন বর্জনের কথা জানিয়েছেন।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ খুলনার একটি আসনেও জাতীয় পার্টিকে (জাপা) ছাড় দেয়নি। এ জন্য এখনো নির্বাচনী প্রচারে নামেননি জাপার প্রার্থীরা। দলের ক্ষুব্ধ প্রার্থীরা নির্বাচন বর্জনের কথাও ভাবছেন। এ নিয়ে দলের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে খুলনা জাতীয় পার্টির নেতারা তাঁদের উচ্চপর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে আলাপ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানানো হয়েছে। খুলনার ছয়টি আসনেই প্রার্থী দিয়েছে জাপা।
নগরীর ডাকবাংলো মোড়ে জাপার কার্যালয়ে গত বুধবার দলের জেলা ও মহানগর শাখার যৌথসভায় প্রার্থী এবং দলের অধিকাংশ নেতা-কর্মী এই মত ব্যক্ত করেন। সভায় জাপার জেলা, মহানগর এবং সব উপজেলার সভাপতি সাধারণ সম্পাদক উপস্থিত ছিলেন। সেখানে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলা হয়, খুলনার ছয়টি সংসদীয় আসনের মধ্যে একটি আসন জাতীয় পার্টির জন্য ছেড়ে দেওয়া উচিত ছিল। বিশেষ করে খুলনা-৬ আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা হয়নি।
বৈঠকে উপস্থিত থাকা একাধিক নেতা জানান, খুলনা-৩ আসনে জাপার প্রার্থী মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন, খুলনা-৫ আসনের প্রার্থী মো. শাহীদ আলম ও খুলনা-৬ আসনের প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মধু খুলনার একটি আসনও আওয়ামী লীগ ছাড় না দেওয়ায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তবে অন্য তিন প্রার্থী খুলনা-১ আসনের কাজী হাসানুর রশিদ, খুলনা-২ আসনের মো. গাউসুল আজম এবং খুলনা-৪ আসনের মো. ফরহাদ হোসেন দলের নেতাদের মনোভাবের বিষয়টি কেন্দ্রীয় কমিটিকে জানিয়ে তাঁদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার পক্ষে মত দেন। জাপার
প্রার্থী কাজী হাসানুর রশীদ বলেন, ‘আমরা কিছু বিষয়ে সিদ্ধান্তহীনতার কারণে এখনো নির্বাচনী প্রচারে সেভাবে নামিনি। আমরা ঢাকায় গিয়ে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব।’
মো. গাউসুল আজম বলেন, ‘দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করায় আমরা এখনো নির্বাচনী প্রচার শুরু করিনি।’
খুলনা-৩ আসনের প্রার্থী ও মহানগর জাপার সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘আসন ভাগাভাগি নিয়েই মূলত নেতা-কর্মীদের মাঝে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে ২৬টি আসন দেওয়ার বিষয়টি প্রকাশ পাওয়ার পর থেকেই জটিলতা সৃষ্টি হয়। ওই আসনগুলোর বাইরে আমরা যাতে ভোট না পাই সেই ধরনের একটা কাজ হয়ে গেছে। এখন তো মানুষ আমাদের দালাল বলছে। আমরা ভোটারদের কাছে গিয়ে কী বলব?’ আরেক
প্রার্থী মো. ফরহাদ আহমেদ বলেন, ‘দলের বেশির ভাগ নেতা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে যাওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন। দু-একদিনের মধ্যে ঢাকায় গিয়ে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের বিষয়টি জানানো হবে। দলের হাইকমান্ড যে সিদ্ধান্ত দেবে, সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।’
খুলনা-৬ আসনের প্রার্থী ও জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি শফিকুল ইসলাম মধু বলেন, ‘কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেব। তাঁরাই সিদ্ধান্ত দেবেন, আমরা প্রচারে নামব, না কি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াব। বুধবারের যৌথসভায় অধিকাংশ নেতা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এই অবস্থায় তাঁদের অধিকাংশই নির্বাচন বর্জনের কথা জানিয়েছেন।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১০ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫