পাংশা (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর পাংশায় প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে চলছে ইলিশ শিকার। খোলা বাজারে অবাধে চলছে ইলিশ বিক্রি। গত চার অক্টোবর থেকে ২৬ অক্টোবর থেকে ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলেই অবৈধভাবে ইলিশ শিকার করে যাচ্ছেন জেলেরা।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পাংশা উপজেলার হাবাসপুর ও বাহাদুরপুর ইউনয়নের অধিকাংশ মানুষই কৃষি কাজ ও নদীতে পাছ শিকার করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। ইলিশ শিকারের এই ভরা মৌসুমে বসে নেই কোনো জেলে। প্রশাসনের ভয়ভীতি উপেক্ষা করেই নদীতে চলছে ইলিশ শিকারের মহা উৎসব।
বুধবার নদীর চরাঞ্চল পার হয়ে মাঝ নদীতে গিয়ে দেওয়া গেছে, নদীতে জাল ফেলে অপেক্ষা করছেন জেলেরা। কাছা কাছি গেলে প্রশাসনের লোক ভেবে পালানোর চেষ্টা করেন তাঁরা। এ সময় সাংবাদিক পরিচয় দিলে ছবি না তোলা ও পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে কথা বলেন তাঁরা।
তাঁরা জানান, সারা বছর নদীতে মাছ শিকার করাই তাঁদের কাজ। মাছ শিকার করে বাজারে বিক্রি করে তাঁদের সংসার চলে। এই মৌসুমে ইলিশ শিকার করে একটু বেশি টাকা আয় করেন তাঁরা। সরকার থেকে তাঁদের যে সহযোগিতা দেওয়া হয়েছে তা পরিমাণের তুলনায় অনেক কম। প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও পেটের দায়ে ইলিশ শিকার করছেন তাঁরা।
হাবাসপুর খেয়া ঘাট এলাকার বাসিন্দা রুবেল হোসেন বলেন, সারা দিনের শিকার করা মাছ ভোর রাতে শাহাপাড়া মোড়ে বিক্রি করা হয়। সেখানে বিভিন্ন এলাকার ব্যাপারী ও খুচরা ক্রেতারা এসে মাছ কিনে নিয়ে যান।
মো. আমিরুল ইসলাম নামের এক স্থানীয় বলেন, ‘নিষিদ্ধ সময় জেলেদের মাছ ধরার এমন উৎসব এবার প্রথম দেখলাম। গত বছরগুলোতে প্রশাসন এ বিষয়ে ব্যাপক তৎপর ছিল। এবার তা চোখে পড়েনি।’
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সাঈদ আহমেদ বলেন, ‘সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী গত ৪ অক্টোবর থেকে মা ইলিশ শিকার করা নিষিদ্ধ। নির্দেশনার শুরু থেকেই আমরা মা ইলিশ শিকারের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে আসছি। ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
রাজবাড়ীর পাংশায় প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে চলছে ইলিশ শিকার। খোলা বাজারে অবাধে চলছে ইলিশ বিক্রি। গত চার অক্টোবর থেকে ২৬ অক্টোবর থেকে ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলেই অবৈধভাবে ইলিশ শিকার করে যাচ্ছেন জেলেরা।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পাংশা উপজেলার হাবাসপুর ও বাহাদুরপুর ইউনয়নের অধিকাংশ মানুষই কৃষি কাজ ও নদীতে পাছ শিকার করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। ইলিশ শিকারের এই ভরা মৌসুমে বসে নেই কোনো জেলে। প্রশাসনের ভয়ভীতি উপেক্ষা করেই নদীতে চলছে ইলিশ শিকারের মহা উৎসব।
বুধবার নদীর চরাঞ্চল পার হয়ে মাঝ নদীতে গিয়ে দেওয়া গেছে, নদীতে জাল ফেলে অপেক্ষা করছেন জেলেরা। কাছা কাছি গেলে প্রশাসনের লোক ভেবে পালানোর চেষ্টা করেন তাঁরা। এ সময় সাংবাদিক পরিচয় দিলে ছবি না তোলা ও পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে কথা বলেন তাঁরা।
তাঁরা জানান, সারা বছর নদীতে মাছ শিকার করাই তাঁদের কাজ। মাছ শিকার করে বাজারে বিক্রি করে তাঁদের সংসার চলে। এই মৌসুমে ইলিশ শিকার করে একটু বেশি টাকা আয় করেন তাঁরা। সরকার থেকে তাঁদের যে সহযোগিতা দেওয়া হয়েছে তা পরিমাণের তুলনায় অনেক কম। প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও পেটের দায়ে ইলিশ শিকার করছেন তাঁরা।
হাবাসপুর খেয়া ঘাট এলাকার বাসিন্দা রুবেল হোসেন বলেন, সারা দিনের শিকার করা মাছ ভোর রাতে শাহাপাড়া মোড়ে বিক্রি করা হয়। সেখানে বিভিন্ন এলাকার ব্যাপারী ও খুচরা ক্রেতারা এসে মাছ কিনে নিয়ে যান।
মো. আমিরুল ইসলাম নামের এক স্থানীয় বলেন, ‘নিষিদ্ধ সময় জেলেদের মাছ ধরার এমন উৎসব এবার প্রথম দেখলাম। গত বছরগুলোতে প্রশাসন এ বিষয়ে ব্যাপক তৎপর ছিল। এবার তা চোখে পড়েনি।’
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সাঈদ আহমেদ বলেন, ‘সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী গত ৪ অক্টোবর থেকে মা ইলিশ শিকার করা নিষিদ্ধ। নির্দেশনার শুরু থেকেই আমরা মা ইলিশ শিকারের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে আসছি। ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫