আবুল কাশেম, কুতুবদিয়া (কক্সবাজার)
কুতুবদিয়ার উত্তর ধুরুং ইউনিয়নের চরধুরুং ও লেমশীখালীতে বেশ কিছু মাঠ থেকে চাষিরা নতুন লবণ তোলা শুরু করেছেন। তবে উৎপাদন খরচ বেশি। তাই এবারও লবণের ন্যায্য দাম পাওয়া নিয়ে তাঁরা শঙ্কিত।
উৎপাদন খরচ বেশি হওয়ায় চার বছর ধরে লবণের কাঙ্ক্ষিত দাম পাচ্ছেন না চাষিরা। গত বছর ঘূর্ণিঝড় বুলবুলির প্রভাবে শুরুতে লবণের মাঠ তৈরিতে হোঁচট খেয়েছিলেন তাঁরা। চলতি বছর লবণ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। তবে স্থানীয় বিসিক ও বিভিন্ন তথ্যমতে, উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নে ছয় হাজার একর জমিতে লবণ উৎপাদন করা হতে পারে। এ ছাড়া লেমশীখালীতে লবণ প্রদর্শনী কেন্দ্রে (বিসিক) রয়েছে ৭৯ একর মাঠ। এবার অন্তত ৯৮০ একর মাঠ পতিত রয়েছে বলেও জানা গেছে।
উত্তর ধুরুং ইউনিয়নে পূর্ব চর ধুরুং লবণ মাঠের চাষি নয়াকাটা গ্রামের জাফর আলম ও সুলতান আহমদ বলেন, ‘লবণের দাম কম থাকায় অনেক জমি খিলা (পতিত) রয়েছে। গত সপ্তাহ থেকে লবণ উঠছে। খরচ বেশি। এক একর জমি ২৫ হাজার টাকা, ৬ মাসের জন্য একজন শ্রমিক এক লাখ টাকা, পলিথিন ১৭ হাজার ৫০০ টাকা, পানি, খাল ইত্যাদি খরচ তো আছেই। উৎপাদন ভালো হলে একরে ৭০০ মণ লবণ উৎপাদন হতে পারে।’
লবণ ব্যবসায়ী ও সাবেক ইউপি সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, বাঁকখালী, তেলিয়াকাটাসহ তিনটি মাঠে তিনি অন্তত ৩০ কানি জমিতে লবণ উৎপাদন করছেন। ছয় মাসের জন্য নিয়োগ দেওয়ার শ্রমিকের মজুরি ৯৫ হাজার থেকে এক লাখ ১৫ হাজার টাকা। পর্যাপ্ত লবণ উৎপাদন হলেও, দাম না পাওয়ায় তাঁর নিজের কয়েক একর জমি পতিত রয়েছে।
এদিকে লবণের দাম বৃদ্ধির আশায় অনেকেই মাঠে কয়েক বছরের লবণ জমা রেখেছেন। বর্তমানে পুরোনো লবণ প্রতিমণ ২২০-২৩০ টাকায় বিক্রি করছেন। নতুন লবণ কিছুটা নরম হওয়ায় দাম কম। প্রতিমণ লবণ ১৫০ টাকা হতে পারে।
লেমশীখালী ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান নাজেম উদ্দিন নাজু জানান, দীর্ঘ দিন ধরে লবণের দাম নেই। আবার লবণ আমদানির পাঁয়তারা করেন একটি চক্র। কষ্ট করে উৎপাদিত লবণ ন্যায্য দামে বিক্রি করতে পারেন না চাষিরা।
স্থানীয় বিসিকের সহকারী পরিদর্শক হাফেজ জাকের হোছাইন বলেন, নতুন অর্থবছরে লবণ উৎপাদনে এখনো উপজেলায় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হয়নি। উপজেলার ৬ হাজার একর লবণ মাঠে লবণ উৎপাদন হচ্ছে। আগাম মাঠ তৈরি করায় কিছু মাঠে লবণ ওঠা শুরু হয়েছে। তাঁদের বিসিক মাঠে ৬৯ একর লবণ জমি প্রান্তিক চাষিদের মাঝে লটারির মাধ্যমে একসনা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
কুতুবদিয়ার উত্তর ধুরুং ইউনিয়নের চরধুরুং ও লেমশীখালীতে বেশ কিছু মাঠ থেকে চাষিরা নতুন লবণ তোলা শুরু করেছেন। তবে উৎপাদন খরচ বেশি। তাই এবারও লবণের ন্যায্য দাম পাওয়া নিয়ে তাঁরা শঙ্কিত।
উৎপাদন খরচ বেশি হওয়ায় চার বছর ধরে লবণের কাঙ্ক্ষিত দাম পাচ্ছেন না চাষিরা। গত বছর ঘূর্ণিঝড় বুলবুলির প্রভাবে শুরুতে লবণের মাঠ তৈরিতে হোঁচট খেয়েছিলেন তাঁরা। চলতি বছর লবণ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। তবে স্থানীয় বিসিক ও বিভিন্ন তথ্যমতে, উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নে ছয় হাজার একর জমিতে লবণ উৎপাদন করা হতে পারে। এ ছাড়া লেমশীখালীতে লবণ প্রদর্শনী কেন্দ্রে (বিসিক) রয়েছে ৭৯ একর মাঠ। এবার অন্তত ৯৮০ একর মাঠ পতিত রয়েছে বলেও জানা গেছে।
উত্তর ধুরুং ইউনিয়নে পূর্ব চর ধুরুং লবণ মাঠের চাষি নয়াকাটা গ্রামের জাফর আলম ও সুলতান আহমদ বলেন, ‘লবণের দাম কম থাকায় অনেক জমি খিলা (পতিত) রয়েছে। গত সপ্তাহ থেকে লবণ উঠছে। খরচ বেশি। এক একর জমি ২৫ হাজার টাকা, ৬ মাসের জন্য একজন শ্রমিক এক লাখ টাকা, পলিথিন ১৭ হাজার ৫০০ টাকা, পানি, খাল ইত্যাদি খরচ তো আছেই। উৎপাদন ভালো হলে একরে ৭০০ মণ লবণ উৎপাদন হতে পারে।’
লবণ ব্যবসায়ী ও সাবেক ইউপি সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, বাঁকখালী, তেলিয়াকাটাসহ তিনটি মাঠে তিনি অন্তত ৩০ কানি জমিতে লবণ উৎপাদন করছেন। ছয় মাসের জন্য নিয়োগ দেওয়ার শ্রমিকের মজুরি ৯৫ হাজার থেকে এক লাখ ১৫ হাজার টাকা। পর্যাপ্ত লবণ উৎপাদন হলেও, দাম না পাওয়ায় তাঁর নিজের কয়েক একর জমি পতিত রয়েছে।
এদিকে লবণের দাম বৃদ্ধির আশায় অনেকেই মাঠে কয়েক বছরের লবণ জমা রেখেছেন। বর্তমানে পুরোনো লবণ প্রতিমণ ২২০-২৩০ টাকায় বিক্রি করছেন। নতুন লবণ কিছুটা নরম হওয়ায় দাম কম। প্রতিমণ লবণ ১৫০ টাকা হতে পারে।
লেমশীখালী ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান নাজেম উদ্দিন নাজু জানান, দীর্ঘ দিন ধরে লবণের দাম নেই। আবার লবণ আমদানির পাঁয়তারা করেন একটি চক্র। কষ্ট করে উৎপাদিত লবণ ন্যায্য দামে বিক্রি করতে পারেন না চাষিরা।
স্থানীয় বিসিকের সহকারী পরিদর্শক হাফেজ জাকের হোছাইন বলেন, নতুন অর্থবছরে লবণ উৎপাদনে এখনো উপজেলায় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হয়নি। উপজেলার ৬ হাজার একর লবণ মাঠে লবণ উৎপাদন হচ্ছে। আগাম মাঠ তৈরি করায় কিছু মাঠে লবণ ওঠা শুরু হয়েছে। তাঁদের বিসিক মাঠে ৬৯ একর লবণ জমি প্রান্তিক চাষিদের মাঝে লটারির মাধ্যমে একসনা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪