বায়োলজি
বায়োলজি প্রথম পত্র হাসান স্যারের ও দ্বিতীয় পত্র আজমল স্যারের বই পড়লেই অনেকটা কভার হয়ে যায়। সব প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম দরকার হয় না। নির্দিষ্ট কিছু প্রাণীর নাম ঘুরেফিরে আসে। তাই এগুলো মুখস্থ না করে খাতায় লিখে অনুশীলন করা উত্তম। এ ছাড়া সংখ্যামূলক তথ্য-উপাত্তগুলোও গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো বাদ দিলে চলবে না। বইয়ের বিভিন্ন অধ্যায়ে যে পার্থক্যগুলো আছে, এগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। পাঠ্যবইয়ের বোল্ড লাইনের লেখাগুলো সব থেকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে। এ ছাড়া বইয়ের এক্সট্রা ইনফরমেশনগুলো বাদ দিলে চলবে না। সেগুলো থেকেও ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে।
কেমিস্ট্রি
পাঠ্যবইয়ের ছকগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো থেকে যেমন প্রশ্ন আসে, তেমনি এগুলো পড়লে সেই টপিক নিয়েও ক্লিয়ার হওয়া যায়। কঠিন ও বড় বলে অনেকেই জৈব যৌগ বাদ দিয়ে দেয়। কিন্তু এটিই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এর থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। এই চ্যাপ্টারে অনেক বিক্রিয়া আছে। কিন্তু সবগুলো না পড়ে নির্দিষ্ট কিছু বিক্রিয়া মনে রাখতে হবে। কীভাবে বুঝব কোনটি গুরুত্বপূর্ণ? যেগুলোতে আবিষ্কারকের নাম দেওয়া, সেগুলো বারবার লিখে প্র্যাকটিস করতে হবে। এ ছাড়া তাপ, চাপ এগুলোও মনে রাখতে হবে। শনাক্তমূলক বিক্রিয়াগুলো বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে। কেমিস্ট্রিতে গাণিতিক সমস্যা কম। তবে এগুলো সমাধান করার সময় এককের দিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। হাজারী নাগ স্যারের বই পড়লেই যথেষ্ট। তবে গুহ স্যার ও কবির স্যারের বইয়ের এক্সট্রা জিনিসগুলোও পড়ে রাখা ভালো।
ফিজিকস
ভর্তি পরীক্ষায় ফিজিকসে ভালো করতে চাইলে উচ্চমাধ্যমিক থেকেই এর কনসেপ্ট ক্লিয়ার রাখতে হবে। যেহেতু মেডিকেলসহ আরও অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় ক্যালকুলেটর অ্যালাউড থাকে না, তাই সে ক্ষেত্রে ছোট ছোট সমস্যাগুলোতে জোর দিতে হবে। বেশি বেশি অনুশীলন করা লাগবে যেন অল্প সময়ের মধ্যেই সমাধান করা যায়। একক, মাত্রা এগুলোও খুব গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো বাদ দিলে চলবে না।
ইংরেজি
সিনোনিম, অ্যান্টোনিম এগুলো ভর্তি পরীক্ষায় খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রায় সব ইউনিভার্সিটিতেই এগুলো থেকে প্রশ্ন আসে। তবে এগুলো মনে রাখা অনেকটা জটিল। তাই বাংলা অর্থ জেনে পড়তে হবে। এ ছাড়া আরও ভালোভাবে মনে রাখতে চাইলে নিজের মতো করে সেনটেন্স গঠন করে পড়া ভালো। প্রিপোজিশন, ট্রান্সফরমেশন, ভার্ব এগুলো থেকেও প্রশ্ন আসে। তাই নিয়মিত পড়তে হবে। গ্যাপ দিলে চলবে না। গ্রামারের প্রতিটি টপিক গুরুত্বসহকারে পড়তে হবে। কোনোটিই বাদ দেওয়া যাবে না।
সাধারণ জ্ঞান
পত্রিকা সাধারণ জ্ঞানের সবচেয়ে বড় ভান্ডার। তাই নিয়মিত পত্রিকা পড়া উচিত। এ ছাড়া সাম্প্রতিক বিষয়গুলোর দিকে নজর রাখতে হবে। এ জন্য কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স পড়তে হবে। মুক্তিযুদ্ধ-সম্পর্কিত তথ্য-উপাত্তগুলো গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে। সাল মনে রাখতে হবে। ভুলে না যাওয়ার জন্য এক-দুদিন পরপর রিভিশন দেওয়া উচিত।
প্রতিটি বিষয়ের জন্যই আগের বছর আসা প্রশ্নগুলো দেখলেই একটা ধারণা চলে আসে কোন চ্যাপ্টার থেকে কেমন প্রশ্ন আসতে পারে। একটা চ্যাপ্টার পড়া শেষ হলে কোশ্চেন বুক সেই চ্যাপ্টারের সব প্রশ্ন সমাধান করতে হবে।
পরীক্ষার আগে সব একসঙ্গে পড়ে যাওয়া সম্ভব না। তাই রুটিন করে সব ভাগ ভাগ করে এক সপ্তাহ আগে থেকে রিভিশন শেষ করে রাখতে হবে। দুশ্চিন্তা করা যাবে না। ঠান্ডা মাথায় হলে যেতে হবে। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। সবার জন্য শুভকামনা রইল।
অনুলিখন: ফারিয়া ইসলাম দীপ্তি
বায়োলজি
বায়োলজি প্রথম পত্র হাসান স্যারের ও দ্বিতীয় পত্র আজমল স্যারের বই পড়লেই অনেকটা কভার হয়ে যায়। সব প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম দরকার হয় না। নির্দিষ্ট কিছু প্রাণীর নাম ঘুরেফিরে আসে। তাই এগুলো মুখস্থ না করে খাতায় লিখে অনুশীলন করা উত্তম। এ ছাড়া সংখ্যামূলক তথ্য-উপাত্তগুলোও গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো বাদ দিলে চলবে না। বইয়ের বিভিন্ন অধ্যায়ে যে পার্থক্যগুলো আছে, এগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। পাঠ্যবইয়ের বোল্ড লাইনের লেখাগুলো সব থেকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে। এ ছাড়া বইয়ের এক্সট্রা ইনফরমেশনগুলো বাদ দিলে চলবে না। সেগুলো থেকেও ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে।
কেমিস্ট্রি
পাঠ্যবইয়ের ছকগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো থেকে যেমন প্রশ্ন আসে, তেমনি এগুলো পড়লে সেই টপিক নিয়েও ক্লিয়ার হওয়া যায়। কঠিন ও বড় বলে অনেকেই জৈব যৌগ বাদ দিয়ে দেয়। কিন্তু এটিই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এর থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। এই চ্যাপ্টারে অনেক বিক্রিয়া আছে। কিন্তু সবগুলো না পড়ে নির্দিষ্ট কিছু বিক্রিয়া মনে রাখতে হবে। কীভাবে বুঝব কোনটি গুরুত্বপূর্ণ? যেগুলোতে আবিষ্কারকের নাম দেওয়া, সেগুলো বারবার লিখে প্র্যাকটিস করতে হবে। এ ছাড়া তাপ, চাপ এগুলোও মনে রাখতে হবে। শনাক্তমূলক বিক্রিয়াগুলো বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে। কেমিস্ট্রিতে গাণিতিক সমস্যা কম। তবে এগুলো সমাধান করার সময় এককের দিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। হাজারী নাগ স্যারের বই পড়লেই যথেষ্ট। তবে গুহ স্যার ও কবির স্যারের বইয়ের এক্সট্রা জিনিসগুলোও পড়ে রাখা ভালো।
ফিজিকস
ভর্তি পরীক্ষায় ফিজিকসে ভালো করতে চাইলে উচ্চমাধ্যমিক থেকেই এর কনসেপ্ট ক্লিয়ার রাখতে হবে। যেহেতু মেডিকেলসহ আরও অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় ক্যালকুলেটর অ্যালাউড থাকে না, তাই সে ক্ষেত্রে ছোট ছোট সমস্যাগুলোতে জোর দিতে হবে। বেশি বেশি অনুশীলন করা লাগবে যেন অল্প সময়ের মধ্যেই সমাধান করা যায়। একক, মাত্রা এগুলোও খুব গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো বাদ দিলে চলবে না।
ইংরেজি
সিনোনিম, অ্যান্টোনিম এগুলো ভর্তি পরীক্ষায় খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রায় সব ইউনিভার্সিটিতেই এগুলো থেকে প্রশ্ন আসে। তবে এগুলো মনে রাখা অনেকটা জটিল। তাই বাংলা অর্থ জেনে পড়তে হবে। এ ছাড়া আরও ভালোভাবে মনে রাখতে চাইলে নিজের মতো করে সেনটেন্স গঠন করে পড়া ভালো। প্রিপোজিশন, ট্রান্সফরমেশন, ভার্ব এগুলো থেকেও প্রশ্ন আসে। তাই নিয়মিত পড়তে হবে। গ্যাপ দিলে চলবে না। গ্রামারের প্রতিটি টপিক গুরুত্বসহকারে পড়তে হবে। কোনোটিই বাদ দেওয়া যাবে না।
সাধারণ জ্ঞান
পত্রিকা সাধারণ জ্ঞানের সবচেয়ে বড় ভান্ডার। তাই নিয়মিত পত্রিকা পড়া উচিত। এ ছাড়া সাম্প্রতিক বিষয়গুলোর দিকে নজর রাখতে হবে। এ জন্য কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স পড়তে হবে। মুক্তিযুদ্ধ-সম্পর্কিত তথ্য-উপাত্তগুলো গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে। সাল মনে রাখতে হবে। ভুলে না যাওয়ার জন্য এক-দুদিন পরপর রিভিশন দেওয়া উচিত।
প্রতিটি বিষয়ের জন্যই আগের বছর আসা প্রশ্নগুলো দেখলেই একটা ধারণা চলে আসে কোন চ্যাপ্টার থেকে কেমন প্রশ্ন আসতে পারে। একটা চ্যাপ্টার পড়া শেষ হলে কোশ্চেন বুক সেই চ্যাপ্টারের সব প্রশ্ন সমাধান করতে হবে।
পরীক্ষার আগে সব একসঙ্গে পড়ে যাওয়া সম্ভব না। তাই রুটিন করে সব ভাগ ভাগ করে এক সপ্তাহ আগে থেকে রিভিশন শেষ করে রাখতে হবে। দুশ্চিন্তা করা যাবে না। ঠান্ডা মাথায় হলে যেতে হবে। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। সবার জন্য শুভকামনা রইল।
অনুলিখন: ফারিয়া ইসলাম দীপ্তি
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১৫ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫