মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
পদ্মা সেতু চালু হলে ব্যস্ততা বাড়বে দেশের দ্বিতীয় সমুদ্রবন্দর মোংলার। বাড়বে পণ্য হ্যান্ডেলিংয়ের চাপও। সেই বাস্তবতা সামনে রেখে বন্দরে নির্মিত হচ্ছে আরও ছয়টি জেটি, যার মধ্যে দুটির কাজ চলমান।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিকল্পনা বিভাগ সূত্র জানায়, বন্দরে নতুন করে ১ ও ২ নম্বর জেটি নামে আরও দুটি জেটি নির্মাণের প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) অনুমোদন হয়ে আছে। রয়েছে ১০ এবং ১১ নম্বর নামে আরও দুটি জেটি নির্মাণের পরিকল্পনা। এ ছাড়া ৩ ও ৪ নম্বর নামের চলমান জেটি দুটির কাজ এরই মধ্যে ৫০ শতাংশ শেষ হয়েছে। আগামী জুনের মধ্যেই শেষ হবে এর বাকি কাজ। এরপরই জেটি দুটি আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেবে কর্তৃপক্ষ। মোংলা বন্দর সৃষ্টির পর থেকে এখন পর্যন্ত ৫ থেকে ৯ নম্বর নামে মোট পাঁচটি জেটি নির্মিত হয়েছে।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০০৯ সালের শুরুতেই দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকার বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করে। এ লক্ষ্যে মৃতপ্রায় এই বন্দরকে কার্যক্ষম ও কর্মচঞ্চল করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। তারই অংশ হিসেবে বন্দরের চাহিদা অনুযায়ী নতুন জেটি নির্মাণ করা হচ্ছে। এ ছাড়া বন্দরের আধুনিকায়ন, চ্যানেলের নাব্য সংরক্ষণ ও দক্ষতার সঙ্গে কার্গো ও কন্টেইনার হ্যান্ডেলিং কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে জাহাজের গড় অবস্থানকাল হ্রাস এবং কার্গো ও কন্টেইনার সংরক্ষণের সুবিধাদির সম্প্রসারণসহ নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করা হচ্ছে।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. জহিরুল হক জানান, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বে (পিপিপি) বন্দরে নির্মাণাধীন ৩ ও ৪ নম্বর জেটি দুটিতে ৮০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করছে বেসরকারি খাতের সাইফ পোর্ট হোল্ডিং লিমিটেডে নামে একটি প্রতিষ্ঠান। সংস্থাটি পিপিপিতে জেটি দুটি নির্মাণের সব খরচ বহনের পাশাপাশি আগামী ৩০ বছর পরিচালনার সুযোগ পাবে।
এ বিষয়ে সাইফ পোর্ট হোল্ডিং লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক কাজী গোলাম মোক্তাদের বলেন, এ মুহূর্তে মোংলা বন্দরে আমাদের দুটি জেটি নির্মাণের কাজ চলছে। এসবের মধ্যে ইয়ার্ডের বালু ফিলিং, অ্যাডমিন বিল্ডিং, ওয়ার্কশপ, কন্টেইনার ফ্রেট স্টেশন (সিএফএস) ও কন্টেইনার ইয়ার্ডের কাজ প্রায় শেষের পথে। পুরোপুরি শেষ হতে আগামী বছরের জুন মাস লেগে যাবে। জেটি দুটি মোংলা বন্দরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো নির্মিত হলে বাণিজ্যিকভাবে এ বন্দর আরও একধাপ এগিয়ে যাবে।
নানামুখী উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে ইতিমধ্যেই লাভজনক বন্দরে পরিণত হওয়া মোংলা বন্দরে জেটি নির্মাণকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন বন্দর ব্যবহারকারীরাও।
বন্দর ব্যবহারকারী এস এম মোস্তাক মিঠু, এইচ এম দুলাল ও মশিউর রহমান বলেন, একসময়ের মৃত বন্দর বর্তমান সরকারের দূরদর্শিতায় অনেকটাই এগিয়েছে। অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ও উন্নতমানের মোবাইল হারবার ক্রেন সংযোজনের ফলে বন্দরের গতিশীলতা অনেক বেড়েছে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর এই বন্দরে নতুন বিনিয়োগের পাশাপাশি উদ্যোক্তাদের ব্যাপক চাপ বাড়বে। এটি সামাল দিতে বন্দরে নতুন জেটি নির্মাণের বিকল্প নেই।
পদ্মা সেতু চালু হলে ব্যস্ততা বাড়বে দেশের দ্বিতীয় সমুদ্রবন্দর মোংলার। বাড়বে পণ্য হ্যান্ডেলিংয়ের চাপও। সেই বাস্তবতা সামনে রেখে বন্দরে নির্মিত হচ্ছে আরও ছয়টি জেটি, যার মধ্যে দুটির কাজ চলমান।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিকল্পনা বিভাগ সূত্র জানায়, বন্দরে নতুন করে ১ ও ২ নম্বর জেটি নামে আরও দুটি জেটি নির্মাণের প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) অনুমোদন হয়ে আছে। রয়েছে ১০ এবং ১১ নম্বর নামে আরও দুটি জেটি নির্মাণের পরিকল্পনা। এ ছাড়া ৩ ও ৪ নম্বর নামের চলমান জেটি দুটির কাজ এরই মধ্যে ৫০ শতাংশ শেষ হয়েছে। আগামী জুনের মধ্যেই শেষ হবে এর বাকি কাজ। এরপরই জেটি দুটি আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেবে কর্তৃপক্ষ। মোংলা বন্দর সৃষ্টির পর থেকে এখন পর্যন্ত ৫ থেকে ৯ নম্বর নামে মোট পাঁচটি জেটি নির্মিত হয়েছে।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০০৯ সালের শুরুতেই দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকার বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করে। এ লক্ষ্যে মৃতপ্রায় এই বন্দরকে কার্যক্ষম ও কর্মচঞ্চল করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। তারই অংশ হিসেবে বন্দরের চাহিদা অনুযায়ী নতুন জেটি নির্মাণ করা হচ্ছে। এ ছাড়া বন্দরের আধুনিকায়ন, চ্যানেলের নাব্য সংরক্ষণ ও দক্ষতার সঙ্গে কার্গো ও কন্টেইনার হ্যান্ডেলিং কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে জাহাজের গড় অবস্থানকাল হ্রাস এবং কার্গো ও কন্টেইনার সংরক্ষণের সুবিধাদির সম্প্রসারণসহ নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করা হচ্ছে।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. জহিরুল হক জানান, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বে (পিপিপি) বন্দরে নির্মাণাধীন ৩ ও ৪ নম্বর জেটি দুটিতে ৮০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করছে বেসরকারি খাতের সাইফ পোর্ট হোল্ডিং লিমিটেডে নামে একটি প্রতিষ্ঠান। সংস্থাটি পিপিপিতে জেটি দুটি নির্মাণের সব খরচ বহনের পাশাপাশি আগামী ৩০ বছর পরিচালনার সুযোগ পাবে।
এ বিষয়ে সাইফ পোর্ট হোল্ডিং লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক কাজী গোলাম মোক্তাদের বলেন, এ মুহূর্তে মোংলা বন্দরে আমাদের দুটি জেটি নির্মাণের কাজ চলছে। এসবের মধ্যে ইয়ার্ডের বালু ফিলিং, অ্যাডমিন বিল্ডিং, ওয়ার্কশপ, কন্টেইনার ফ্রেট স্টেশন (সিএফএস) ও কন্টেইনার ইয়ার্ডের কাজ প্রায় শেষের পথে। পুরোপুরি শেষ হতে আগামী বছরের জুন মাস লেগে যাবে। জেটি দুটি মোংলা বন্দরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো নির্মিত হলে বাণিজ্যিকভাবে এ বন্দর আরও একধাপ এগিয়ে যাবে।
নানামুখী উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে ইতিমধ্যেই লাভজনক বন্দরে পরিণত হওয়া মোংলা বন্দরে জেটি নির্মাণকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন বন্দর ব্যবহারকারীরাও।
বন্দর ব্যবহারকারী এস এম মোস্তাক মিঠু, এইচ এম দুলাল ও মশিউর রহমান বলেন, একসময়ের মৃত বন্দর বর্তমান সরকারের দূরদর্শিতায় অনেকটাই এগিয়েছে। অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ও উন্নতমানের মোবাইল হারবার ক্রেন সংযোজনের ফলে বন্দরের গতিশীলতা অনেক বেড়েছে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর এই বন্দরে নতুন বিনিয়োগের পাশাপাশি উদ্যোক্তাদের ব্যাপক চাপ বাড়বে। এটি সামাল দিতে বন্দরে নতুন জেটি নির্মাণের বিকল্প নেই।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৪ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৪ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৪ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫