নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটের দিন যতই না এগিয়ে আসছে, ততই জটিল হচ্ছে হিসাব-নিকাশ। নগরে ছুটছেন নৌকা, হাতপাখা ও লাঙ্গলের মেয়র প্রার্থী এবং তাঁদের কর্মী-সমর্থকেরা। বিএনপি এ নির্বাচনে অংশ নেয়নি। তাই এখন অনেকের নজর বিএনপির লক্ষাধিক ভোটারের দিকে। এ ভোটারদের টানতে চান ঘড়ি প্রতীকের স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী এবং বিএনপির সাবেক মেয়র কামালের ছেলে। অনেকে বলছেন, ধানের শিষের ভোট বাগিয়ে নিয়ে নৌকা ও হাতপাখার ভোট ব্যাংকের ‘নীরব ঘাতক’ হওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন ঘড়ি প্রতীকের মেয়র প্রার্থী কামরুল আহসান রুপন। তবে নৌকা ও হাতপাখার দায়িত্বশীলরা মনে করছেন, কর্মীবিহীন রুপনকে ভেতরে-ভেতরে সমর্থন দিচ্ছে কোনো পক্ষ।
নির্বাচন কমিশনের তথ্যমতে, ২০১৮ সালের সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য কোনো দলের প্রার্থী অংশ নেননি। এর আগে ২০১৩ সালের ১৫ জুনের ভোটে বিএনপির মেয়র প্রার্থী আহসান হাবিব কামাল ৮৩ হাজার ৭৫১ ভোট পেয়ে জয় লাভ করেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শওকত হোসেন হিরণ পেয়েছিলেন ৬৬ হাজার ৭৪১ ভোট।
বিএনপি মনে করে, নগরে তাদের ভোটব্যাংক এখন এক লাখের বেশি। এই বিশাল ভোট টানতে সব প্রার্থী নানা কৌশল করছেন। এর মধ্যে ঘড়ি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল আহসান রুপন দাবি করছেন, বিএনপির সব ভোট তাঁর প্রাপ্য। যদিও গতকাল শুক্রবার বিএনপি কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দিয়েছে রুপনকে। নগরের একটি শ্রেণি এখনো সাবেক মেয়র কামালের কথা বিবেচনা করে তাঁর ছেলে রুপনের কথা ভাবছেন। কিন্তু দৃশ্যমান কর্মী না থাকায় রুপন কী করে নির্বাচনে জয়ী হবেন, এমন প্রশ্ন সংশ্লিষ্টদের।
কামরুল আহসান রুপন আজকের পত্রিকাকে জানান, নৌকার প্রার্থী ভাড়া থাকেন ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে। তাঁর বাসাও একই ওয়ার্ডে। সেখানকার সব কেন্দ্রে তিনি প্রথম হবেন। হাতপাখার প্রার্থীর বাড়ি দেখিয়েছেন ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে। সেখানকার কেন্দ্রগুলোতেও তিনি বিএনপির ভোটারদের আশীর্বাদে সর্বোচ্চ ভোট পাবেন। রুপনের মতে, বিএনপির ভোটের ৭০ শতাংশই তিনি পাবেন।
যদিও হাতপাখার মেয়র প্রার্থী ফয়জুল করিম বলেছেন, ‘বিএনপি চায় আওয়ামী লীগ দুর্বল হোক। আমরা ভোট না পেলে কি নৌকা দুর্বল হবে?’
নৌকার নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য মীর আমিন উদ্দিন মোহন বলেন, ‘নগরে বিএনপির একটি বড় ভোটব্যাংক রয়েছে; কিন্তু রুপনের বাবা ছিলেন আওয়ামী লীগের গৃহপালিত। বাবার ভুলের মাশুলও দিতে হবে ছেলেকে। তাঁকে হয়তো বিএনপির কোনো পক্ষ সমর্থন দিচ্ছে। কিন্তু রুপন বিএনপির ভোট পেলেও নৌকার ভোটব্যাংকের ক্ষতি করতে পারবে না।’
এ বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও সাবেক মেয়র মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন, ‘নগরে বিএনপির ভোট আরও বেড়েছে। কিন্তু আমরা আন্দোলনে আছি, সিটি ভোট বজর্নও করছি। যাঁরা আশা করেন বিএনপির এই বিশাল ভোটের একাংশ পাবেন, তাঁরা তো আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করে চলছেন। আমাদের ভোট কী করে এসব দল পাবে!’
ঘড়ি প্রতীকে মেয়র প্রার্থী রুপন প্রসঙ্গে মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন, ‘তাঁর (রুপনের) প্রতি সহানুভূতি ভোটারদের থাকতেই পারে। সাবেক মেয়র কামালের ছেলে হিসেবে কিছু ভোট পেতে পারেন রুপন। কিন্তু তা বিএনপির কি না সেটি বলার সময় আসেনি।’
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটের দিন যতই না এগিয়ে আসছে, ততই জটিল হচ্ছে হিসাব-নিকাশ। নগরে ছুটছেন নৌকা, হাতপাখা ও লাঙ্গলের মেয়র প্রার্থী এবং তাঁদের কর্মী-সমর্থকেরা। বিএনপি এ নির্বাচনে অংশ নেয়নি। তাই এখন অনেকের নজর বিএনপির লক্ষাধিক ভোটারের দিকে। এ ভোটারদের টানতে চান ঘড়ি প্রতীকের স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী এবং বিএনপির সাবেক মেয়র কামালের ছেলে। অনেকে বলছেন, ধানের শিষের ভোট বাগিয়ে নিয়ে নৌকা ও হাতপাখার ভোট ব্যাংকের ‘নীরব ঘাতক’ হওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন ঘড়ি প্রতীকের মেয়র প্রার্থী কামরুল আহসান রুপন। তবে নৌকা ও হাতপাখার দায়িত্বশীলরা মনে করছেন, কর্মীবিহীন রুপনকে ভেতরে-ভেতরে সমর্থন দিচ্ছে কোনো পক্ষ।
নির্বাচন কমিশনের তথ্যমতে, ২০১৮ সালের সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য কোনো দলের প্রার্থী অংশ নেননি। এর আগে ২০১৩ সালের ১৫ জুনের ভোটে বিএনপির মেয়র প্রার্থী আহসান হাবিব কামাল ৮৩ হাজার ৭৫১ ভোট পেয়ে জয় লাভ করেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শওকত হোসেন হিরণ পেয়েছিলেন ৬৬ হাজার ৭৪১ ভোট।
বিএনপি মনে করে, নগরে তাদের ভোটব্যাংক এখন এক লাখের বেশি। এই বিশাল ভোট টানতে সব প্রার্থী নানা কৌশল করছেন। এর মধ্যে ঘড়ি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল আহসান রুপন দাবি করছেন, বিএনপির সব ভোট তাঁর প্রাপ্য। যদিও গতকাল শুক্রবার বিএনপি কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দিয়েছে রুপনকে। নগরের একটি শ্রেণি এখনো সাবেক মেয়র কামালের কথা বিবেচনা করে তাঁর ছেলে রুপনের কথা ভাবছেন। কিন্তু দৃশ্যমান কর্মী না থাকায় রুপন কী করে নির্বাচনে জয়ী হবেন, এমন প্রশ্ন সংশ্লিষ্টদের।
কামরুল আহসান রুপন আজকের পত্রিকাকে জানান, নৌকার প্রার্থী ভাড়া থাকেন ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে। তাঁর বাসাও একই ওয়ার্ডে। সেখানকার সব কেন্দ্রে তিনি প্রথম হবেন। হাতপাখার প্রার্থীর বাড়ি দেখিয়েছেন ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে। সেখানকার কেন্দ্রগুলোতেও তিনি বিএনপির ভোটারদের আশীর্বাদে সর্বোচ্চ ভোট পাবেন। রুপনের মতে, বিএনপির ভোটের ৭০ শতাংশই তিনি পাবেন।
যদিও হাতপাখার মেয়র প্রার্থী ফয়জুল করিম বলেছেন, ‘বিএনপি চায় আওয়ামী লীগ দুর্বল হোক। আমরা ভোট না পেলে কি নৌকা দুর্বল হবে?’
নৌকার নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য মীর আমিন উদ্দিন মোহন বলেন, ‘নগরে বিএনপির একটি বড় ভোটব্যাংক রয়েছে; কিন্তু রুপনের বাবা ছিলেন আওয়ামী লীগের গৃহপালিত। বাবার ভুলের মাশুলও দিতে হবে ছেলেকে। তাঁকে হয়তো বিএনপির কোনো পক্ষ সমর্থন দিচ্ছে। কিন্তু রুপন বিএনপির ভোট পেলেও নৌকার ভোটব্যাংকের ক্ষতি করতে পারবে না।’
এ বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও সাবেক মেয়র মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন, ‘নগরে বিএনপির ভোট আরও বেড়েছে। কিন্তু আমরা আন্দোলনে আছি, সিটি ভোট বজর্নও করছি। যাঁরা আশা করেন বিএনপির এই বিশাল ভোটের একাংশ পাবেন, তাঁরা তো আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করে চলছেন। আমাদের ভোট কী করে এসব দল পাবে!’
ঘড়ি প্রতীকে মেয়র প্রার্থী রুপন প্রসঙ্গে মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন, ‘তাঁর (রুপনের) প্রতি সহানুভূতি ভোটারদের থাকতেই পারে। সাবেক মেয়র কামালের ছেলে হিসেবে কিছু ভোট পেতে পারেন রুপন। কিন্তু তা বিএনপির কি না সেটি বলার সময় আসেনি।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫