পীরগঞ্জ প্রতিনিধি
পীরগঞ্জে ফসলি জমিতে গর্ত করে মাটি নিয়ে পাশের চার সড়ক সংস্কারের অভিযোগ পাওয়া গেছে। মাটি নেওয়া হলেও কৃষকদের নিয়ম অনুযায়ী মূল্য দেওয়া হয়নি। আর জোর করে মাটি নেওয়ার ক্ষেত্রে বাধা দেওয়া কৃষকদের ঠিকাদারের লোকজন মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দিয়েছেন।
উপজেলার টুকুরিয়া, বড় আলমপুর, চতরা ও কাবিলপুর ইউনিয়নে এ সড়ক সংস্কার চলছে। গত শুক্রবার প্রকল্পের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা রাস্তাগুলোর কাজ পরিদর্শন করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অধীনে পীরগঞ্জে ৯ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি প্যাকেজে চারটি ইউনিয়নের রাস্তা সংস্কারের কাজ হচ্ছে। এতে মাটির কাজের জন্য দেড় কোটিরও বেশি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে কৃষকের আবাদি জমি এস্কাভেটর যন্ত্র দিয়ে গর্ত করে মাটি তুলে রাস্তায় দেওয়া হচ্ছে।
এ ব্যাপারে ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিক ধর্মদাসপুর ও শিমুলবাড়ীর কাশেম মিয়া, আমজাদ সরকার ও তাজেরুল বলেন, তাঁরা শুনেছেন, রাস্তায় মাটি কিনে নিয়ে দেওয়ার কথা। কিন্তু তাঁরা টাকা পাননি। তাঁরা জমি থেকে মাটি কাটায় বাঁধা দিলে ঠিকাদারের লোকজন মামলার হুমকি দিয়ে জোর করে গর্ত করেছেন। এখন এই গর্ত কীভাবে ভরাট করবেন তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তাঁরা।
বড় আলমপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘লোকজনকে হুমকি দিয়ে ঠিকাদারের স্থানীয় কয়েকজন জোরপূর্বক মাটি কেটে নিয়েছেন। আমি ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকদের ক্ষতিপূরণের জন্য দাবি করছি। রাস্তাটির কাজের উদ্বোধনী দিনেও আমি এ ব্যাপারে বক্তব্য দিয়েছি।’
কাজটি করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বেঙ্গল বিল্ডার্স অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন লিমিটেড। যোগাযোগ করা হলে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিনিধি সুমন মিয়া বলেন, ‘আমরা কৃষকদের মাটির টাকা দিইনি। এ ব্যাপারে পরে কথা বলব।’ এ বলেই তিনি ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিরোদা রানী রায় বলেন, ‘আমি বড় আলমপুর ইউনিয়নের ধর্মদাসপুরে রাস্তার এইচবিবি কাজের উদ্বোধন করতে গিয়েই প্রথমে পাশের জমি থেকে মাটি কাটার ছবি তুলেছি। আমি এ ব্যাপারে শেষ পর্যন্ত দেখব।’
প্রকল্পের উপপরিচালক (ডিপিডি) মোস্তাফিজার রহমান বলেন, ‘ঠিকাদার যদি মাটির টাকা না দেয়, তাহলে ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকেরা পিডির কাছে লিখিত অভিযোগ করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আমরা মাটির টাকা দেওয়ার জন্য ঠিকাদারকে চাপ সৃষ্টি করতে পারব।’
জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক (পিডি) সুব্রত পাল চৌধুরী বলেন, ‘পীরগঞ্জের ওই রাস্তাগুলোতে মাটি দেওয়ার জন্য টাকা বরাদ্দ দেওয়া আছে। ঠিকাদার যদি টাকা না দেয় তাহলে আমার সঙ্গে কথা বলবেন। আর রাস্তার কিনারা থেকে পাঁচ ফুট দূরের মাটি নেওয়া যাবে। অবশ্যই জমির মালিকদের সঙ্গে সমঝোতা করতে হবে। যদি কৃষক তাঁর জমি থেকে মাটি নিতে না দেন, সে ক্ষেত্রে মাটি অন্য স্থান থেকে পরিবহন করে আনতে হবে। এ জন্য টাকা বরাদ্দ দেওয়া আছে।’
পীরগঞ্জে ফসলি জমিতে গর্ত করে মাটি নিয়ে পাশের চার সড়ক সংস্কারের অভিযোগ পাওয়া গেছে। মাটি নেওয়া হলেও কৃষকদের নিয়ম অনুযায়ী মূল্য দেওয়া হয়নি। আর জোর করে মাটি নেওয়ার ক্ষেত্রে বাধা দেওয়া কৃষকদের ঠিকাদারের লোকজন মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দিয়েছেন।
উপজেলার টুকুরিয়া, বড় আলমপুর, চতরা ও কাবিলপুর ইউনিয়নে এ সড়ক সংস্কার চলছে। গত শুক্রবার প্রকল্পের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা রাস্তাগুলোর কাজ পরিদর্শন করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অধীনে পীরগঞ্জে ৯ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি প্যাকেজে চারটি ইউনিয়নের রাস্তা সংস্কারের কাজ হচ্ছে। এতে মাটির কাজের জন্য দেড় কোটিরও বেশি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে কৃষকের আবাদি জমি এস্কাভেটর যন্ত্র দিয়ে গর্ত করে মাটি তুলে রাস্তায় দেওয়া হচ্ছে।
এ ব্যাপারে ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিক ধর্মদাসপুর ও শিমুলবাড়ীর কাশেম মিয়া, আমজাদ সরকার ও তাজেরুল বলেন, তাঁরা শুনেছেন, রাস্তায় মাটি কিনে নিয়ে দেওয়ার কথা। কিন্তু তাঁরা টাকা পাননি। তাঁরা জমি থেকে মাটি কাটায় বাঁধা দিলে ঠিকাদারের লোকজন মামলার হুমকি দিয়ে জোর করে গর্ত করেছেন। এখন এই গর্ত কীভাবে ভরাট করবেন তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তাঁরা।
বড় আলমপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘লোকজনকে হুমকি দিয়ে ঠিকাদারের স্থানীয় কয়েকজন জোরপূর্বক মাটি কেটে নিয়েছেন। আমি ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকদের ক্ষতিপূরণের জন্য দাবি করছি। রাস্তাটির কাজের উদ্বোধনী দিনেও আমি এ ব্যাপারে বক্তব্য দিয়েছি।’
কাজটি করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বেঙ্গল বিল্ডার্স অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন লিমিটেড। যোগাযোগ করা হলে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিনিধি সুমন মিয়া বলেন, ‘আমরা কৃষকদের মাটির টাকা দিইনি। এ ব্যাপারে পরে কথা বলব।’ এ বলেই তিনি ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিরোদা রানী রায় বলেন, ‘আমি বড় আলমপুর ইউনিয়নের ধর্মদাসপুরে রাস্তার এইচবিবি কাজের উদ্বোধন করতে গিয়েই প্রথমে পাশের জমি থেকে মাটি কাটার ছবি তুলেছি। আমি এ ব্যাপারে শেষ পর্যন্ত দেখব।’
প্রকল্পের উপপরিচালক (ডিপিডি) মোস্তাফিজার রহমান বলেন, ‘ঠিকাদার যদি মাটির টাকা না দেয়, তাহলে ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকেরা পিডির কাছে লিখিত অভিযোগ করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আমরা মাটির টাকা দেওয়ার জন্য ঠিকাদারকে চাপ সৃষ্টি করতে পারব।’
জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক (পিডি) সুব্রত পাল চৌধুরী বলেন, ‘পীরগঞ্জের ওই রাস্তাগুলোতে মাটি দেওয়ার জন্য টাকা বরাদ্দ দেওয়া আছে। ঠিকাদার যদি টাকা না দেয় তাহলে আমার সঙ্গে কথা বলবেন। আর রাস্তার কিনারা থেকে পাঁচ ফুট দূরের মাটি নেওয়া যাবে। অবশ্যই জমির মালিকদের সঙ্গে সমঝোতা করতে হবে। যদি কৃষক তাঁর জমি থেকে মাটি নিতে না দেন, সে ক্ষেত্রে মাটি অন্য স্থান থেকে পরিবহন করে আনতে হবে। এ জন্য টাকা বরাদ্দ দেওয়া আছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪