Ajker Patrika

সবজিতে স্বাবলম্বী মকসুদুর

মুলাদী প্রতিনিধি
আপডেট : ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ১৫: ২৫
সবজিতে স্বাবলম্বী মকসুদুর

করোনায় ব্যবসায় লোকসান হওয়ায় কৃষিকাজে নেমে স্বাবলম্বী হয়েছেন মকসুদুর রহমান আকন্দ। এখন তাঁর সবজিখেতে প্রতিদিন ৫-৭ জন শ্রমিক কাজ করছেন। হয়ে উঠেছেন একজন সফল উদ্যোক্তা। মকসুদুর রহমান আকন্দ মুলাদী উপজেলার বাটামারা ইউনিয়নের সেলিমপুর গ্রামের আব্দুল মাজেদ আকন্দের ছেলে।

মকসুদুর রহমান আকন্দ নিজ এলাকায় গড়ে তুলেছেন প্রায় ৪ একর সবজির বাগান। রয়েছে পোলট্রি ও মাছের খামার। তাঁর ব্যবসার চেয়ে আয় বেড়েছে কয়েক গুণ। এখন তাঁর বার্ষিক আয় প্রায় ৬ লাখ টাকা।

মকসুদুর রহমান আকন্দ জানান, ঢাকার বাড্ডা এলাকায় চশমা, ঘড়িসহ ইলেকট্রনিকসের ব্যবসা ছিল তাঁর। ২০২০ সালে করোনা মহামারিতে ব্যবসায় ধস নামে। বাধ্য হয়েই ঢাকার সবকিছু গুটিয়ে গ্রামের বাড়িতে এসে নিজের এক বিঘা জমিতে সবজি চাষ শুরু করেন। সফলতা পাওয়ায় লিজ চুক্তির মাধ্যমে সবজিখেত বাড়াতে থাকেন।

মকসুদুর রহমান আকন্দ বলেন, ‘এখন টমেটো, করলা, কাঁচা মরিচ, বেগুন, ঝিঙে, লাউ, মিষ্টিকুমড়া, ঢেঁকিশাক, পালংশাক, লালশাকসহ বিভিন্ন প্রকার সবজি চাষ করছি।’

এসব সবজি সেলিমপুর, আনন্দ বাজার, খাসেরহাট, নোমরহাট, মুলাদী বন্দরসহ উপজেলার বিভিন্ন পাইকারি বিক্রি করেন। অনেক সময় খেত থেকেই সবজি পাইকারি বিক্রি হয়ে যায়।

উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. অহিদুল ইসলাম বলেন, ‘মকসুদুর রহমান আকন্দ যেকোনো পরামর্শ কিংবা সহযোগিতার জন্য উপজেলা কৃষি দপ্তর, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে সব ধরনের সহযোগিতা পাবেন।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

ফোন-ইন্টারনেট ভাতা পাচ্ছেন মাঠ প্রশাসনের সব কর্মচারী

এস আলমের জামাতার পেটে ৩৭৪৫ কোটি টাকা

ভাড়া বাড়িতে চলা ১৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিসহ সব শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ

পিপির বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব ৪৯ জন সহকারী পিপির

জোবাইদার নিরাপত্তার নামে প্রতিবেশীদের বিরক্ত না করার নির্দেশ তারেক রহমানের

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত