দীঘিনালা (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলায় টানা বর্ষণে মাইনী নদীর পানি বেড়ে মেরুং ও কবাখালীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে দুই শতাধিক বসতঘরে পাহাড়ি ঢলের পানি ঢুকেছে। পানি বাড়তে থাকায় স্থানীয় সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ২ দিনে উপজেলায় পাহাড়ি ঢলে মাইনী নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়। এতে মেরুং ও কবাখালী ইউপির চিটাগাং পাড়াসহ অন্তত ২০০ বসতঘরে পানি ঢোকে। বসতঘরে থাকা লোকজনের কেউ কেউ আশ্রয় নিয়েছে আত্মীয়স্বজনের বাসায়। এ ছাড়া পানিতে তলিয়ে গেছে মৌসুমি শাকসবজি ও বীজতলা।
দীঘিনালা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা নুরে আলম সিদ্দিক জানান, ভারী বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢলে তলিয়েছে মেরুং ইউপির আউশ মৌসুমের ১৮ হেক্টর জমির ধানের বীজতলা ও গ্রীষ্মকালীন ৪০ হেক্টর জমির সবজি। তিনি আরও জানান, পানি স্থিতিশীল থাকলে এ সবকিছু নষ্ট হয়ে যাবে।
সরেজমিনে দেখা যায়, দীঘিনালা ও লংগদু সড়কের মেরুং স্টিলের ব্রিজ তলিয়ে যায়। এতে দীঘিনালা ও লংগদু উপজেলা সড়কের স্বাভাবিক যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। মেরুং চিটাগাং পাড়াসহ অন্তত ২০০ বসতঘরে পানি ঢোকায় বসতঘর ছেড়ে পরিবারগুলো আশ্রয় নিয়েছে অন্য জায়গায়। মেরুং পুলিশ ফাঁড়ি-সংলগ্ন বাজারের কিছু অংশে ইতিমধ্যে পানি ঢুকেছে। পানি বাড়তে থাকায় মেরুং বাজার তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
মেরুং বাজারের ব্যবসায়ী মো. আফসার জানান, তাঁর দোকানের সামনে পানি চলে এসেছে এবং তা ক্রমাগত বাড়ছে। এতে বাজারের সব ব্যবসায়ী দুর্ভোগে পড়বেন।
মেরুং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহমুদা বেগম লাকী জানান, মেরুং ইউপিতে গত শনিবার দুপুরে মাইকিং করে নদীতীরবর্তী এলাকায় বসবাসরত এবং পাহাড়ধসের ঝুঁকিতে থাকা লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার জন্য বলা হয়েছে। ইতিমধ্যে কয়েকটি আশ্রয়কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে।
আশ্রয়কেন্দ্রগুলো হলো রশিকনগর দাখিল মাদ্রাসা, রশিকনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বেতছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ছোট মেরুং উচ্চবিদ্যালয়, ছোট বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আর এ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এদিকে দীঘিনালা উপজেলার মেরুং ইউনিয়নে সাইক্লোন শেল্টার দখল করে স্থানীয় মানুষ বসবাস করে আসছে। ফলে প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগে কাজে আসেনি এই সাইক্লোন শেল্টার।
দীঘিনালা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা নুরে আলম জানান, দীঘিনালা উপজেলা ফায়ার সার্ভিস পাহাড়ধস বা বন্যায় উদ্ধার কার্যক্রম চালানোর জন্য তৎপর রয়েছে।
দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদা মুস্তফা জানান, ভারী বৃষ্টিপাতে নদীর পানি বাড়ায় উপজেলার মেরুংয়ের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে।
পাহাড়ধসের ঝুঁকি এড়াতে এবং পানি বাড়তে থাকায় মাইকিং করে মানুষজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন শুকনা খাবারসহ সব ধরনের সহযোগিতার ব্যবস্থা করেছে।
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলায় টানা বর্ষণে মাইনী নদীর পানি বেড়ে মেরুং ও কবাখালীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে দুই শতাধিক বসতঘরে পাহাড়ি ঢলের পানি ঢুকেছে। পানি বাড়তে থাকায় স্থানীয় সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ২ দিনে উপজেলায় পাহাড়ি ঢলে মাইনী নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়। এতে মেরুং ও কবাখালী ইউপির চিটাগাং পাড়াসহ অন্তত ২০০ বসতঘরে পানি ঢোকে। বসতঘরে থাকা লোকজনের কেউ কেউ আশ্রয় নিয়েছে আত্মীয়স্বজনের বাসায়। এ ছাড়া পানিতে তলিয়ে গেছে মৌসুমি শাকসবজি ও বীজতলা।
দীঘিনালা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা নুরে আলম সিদ্দিক জানান, ভারী বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢলে তলিয়েছে মেরুং ইউপির আউশ মৌসুমের ১৮ হেক্টর জমির ধানের বীজতলা ও গ্রীষ্মকালীন ৪০ হেক্টর জমির সবজি। তিনি আরও জানান, পানি স্থিতিশীল থাকলে এ সবকিছু নষ্ট হয়ে যাবে।
সরেজমিনে দেখা যায়, দীঘিনালা ও লংগদু সড়কের মেরুং স্টিলের ব্রিজ তলিয়ে যায়। এতে দীঘিনালা ও লংগদু উপজেলা সড়কের স্বাভাবিক যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। মেরুং চিটাগাং পাড়াসহ অন্তত ২০০ বসতঘরে পানি ঢোকায় বসতঘর ছেড়ে পরিবারগুলো আশ্রয় নিয়েছে অন্য জায়গায়। মেরুং পুলিশ ফাঁড়ি-সংলগ্ন বাজারের কিছু অংশে ইতিমধ্যে পানি ঢুকেছে। পানি বাড়তে থাকায় মেরুং বাজার তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
মেরুং বাজারের ব্যবসায়ী মো. আফসার জানান, তাঁর দোকানের সামনে পানি চলে এসেছে এবং তা ক্রমাগত বাড়ছে। এতে বাজারের সব ব্যবসায়ী দুর্ভোগে পড়বেন।
মেরুং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহমুদা বেগম লাকী জানান, মেরুং ইউপিতে গত শনিবার দুপুরে মাইকিং করে নদীতীরবর্তী এলাকায় বসবাসরত এবং পাহাড়ধসের ঝুঁকিতে থাকা লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার জন্য বলা হয়েছে। ইতিমধ্যে কয়েকটি আশ্রয়কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে।
আশ্রয়কেন্দ্রগুলো হলো রশিকনগর দাখিল মাদ্রাসা, রশিকনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বেতছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ছোট মেরুং উচ্চবিদ্যালয়, ছোট বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আর এ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এদিকে দীঘিনালা উপজেলার মেরুং ইউনিয়নে সাইক্লোন শেল্টার দখল করে স্থানীয় মানুষ বসবাস করে আসছে। ফলে প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগে কাজে আসেনি এই সাইক্লোন শেল্টার।
দীঘিনালা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা নুরে আলম জানান, দীঘিনালা উপজেলা ফায়ার সার্ভিস পাহাড়ধস বা বন্যায় উদ্ধার কার্যক্রম চালানোর জন্য তৎপর রয়েছে।
দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদা মুস্তফা জানান, ভারী বৃষ্টিপাতে নদীর পানি বাড়ায় উপজেলার মেরুংয়ের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে।
পাহাড়ধসের ঝুঁকি এড়াতে এবং পানি বাড়তে থাকায় মাইকিং করে মানুষজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন শুকনা খাবারসহ সব ধরনের সহযোগিতার ব্যবস্থা করেছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫