কাঠালিয়া (ঝালকাঠি) প্রতিনিধি
ঝালকাঠির কাঠালিয়া বাসস্ট্যান্ড থেকে চান্দের হাট পর্যন্ত সড়কের বিশাল অংশ ভেঙে খালে পড়েছে। এতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন পথচারী ও যানবাহন। দ্রুত সংস্কার না করা হলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় প্রশাসন বলছে, দ্রুতই সড়ক সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
জানা গেছে, চান্দের হাট থেকে পশ্চিরা আউরা সড়কটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপজেলা সদরে যেতে বিকল্প একটি সড়ক থাকলেও কয়েক মাস ধরে তার সংস্কার চলছে। ফলে এই এলাকার বাসিন্দাদের চলাচলের একমাত্র ভরসা চান্দের হাট থেকে পশ্চিমা আউরা সড়ক। কিন্তু এই সড়কও ভেঙে খালে পড়েছে। ফলে ভ্যান, অটোরিকশা, ইজিবাইক, মোটরসাইকেলসহ সব ধরনের যানবাহন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। দীর্ঘদিন সড়ক বেহাল হলেও সংস্কারের উদ্যোগ নেয়নি স্থানীয় প্রশাসন। এতে ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
স্থানীয় বাসিন্দা বিপুল হাওলাদার বলেন, ‘কয়েক মাস আগে এই সড়ক ভেঙে খালে পড়ে যায়। এখন অল্প একটু আছে। ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি ও মানুষ চলাচল করছে। যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পাড়ে। দ্রুত মেরামতসহ সড়ক রক্ষার জন্য স্থায়ী বাঁধের ব্যবস্থা করা উচিত।’
স্থানীয় আরেক বাসিন্দা মো. শহীদ হাওলাদার বলেন, ‘সড়কটি ভেঙে যাওয়ায় চলাচল করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। কোনোমতে ছোট ছোট গাড়ি চলাচল করছে। ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স, মাইক্রোসহ বড় গাড়ি চলাচল করতে না পারায় স্থানীয়দের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।’
ওই এলাকার বাসিন্দা ও স্কুলশিক্ষক মো. সদরুল ইসলাম কামাল বলেন, ‘সড়ক ভেঙে যাওয়ায় চলাচল করতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। কোনো ধরনের মালামাল নেওয়া যাচ্ছে না। এ ছাড়া বড় ও মালবাহী গাড়ি চলাচল করতে পারছে না। তাই দ্রুত সংস্কারসহ সড়করক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা উচিত, তা না হলে কিছুদিন পরে এ সড়কে চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে।’
ইজিবাইকচালক সোহাগ মিয়া বলেন, ‘ভেঙে যাওয়ায় সড়কে ঝুঁকি নিয়ে ইজিবাইক চালাতে হচ্ছে। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এখনই মেরামত করা না হলে এ সড়কে যানবাহন চলতে পারবে না।’
ভ্যানচালক সুভাস বলেন, ‘ভ্যানে করে মালামাল নিয়ে এই সড়কে চলাচল করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। সরকারের উচিত রাস্তাটি রক্ষায় খালের পাড়ে বাঁধ নির্মাণ করা।’
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) সাদ জগলুল ফারুক বলেন, ‘সড়ক মেরামত বা প্রোটেকশনের জন্য ইতিমধ্যে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। তারপরও যদি জরুরিভাবে মেরামতের দরকার হয় দ্রুত তার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঝালকাঠির কাঠালিয়া বাসস্ট্যান্ড থেকে চান্দের হাট পর্যন্ত সড়কের বিশাল অংশ ভেঙে খালে পড়েছে। এতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন পথচারী ও যানবাহন। দ্রুত সংস্কার না করা হলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় প্রশাসন বলছে, দ্রুতই সড়ক সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
জানা গেছে, চান্দের হাট থেকে পশ্চিরা আউরা সড়কটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপজেলা সদরে যেতে বিকল্প একটি সড়ক থাকলেও কয়েক মাস ধরে তার সংস্কার চলছে। ফলে এই এলাকার বাসিন্দাদের চলাচলের একমাত্র ভরসা চান্দের হাট থেকে পশ্চিমা আউরা সড়ক। কিন্তু এই সড়কও ভেঙে খালে পড়েছে। ফলে ভ্যান, অটোরিকশা, ইজিবাইক, মোটরসাইকেলসহ সব ধরনের যানবাহন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। দীর্ঘদিন সড়ক বেহাল হলেও সংস্কারের উদ্যোগ নেয়নি স্থানীয় প্রশাসন। এতে ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
স্থানীয় বাসিন্দা বিপুল হাওলাদার বলেন, ‘কয়েক মাস আগে এই সড়ক ভেঙে খালে পড়ে যায়। এখন অল্প একটু আছে। ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি ও মানুষ চলাচল করছে। যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পাড়ে। দ্রুত মেরামতসহ সড়ক রক্ষার জন্য স্থায়ী বাঁধের ব্যবস্থা করা উচিত।’
স্থানীয় আরেক বাসিন্দা মো. শহীদ হাওলাদার বলেন, ‘সড়কটি ভেঙে যাওয়ায় চলাচল করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। কোনোমতে ছোট ছোট গাড়ি চলাচল করছে। ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স, মাইক্রোসহ বড় গাড়ি চলাচল করতে না পারায় স্থানীয়দের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।’
ওই এলাকার বাসিন্দা ও স্কুলশিক্ষক মো. সদরুল ইসলাম কামাল বলেন, ‘সড়ক ভেঙে যাওয়ায় চলাচল করতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। কোনো ধরনের মালামাল নেওয়া যাচ্ছে না। এ ছাড়া বড় ও মালবাহী গাড়ি চলাচল করতে পারছে না। তাই দ্রুত সংস্কারসহ সড়করক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা উচিত, তা না হলে কিছুদিন পরে এ সড়কে চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে।’
ইজিবাইকচালক সোহাগ মিয়া বলেন, ‘ভেঙে যাওয়ায় সড়কে ঝুঁকি নিয়ে ইজিবাইক চালাতে হচ্ছে। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এখনই মেরামত করা না হলে এ সড়কে যানবাহন চলতে পারবে না।’
ভ্যানচালক সুভাস বলেন, ‘ভ্যানে করে মালামাল নিয়ে এই সড়কে চলাচল করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। সরকারের উচিত রাস্তাটি রক্ষায় খালের পাড়ে বাঁধ নির্মাণ করা।’
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) সাদ জগলুল ফারুক বলেন, ‘সড়ক মেরামত বা প্রোটেকশনের জন্য ইতিমধ্যে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। তারপরও যদি জরুরিভাবে মেরামতের দরকার হয় দ্রুত তার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪