নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার সাভারের রানা প্লাজা ধসে ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনায় করা মামলায় সাক্ষী হিসেবে বাদীকে আসামিপক্ষের জেরা অব্যাহত রয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বাদীকে জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। জেরা শেষ না হওয়ায় বিচারক এ এইচ এম হাবিবুর রহমান আগামী ১০ এপ্রিল বাকি জেরার জন্য দিন ধার্য করেন।
গত ৩১ জানুয়ারি ও ১৬ মার্চ এই মামলার বাদী, সাভার থানার পুলিশের তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) ওয়ালী আশরাফ জবানবন্দি দেন। এর মাধ্যমে অভিযোগ গঠনের সাড়ে পাঁচ বছর পর ভবনমালিক সোহেল রানাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়।
এর আগে ২০১৬ সালের ১৮ জুলাই ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ এস এম কুদ্দুস জামান আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন এবং সাক্ষ্যগ্রহণের আদেশ দেন। কিন্তু মামলার অভিযোগ গঠনের আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে অধিকাংশ আসামি উচ্চ আদালতে আপিল করেন। আপিল নিষ্পত্তির পর মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। এ মামলায় রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানা কারাগারে রয়েছেন। জামিনে আছেন বাকি ৪০ আসামি।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল সকাল ৯টার দিকে ধসে পড়ে সাভারের রানা প্লাজা। ভবনের নিচে চাপা পড়েন সাড়ে ৫ হাজার পোশাকশ্রমিক। ওই ঘটনায় ১ হাজার ১৩৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আহত ও পঙ্গুত্ব বরণ করেন প্রায় ২ হাজার শ্রমিক। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে ২ হাজার ৪৩৮ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।
ভয়াবহ ওই ধসের ঘটনায় ভবন নির্মাণে অবহেলা ও ত্রুটিজনিত অভিযোগ এনে হত্যা মামলা করেন ওয়ালী আশরাফ। ২০১৫ সালের ২৬ এপ্রিল সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার বিজয় কৃষ্ণ কর ভবনমালিক সোহেল রানাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলায় মোট ৫৯৪ জনকে সাক্ষী করা হয়।
মামলার অন্যতম আসামি হলেন রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানা, রানার বাবা আব্দুল খালেক, রানার মা মর্জিনা বেগম, সাভার পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের তৎখালীন কমিশনার হাজি মোহাম্মদ আলী, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক (আর্কিটেকচার ডিসিপ্লিন) এ টি এম মাসুদ রেজা, প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসাইন, সাভার পৌরসভার তৎকালীন মেয়র মো. রেফাতউল্লাহ, তৎকালীন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা উত্তম কুমার রায়, নির্বাহী প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম।
ঢাকার সাভারের রানা প্লাজা ধসে ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনায় করা মামলায় সাক্ষী হিসেবে বাদীকে আসামিপক্ষের জেরা অব্যাহত রয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বাদীকে জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। জেরা শেষ না হওয়ায় বিচারক এ এইচ এম হাবিবুর রহমান আগামী ১০ এপ্রিল বাকি জেরার জন্য দিন ধার্য করেন।
গত ৩১ জানুয়ারি ও ১৬ মার্চ এই মামলার বাদী, সাভার থানার পুলিশের তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) ওয়ালী আশরাফ জবানবন্দি দেন। এর মাধ্যমে অভিযোগ গঠনের সাড়ে পাঁচ বছর পর ভবনমালিক সোহেল রানাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়।
এর আগে ২০১৬ সালের ১৮ জুলাই ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ এস এম কুদ্দুস জামান আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন এবং সাক্ষ্যগ্রহণের আদেশ দেন। কিন্তু মামলার অভিযোগ গঠনের আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে অধিকাংশ আসামি উচ্চ আদালতে আপিল করেন। আপিল নিষ্পত্তির পর মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। এ মামলায় রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানা কারাগারে রয়েছেন। জামিনে আছেন বাকি ৪০ আসামি।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল সকাল ৯টার দিকে ধসে পড়ে সাভারের রানা প্লাজা। ভবনের নিচে চাপা পড়েন সাড়ে ৫ হাজার পোশাকশ্রমিক। ওই ঘটনায় ১ হাজার ১৩৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আহত ও পঙ্গুত্ব বরণ করেন প্রায় ২ হাজার শ্রমিক। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে ২ হাজার ৪৩৮ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।
ভয়াবহ ওই ধসের ঘটনায় ভবন নির্মাণে অবহেলা ও ত্রুটিজনিত অভিযোগ এনে হত্যা মামলা করেন ওয়ালী আশরাফ। ২০১৫ সালের ২৬ এপ্রিল সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার বিজয় কৃষ্ণ কর ভবনমালিক সোহেল রানাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলায় মোট ৫৯৪ জনকে সাক্ষী করা হয়।
মামলার অন্যতম আসামি হলেন রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানা, রানার বাবা আব্দুল খালেক, রানার মা মর্জিনা বেগম, সাভার পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের তৎখালীন কমিশনার হাজি মোহাম্মদ আলী, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক (আর্কিটেকচার ডিসিপ্লিন) এ টি এম মাসুদ রেজা, প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসাইন, সাভার পৌরসভার তৎকালীন মেয়র মো. রেফাতউল্লাহ, তৎকালীন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা উত্তম কুমার রায়, নির্বাহী প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫