সম্পাদকীয়
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, আগামী চার মাসের মধ্যে সরকারের পতন হবে। মান্না একসময় জনপ্রিয় ছাত্রনেতা ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ বা ডাকসুর একাধিকবার ভিপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ভালো বক্তৃতা করেন। দলমত-নির্বিশেষে ছাত্ররা মুগ্ধ হয়ে তাঁর বক্তৃতা শুনতেন। ছাত্রনেতা থেকে আমাদের দেশে যে কজন জাতীয় রাজনীতিতে নাম লিখিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে মান্না একজন। তবে জাতীয় রাজনীতিতে তিনি খুব সফল হয়েছেন কি?
মান্না একাধিকবার দল বদল করেছেন। জাসদ-বাসদ ছেড়ে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে দলটির সাংগঠনিক সম্পাদকও হয়েছেন। নৌকা প্রতীক নিয়ে সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হয়েছেন। তারপর আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে নিজেই দল তৈরি করেছেন। তাঁর দল ছোট, কিন্তু তিনি বড় নেতা। এখন তাঁর দল বিএনপির সঙ্গে মিলে সরকারপতনের আন্দোলন করছে। বহু বছর ধরেই এই আন্দোলন চলছে। মান্নার দলের চেয়ে বিএনপি নিঃসন্দেহে বড় দল। তো, এই বিএনপির ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে গত সংসদ নির্বাচনে লড়েও তিনি হেরেছেন। বিএনপিও সরকারের বিরুদ্ধে কতবারই না শেষ যুদ্ধ ঘোষণা করল! যুদ্ধ আর শেষ হয় না। দিন যায়, কথা থাকে। মানুষের স্মৃতিতে নিশ্চয়ই সব না হলেও বিএনপির হুমকি-ধমকির কিছু এখনো আছে।
ঈদের পর আন্দোলন তো বিএনপির একটি ট্রেড মার্ক। কত ঈদ গেল, আন্দোলন আর হলো না!
গত বছরের শেষের দিকের কথা কি মানুষ ভুলে গেছে? ১০ ডিসেম্বর সরকারের পতন হবে। দেশ চলবে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নির্দেশে—এমন কথাও তো বিএনপির নেতারা বলেছিলেন। মাহমুদুর রহমান মান্নাও তখন কম যাননি। ১০ ডিসেম্বরের স্বপ্নভঙ্গের বেদনা বুকে নিয়ে পরে আবার নতুন দিন-তারিখ নির্ধারণ করে এখন সরকার ফেলে দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে বিএনপি ও তার মিত্ররা কথার জাল বুনে চলেছে। বিএনপির নেতারা সরকারপতনের কত সময়ই না বেঁধে দেন। সরকারের আর পতন হয় না। বলা হচ্ছিল, সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসেই এসপার-ওসপার হয়ে যাবে। কিন্তু মান্নার সবশেষ গণনা অনুযায়ী, সরকার আরও চার মাস আছে।
আগামী চার মাসের মধ্যে কীভাবে সরকারের পতন হবে, সেটা মান্না খোলাসা করে বলেননি। তবে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে এখন আন্তর্জাতিক মহলও জোর দিয়েছে। আগামী চার মাসের মধ্যে এই সরকারের পতন হবে। চার মাসের মধ্যেই নির্বাচন। সেই চার মাসেও যদি পতন না হয়, তাহলে বুঝতেই পারছেন আমাদের কপালে কী আছে।’
তাহলে কি আন্দোলনে নয়, নির্বাচনের মাধ্যমেই সরকারের পতন বা বদল হবে? মান্না ও তাঁর মিত্র বিএনপি কি তাহলে নির্বাচনে অংশ নেবে? মান্না বলেছেন, আওয়ামী লীগকে মানুষ ঘৃণা করে। আওয়ামী লীগ আন্দোলন ভাঙতে পারে, গড়তে পারে না। তাহলে এমন জনসমর্থনহীন ও অকর্মণ্য দলটির সরকারকেই কেন আরও চার মাস সময় দেওয়া?
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, আগামী চার মাসের মধ্যে সরকারের পতন হবে। মান্না একসময় জনপ্রিয় ছাত্রনেতা ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ বা ডাকসুর একাধিকবার ভিপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ভালো বক্তৃতা করেন। দলমত-নির্বিশেষে ছাত্ররা মুগ্ধ হয়ে তাঁর বক্তৃতা শুনতেন। ছাত্রনেতা থেকে আমাদের দেশে যে কজন জাতীয় রাজনীতিতে নাম লিখিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে মান্না একজন। তবে জাতীয় রাজনীতিতে তিনি খুব সফল হয়েছেন কি?
মান্না একাধিকবার দল বদল করেছেন। জাসদ-বাসদ ছেড়ে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে দলটির সাংগঠনিক সম্পাদকও হয়েছেন। নৌকা প্রতীক নিয়ে সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হয়েছেন। তারপর আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে নিজেই দল তৈরি করেছেন। তাঁর দল ছোট, কিন্তু তিনি বড় নেতা। এখন তাঁর দল বিএনপির সঙ্গে মিলে সরকারপতনের আন্দোলন করছে। বহু বছর ধরেই এই আন্দোলন চলছে। মান্নার দলের চেয়ে বিএনপি নিঃসন্দেহে বড় দল। তো, এই বিএনপির ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে গত সংসদ নির্বাচনে লড়েও তিনি হেরেছেন। বিএনপিও সরকারের বিরুদ্ধে কতবারই না শেষ যুদ্ধ ঘোষণা করল! যুদ্ধ আর শেষ হয় না। দিন যায়, কথা থাকে। মানুষের স্মৃতিতে নিশ্চয়ই সব না হলেও বিএনপির হুমকি-ধমকির কিছু এখনো আছে।
ঈদের পর আন্দোলন তো বিএনপির একটি ট্রেড মার্ক। কত ঈদ গেল, আন্দোলন আর হলো না!
গত বছরের শেষের দিকের কথা কি মানুষ ভুলে গেছে? ১০ ডিসেম্বর সরকারের পতন হবে। দেশ চলবে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নির্দেশে—এমন কথাও তো বিএনপির নেতারা বলেছিলেন। মাহমুদুর রহমান মান্নাও তখন কম যাননি। ১০ ডিসেম্বরের স্বপ্নভঙ্গের বেদনা বুকে নিয়ে পরে আবার নতুন দিন-তারিখ নির্ধারণ করে এখন সরকার ফেলে দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে বিএনপি ও তার মিত্ররা কথার জাল বুনে চলেছে। বিএনপির নেতারা সরকারপতনের কত সময়ই না বেঁধে দেন। সরকারের আর পতন হয় না। বলা হচ্ছিল, সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসেই এসপার-ওসপার হয়ে যাবে। কিন্তু মান্নার সবশেষ গণনা অনুযায়ী, সরকার আরও চার মাস আছে।
আগামী চার মাসের মধ্যে কীভাবে সরকারের পতন হবে, সেটা মান্না খোলাসা করে বলেননি। তবে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে এখন আন্তর্জাতিক মহলও জোর দিয়েছে। আগামী চার মাসের মধ্যে এই সরকারের পতন হবে। চার মাসের মধ্যেই নির্বাচন। সেই চার মাসেও যদি পতন না হয়, তাহলে বুঝতেই পারছেন আমাদের কপালে কী আছে।’
তাহলে কি আন্দোলনে নয়, নির্বাচনের মাধ্যমেই সরকারের পতন বা বদল হবে? মান্না ও তাঁর মিত্র বিএনপি কি তাহলে নির্বাচনে অংশ নেবে? মান্না বলেছেন, আওয়ামী লীগকে মানুষ ঘৃণা করে। আওয়ামী লীগ আন্দোলন ভাঙতে পারে, গড়তে পারে না। তাহলে এমন জনসমর্থনহীন ও অকর্মণ্য দলটির সরকারকেই কেন আরও চার মাস সময় দেওয়া?
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫