হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একটি পুরোনো ভবন অপসারণ করা হচ্ছে। তবে কারা অপসারণ করছে তা জানে না কেউ। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, এটি ভাঙছে জেলা প্রকৌশল অধিদপ্তর। আর প্রকৌশল অধিদপ্তর বলছে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষের কথা।
এ ঘটনায় গত সোমবার তদন্ত কমিটি গঠন করে বিষয়টির অনুসন্ধান করতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছে জেলা স্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তর। পাশাপাশি ভবনের কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে চিকিৎসকদের পুরোনো একটি কোয়ার্টার দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত রয়েছে। গত বছরের প্রথম দিকে জেলা স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা সেখানে পরিদর্শনে গেলে ভবনটি তাঁর নজরে আসে। পরে সেটি অপসারণের জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন তিনি।
সোমবার কয়েকজন শ্রমিক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে প্রবেশ করে সেই পুরোনো ভবনটি ভাঙতে শুরু করেন। অথচ এই ভবন ভাঙার জন্য কোনো দরপত্র আহ্বান করা হয়নি।
ভবন ভাঙার কাজ করছিলেন কাউছার মিয়া নামের এক শ্রমিক। কার নির্দেশে তাঁরা ভবন ভাঙছেন, সেটি জানতে চাইলে তিনি সঠিক উত্তর দেননি।
কাউছার মিয়া বলেন, ‘একজন ব্যক্তি ভবন ভাঙতে বলেছেন। তবে তাঁর নাম ও ঠিকানা জানি না। এমনকি তাঁর মোবাইল নম্বরও নেই।’
বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচও) ইতবাল হোসেন জানান, ভবন ভাঙার ব্যাপারে তিনি কিছুই জানেন না।
ইতবাল হোসেন বলেন, ‘এই ভবনটি একসময় সোমবার ভবন ভাঙার কাজ শুরু হলে ভেবেছি প্রকৌশল অধিদপ্তর হয়তো শ্রমিক পাঠিয়েছে। পরে আর কিছু জানতে চাইনি।’
জেলা স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী নিলয় পারভেজ বলেন, ‘আমাদের জ্যেষ্ঠ একজন কর্মকর্তা এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শনে গিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটি দেখতে পান। পরে তিনি এটিকে ভাঙার জন্য নির্দেশ দেন। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ সেটিকে ভেঙে অপসারণের জন্য আমাদের অনুরোধ করেন। পরে কনস্ট্রাকশন কে-ই ডব্লিউ-ইএমসিএসকে (জেবি) চিঠি দিই। কিন্তু তারা জানিয়ে দেয় এটি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষের কাজ, তারা করবে না। এরপর আর কিছু জানি না।’
নিলয় পারভেজ আরও বলেন, ‘ভবন ভাঙার খবরে পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি দাবি করেন এ ব্যাপারে তিনিও কিছু জানেন না। পরে কাজ বন্ধ করে তদন্ত কমিটি গঠন করতে বলেছি। বর্তমানে কাজ বন্ধ।’
হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একটি পুরোনো ভবন অপসারণ করা হচ্ছে। তবে কারা অপসারণ করছে তা জানে না কেউ। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, এটি ভাঙছে জেলা প্রকৌশল অধিদপ্তর। আর প্রকৌশল অধিদপ্তর বলছে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষের কথা।
এ ঘটনায় গত সোমবার তদন্ত কমিটি গঠন করে বিষয়টির অনুসন্ধান করতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছে জেলা স্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তর। পাশাপাশি ভবনের কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে চিকিৎসকদের পুরোনো একটি কোয়ার্টার দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত রয়েছে। গত বছরের প্রথম দিকে জেলা স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা সেখানে পরিদর্শনে গেলে ভবনটি তাঁর নজরে আসে। পরে সেটি অপসারণের জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন তিনি।
সোমবার কয়েকজন শ্রমিক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে প্রবেশ করে সেই পুরোনো ভবনটি ভাঙতে শুরু করেন। অথচ এই ভবন ভাঙার জন্য কোনো দরপত্র আহ্বান করা হয়নি।
ভবন ভাঙার কাজ করছিলেন কাউছার মিয়া নামের এক শ্রমিক। কার নির্দেশে তাঁরা ভবন ভাঙছেন, সেটি জানতে চাইলে তিনি সঠিক উত্তর দেননি।
কাউছার মিয়া বলেন, ‘একজন ব্যক্তি ভবন ভাঙতে বলেছেন। তবে তাঁর নাম ও ঠিকানা জানি না। এমনকি তাঁর মোবাইল নম্বরও নেই।’
বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচও) ইতবাল হোসেন জানান, ভবন ভাঙার ব্যাপারে তিনি কিছুই জানেন না।
ইতবাল হোসেন বলেন, ‘এই ভবনটি একসময় সোমবার ভবন ভাঙার কাজ শুরু হলে ভেবেছি প্রকৌশল অধিদপ্তর হয়তো শ্রমিক পাঠিয়েছে। পরে আর কিছু জানতে চাইনি।’
জেলা স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী নিলয় পারভেজ বলেন, ‘আমাদের জ্যেষ্ঠ একজন কর্মকর্তা এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শনে গিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটি দেখতে পান। পরে তিনি এটিকে ভাঙার জন্য নির্দেশ দেন। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ সেটিকে ভেঙে অপসারণের জন্য আমাদের অনুরোধ করেন। পরে কনস্ট্রাকশন কে-ই ডব্লিউ-ইএমসিএসকে (জেবি) চিঠি দিই। কিন্তু তারা জানিয়ে দেয় এটি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষের কাজ, তারা করবে না। এরপর আর কিছু জানি না।’
নিলয় পারভেজ আরও বলেন, ‘ভবন ভাঙার খবরে পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি দাবি করেন এ ব্যাপারে তিনিও কিছু জানেন না। পরে কাজ বন্ধ করে তদন্ত কমিটি গঠন করতে বলেছি। বর্তমানে কাজ বন্ধ।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪