আনিসুল ইসলাম, কাপাসিয়া (গাজীপুর)
ফুলের কারুকার্য দিয়ে তৈরি করা মাটির ঘর। কিন্তু দেখে বোঝাই যাবে না যে মাটি দিয়ে ওই ঘর তৈরি করা হয়েছে। দৃষ্টিনন্দন এ রকম মাটির ঘর গাজীপুরের কাপাসিয়ার বিভিন্ন এলাকাজুড়ে রয়েছে।
একসময় ঐতিহ্য আর আভিজাত্য প্রকাশ পেত এই মাটির ঘরগুলোয়। দৃষ্টিনন্দন ও মনোমুগ্ধকর কারুকার্য দেখলে বোঝা যেত কে ধনী আর কে গরিব। মাটির ঘরে সব ঋতুতেই বসবাস করা আরামদায়ক। মাটির ঘর গরমকালে ঠান্ডা থাকে। আর শীতকালে থাকে গরম।
উপজেলার তরগাঁও ইউনিয়নের বাঘিয়া গ্রামের বাসিন্দা খলিলুর রহমান জানান, মাটির ঘর বানাতে গেলে ভালো মাটির প্রয়োজন হয়। একটি ৯ হাত পাশ ও ১৮ হাত লম্বা মাটির ঘর তৈরি করতে গেলে ৭-৮টি রদা (স্তরে স্তরে পর্যায়ক্রমে রেখে ওপর দিকে ওঠাতে হয়) প্রয়োজন হয়। একটি রদার উচ্চতা থাকে একহাত পরিমাণ। একটি রদা দেওয়ার পর আরেকটি দেওয়ার জন্য ১৫-২০ দিন শুকানোর জন্য অপেক্ষা করতে হয়। শুকানো শেষ হলে মাটিতে ফাটল সৃষ্টি হয়, তা আবার কাদামাটি দিয়ে ভরাট করতে হয়। তারপর ঘরের দেয়ালগুলোতে লেপন দিয়ে কারুকার্য তৈরির কাজ শুরু করা হয়। একটি মাটির ঘর তিন থেকে চারবার লেপন দিতে হয়। এই লেপনগুলো দিতে কখনো এক বছরও সময় লেগে যায়।
খলিলুর রহমান আরও জানান, শুকানো শেষ হলে মাটির ঘরে রং করতে হয়। দরজা-জানালা টিনের চাল সব মিলিয়ে একটি মাটির ঘর তৈরি করতে প্রায় দুই বছর সময় লেগে যায়।
মাটির ঘর তৈরি করার কারিগর হুমায়ুন বলেন, ‘মাটির গোলা তৈরি করা থেকে শুরু করে টিনের চাল ওঠানো পর্যন্ত ঘর তৈরি করতে আমরা তখনকার সময় নিতাম ১৫-২০ হাজার টাকা। তখন প্রতি মাসে আট থেকে দশটি বাড়ি বানানোর কাজ পেতাম। টিনের চাল, দরজা-জানালার রং করার কারিগরদের নকশার ওপর টাকার পরিমাণ নির্ভর করে। এখনকার সময় মাটির ঘর আর কেউ বানাতে চান না। আমরা আমাদের পেশা পরিবর্তন করে অন্য পেশায় চলে গেছি।’
ফুলের কারুকার্য দিয়ে তৈরি করা মাটির ঘর। কিন্তু দেখে বোঝাই যাবে না যে মাটি দিয়ে ওই ঘর তৈরি করা হয়েছে। দৃষ্টিনন্দন এ রকম মাটির ঘর গাজীপুরের কাপাসিয়ার বিভিন্ন এলাকাজুড়ে রয়েছে।
একসময় ঐতিহ্য আর আভিজাত্য প্রকাশ পেত এই মাটির ঘরগুলোয়। দৃষ্টিনন্দন ও মনোমুগ্ধকর কারুকার্য দেখলে বোঝা যেত কে ধনী আর কে গরিব। মাটির ঘরে সব ঋতুতেই বসবাস করা আরামদায়ক। মাটির ঘর গরমকালে ঠান্ডা থাকে। আর শীতকালে থাকে গরম।
উপজেলার তরগাঁও ইউনিয়নের বাঘিয়া গ্রামের বাসিন্দা খলিলুর রহমান জানান, মাটির ঘর বানাতে গেলে ভালো মাটির প্রয়োজন হয়। একটি ৯ হাত পাশ ও ১৮ হাত লম্বা মাটির ঘর তৈরি করতে গেলে ৭-৮টি রদা (স্তরে স্তরে পর্যায়ক্রমে রেখে ওপর দিকে ওঠাতে হয়) প্রয়োজন হয়। একটি রদার উচ্চতা থাকে একহাত পরিমাণ। একটি রদা দেওয়ার পর আরেকটি দেওয়ার জন্য ১৫-২০ দিন শুকানোর জন্য অপেক্ষা করতে হয়। শুকানো শেষ হলে মাটিতে ফাটল সৃষ্টি হয়, তা আবার কাদামাটি দিয়ে ভরাট করতে হয়। তারপর ঘরের দেয়ালগুলোতে লেপন দিয়ে কারুকার্য তৈরির কাজ শুরু করা হয়। একটি মাটির ঘর তিন থেকে চারবার লেপন দিতে হয়। এই লেপনগুলো দিতে কখনো এক বছরও সময় লেগে যায়।
খলিলুর রহমান আরও জানান, শুকানো শেষ হলে মাটির ঘরে রং করতে হয়। দরজা-জানালা টিনের চাল সব মিলিয়ে একটি মাটির ঘর তৈরি করতে প্রায় দুই বছর সময় লেগে যায়।
মাটির ঘর তৈরি করার কারিগর হুমায়ুন বলেন, ‘মাটির গোলা তৈরি করা থেকে শুরু করে টিনের চাল ওঠানো পর্যন্ত ঘর তৈরি করতে আমরা তখনকার সময় নিতাম ১৫-২০ হাজার টাকা। তখন প্রতি মাসে আট থেকে দশটি বাড়ি বানানোর কাজ পেতাম। টিনের চাল, দরজা-জানালার রং করার কারিগরদের নকশার ওপর টাকার পরিমাণ নির্ভর করে। এখনকার সময় মাটির ঘর আর কেউ বানাতে চান না। আমরা আমাদের পেশা পরিবর্তন করে অন্য পেশায় চলে গেছি।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১৩ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫