সম্পাদকীয়
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের কেনার সামর্থ্যের মধ্যে রাখতে না পারলে সেটা সরকারের জন্য বড় অস্বস্তির কারণ হবে।
দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও বলেছেন, বিএনপি নিয়ে নয়, আওয়ামী লীগ চিন্তিত দ্রব্যমূল্য নিয়ে। সরকারের বয়স এখনো এক মাসও হয়নি। এরই মধ্যে কিছু বিচ্ছিন্ন পদক্ষেপ নিতে দেখা গেলেও বাজারে এর কোনো প্রভাব দেখা যাচ্ছে না। জিনিসপত্রের দাম বেড়েই চলেছে এবং কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়াই এই দাম বাড়ছে। কিছুদিন ধরেই বিভিন্ন ধরনের নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে চলেছে। এতে স্বল্প এবং নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের জীবনে দুর্ভোগ নেমে এসেছে।
বাজারের ওপর সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে বিভিন্ন অজুহাতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়িয়ে সাধারণ মানুষকে বিপাকে ফেলছেন। একবার যে পণ্যের দাম বাড়ে, তা আর কমে না। সরকারি বিভিন্ন সংস্থা এ ব্যাপারে কাজ করলেও, তা তেমন কার্যকর ভূমিকা না রাখায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আসছে না।
সামনেই পবিত্র রমজান মাস। রোজা উপলক্ষে আরেক দফা দাম বাড়ার শঙ্কায় আছেন সবাই। আজকের পত্রিকায় শনিবার প্রকাশিত এক খবর থেকে জানা যাচ্ছে, রমজান সামনে রেখে ভোগ্যপণ্যের পর্যাপ্ত আমদানি হয়েছে এবার। কোনো কোনো পণ্যের আমদানি গত বছরের চেয়েও বেশি। এতে সরবরাহ স্বাভাবিক থাকার নিশ্চয়তা পাওয়া গেলেও দাম নিয়ে শঙ্কা কাটছে না। সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমদানি ব্যয়ও অনেক বেড়ে গেছে। এ কারণে রমজানের অত্যাবশ্যকীয় পণ্য—চিনি, খেজুর, ভোজ্যতেল, ডাল, ছোলা ও পেঁয়াজের দাম কমার সম্ভাবনা দেখছেন না তাঁরা।
পর্যাপ্ত পণ্য সরবরাহ থাকার পরও দাম বাড়ার অজুহাত আগেই তুলে রাখা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সরকারের কঠোর অবস্থান নেওয়ার কোনো বিকল্প নেই। কারণ নিত্যপণ্যের লাগামছাড়া মূল্যবৃদ্ধি এর মধ্যেই সাধারণ জনগণের জীবন বিপন্ন হয়ে পড়েছে। নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় সব দ্রব্যের দাম প্রতিনিয়ত বাড়ছে। সেই তুলনায় মানুষের আয় বাড়ছে না। লাগামহীন দাম বাড়ার ফলে দেশের বেশির ভাগ মানুষ তাদের চাহিদা মেটাতে পারছে না।
বাজারে পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে আমদানি করা একটি ‘সাময়িক’ পদক্ষেপ। বিশেষজ্ঞ এবং বাজার পর্যবেক্ষকেরা মনে করেন, দাম কমাতে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা হিসেবে আমদানি না করে, বাজার ব্যবস্থাপনার ত্রুটিগুলো চিহ্নিত করে, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।
বাজার ব্যবস্থাপনায় ব্যর্থতা এবং আমদানিনির্ভরতা দীর্ঘ মেয়াদে দেশের অর্থনীতিকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলবে বলে অনেকেই মনে করেন। তাই কারসাজি করে যারা পণ্যের দাম বাড়িয়ে মানুষের পকেট কাটে, তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত কঠোর আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের কেনার সামর্থ্যের মধ্যে রাখতে না পারলে সেটা সরকারের জন্য বড় অস্বস্তির কারণ হবে।
দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও বলেছেন, বিএনপি নিয়ে নয়, আওয়ামী লীগ চিন্তিত দ্রব্যমূল্য নিয়ে। সরকারের বয়স এখনো এক মাসও হয়নি। এরই মধ্যে কিছু বিচ্ছিন্ন পদক্ষেপ নিতে দেখা গেলেও বাজারে এর কোনো প্রভাব দেখা যাচ্ছে না। জিনিসপত্রের দাম বেড়েই চলেছে এবং কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়াই এই দাম বাড়ছে। কিছুদিন ধরেই বিভিন্ন ধরনের নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে চলেছে। এতে স্বল্প এবং নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের জীবনে দুর্ভোগ নেমে এসেছে।
বাজারের ওপর সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে বিভিন্ন অজুহাতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়িয়ে সাধারণ মানুষকে বিপাকে ফেলছেন। একবার যে পণ্যের দাম বাড়ে, তা আর কমে না। সরকারি বিভিন্ন সংস্থা এ ব্যাপারে কাজ করলেও, তা তেমন কার্যকর ভূমিকা না রাখায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আসছে না।
সামনেই পবিত্র রমজান মাস। রোজা উপলক্ষে আরেক দফা দাম বাড়ার শঙ্কায় আছেন সবাই। আজকের পত্রিকায় শনিবার প্রকাশিত এক খবর থেকে জানা যাচ্ছে, রমজান সামনে রেখে ভোগ্যপণ্যের পর্যাপ্ত আমদানি হয়েছে এবার। কোনো কোনো পণ্যের আমদানি গত বছরের চেয়েও বেশি। এতে সরবরাহ স্বাভাবিক থাকার নিশ্চয়তা পাওয়া গেলেও দাম নিয়ে শঙ্কা কাটছে না। সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমদানি ব্যয়ও অনেক বেড়ে গেছে। এ কারণে রমজানের অত্যাবশ্যকীয় পণ্য—চিনি, খেজুর, ভোজ্যতেল, ডাল, ছোলা ও পেঁয়াজের দাম কমার সম্ভাবনা দেখছেন না তাঁরা।
পর্যাপ্ত পণ্য সরবরাহ থাকার পরও দাম বাড়ার অজুহাত আগেই তুলে রাখা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সরকারের কঠোর অবস্থান নেওয়ার কোনো বিকল্প নেই। কারণ নিত্যপণ্যের লাগামছাড়া মূল্যবৃদ্ধি এর মধ্যেই সাধারণ জনগণের জীবন বিপন্ন হয়ে পড়েছে। নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় সব দ্রব্যের দাম প্রতিনিয়ত বাড়ছে। সেই তুলনায় মানুষের আয় বাড়ছে না। লাগামহীন দাম বাড়ার ফলে দেশের বেশির ভাগ মানুষ তাদের চাহিদা মেটাতে পারছে না।
বাজারে পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে আমদানি করা একটি ‘সাময়িক’ পদক্ষেপ। বিশেষজ্ঞ এবং বাজার পর্যবেক্ষকেরা মনে করেন, দাম কমাতে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা হিসেবে আমদানি না করে, বাজার ব্যবস্থাপনার ত্রুটিগুলো চিহ্নিত করে, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।
বাজার ব্যবস্থাপনায় ব্যর্থতা এবং আমদানিনির্ভরতা দীর্ঘ মেয়াদে দেশের অর্থনীতিকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলবে বলে অনেকেই মনে করেন। তাই কারসাজি করে যারা পণ্যের দাম বাড়িয়ে মানুষের পকেট কাটে, তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত কঠোর আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪