চন্দনাইশ (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চলতি মৌসুমে চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলায় বোরো ধানের আবাদ কমেছে। গত মৌসুমে ৩ হাজার ৪১৫ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হলেও চলতি বছর সেটা কমে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২৫০ হেক্টরে। সে হিসাবে গত বছরের তুলনায় এবার ১৬৫ হেক্টর জমিতে বোরো চাষ কমেছে। তবে কৃষি কর্মকর্তার ভাষ্য, বোরো ধানের আবাদ কমলেও অন্য ফসলের বেড়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা সোহেল হোসেন মন্টু বলেন, ‘মাটিদস্যুরা রাতের আঁধারে ফসলি জমির টপ সয়েল কেটে সাবাড় করে দিচ্ছে। এতে ফসলি জমি ডোবায় পরিণত হচ্ছে। প্রতিবছর শুষ্ক মৌসুম এলেই শুরু হয় মাটি কাটার রমরমা ব্যবসা। ইটভাটার কাঁচামাল হিসেবে মাটির ব্যবহার রোধ করা না গেলে এ দেশ ডোবায় পরিণত হবে। কমে যাবে ফসলের আবাদ।
আরেক বাসিন্দা নবাব আলী জানান, মানুষ অপরিকল্পিতভাবে যেখানে সেখানে ফসলি জমি ভরাট করে ঘরবাড়ি, দালানকোঠা গড়ে তুলছে। যার ফলে পানি চলাচলের সেতু, কালভার্ট বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তাই সেচের পানি ওই এলাকাগুলোতে পৌঁছাতে পারে না।
চাষি আবদুস সবুর জানান, গত বছর তিনি তিন একর জমিতে বোরো ধানের চাষ করেন। তবে এ বছর কোনো চাষ করেননি। বোরো চাষে সেচ খরচ, শ্রমিকের মজুরি, সার ও কীটনাশকের দাম বাড়তি বিধায় উৎপাদন ব্যয় বাড়ছে। খরচের তুলনায় উৎপাদিত ধানের মূল্য কম।
সাতবাড়িয়া ছলিয়ার পাড়ার কৃষক আদিত্য নাথ জানান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের সেচ প্রকল্প নিয়মিত পানি না দেওয়ায় বর্তমান বোরো ধানের অবস্থা খুব খারাপ।
বিভিন্ন এলাকার মাঠ পর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, বাকি জমিতে অন্যান্য সবজি চাষ হয়েছে। সম্প্রতি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় নতুন করে ভুট্টা, মসুর ডাল, গম, ফ্রান্স বিম, ফেলন, ড্রাগনসহ নানা ধরনের বাগানের দিকে ঝুঁকছেন কৃষক।
কৃষি কর্মকর্তা স্মৃতি রাণী সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম চাষ হয়েছে বিষয়টি এমন নয়। কারণ বাকি জমিতে বিভিন্ন রকমের পর্যাপ্ত সবজি চাষ হয়েছে।
উপজেলার পানি উন্নয়ন উপসহকারী প্রকৌশলী আজমানুর রহমান বলেন, উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পানি উন্নয়ন বোর্ড ১১টি বারেক পাইপ (সেচ প্রকল্প) স্থাপন করা হয়। ১টি বারেক পাইপে ১ কিমি জমি সেচের আওতায় আসে। এই পাইপের ফলে পানি সাশ্রয়, পরিত্যক্ত জমিতে চাষ, সহজে পানি সরবরাহ করা যায়। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। একবার বসালে পরবর্তীতে তেমন কোনো খরচ নেই।
চলতি মৌসুমে চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলায় বোরো ধানের আবাদ কমেছে। গত মৌসুমে ৩ হাজার ৪১৫ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হলেও চলতি বছর সেটা কমে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২৫০ হেক্টরে। সে হিসাবে গত বছরের তুলনায় এবার ১৬৫ হেক্টর জমিতে বোরো চাষ কমেছে। তবে কৃষি কর্মকর্তার ভাষ্য, বোরো ধানের আবাদ কমলেও অন্য ফসলের বেড়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা সোহেল হোসেন মন্টু বলেন, ‘মাটিদস্যুরা রাতের আঁধারে ফসলি জমির টপ সয়েল কেটে সাবাড় করে দিচ্ছে। এতে ফসলি জমি ডোবায় পরিণত হচ্ছে। প্রতিবছর শুষ্ক মৌসুম এলেই শুরু হয় মাটি কাটার রমরমা ব্যবসা। ইটভাটার কাঁচামাল হিসেবে মাটির ব্যবহার রোধ করা না গেলে এ দেশ ডোবায় পরিণত হবে। কমে যাবে ফসলের আবাদ।
আরেক বাসিন্দা নবাব আলী জানান, মানুষ অপরিকল্পিতভাবে যেখানে সেখানে ফসলি জমি ভরাট করে ঘরবাড়ি, দালানকোঠা গড়ে তুলছে। যার ফলে পানি চলাচলের সেতু, কালভার্ট বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তাই সেচের পানি ওই এলাকাগুলোতে পৌঁছাতে পারে না।
চাষি আবদুস সবুর জানান, গত বছর তিনি তিন একর জমিতে বোরো ধানের চাষ করেন। তবে এ বছর কোনো চাষ করেননি। বোরো চাষে সেচ খরচ, শ্রমিকের মজুরি, সার ও কীটনাশকের দাম বাড়তি বিধায় উৎপাদন ব্যয় বাড়ছে। খরচের তুলনায় উৎপাদিত ধানের মূল্য কম।
সাতবাড়িয়া ছলিয়ার পাড়ার কৃষক আদিত্য নাথ জানান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের সেচ প্রকল্প নিয়মিত পানি না দেওয়ায় বর্তমান বোরো ধানের অবস্থা খুব খারাপ।
বিভিন্ন এলাকার মাঠ পর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, বাকি জমিতে অন্যান্য সবজি চাষ হয়েছে। সম্প্রতি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় নতুন করে ভুট্টা, মসুর ডাল, গম, ফ্রান্স বিম, ফেলন, ড্রাগনসহ নানা ধরনের বাগানের দিকে ঝুঁকছেন কৃষক।
কৃষি কর্মকর্তা স্মৃতি রাণী সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম চাষ হয়েছে বিষয়টি এমন নয়। কারণ বাকি জমিতে বিভিন্ন রকমের পর্যাপ্ত সবজি চাষ হয়েছে।
উপজেলার পানি উন্নয়ন উপসহকারী প্রকৌশলী আজমানুর রহমান বলেন, উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পানি উন্নয়ন বোর্ড ১১টি বারেক পাইপ (সেচ প্রকল্প) স্থাপন করা হয়। ১টি বারেক পাইপে ১ কিমি জমি সেচের আওতায় আসে। এই পাইপের ফলে পানি সাশ্রয়, পরিত্যক্ত জমিতে চাষ, সহজে পানি সরবরাহ করা যায়। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। একবার বসালে পরবর্তীতে তেমন কোনো খরচ নেই।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪