দাকোপ (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার দাকোপে এক স্কুলছাত্রীর শ্লীলতাহানি ও উত্ত্যক্ত করার অভিযোগে গ্রেপ্তার বখাটে ইকবাল হোসেনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা গত শুক্রবার বানিশান্তা এলাকায় এ কর্মসূচি পালন করেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতেন ইকবাল (২৬)। গত ১ ডিসেম্বর ওই ছাত্রী নিজ বাড়ি থেকে বের হয়ে বিদ্যালয়ে যাচ্ছিল। বেলা ১১টার দিকে ইকবাল তার পথরোধ করেন। তাকে নানাভাবে উত্ত্যক্ত করতে থাকেন। একপর্যায়ে ওড়না নিয়ে টানাটানি করেন।
এ ছাড়া ইকবাল তাঁর গোপন অঙ্গ প্রদর্শন করেন। ওই ছাত্রী এর প্রতিবাদ করলে ইকবাল তাকে তুলে নিয়ে অনৈতিক কাজ করার হুমকি দেন। একপর্যায়ে স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে এলে ইকবাল ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান।
ওই ছাত্রী বাড়ি ফিরে তার মায়ের কাছে এ ঘটনা খুলে বলে। ছাত্রীর মা স্থানীয় বাজারে গিয়ে ইকবালের দেখা পান। সেখানে তাঁর মেয়েকে উত্ত্যক্তকরার কারণ জানতে চান। এতে ইকবাল ক্ষুব্ধ হন। তিনি ছাত্রীর মাকে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং তাঁর মেয়েকে জোর করে তুলে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেন।
এ ঘটনায় ছাত্রীর মা বাদী হয়ে গত ৭ ডিসেম্বর দাকোপ থানায় ইকবালের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেন। পরদিন বানিশান্তা এলাকা থেকে ইকবালকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
এদিকে ইকবালের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে এলাকাবাসী শুক্রবার বিকেলে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেন। এতে স্থানীয় ইউপি সদস্য ফিরোজ আলী খাঁ এবং তপন বিশ্বাস, উজ্জ্বল বিশ্বাস, আবুল সানা, অমৃত বিশ্বাস, আনন্দ বিশ্বাস, পাখি বেগম ও সসুমি বেগমসহ অনেক নারী-পুরুষ অংশ নেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, ইকবাল দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার পথে ওই ছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করে আসছিলেন। ওই ছাত্রী ছাড়াও অনেককে উত্ত্যক্ত করেছেন তিনি। ইকবালের যন্ত্রণায় এলাকাবাসী অতিষ্ঠ। ১ ডিসেম্বরের ঘটনা মেনে নেওয়া মতো নয়। মামলার পর তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ভালো কাজ করেছে। তবে, এটিই যথেষ্ট নয়। ইকবালের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান তাঁরা; যাতে এলাকায় আর কোনো বখাটে কাউকে উত্ত্যক্ত করার সাহস না পায়।
জানতে চাইলে দাকোপ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী বলেন, ইকবালকে গ্রেপ্তারের পর আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
খুলনার দাকোপে এক স্কুলছাত্রীর শ্লীলতাহানি ও উত্ত্যক্ত করার অভিযোগে গ্রেপ্তার বখাটে ইকবাল হোসেনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা গত শুক্রবার বানিশান্তা এলাকায় এ কর্মসূচি পালন করেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতেন ইকবাল (২৬)। গত ১ ডিসেম্বর ওই ছাত্রী নিজ বাড়ি থেকে বের হয়ে বিদ্যালয়ে যাচ্ছিল। বেলা ১১টার দিকে ইকবাল তার পথরোধ করেন। তাকে নানাভাবে উত্ত্যক্ত করতে থাকেন। একপর্যায়ে ওড়না নিয়ে টানাটানি করেন।
এ ছাড়া ইকবাল তাঁর গোপন অঙ্গ প্রদর্শন করেন। ওই ছাত্রী এর প্রতিবাদ করলে ইকবাল তাকে তুলে নিয়ে অনৈতিক কাজ করার হুমকি দেন। একপর্যায়ে স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে এলে ইকবাল ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান।
ওই ছাত্রী বাড়ি ফিরে তার মায়ের কাছে এ ঘটনা খুলে বলে। ছাত্রীর মা স্থানীয় বাজারে গিয়ে ইকবালের দেখা পান। সেখানে তাঁর মেয়েকে উত্ত্যক্তকরার কারণ জানতে চান। এতে ইকবাল ক্ষুব্ধ হন। তিনি ছাত্রীর মাকে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং তাঁর মেয়েকে জোর করে তুলে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেন।
এ ঘটনায় ছাত্রীর মা বাদী হয়ে গত ৭ ডিসেম্বর দাকোপ থানায় ইকবালের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেন। পরদিন বানিশান্তা এলাকা থেকে ইকবালকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
এদিকে ইকবালের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে এলাকাবাসী শুক্রবার বিকেলে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেন। এতে স্থানীয় ইউপি সদস্য ফিরোজ আলী খাঁ এবং তপন বিশ্বাস, উজ্জ্বল বিশ্বাস, আবুল সানা, অমৃত বিশ্বাস, আনন্দ বিশ্বাস, পাখি বেগম ও সসুমি বেগমসহ অনেক নারী-পুরুষ অংশ নেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, ইকবাল দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার পথে ওই ছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করে আসছিলেন। ওই ছাত্রী ছাড়াও অনেককে উত্ত্যক্ত করেছেন তিনি। ইকবালের যন্ত্রণায় এলাকাবাসী অতিষ্ঠ। ১ ডিসেম্বরের ঘটনা মেনে নেওয়া মতো নয়। মামলার পর তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ভালো কাজ করেছে। তবে, এটিই যথেষ্ট নয়। ইকবালের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান তাঁরা; যাতে এলাকায় আর কোনো বখাটে কাউকে উত্ত্যক্ত করার সাহস না পায়।
জানতে চাইলে দাকোপ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী বলেন, ইকবালকে গ্রেপ্তারের পর আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪