ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
মাগুরা জেলা শহরের পারনান্দুয়ালী এলাকার কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এক যুগ ধরে ধুলায় একাকার। বর্ষায় কাদা ও জলাবদ্ধতা আর গ্রীষ্মে ধুলাবালিতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন বাস কাউন্টার মালিক, বাসের শ্রমিকেরা ও সাধারণ যাত্রীরা। বাসের শ্রমিকেরা অভিযোগ করছেন টার্মিনাল করার পর আর কখনো সংস্কার করা হয়নি।
যার ফলে এখন টার্মিনালের সড়কগুলো ভঙ্গুর হয়ে পড়েছে। প্রতি বর্ষায় এই ভোগান্তি চরমে ওঠে বলে তাঁরা জানান। এদিকে অতিরিক্ত ধুলার কারণে দেখা দিচ্ছে কাউন্টারে কাজ করা অনেকের শ্বাসকষ্টসহ নানা রোগ।
সরেজমিনে দেখা যায়, টার্মিনালটি মাগুরা পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে অবস্থিত। পুরো টার্মিনালজুড়ে খানাখন্দ আর ধুলা। সংস্কারের অভাবে উঠে গেছে সড়কের পিচ। ফলে উঠে যাচ্ছে ইট বালু খোয়া। বৃষ্টি হলে ছোট ছোট গর্তে জমে পানি। চলা চলে ভোগান্তিতে পড়েন সেখানে কর্মরত শ্রমিক ও সাধারণ যাত্রীরা।
বাস টার্মিনালের ইগল কাউন্টার ম্যানেজার সুভাষ বলেন, ‘সারা বছর ধুলাবালি। শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। এসবে গায়ে চুলকানি হয়েছে। আর একটু বৃষ্টি হলে আবার জলাবদ্ধতা দেখা যায়। যা যাত্রীদের জন্য চরম ভোগান্তি। আমরা তো ঠিকমতো চলা চলি করতে পারি না।’
৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. আকরাম হোসেন বলেন, ‘আমি এখানে প্রায় দীর্ঘ প্রায় ২০ বছর হয়েছে শ্রমিক হিসেবে কাজ করছি। ধুলার কারণে এখানে কাজ করা যাচ্ছে না। শরীরের শ্বাস কষ্টই শুধু নয়। গায়ে নানা ধরনের চুলকানি শুরু হয়েছে।’
এ সময় আকরাম হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘পৌর কর্তৃপক্ষ যদি আমাদের বাস টার্মিনাল সঠিক সময় সংস্কার করত, এর উপকার আমরা সবাই পেতাম।’
মাগুরা পৌর বাস টার্মিনালের সোহাগ কাউন্টারে মালিক ইদ্রিস মোল্লা বলেন, ‘এই বাস টার্মিনালে দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব যাত্রীবাহী বাসগুলো মাগুরার ওপর দিয়ে যাতায়াত করে। যে কারণে গাড়ি চাপ অনেক বেশি থাকে। তবে অনেক দিন হয়েছে সংস্কার না করায় টার্মিনালটি ধুলা আর ছোট ছোট খানাখন্দে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে ধুলার কারণে ভোগান্তিতে আছেন যাত্রীসহ নানা পরিবহন শ্রমিকেরা।’
এদিকে পৌরসভার মেয়র খুরশিদ হায়দার টুটুল বলেন, ‘মাগুরা একটি ছোট জেলা। পৌরসভার আয় সীমিত কিন্তু ব্যয়ের পরিমাণ বেশি। নগরবাসী যদি পৌর কর বেশি বেশি করে দেন তাহলে আমাদের শহর উন্নয়নের কোনো সমস্যা থাকবে না। নতুন কোনো প্রজেক্ট এলে মাগুরা কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল সংস্কার করা হবে।’
মাগুরা জেলা শহরের পারনান্দুয়ালী এলাকার কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এক যুগ ধরে ধুলায় একাকার। বর্ষায় কাদা ও জলাবদ্ধতা আর গ্রীষ্মে ধুলাবালিতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন বাস কাউন্টার মালিক, বাসের শ্রমিকেরা ও সাধারণ যাত্রীরা। বাসের শ্রমিকেরা অভিযোগ করছেন টার্মিনাল করার পর আর কখনো সংস্কার করা হয়নি।
যার ফলে এখন টার্মিনালের সড়কগুলো ভঙ্গুর হয়ে পড়েছে। প্রতি বর্ষায় এই ভোগান্তি চরমে ওঠে বলে তাঁরা জানান। এদিকে অতিরিক্ত ধুলার কারণে দেখা দিচ্ছে কাউন্টারে কাজ করা অনেকের শ্বাসকষ্টসহ নানা রোগ।
সরেজমিনে দেখা যায়, টার্মিনালটি মাগুরা পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে অবস্থিত। পুরো টার্মিনালজুড়ে খানাখন্দ আর ধুলা। সংস্কারের অভাবে উঠে গেছে সড়কের পিচ। ফলে উঠে যাচ্ছে ইট বালু খোয়া। বৃষ্টি হলে ছোট ছোট গর্তে জমে পানি। চলা চলে ভোগান্তিতে পড়েন সেখানে কর্মরত শ্রমিক ও সাধারণ যাত্রীরা।
বাস টার্মিনালের ইগল কাউন্টার ম্যানেজার সুভাষ বলেন, ‘সারা বছর ধুলাবালি। শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। এসবে গায়ে চুলকানি হয়েছে। আর একটু বৃষ্টি হলে আবার জলাবদ্ধতা দেখা যায়। যা যাত্রীদের জন্য চরম ভোগান্তি। আমরা তো ঠিকমতো চলা চলি করতে পারি না।’
৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. আকরাম হোসেন বলেন, ‘আমি এখানে প্রায় দীর্ঘ প্রায় ২০ বছর হয়েছে শ্রমিক হিসেবে কাজ করছি। ধুলার কারণে এখানে কাজ করা যাচ্ছে না। শরীরের শ্বাস কষ্টই শুধু নয়। গায়ে নানা ধরনের চুলকানি শুরু হয়েছে।’
এ সময় আকরাম হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘পৌর কর্তৃপক্ষ যদি আমাদের বাস টার্মিনাল সঠিক সময় সংস্কার করত, এর উপকার আমরা সবাই পেতাম।’
মাগুরা পৌর বাস টার্মিনালের সোহাগ কাউন্টারে মালিক ইদ্রিস মোল্লা বলেন, ‘এই বাস টার্মিনালে দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব যাত্রীবাহী বাসগুলো মাগুরার ওপর দিয়ে যাতায়াত করে। যে কারণে গাড়ি চাপ অনেক বেশি থাকে। তবে অনেক দিন হয়েছে সংস্কার না করায় টার্মিনালটি ধুলা আর ছোট ছোট খানাখন্দে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে ধুলার কারণে ভোগান্তিতে আছেন যাত্রীসহ নানা পরিবহন শ্রমিকেরা।’
এদিকে পৌরসভার মেয়র খুরশিদ হায়দার টুটুল বলেন, ‘মাগুরা একটি ছোট জেলা। পৌরসভার আয় সীমিত কিন্তু ব্যয়ের পরিমাণ বেশি। নগরবাসী যদি পৌর কর বেশি বেশি করে দেন তাহলে আমাদের শহর উন্নয়নের কোনো সমস্যা থাকবে না। নতুন কোনো প্রজেক্ট এলে মাগুরা কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল সংস্কার করা হবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫