মাগুরা প্রতিনিধি
ওমিক্রনের সংক্রমণ বাড়লেও পুরোনো ও নতুন কিছু বিধি-নিষেধ নিয়ে চলছে মাগুরার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। সংক্রমণের শঙ্কা থাকলেও শিক্ষা কার্যক্রম চালু থাকায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন জেলার অভিভাবকেরা।
জেলা প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, মাগুরায় সরকারি প্রাথমিক স্কুল আছে ৫০৩টি। মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা, কারিগরি বিদ্যালয় ও কলেজ মিলে রয়েছে প্রায় ২৫০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, জেলার প্রায় ৯০ হাজারের বেশি শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া হয়েছে, যা সারা দেশের জেলা পর্যায়ে প্রথম।
মাগুরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর বাবা মিজানুর রহমান বলেন, ‘স্কুল চলছে আমরা খুশি। আবার যদি বন্ধ হয় তবে সন্তানের লেখাপড়া অগোছালো হয়ে যাবে। বিধিনিষেধ মেনেই আমরা চেষ্টা করছি বাচ্চারা পড়াশোনার মাঝে থাকুক।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কুমারেশ চন্দ্র গাছী বলেন, ‘নতুন কোনো নির্দেশনা না থাকায় আমরা আগের নিয়মেই ক্লাস চালিয়ে যাচ্ছি। সে অনুযায়ী প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির ক্লাস হচ্ছে সপ্তাহে ১ দিন, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ক্লাস চলছে সপ্তাহে ২ দিন এবং পঞ্চম শ্রেণির ক্লাস প্রতিদিনই চলছে।’ স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে প্রত্যেককে বারবার সতর্ক করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
এদিকে টিকাদান শেষ হওয়ার পর সরকারের পক্ষ থেকে মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে নতুন নিয়মে ক্লাস পরিচালনার একটা নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে মাগুরা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আলমগীর কবীর বলেন, ‘করোনার টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া শেষ। যারা এবার এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছে তারা এখন দ্বিতীয় ডোজ নিচ্ছে। নতুন বিধিনিষেধ অনুযায়ী ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণির ক্লাস হবে সপ্তাহে একদিন, তিনটি বিষয় পড়ানো হবে। ৮ম ও ৯ম শ্রেণির ক্লাস হবে সপ্তাহে দুই দিন। এদিকে দুটি ব্যাচ থাকায় দশম শ্রেণিতে ছুটির দিন বাদে বাকি প্রত্যেক দিন ক্লাস হচ্ছে।’
ওমিক্রনের সংক্রমণ বাড়লেও পুরোনো ও নতুন কিছু বিধি-নিষেধ নিয়ে চলছে মাগুরার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। সংক্রমণের শঙ্কা থাকলেও শিক্ষা কার্যক্রম চালু থাকায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন জেলার অভিভাবকেরা।
জেলা প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, মাগুরায় সরকারি প্রাথমিক স্কুল আছে ৫০৩টি। মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা, কারিগরি বিদ্যালয় ও কলেজ মিলে রয়েছে প্রায় ২৫০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, জেলার প্রায় ৯০ হাজারের বেশি শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া হয়েছে, যা সারা দেশের জেলা পর্যায়ে প্রথম।
মাগুরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর বাবা মিজানুর রহমান বলেন, ‘স্কুল চলছে আমরা খুশি। আবার যদি বন্ধ হয় তবে সন্তানের লেখাপড়া অগোছালো হয়ে যাবে। বিধিনিষেধ মেনেই আমরা চেষ্টা করছি বাচ্চারা পড়াশোনার মাঝে থাকুক।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কুমারেশ চন্দ্র গাছী বলেন, ‘নতুন কোনো নির্দেশনা না থাকায় আমরা আগের নিয়মেই ক্লাস চালিয়ে যাচ্ছি। সে অনুযায়ী প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির ক্লাস হচ্ছে সপ্তাহে ১ দিন, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ক্লাস চলছে সপ্তাহে ২ দিন এবং পঞ্চম শ্রেণির ক্লাস প্রতিদিনই চলছে।’ স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে প্রত্যেককে বারবার সতর্ক করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
এদিকে টিকাদান শেষ হওয়ার পর সরকারের পক্ষ থেকে মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে নতুন নিয়মে ক্লাস পরিচালনার একটা নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে মাগুরা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আলমগীর কবীর বলেন, ‘করোনার টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া শেষ। যারা এবার এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছে তারা এখন দ্বিতীয় ডোজ নিচ্ছে। নতুন বিধিনিষেধ অনুযায়ী ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণির ক্লাস হবে সপ্তাহে একদিন, তিনটি বিষয় পড়ানো হবে। ৮ম ও ৯ম শ্রেণির ক্লাস হবে সপ্তাহে দুই দিন। এদিকে দুটি ব্যাচ থাকায় দশম শ্রেণিতে ছুটির দিন বাদে বাকি প্রত্যেক দিন ক্লাস হচ্ছে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫