সখীপুর প্রতিনিধি
ধানখেতের ক্ষতিকর পোকামাকড় দমনে পার্চিং একটি কার্যকর পদ্ধতি হিসেবে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। কয়েক বছর আগেও উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা মাঠে গিয়ে নিজ উদ্যোগে পার্চিং করে দিতেন। পার্চিং উৎসব করেও কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হতো। মাত্র কয়েক বছরেই পদ্ধতিটি এত জনপ্রিয়তা পেয়েছে যে এখন চারা রোপণের দিনই কৃষক নিজেই পার্চিং করে দিচ্ছেন; বিশেষ করে ধানের মাজরা পোকা দমনে পার্চিং পদ্ধতিতে বেশ ফল পেয়েছেন তাঁরা।
সখীপুরে ইরি-বোরো রোপণ প্রায় শেষ হয়েছে। চারা রোপণ করেই কৃষকেরা ধানখেতে গাছের ডাল বা বাঁশের কঞ্চি পুঁতে দিয়েছেন। মূলত কীটনাশকের ব্যবহার কমিয়ে পরিবেশবান্ধব উপায়ে ফসল উৎপাদন করতেই পার্চিং পদ্ধতি বেশ জনপ্রিয় হচ্ছে।
সাধারণত ‘লাইভ পার্চিং’ ও ‘ডেথ পার্চিং’ নামের দুই ধরনের পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহার হয়। ধানখেতে প্রতি একরে ১০ থেকে ১২টি বাঁশের কঞ্চি বা গাছের ডাল পুঁতে দেওয়াকে পার্চিং বলা হয়। পার্চিংয়ে (গাছের ডালে) ফিঙে, শালিক, দোয়েলসহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি বসার সুযোগ তৈরি হয়। পাখিরা সুযোগ বুঝে ধানখেতে থাকা ক্ষতিকর পোকা ধরে খেয়ে ফেলে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, গ্রামগঞ্জের বিস্তৃত জমিতে ধানের নতুন চারা রোপণ করা হয়েছে। এবার প্রায় প্রতিটি খেত পার্চিংয়ের আওতায় এসেছে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এ বছর উপজেলার ২৫টি কৃষি ব্লকে প্রায় ১৬ হাজার হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ওই সব খেতে ক্ষতিকর ঘাসফড়িং, পাতা মোড়ানো পোকা, চুঙ্গি ও মাজরা পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। এসব পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষায় শুরু থেকেই কৃষকদের পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। এতে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় থাকে।
এ বিষয়ে প্রতিমা বংকী গ্রামের কৃষক জাহাঙ্গীর আলম ও সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে কীটনাশকের ব্যবহার অনেকটা কম হয়। পদ্ধতিটি আমরা প্রতিবছরই ব্যবহার করি।’
উপজেলার মৌশা ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মতিউর রহমান বলেন, ‘কয়েক বছর ধরেই পার্চিংয়ের বিষয়ে আমরা কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করছি। এতে জমিতে কীটনাশক ব্যবহারের প্রয়োজন কম হয়, খরচও কমে আসে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিয়ন্তা বর্মন বলেন, পার্চিং কৃষিও পরিবেশবান্ধব একটি পদ্ধতি। পদ্ধতিটি কৃষকদের মাঝে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এ পদ্ধতিতে কোনো খরচ ছাড়াই ক্ষতিকর পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষা করা যায়। কৃষি বিভাগ কৃষকদের পার্চিং পদ্ধতির বিষয়ে নিয়মিত পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে।
ধানখেতের ক্ষতিকর পোকামাকড় দমনে পার্চিং একটি কার্যকর পদ্ধতি হিসেবে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। কয়েক বছর আগেও উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা মাঠে গিয়ে নিজ উদ্যোগে পার্চিং করে দিতেন। পার্চিং উৎসব করেও কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হতো। মাত্র কয়েক বছরেই পদ্ধতিটি এত জনপ্রিয়তা পেয়েছে যে এখন চারা রোপণের দিনই কৃষক নিজেই পার্চিং করে দিচ্ছেন; বিশেষ করে ধানের মাজরা পোকা দমনে পার্চিং পদ্ধতিতে বেশ ফল পেয়েছেন তাঁরা।
সখীপুরে ইরি-বোরো রোপণ প্রায় শেষ হয়েছে। চারা রোপণ করেই কৃষকেরা ধানখেতে গাছের ডাল বা বাঁশের কঞ্চি পুঁতে দিয়েছেন। মূলত কীটনাশকের ব্যবহার কমিয়ে পরিবেশবান্ধব উপায়ে ফসল উৎপাদন করতেই পার্চিং পদ্ধতি বেশ জনপ্রিয় হচ্ছে।
সাধারণত ‘লাইভ পার্চিং’ ও ‘ডেথ পার্চিং’ নামের দুই ধরনের পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহার হয়। ধানখেতে প্রতি একরে ১০ থেকে ১২টি বাঁশের কঞ্চি বা গাছের ডাল পুঁতে দেওয়াকে পার্চিং বলা হয়। পার্চিংয়ে (গাছের ডালে) ফিঙে, শালিক, দোয়েলসহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি বসার সুযোগ তৈরি হয়। পাখিরা সুযোগ বুঝে ধানখেতে থাকা ক্ষতিকর পোকা ধরে খেয়ে ফেলে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, গ্রামগঞ্জের বিস্তৃত জমিতে ধানের নতুন চারা রোপণ করা হয়েছে। এবার প্রায় প্রতিটি খেত পার্চিংয়ের আওতায় এসেছে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এ বছর উপজেলার ২৫টি কৃষি ব্লকে প্রায় ১৬ হাজার হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ওই সব খেতে ক্ষতিকর ঘাসফড়িং, পাতা মোড়ানো পোকা, চুঙ্গি ও মাজরা পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। এসব পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষায় শুরু থেকেই কৃষকদের পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। এতে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় থাকে।
এ বিষয়ে প্রতিমা বংকী গ্রামের কৃষক জাহাঙ্গীর আলম ও সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে কীটনাশকের ব্যবহার অনেকটা কম হয়। পদ্ধতিটি আমরা প্রতিবছরই ব্যবহার করি।’
উপজেলার মৌশা ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মতিউর রহমান বলেন, ‘কয়েক বছর ধরেই পার্চিংয়ের বিষয়ে আমরা কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করছি। এতে জমিতে কীটনাশক ব্যবহারের প্রয়োজন কম হয়, খরচও কমে আসে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিয়ন্তা বর্মন বলেন, পার্চিং কৃষিও পরিবেশবান্ধব একটি পদ্ধতি। পদ্ধতিটি কৃষকদের মাঝে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এ পদ্ধতিতে কোনো খরচ ছাড়াই ক্ষতিকর পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষা করা যায়। কৃষি বিভাগ কৃষকদের পার্চিং পদ্ধতির বিষয়ে নিয়মিত পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪