জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
ডিজিটাল বাংলাদেশের অন্যতম সফলতা হিসেবে বিবেচনা করা হয় ডিজিটাল ব্যাংকিং। এককালে সাধারণ মানুষ ব্যাংকে যেতে ভয় পেত। দিনবদলের হাওয়ায় ব্যাংকিং সেবাই চলে এসেছে মানুষের হাতের মুঠোয়। সাধারণ মানুষও মোবাইলের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করতে পারছেন। স্বাধীনতার পরেও দৈনদশায় ছিল দেশের ব্যাংকিং সেবার অবস্থা। হাতে গোনা কয়েকটি ব্যাংক তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করত। এসব ব্যাংকের সেবার মানও ছিল নাজুক।
স্বল্পসংখ্যক মানুষ কেবল বেতন তোলা, আমানত জমা কিংবা ঋণ লেনদেনের জন্য ব্যাংকে যেতেন। কেউ কেউ ব্যাংকিং সেবাকে জটিল মনে করতেন। তবে চলতি শতাব্দীর গোড়ার দিকে ব্যাংকের প্রসার হতে থাকে। ইতিমধ্যে সরকারি-বেসরকারি মিলে ব্যাংকের সংখ্যা ৫০ ছাড়িয়েছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলেও দেখা মেলে ব্যাংকের শাখা, উপশাখা, আউটলেট এটিএম এবং এজেন্ট ব্যাংকিং বুথ। আর গ্রাহকের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে বেড়েছে ব্যাংকের সেবার মান। বিশেষ করে ২০০০ সালের পরে অনলাইন, কার্ড এবং মোবাইল ব্যাংকিং পদ্ধতি চালুর পরে ব্যাংকিং খাতে বিপ্লব সৃষ্টি হয়। মানুষের দ্বারে দ্বারে ২৪ ঘণ্টা সেবা প্রদান করছে ব্যাংকগুলো। ঘরে বসেই ব্যাংকিং সেবা নেওয়া যায়। কেনাবেচা, বিল পরিশোধ, পরীক্ষার ফি, চিকিৎসার ফি, টাকা ট্রান্সফার, মোবাইল রিচার্জসহ মানুষের দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি কাজ ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে সম্পন্ন হচ্ছে।
জানা গেছে, নব্বইয়ের দশকে দেশে মোবাইল ফোনের ব্যবহার শুরু হয়। সেই থেকে অনেকে মোবাইল ফোনের ব্যবহারের মতো ব্যাংকিং সেবা চালুর ভাবনা শুরু করে। এভাবে চলে যায় প্রায় দেড় যুগ। ২০১০ সালে মোবাইলের মাধ্যমে আর্থিক সেবা (এমএফএস) প্রদান নিয়ে গবেষণা পরিচালিত হয়। আর দেশে মোবাইলের মাধ্যমে আর্থিক সেবার যাত্রা শুরু হয় ২০১১ সালের মার্চ মাসে। বেসরকারি খাতে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক প্রথম এ সেবা চালু করে। এরপর ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বিকাশ এমএফএস সেবা চালু করে। পরবর্তী সময়ে নগদ, এমক্যাশ, উপায়, শিওর ক্যাশসহ ১৫টি ব্যাংক এ সেবা চালু করে। সারা দেশে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জন্য নিবন্ধন করেছে প্রায় ১৫ কোটি জন। আর প্রায় সাড়ে ৫ কোটি হিসাব চালু রয়েছে। তারা এখন মোবাইল ব্যাংকিংকে শুধু টাকা পাঠানোর মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করেন না। তাঁরা পরিষেবা বিল পরিশোধ, স্কুলের বেতন, কেনাকাটা, সরকারি ভাতা, টিকিট ক্রয়, বিমার প্রিমিয়াম পরিশোধ, মোবাইল রিচার্জ, চিকিৎসকের ফি প্রদানের কাজেও ব্যবহার করেন। আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের টাকা জমা করতে এখন আর এজেন্টদের কাছেও যেতে হয় না। ব্যাংক বা কার্ড থেকে সহজেই টাকা আনা যাচ্ছে এসব হিসাবে। ক্রেডিট কার্ড বা সঞ্চয়ী আমানতের কিস্তিও জমা দেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত জানুয়ারি শেষে গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়ায় ১৫ কোটিতে। এর মধ্যে সক্রিয় গ্রাহক সাড়ে ৫ কোটি। আর দেশজুড়ে এজেন্ট রয়েছে ১০ লাখ ৪৪ হাজারটি। আর বিকাশের গ্রাহক ৫ কোটি, রকেটের গ্রাহক ৩ কোটি, নগদের গ্রাহক প্রায় ৪ কোটি। গড়ে দৈনিক লেনদেন ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা। আর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এক দিনে পাঁচবারে ৩০ হাজার টাকা জমা করা যায়। মাসে ২৫ বারে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা। আর এক দিনে ২৫ হাজার টাকা উত্তোলন ও ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি হিসাবে পাঠানো যায়।
ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল মওলা বলেন, ‘২০০০ সালের পর থেকে ব্যাংকে যে পরিবর্তন হয়েছে, সেটা বেশ লক্ষণীয়। ব্যাংকগুলোর প্রযুক্তির ব্যবহার বেড়েছে। মানুষ যাতে সহজে সেবা পেতে পারে, সে জন্য বিভিন্ন ব্যাংক তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করছে। ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবাকে তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার জন্য এমক্যাশ, এজেন্ট শাখা ও উপশাখা চালু করেছে। গ্রাহকদের স্থানীয় হাটবাজার বা বাড়ির কাছে ব্যাংকের এজেন্ট ও উপশাখায় ব্যাংক হিসাব খোলা, টাকা জমা ও উত্তোলন, আমানত রাখা, ঋণসুবিধা, ইউটিলিটি বিল জমাসহ সব ধরনের ব্যাংকি সেবা মানষের হাতের কাছে পৌঁছানো হয়েছে। ব্যাংকের মোবাইল ওয়ালেট, মোবাইল ব্যাংকিং পদ্ধতি, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ও ব্যাংকের নিরাপত্তাব্যবস্থা প্রভৃতি দেখে কোনো ব্যাংককে মূল্যায়ন করা উচিত।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, অনলাইন বা ডিজিটাল কিংবা মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ব্যাংকগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতার সৃষ্টি করেছে। ব্যাংকগুলোও গ্রাহককে আকৃষ্ট করতে সেবা পৌঁছে দিচ্ছে মানুষের দোরগোড়ায়। গ্রাহকসেবা সহজ করছে। সব মিলিয়ে ব্যাংকগুলো ডিজিটাল যুগে প্রবেশ করেছে। ভবিষ্যতে সব ব্যাংক ডিজিটাল সেবা প্রদানের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
ডিজিটাল বাংলাদেশের অন্যতম সফলতা হিসেবে বিবেচনা করা হয় ডিজিটাল ব্যাংকিং। এককালে সাধারণ মানুষ ব্যাংকে যেতে ভয় পেত। দিনবদলের হাওয়ায় ব্যাংকিং সেবাই চলে এসেছে মানুষের হাতের মুঠোয়। সাধারণ মানুষও মোবাইলের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করতে পারছেন। স্বাধীনতার পরেও দৈনদশায় ছিল দেশের ব্যাংকিং সেবার অবস্থা। হাতে গোনা কয়েকটি ব্যাংক তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করত। এসব ব্যাংকের সেবার মানও ছিল নাজুক।
স্বল্পসংখ্যক মানুষ কেবল বেতন তোলা, আমানত জমা কিংবা ঋণ লেনদেনের জন্য ব্যাংকে যেতেন। কেউ কেউ ব্যাংকিং সেবাকে জটিল মনে করতেন। তবে চলতি শতাব্দীর গোড়ার দিকে ব্যাংকের প্রসার হতে থাকে। ইতিমধ্যে সরকারি-বেসরকারি মিলে ব্যাংকের সংখ্যা ৫০ ছাড়িয়েছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলেও দেখা মেলে ব্যাংকের শাখা, উপশাখা, আউটলেট এটিএম এবং এজেন্ট ব্যাংকিং বুথ। আর গ্রাহকের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে বেড়েছে ব্যাংকের সেবার মান। বিশেষ করে ২০০০ সালের পরে অনলাইন, কার্ড এবং মোবাইল ব্যাংকিং পদ্ধতি চালুর পরে ব্যাংকিং খাতে বিপ্লব সৃষ্টি হয়। মানুষের দ্বারে দ্বারে ২৪ ঘণ্টা সেবা প্রদান করছে ব্যাংকগুলো। ঘরে বসেই ব্যাংকিং সেবা নেওয়া যায়। কেনাবেচা, বিল পরিশোধ, পরীক্ষার ফি, চিকিৎসার ফি, টাকা ট্রান্সফার, মোবাইল রিচার্জসহ মানুষের দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি কাজ ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে সম্পন্ন হচ্ছে।
জানা গেছে, নব্বইয়ের দশকে দেশে মোবাইল ফোনের ব্যবহার শুরু হয়। সেই থেকে অনেকে মোবাইল ফোনের ব্যবহারের মতো ব্যাংকিং সেবা চালুর ভাবনা শুরু করে। এভাবে চলে যায় প্রায় দেড় যুগ। ২০১০ সালে মোবাইলের মাধ্যমে আর্থিক সেবা (এমএফএস) প্রদান নিয়ে গবেষণা পরিচালিত হয়। আর দেশে মোবাইলের মাধ্যমে আর্থিক সেবার যাত্রা শুরু হয় ২০১১ সালের মার্চ মাসে। বেসরকারি খাতে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক প্রথম এ সেবা চালু করে। এরপর ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বিকাশ এমএফএস সেবা চালু করে। পরবর্তী সময়ে নগদ, এমক্যাশ, উপায়, শিওর ক্যাশসহ ১৫টি ব্যাংক এ সেবা চালু করে। সারা দেশে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জন্য নিবন্ধন করেছে প্রায় ১৫ কোটি জন। আর প্রায় সাড়ে ৫ কোটি হিসাব চালু রয়েছে। তারা এখন মোবাইল ব্যাংকিংকে শুধু টাকা পাঠানোর মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করেন না। তাঁরা পরিষেবা বিল পরিশোধ, স্কুলের বেতন, কেনাকাটা, সরকারি ভাতা, টিকিট ক্রয়, বিমার প্রিমিয়াম পরিশোধ, মোবাইল রিচার্জ, চিকিৎসকের ফি প্রদানের কাজেও ব্যবহার করেন। আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের টাকা জমা করতে এখন আর এজেন্টদের কাছেও যেতে হয় না। ব্যাংক বা কার্ড থেকে সহজেই টাকা আনা যাচ্ছে এসব হিসাবে। ক্রেডিট কার্ড বা সঞ্চয়ী আমানতের কিস্তিও জমা দেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত জানুয়ারি শেষে গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়ায় ১৫ কোটিতে। এর মধ্যে সক্রিয় গ্রাহক সাড়ে ৫ কোটি। আর দেশজুড়ে এজেন্ট রয়েছে ১০ লাখ ৪৪ হাজারটি। আর বিকাশের গ্রাহক ৫ কোটি, রকেটের গ্রাহক ৩ কোটি, নগদের গ্রাহক প্রায় ৪ কোটি। গড়ে দৈনিক লেনদেন ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা। আর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এক দিনে পাঁচবারে ৩০ হাজার টাকা জমা করা যায়। মাসে ২৫ বারে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা। আর এক দিনে ২৫ হাজার টাকা উত্তোলন ও ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি হিসাবে পাঠানো যায়।
ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল মওলা বলেন, ‘২০০০ সালের পর থেকে ব্যাংকে যে পরিবর্তন হয়েছে, সেটা বেশ লক্ষণীয়। ব্যাংকগুলোর প্রযুক্তির ব্যবহার বেড়েছে। মানুষ যাতে সহজে সেবা পেতে পারে, সে জন্য বিভিন্ন ব্যাংক তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করছে। ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবাকে তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার জন্য এমক্যাশ, এজেন্ট শাখা ও উপশাখা চালু করেছে। গ্রাহকদের স্থানীয় হাটবাজার বা বাড়ির কাছে ব্যাংকের এজেন্ট ও উপশাখায় ব্যাংক হিসাব খোলা, টাকা জমা ও উত্তোলন, আমানত রাখা, ঋণসুবিধা, ইউটিলিটি বিল জমাসহ সব ধরনের ব্যাংকি সেবা মানষের হাতের কাছে পৌঁছানো হয়েছে। ব্যাংকের মোবাইল ওয়ালেট, মোবাইল ব্যাংকিং পদ্ধতি, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ও ব্যাংকের নিরাপত্তাব্যবস্থা প্রভৃতি দেখে কোনো ব্যাংককে মূল্যায়ন করা উচিত।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, অনলাইন বা ডিজিটাল কিংবা মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ব্যাংকগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতার সৃষ্টি করেছে। ব্যাংকগুলোও গ্রাহককে আকৃষ্ট করতে সেবা পৌঁছে দিচ্ছে মানুষের দোরগোড়ায়। গ্রাহকসেবা সহজ করছে। সব মিলিয়ে ব্যাংকগুলো ডিজিটাল যুগে প্রবেশ করেছে। ভবিষ্যতে সব ব্যাংক ডিজিটাল সেবা প্রদানের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪