সাইফুল ইসলাম, চরফ্যাশন (ভোলা)
আবহাওয়া অনুকূল থাকায় ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে চরফ্যাশনের তরমুজ যাচ্ছে রাজধানী ঢাকাসহ অন্যান্য জেলায়। ভালো দাম পাওয়ায় খুশি কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে, চরফ্যাশনে ৮৫ হাজার ১৯২ হেক্টর আবাদি এবং ৩ হাজার ৩৩৭ হেক্টর অনাবাদি জমি রয়েছে। চলতি মৌসুমে ১২ হাজার ৫৬০ হেক্টর আবাদি জমিতে তরমুজ চাষ হয়েছে। এ ছাড়া অন্য সবজিসহ ধান চাষ হয়েছে ৭৫ হাজার ৭২ হেক্টর জমিতে।
সরেজমিন দেখা গেছে, মুজিবনগর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের শামিম পাটওয়ারীর খেত থেকে তরমুজ সংগ্রহ করে ট্রলার বোঝাই করা হচ্ছে। এসব তরমুজ নারায়ণগঞ্জে যাবে বলে জানান শামিম।
শামিম পাটোয়ারী বলেন, ‘১২ বছর তরমুজ চাষ করছি। প্রথম ৮ বছর আগাম জাতের তরমুজ চাষ করেননি। এতে লোকসানে পড়তে হয়েছিল। গত ৩ বছর গ্লোরি ও জাম্বু জাতের তরমুজ চাষ করে বেশ লাভ হয়েছে। এ বছর আড়াই একর জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। একরপ্রতি প্রায় ৮০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। সার, কীটনাশকের দাম বেশি হওয়ায় খরচ বেশি হয়েছে। তবে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ভালো ফলন হয়েছে।’
তরমুজচাষি হানিফ পটোয়ারী বলেন, ‘এ বছর পাঁচ একর জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। এর মধ্যে গ্লোরি ও জাম্বু জাতের তরমুজ চাষ করেছি দুই একর জমিতে। ইতিমধ্যে পাইকারদের কাছে দুই একর জমির তরমুজ বিক্রি করেছি ৪ লাখ টাকায়। বাকি যে তরমুজ খেতে আছে, আবহাওয়া ঠিক থাকলে আরও বেশি দামে বিক্রি হবে।’
তরমুজচাষি হারুন সর্দার, আবু জাফর ও আবদুল মুনাফ জানান, প্রতি হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষে খরচ পড়ে প্রায় দুই লাখ টাকা। ফলন ভালো হলে তরমুজ বিক্রি করে এক লাখ টাকার বেশি লাভ হয়। প্রতি সপ্তাহে একবার তরমুজ তোলা যায়। অনেক পাইকার খেত থেকেই তরমুজ কিনে নিয়ে যান।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ঠাকুর কৃষ্ণ দাস বলেন, ‘চরফ্যাশন উপজেলায় গ্লোরি, জাম্বু ও বাংলালিংক জাতের তরমুজ চাষ হয়। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে প্রতি হেক্টর জমিতে ৫০ থেকে ৫০০ মেট্রিক টন ফলন হয়। তরমুজ চাষে কৃষকদের হেক্টরপ্রতি খরচ হয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজার থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
চরফ্যাশন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আবু হাসনাইন বলেন, ‘চরফ্যাশন উপজেলায় চলতি মৌসুমে ১২ হাজার ৫৬০ হেক্টর জমিতে তরমুজ আবাদ হয়েছে। নজরুলনগর, নুরাবাদ ও মুজিবনগর ইউনিয়নে চাষ বেশি হয়। যেসব চাষি আগাম জাতের চাষ করেছেন, তাঁরা গত সপ্তাহ থেকে তরমুজ তুলছেন। দুই সপ্তাহ পর থেকে পুরোদমে তরমুজ তোলা শুরু হবে।’
আবু হাসনাইন আরও বলেন, তরমুজ চাষে লাভ বেশি। এ কারণে এখানকার কৃষকেরা এই চাষে আগ্রহী বেশি। কৃষি কর্মকর্তারা মাঠপর্যায়ে কৃষকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন। কৃষকদের বিভিন্ন সহায়তা করা হয়।
আবহাওয়া অনুকূল থাকায় ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে চরফ্যাশনের তরমুজ যাচ্ছে রাজধানী ঢাকাসহ অন্যান্য জেলায়। ভালো দাম পাওয়ায় খুশি কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে, চরফ্যাশনে ৮৫ হাজার ১৯২ হেক্টর আবাদি এবং ৩ হাজার ৩৩৭ হেক্টর অনাবাদি জমি রয়েছে। চলতি মৌসুমে ১২ হাজার ৫৬০ হেক্টর আবাদি জমিতে তরমুজ চাষ হয়েছে। এ ছাড়া অন্য সবজিসহ ধান চাষ হয়েছে ৭৫ হাজার ৭২ হেক্টর জমিতে।
সরেজমিন দেখা গেছে, মুজিবনগর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের শামিম পাটওয়ারীর খেত থেকে তরমুজ সংগ্রহ করে ট্রলার বোঝাই করা হচ্ছে। এসব তরমুজ নারায়ণগঞ্জে যাবে বলে জানান শামিম।
শামিম পাটোয়ারী বলেন, ‘১২ বছর তরমুজ চাষ করছি। প্রথম ৮ বছর আগাম জাতের তরমুজ চাষ করেননি। এতে লোকসানে পড়তে হয়েছিল। গত ৩ বছর গ্লোরি ও জাম্বু জাতের তরমুজ চাষ করে বেশ লাভ হয়েছে। এ বছর আড়াই একর জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। একরপ্রতি প্রায় ৮০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। সার, কীটনাশকের দাম বেশি হওয়ায় খরচ বেশি হয়েছে। তবে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ভালো ফলন হয়েছে।’
তরমুজচাষি হানিফ পটোয়ারী বলেন, ‘এ বছর পাঁচ একর জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। এর মধ্যে গ্লোরি ও জাম্বু জাতের তরমুজ চাষ করেছি দুই একর জমিতে। ইতিমধ্যে পাইকারদের কাছে দুই একর জমির তরমুজ বিক্রি করেছি ৪ লাখ টাকায়। বাকি যে তরমুজ খেতে আছে, আবহাওয়া ঠিক থাকলে আরও বেশি দামে বিক্রি হবে।’
তরমুজচাষি হারুন সর্দার, আবু জাফর ও আবদুল মুনাফ জানান, প্রতি হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষে খরচ পড়ে প্রায় দুই লাখ টাকা। ফলন ভালো হলে তরমুজ বিক্রি করে এক লাখ টাকার বেশি লাভ হয়। প্রতি সপ্তাহে একবার তরমুজ তোলা যায়। অনেক পাইকার খেত থেকেই তরমুজ কিনে নিয়ে যান।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ঠাকুর কৃষ্ণ দাস বলেন, ‘চরফ্যাশন উপজেলায় গ্লোরি, জাম্বু ও বাংলালিংক জাতের তরমুজ চাষ হয়। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে প্রতি হেক্টর জমিতে ৫০ থেকে ৫০০ মেট্রিক টন ফলন হয়। তরমুজ চাষে কৃষকদের হেক্টরপ্রতি খরচ হয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজার থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
চরফ্যাশন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আবু হাসনাইন বলেন, ‘চরফ্যাশন উপজেলায় চলতি মৌসুমে ১২ হাজার ৫৬০ হেক্টর জমিতে তরমুজ আবাদ হয়েছে। নজরুলনগর, নুরাবাদ ও মুজিবনগর ইউনিয়নে চাষ বেশি হয়। যেসব চাষি আগাম জাতের চাষ করেছেন, তাঁরা গত সপ্তাহ থেকে তরমুজ তুলছেন। দুই সপ্তাহ পর থেকে পুরোদমে তরমুজ তোলা শুরু হবে।’
আবু হাসনাইন আরও বলেন, তরমুজ চাষে লাভ বেশি। এ কারণে এখানকার কৃষকেরা এই চাষে আগ্রহী বেশি। কৃষি কর্মকর্তারা মাঠপর্যায়ে কৃষকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন। কৃষকদের বিভিন্ন সহায়তা করা হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪