সম্পাদকীয়
কায়দাটি অভিনব নয়, তারপরও ফাঁদে পা দিচ্ছে মানুষ। আপনি জরুরি কোনো কাজে যাবেন ঢাকার বাইরে। অপেক্ষা করছেন বাস স্টেশনে। সময়মতো বাস আসছে না। আপনার তাড়া আছে। তখন হঠাৎ করেই ফেরেশতার মতো হাজির হবে একটি গাড়ি।
সওয়ারিদের কেউ মোলায়েম কণ্ঠে আপনাকে জিজ্ঞেস করবেন, ‘কোথায় যাবেন?’ আপনি যে গন্তব্যের কথাই উচ্চারণ করুন না কেন, তারা বলবে, ‘আরে! আমরাও তো সেদিকেই যাচ্ছি। টাকা শেয়ার করলে আপনিও হতে পারেন আমাদের সঙ্গী।’
আপনার তো পৌঁছাতে হবে গন্তব্যে। তাই সাত-পাঁচ বিবেচনা না করে আপনি উঠে বসবেন গাড়িতে। তারপরই শুরু হবে আসল নাটক। শুরু হবে ‘আদর-আপ্যায়ন’। বেশ কিছু উত্তম-মধ্যমের পর আপনি যখন হতবুদ্ধি হয়ে যাবেন, তখন আপনার মানিব্যাগ চলে যাবে ওদের হাতে, মোবাইল ফোনের দখলও ওরা নিয়ে নেবে। তারপর খতিয়ে দেখবে, আপনার কাছ থেকে কীভাবে কত টাকা খসানো যায়।
যদি মোবাইল ফোনে অনলাইন ব্যাংকিং থাকে, তাহলে সেখান থেকে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবে, ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড থাকলে পিন নম্বর জেনে নিয়ে বিভিন্ন বুথ থেকে টাকা তুলে নিতে পারবে, আপনার মোবাইল থেকেই ফোন করে আপনার স্বজনদের কাছ থেকে আপনারই জন্য মুক্তিপণ আদায় করতে পারবে বিকাশ বা নগদ অ্যাপের মাধ্যমে। তারপর আপনি যখন নিঃস্ব এবং ওরা যখন লাখপতি, তখন আপনাকে ছুড়ে ফেলবে কোথাও।
সম্প্রতি এ রকম একটি ঘটনা ঘটেছে ঢাকা থেকে কুষ্টিয়া যেতে চাওয়া এক ছাত্র-ব্যবসায়ীর সঙ্গে। রাত ১২টার দিকে আশুলিয়ার নবীনগর বাসস্ট্যান্ডে ঘটেছে এই ঝামেলা। সেখান থেকেই প্রাইভেট কারে এ নাটকটি ঘটেছে। অর্থ আদায়ের পর পথের ধারে ছুড়ে ফেলা হয়েছে তাঁকে।
যদিও নাটের গুরুদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, কিন্তু সেটা তো সমাধান নয়। এ রকম কতগুলো দল আছে, তার হিসাব কে রাখবে? বিনা পুঁজিতে এমন ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকলে বেকার অথবা অর্থলোভীর দল তো এ ধরনের ঝামেলা তৈরি করতেই থাকবে। এ থেকে বাঁচার উপায় কী?
প্রথম উপায় হলো, পথে প্যাট্রল পুলিশের নাক বা ঘ্রাণেন্দ্রিয় হতে হবে খুবই সূক্ষ্ম। পথে গাড়ি থামিয়ে বোঝার চেষ্টা করতে হবে, গাড়িতে থাকা প্রতিটি মানুষই স্বাভাবিক কি না। দ্বিতীয় এবং সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হলো, এ ধরনের প্রলোভনে সরল মনে গাড়িতে উঠে না বসা।
আরেকটু সময় ধৈর্য ধরে বাসের অপেক্ষায় থাকাই মঙ্গল। তবে এ কথাও ঠিক, ওই রাতে যে বাস আসবে, সেই বাসেও যাত্রা নিরাপদ কি না, সেটাই বা কে বলবে। এ রকম ঘটনাও তো ঘটেছে আগে, যখন বাসে থাকা সব যাত্রীই ছিনতাইকারী দলের সদস্য। আপনি বাসে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে তারা আপনাকে নিঃস্ব করে ছাড়বে।
আসলে বেকারত্ব, লোভের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না থাকার ঘটনাগুলো মিলেমিশে একাকার হয়ে গেলে বদমাশরা এ ধরনের পথ খুঁজতে থাকে। শাস্তি হোক এসব অঘটনঘটনপটিয়সীদের।
কায়দাটি অভিনব নয়, তারপরও ফাঁদে পা দিচ্ছে মানুষ। আপনি জরুরি কোনো কাজে যাবেন ঢাকার বাইরে। অপেক্ষা করছেন বাস স্টেশনে। সময়মতো বাস আসছে না। আপনার তাড়া আছে। তখন হঠাৎ করেই ফেরেশতার মতো হাজির হবে একটি গাড়ি।
সওয়ারিদের কেউ মোলায়েম কণ্ঠে আপনাকে জিজ্ঞেস করবেন, ‘কোথায় যাবেন?’ আপনি যে গন্তব্যের কথাই উচ্চারণ করুন না কেন, তারা বলবে, ‘আরে! আমরাও তো সেদিকেই যাচ্ছি। টাকা শেয়ার করলে আপনিও হতে পারেন আমাদের সঙ্গী।’
আপনার তো পৌঁছাতে হবে গন্তব্যে। তাই সাত-পাঁচ বিবেচনা না করে আপনি উঠে বসবেন গাড়িতে। তারপরই শুরু হবে আসল নাটক। শুরু হবে ‘আদর-আপ্যায়ন’। বেশ কিছু উত্তম-মধ্যমের পর আপনি যখন হতবুদ্ধি হয়ে যাবেন, তখন আপনার মানিব্যাগ চলে যাবে ওদের হাতে, মোবাইল ফোনের দখলও ওরা নিয়ে নেবে। তারপর খতিয়ে দেখবে, আপনার কাছ থেকে কীভাবে কত টাকা খসানো যায়।
যদি মোবাইল ফোনে অনলাইন ব্যাংকিং থাকে, তাহলে সেখান থেকে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবে, ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড থাকলে পিন নম্বর জেনে নিয়ে বিভিন্ন বুথ থেকে টাকা তুলে নিতে পারবে, আপনার মোবাইল থেকেই ফোন করে আপনার স্বজনদের কাছ থেকে আপনারই জন্য মুক্তিপণ আদায় করতে পারবে বিকাশ বা নগদ অ্যাপের মাধ্যমে। তারপর আপনি যখন নিঃস্ব এবং ওরা যখন লাখপতি, তখন আপনাকে ছুড়ে ফেলবে কোথাও।
সম্প্রতি এ রকম একটি ঘটনা ঘটেছে ঢাকা থেকে কুষ্টিয়া যেতে চাওয়া এক ছাত্র-ব্যবসায়ীর সঙ্গে। রাত ১২টার দিকে আশুলিয়ার নবীনগর বাসস্ট্যান্ডে ঘটেছে এই ঝামেলা। সেখান থেকেই প্রাইভেট কারে এ নাটকটি ঘটেছে। অর্থ আদায়ের পর পথের ধারে ছুড়ে ফেলা হয়েছে তাঁকে।
যদিও নাটের গুরুদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, কিন্তু সেটা তো সমাধান নয়। এ রকম কতগুলো দল আছে, তার হিসাব কে রাখবে? বিনা পুঁজিতে এমন ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকলে বেকার অথবা অর্থলোভীর দল তো এ ধরনের ঝামেলা তৈরি করতেই থাকবে। এ থেকে বাঁচার উপায় কী?
প্রথম উপায় হলো, পথে প্যাট্রল পুলিশের নাক বা ঘ্রাণেন্দ্রিয় হতে হবে খুবই সূক্ষ্ম। পথে গাড়ি থামিয়ে বোঝার চেষ্টা করতে হবে, গাড়িতে থাকা প্রতিটি মানুষই স্বাভাবিক কি না। দ্বিতীয় এবং সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হলো, এ ধরনের প্রলোভনে সরল মনে গাড়িতে উঠে না বসা।
আরেকটু সময় ধৈর্য ধরে বাসের অপেক্ষায় থাকাই মঙ্গল। তবে এ কথাও ঠিক, ওই রাতে যে বাস আসবে, সেই বাসেও যাত্রা নিরাপদ কি না, সেটাই বা কে বলবে। এ রকম ঘটনাও তো ঘটেছে আগে, যখন বাসে থাকা সব যাত্রীই ছিনতাইকারী দলের সদস্য। আপনি বাসে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে তারা আপনাকে নিঃস্ব করে ছাড়বে।
আসলে বেকারত্ব, লোভের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না থাকার ঘটনাগুলো মিলেমিশে একাকার হয়ে গেলে বদমাশরা এ ধরনের পথ খুঁজতে থাকে। শাস্তি হোক এসব অঘটনঘটনপটিয়সীদের।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫