ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহে কয়েক সপ্তাহ ধরে চড়া সয়াবিন তেলের দাম। এর সঙ্গে সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, গরুর মাংসেরও। এদিকে বাজারে বেড়েছে সব ধরনের সবজির দামও। এতে তীব্র ভোগান্তিতে পড়েছেন নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ। ময়মনসিংহ নগরীর মেছুয়া বাজার ও শম্ভুগঞ্জ বাজারে ঘুরে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
মেছুয়া বাজারের সবজি বিক্রেতা মকবুল হোসেন বলেন, বাজারে সবজির আমদানি খুব কম। তাই সবজির দাম বেড়েছে। তিনি জানান, শিম ৪৫, লতা ৮০, ঢ্যাঁড়স ১০০, বেগুন ৩০, টমেটো ৩৫, পেঁয়াজ পাতা ৩৫, ফুলকপি ৪০, কুমড়া ৬০, শাজনা ২০০, করলা ৯০, মটরশুঁটি ৮০, কাঁচা মরিচ ৮০, শিমের বিচি ১০০, বরবটি ১২০, মুখী কচু ৬০, ছোট মিষ্টি কুমড়া ৫০, লাউ ৬০ ও পেঁপে ৩৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
একই বাজারের বোরহান উদ্দিন বলেন, সপ্তাহের ব্যবধানে দেশি পেঁয়াজে ২০ টাকা ও ইন্ডিয়ান পেঁয়াজের কেজিতে ১০ টাকা করে বেড়েছে। তিনি জানান, ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ ৫০, দেশি পেঁয়াজ ৬৫, দেশি রসুন ৪০, ইন্ডিয়ান রসুন ১১০, আদা ৭০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
ওই বাজারের মুরগি বিক্রেতা মো. সুমন মিয়া বলেন, সপ্তাহের ব্যবধানে সোনালি মুরগি ২০ এবং কক ও লেয়ার মুরগি কেজিতে ১০ টাকা করে বেড়েছে। ব্রয়লার ১৫০, সোনালি ২৮০, কক ২৬০, লেয়ার ২৮০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
মাংস বিক্রেতা রাজিব মিয়া বলেন, খাসির মাংস কেজিতে ৫০ টাকা কমে ৮৫০ ও গরুর মাংস কেজিতে ৩০ টাকা বেড়ে ৬৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে মেছুয়া বাজারের মাছ বিক্রেতা হোসেন আলী বলেন, বাজারে মাছ কম থাকলেই দাম বেড়ে যায়। আবার আমদানি বেড়ে গেলে দামও কমে যায়। তিনি বলেন, ইছা মাছ এক হাজার, কাতল ২৮০, মলা ৩৬০, শোল ৫০০, ফলি ৪০০, পাবদা ৩০০, ট্যাংরা ৩৫০, টাকি ৩০০, কারপিও ২৫০, বাইলা ৫০০, গলদা চিংড়ি ৭০০, শিং মাছ ৪০০ ও মাগুর মাছ ৫০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
একই বাজারের জঙ্গলবাড়ি স্টোরের মালিক বুলবুল আহমেদ বলেন, ডাল ও আটার দাম বস্তা প্রতি ৫০ থেকে ৬০ টাকা করে বেড়েছে। তবে আগের দামেই বিক্রি করছি। দেশি মসুর ডাল ১২০, ফুটবল মসুর ডাল ১০০, ভাঙা মসুর ৯০, ভাঙা মাষকলাই ১২০, দেশি মাষকলাই ৮০, বারমা মাষকলাই ৯০, মুগডাল ১২০, ছোলা ৭০, চিনি ৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
শম্ভুগঞ্জ বাজারের রাজলক্ষ্মী স্টোরের বিক্রেতা ভোলানাথ দাস বলেন, সয়াবিন তেল আগের সপ্তাহের দামেই বিক্রি হচ্ছে। খোলা সয়াবিন ২০০, পামওয়েল ও কোয়ালিটি ১৭৫ থেকে ১৮০ এবং বোতলজাতকরণ সয়াবিন তেল ১৮০ থেকে ১৮৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
ক্রেতা আলিম উদ্দিন বলেন, ‘আমরা সাধারণ মানুষ সারা দিন বললেও কোনো লাভ হবে না। সরকার যেভাবে দেশ পরিচালনা করছে, সেভাবেই সবকিছু হচ্ছে। আমরা খাই আর না খাই, তা দেখার কেউ নেই।’
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক বলেন, ‘বাজার তদারকি জোরদার করতে আলোচনা করা হয়েছে। যে সব জিনিসের দাম জাতীয়ভাবে বাড়ছে সেগুলো নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। তবে ব্যবসায়ীদের বলেছি, সবকিছু সহনীয় পর্যায়ে রাখার জন্য।’
ময়মনসিংহে কয়েক সপ্তাহ ধরে চড়া সয়াবিন তেলের দাম। এর সঙ্গে সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, গরুর মাংসেরও। এদিকে বাজারে বেড়েছে সব ধরনের সবজির দামও। এতে তীব্র ভোগান্তিতে পড়েছেন নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ। ময়মনসিংহ নগরীর মেছুয়া বাজার ও শম্ভুগঞ্জ বাজারে ঘুরে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
মেছুয়া বাজারের সবজি বিক্রেতা মকবুল হোসেন বলেন, বাজারে সবজির আমদানি খুব কম। তাই সবজির দাম বেড়েছে। তিনি জানান, শিম ৪৫, লতা ৮০, ঢ্যাঁড়স ১০০, বেগুন ৩০, টমেটো ৩৫, পেঁয়াজ পাতা ৩৫, ফুলকপি ৪০, কুমড়া ৬০, শাজনা ২০০, করলা ৯০, মটরশুঁটি ৮০, কাঁচা মরিচ ৮০, শিমের বিচি ১০০, বরবটি ১২০, মুখী কচু ৬০, ছোট মিষ্টি কুমড়া ৫০, লাউ ৬০ ও পেঁপে ৩৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
একই বাজারের বোরহান উদ্দিন বলেন, সপ্তাহের ব্যবধানে দেশি পেঁয়াজে ২০ টাকা ও ইন্ডিয়ান পেঁয়াজের কেজিতে ১০ টাকা করে বেড়েছে। তিনি জানান, ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ ৫০, দেশি পেঁয়াজ ৬৫, দেশি রসুন ৪০, ইন্ডিয়ান রসুন ১১০, আদা ৭০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
ওই বাজারের মুরগি বিক্রেতা মো. সুমন মিয়া বলেন, সপ্তাহের ব্যবধানে সোনালি মুরগি ২০ এবং কক ও লেয়ার মুরগি কেজিতে ১০ টাকা করে বেড়েছে। ব্রয়লার ১৫০, সোনালি ২৮০, কক ২৬০, লেয়ার ২৮০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
মাংস বিক্রেতা রাজিব মিয়া বলেন, খাসির মাংস কেজিতে ৫০ টাকা কমে ৮৫০ ও গরুর মাংস কেজিতে ৩০ টাকা বেড়ে ৬৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে মেছুয়া বাজারের মাছ বিক্রেতা হোসেন আলী বলেন, বাজারে মাছ কম থাকলেই দাম বেড়ে যায়। আবার আমদানি বেড়ে গেলে দামও কমে যায়। তিনি বলেন, ইছা মাছ এক হাজার, কাতল ২৮০, মলা ৩৬০, শোল ৫০০, ফলি ৪০০, পাবদা ৩০০, ট্যাংরা ৩৫০, টাকি ৩০০, কারপিও ২৫০, বাইলা ৫০০, গলদা চিংড়ি ৭০০, শিং মাছ ৪০০ ও মাগুর মাছ ৫০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
একই বাজারের জঙ্গলবাড়ি স্টোরের মালিক বুলবুল আহমেদ বলেন, ডাল ও আটার দাম বস্তা প্রতি ৫০ থেকে ৬০ টাকা করে বেড়েছে। তবে আগের দামেই বিক্রি করছি। দেশি মসুর ডাল ১২০, ফুটবল মসুর ডাল ১০০, ভাঙা মসুর ৯০, ভাঙা মাষকলাই ১২০, দেশি মাষকলাই ৮০, বারমা মাষকলাই ৯০, মুগডাল ১২০, ছোলা ৭০, চিনি ৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
শম্ভুগঞ্জ বাজারের রাজলক্ষ্মী স্টোরের বিক্রেতা ভোলানাথ দাস বলেন, সয়াবিন তেল আগের সপ্তাহের দামেই বিক্রি হচ্ছে। খোলা সয়াবিন ২০০, পামওয়েল ও কোয়ালিটি ১৭৫ থেকে ১৮০ এবং বোতলজাতকরণ সয়াবিন তেল ১৮০ থেকে ১৮৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
ক্রেতা আলিম উদ্দিন বলেন, ‘আমরা সাধারণ মানুষ সারা দিন বললেও কোনো লাভ হবে না। সরকার যেভাবে দেশ পরিচালনা করছে, সেভাবেই সবকিছু হচ্ছে। আমরা খাই আর না খাই, তা দেখার কেউ নেই।’
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক বলেন, ‘বাজার তদারকি জোরদার করতে আলোচনা করা হয়েছে। যে সব জিনিসের দাম জাতীয়ভাবে বাড়ছে সেগুলো নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। তবে ব্যবসায়ীদের বলেছি, সবকিছু সহনীয় পর্যায়ে রাখার জন্য।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১৭ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫