শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার কলবাড়ি, বংশীপুর, নুরনগর ও নওয়াবেঁকী মোকামগুলোতে চিংড়িতে জেলি, ময়দা ও ওলট কম্বলসহ নানা অপদ্রব্য প্রয়োগ চলছে এখন সবার চোখের সামনে।
শুধু মালিকপক্ষ নয়, তাঁদের কাছে সরবরাহকারী স্থানীয় ফড়িয়ারা পর্যন্ত চিংড়িতে অপদ্রব্য প্রয়োগ করছেন। যা আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের চিংড়ি শিল্পের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে।
তবে এসব বিষয়ে স্থানীয়রাও ঝুট-ঝামেলা এড়াতে মুখ খুলতে চান না। আবার অভিযানে আটককৃতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়ায় অনেকে অপদ্রব্য প্রয়োগের বিষয়ে প্রশাসনকে তথ্য দিতেও আগ্রহ দেখান না।
এদিকে চিংড়িতে অপদ্রব্য প্রয়োগের সময় কোস্টগার্ড সদস্যরা গত ৪ ডিসেম্বর উপজেলার কলবাড়ি বাজারের ফাতেমা ফিসে অভিযান চালিয়ে হারুন-অর রশিদ নামের এক শ্রমিককে আটক করে। পরক্ষণে ভ্রাম্যমাণ আদালত ডিপোর ওই বেতনভোগী শ্রমিককে ৪০ হাজার টাকা জরিমানাসহ পুশ করা চিংড়ি ধ্বংস করে।
এর আগে গত ১২ অক্টোবর র্যাব সদস্যরা রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতের অপেক্ষায় রাখা চিংড়িতে অপদ্রব্য প্রয়োগের গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালায় নুরনগর বাজারে। বাগদা চিংড়িতে প্রয়োগের ঘটনায় এ সময় হাতেনাতে আটক জাকিয়া ও হাবিবসহ অন্তত চারটি প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
রপ্তানিজাত চিংড়িতে অপদ্রব্য প্রয়োগের এ দুটি অভিযান বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। উপজেলার বংশীপুর, কলবাড়ি ও নুরনগর মোকাম ঘুরে ও স্থানীয়দের পাশাপাশি ডিপোর শ্রমিক আর ফড়িয়াদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মূলত অধিক মুনাফার লোভে ওজন বৃদ্ধির অংশ হিসেবে চিংড়িতে অপদ্রব্য পুশ করে থাকেন তাঁরা।
স্থানীয়দের পাশাপাশি ডিপোর শ্রমিক ও কোম্পানি সংশ্লিষ্টদের দাবি, উপকরণ হিসেবে এত দিন জেলি, সাগু ও ময়দা পুশ করা হলেও এখন সে জায়গা দখল করেছে ওলট কম্বল। বেশি গাঢ় হওয়ার পাশাপাশি তুলনামূলক ভারী হওয়াতে পুশ অপকর্মের সঙ্গে জড়িতরা এখন ওলট কম্বল পুশ করছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে চিংড়িতে দুই দফা পর্যন্ত পুশ করা হচ্ছে। ফড়িয়ারা নিজ বাড়িতে এক দফায় প্রয়োগের পর ডিপোতে সরবরাহের পর সেখানে দ্বিতীয় দফার পুশ সম্পন্ন হয়। আর যেসব ডিপো মালিকেরা সরাসরি মাছ কিনছে তারা কোম্পানিতে পাঠানোর আগে ঘরে রেখে অপদ্রব্য প্রয়োগ করছে। ফড়িয়ারা নিজ বাড়িতে প্রয়োগের সময় প্রতি কেজি তিন থেকে পাঁচ টাকার চুক্তিতে প্রতিবেশী নারীদের কাজে লাগাচ্ছে। তবে ডিপো মালিকেরা নিজস্ব কর্মচারীর বাইরে ঘণ্টা চুক্তিতে নির্দিষ্ট কিছু নারী ও পুরুষ শ্রমিককে দিয়ে এসব অপকর্ম করছে।
জানা গেছে কোম্পানিগুলো চিংড়ি মাছ সংগ্রহের পর তার থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করে। আর এ সুযোগকে কাজে লাগাতে তাঁদের কাছে সরবরাহের আগে ডিপো মালিক আর ফড়িয়ারা চিংড়িতে অপদ্রব্য প্রয়োগ করছে। যার ফলে কোম্পানিতে নিয়ে মাথা বিচ্ছিন্নের পর অপদ্রব্য বের হয়ে পড়ায় মাছের ওজন কমে যাচ্ছে। যার প্রেক্ষিতে কোনো কোনো কোম্পানি অপদ্রব্য পুশ করা জেনেও তা বহির্বিশ্বে রপ্তানির জন্য পাঠাচ্ছে। বিপরীতে আমদানিকারকদের ল্যাবসমুহে পরীক্ষায় মাছের মাংসের ঔজ্জ্বল্য হারানোর বিষয়টি নিশ্চিতের পাশাপাশি তার গুণগত মান নষ্ট হওয়ার জেরে বাজার হারাতে হচ্ছে।
আবুজর হোসেন ও বিলাল হোসেনসহ স্থানীয়রা জানান, আগে লুকিয়ে লুকিয়ে চিংড়িতে পুশ করা হতো। তবে এখন প্রায় প্রকাশ্যে যত্রতত্র চিংড়িতে পুশ করা হয়। নানান কারণেই স্থানীয়রা মুখ খোলে না উল্লেখ করে তাঁরা আরও জানান অপদ্রব্য প্রয়োগের সঙ্গে জড়িতদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাজারে টিকতে না পেরে এখন সবাই এমন অপকর্ম করছে।
অপদ্রব্য প্রয়োগের সত্যতা নিশ্চিত করে চিংড়ি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান এসিআই এগ্রো লিংকের কমার্শিয়াল অফিসার খান আব্দুস সবুর জানান, প্রয়োগের কারণে বেশ কিছু ডিপোর মাছ আমাদের ফিরিয়ে দিতে হচ্ছে। এসব মাছ রপ্তানির পর তা ফেরত আসলে বাজার নষ্ট হবে বলে আমরা শঙ্কায় আছি।’
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তার মুঠোফোনে বারবার যোগাযোগ সত্ত্বেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
মুন্সিগঞ্জ কলেজের রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক দেবাশীষ মিস্ত্রি জানান, অপদ্রব্য পুশ করা মাছ স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তা ছাড়া আন্তর্জাতিক বিশ্বের প্রতিযোগিতার বাজারে চিংড়ি শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োগের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।’
এ বিষয়ে খুলনার বিভাগীয় মৎস্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক (কোয়ালিটি কন্ট্রোল) আবদুল দাইয়ান বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়ত চাষিসহ চিংড়ি শিল্পের সঙ্গে জড়িতদের অপদ্রব্য প্রয়োগের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে অবহিত করছি। যারা স্থানীয় পর্যায়ে কর্মরত রয়েছেন প্রয়োগের ব্যাপারে তাদের তথ্য দিলে তাৎক্ষণিকভাবে তারা ব্যবস্থা নেবেন। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বিতা তৈরি হওয়ায় প্রতিযোগিতায় টিকতে হলে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।’
সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার কলবাড়ি, বংশীপুর, নুরনগর ও নওয়াবেঁকী মোকামগুলোতে চিংড়িতে জেলি, ময়দা ও ওলট কম্বলসহ নানা অপদ্রব্য প্রয়োগ চলছে এখন সবার চোখের সামনে।
শুধু মালিকপক্ষ নয়, তাঁদের কাছে সরবরাহকারী স্থানীয় ফড়িয়ারা পর্যন্ত চিংড়িতে অপদ্রব্য প্রয়োগ করছেন। যা আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের চিংড়ি শিল্পের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে।
তবে এসব বিষয়ে স্থানীয়রাও ঝুট-ঝামেলা এড়াতে মুখ খুলতে চান না। আবার অভিযানে আটককৃতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়ায় অনেকে অপদ্রব্য প্রয়োগের বিষয়ে প্রশাসনকে তথ্য দিতেও আগ্রহ দেখান না।
এদিকে চিংড়িতে অপদ্রব্য প্রয়োগের সময় কোস্টগার্ড সদস্যরা গত ৪ ডিসেম্বর উপজেলার কলবাড়ি বাজারের ফাতেমা ফিসে অভিযান চালিয়ে হারুন-অর রশিদ নামের এক শ্রমিককে আটক করে। পরক্ষণে ভ্রাম্যমাণ আদালত ডিপোর ওই বেতনভোগী শ্রমিককে ৪০ হাজার টাকা জরিমানাসহ পুশ করা চিংড়ি ধ্বংস করে।
এর আগে গত ১২ অক্টোবর র্যাব সদস্যরা রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতের অপেক্ষায় রাখা চিংড়িতে অপদ্রব্য প্রয়োগের গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালায় নুরনগর বাজারে। বাগদা চিংড়িতে প্রয়োগের ঘটনায় এ সময় হাতেনাতে আটক জাকিয়া ও হাবিবসহ অন্তত চারটি প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
রপ্তানিজাত চিংড়িতে অপদ্রব্য প্রয়োগের এ দুটি অভিযান বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। উপজেলার বংশীপুর, কলবাড়ি ও নুরনগর মোকাম ঘুরে ও স্থানীয়দের পাশাপাশি ডিপোর শ্রমিক আর ফড়িয়াদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মূলত অধিক মুনাফার লোভে ওজন বৃদ্ধির অংশ হিসেবে চিংড়িতে অপদ্রব্য পুশ করে থাকেন তাঁরা।
স্থানীয়দের পাশাপাশি ডিপোর শ্রমিক ও কোম্পানি সংশ্লিষ্টদের দাবি, উপকরণ হিসেবে এত দিন জেলি, সাগু ও ময়দা পুশ করা হলেও এখন সে জায়গা দখল করেছে ওলট কম্বল। বেশি গাঢ় হওয়ার পাশাপাশি তুলনামূলক ভারী হওয়াতে পুশ অপকর্মের সঙ্গে জড়িতরা এখন ওলট কম্বল পুশ করছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে চিংড়িতে দুই দফা পর্যন্ত পুশ করা হচ্ছে। ফড়িয়ারা নিজ বাড়িতে এক দফায় প্রয়োগের পর ডিপোতে সরবরাহের পর সেখানে দ্বিতীয় দফার পুশ সম্পন্ন হয়। আর যেসব ডিপো মালিকেরা সরাসরি মাছ কিনছে তারা কোম্পানিতে পাঠানোর আগে ঘরে রেখে অপদ্রব্য প্রয়োগ করছে। ফড়িয়ারা নিজ বাড়িতে প্রয়োগের সময় প্রতি কেজি তিন থেকে পাঁচ টাকার চুক্তিতে প্রতিবেশী নারীদের কাজে লাগাচ্ছে। তবে ডিপো মালিকেরা নিজস্ব কর্মচারীর বাইরে ঘণ্টা চুক্তিতে নির্দিষ্ট কিছু নারী ও পুরুষ শ্রমিককে দিয়ে এসব অপকর্ম করছে।
জানা গেছে কোম্পানিগুলো চিংড়ি মাছ সংগ্রহের পর তার থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করে। আর এ সুযোগকে কাজে লাগাতে তাঁদের কাছে সরবরাহের আগে ডিপো মালিক আর ফড়িয়ারা চিংড়িতে অপদ্রব্য প্রয়োগ করছে। যার ফলে কোম্পানিতে নিয়ে মাথা বিচ্ছিন্নের পর অপদ্রব্য বের হয়ে পড়ায় মাছের ওজন কমে যাচ্ছে। যার প্রেক্ষিতে কোনো কোনো কোম্পানি অপদ্রব্য পুশ করা জেনেও তা বহির্বিশ্বে রপ্তানির জন্য পাঠাচ্ছে। বিপরীতে আমদানিকারকদের ল্যাবসমুহে পরীক্ষায় মাছের মাংসের ঔজ্জ্বল্য হারানোর বিষয়টি নিশ্চিতের পাশাপাশি তার গুণগত মান নষ্ট হওয়ার জেরে বাজার হারাতে হচ্ছে।
আবুজর হোসেন ও বিলাল হোসেনসহ স্থানীয়রা জানান, আগে লুকিয়ে লুকিয়ে চিংড়িতে পুশ করা হতো। তবে এখন প্রায় প্রকাশ্যে যত্রতত্র চিংড়িতে পুশ করা হয়। নানান কারণেই স্থানীয়রা মুখ খোলে না উল্লেখ করে তাঁরা আরও জানান অপদ্রব্য প্রয়োগের সঙ্গে জড়িতদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাজারে টিকতে না পেরে এখন সবাই এমন অপকর্ম করছে।
অপদ্রব্য প্রয়োগের সত্যতা নিশ্চিত করে চিংড়ি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান এসিআই এগ্রো লিংকের কমার্শিয়াল অফিসার খান আব্দুস সবুর জানান, প্রয়োগের কারণে বেশ কিছু ডিপোর মাছ আমাদের ফিরিয়ে দিতে হচ্ছে। এসব মাছ রপ্তানির পর তা ফেরত আসলে বাজার নষ্ট হবে বলে আমরা শঙ্কায় আছি।’
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তার মুঠোফোনে বারবার যোগাযোগ সত্ত্বেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
মুন্সিগঞ্জ কলেজের রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক দেবাশীষ মিস্ত্রি জানান, অপদ্রব্য পুশ করা মাছ স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তা ছাড়া আন্তর্জাতিক বিশ্বের প্রতিযোগিতার বাজারে চিংড়ি শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োগের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।’
এ বিষয়ে খুলনার বিভাগীয় মৎস্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক (কোয়ালিটি কন্ট্রোল) আবদুল দাইয়ান বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়ত চাষিসহ চিংড়ি শিল্পের সঙ্গে জড়িতদের অপদ্রব্য প্রয়োগের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে অবহিত করছি। যারা স্থানীয় পর্যায়ে কর্মরত রয়েছেন প্রয়োগের ব্যাপারে তাদের তথ্য দিলে তাৎক্ষণিকভাবে তারা ব্যবস্থা নেবেন। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বিতা তৈরি হওয়ায় প্রতিযোগিতায় টিকতে হলে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪