মান্দা (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর মান্দায় বিভিন্ন মাঠের বোরো ধান গাছ লিফ ব্লাস্ট রোগে আক্রান্ত হয়েছে। শুরুতে ধানগাছের পাতায় ফোঁটা ফোঁটা কালচে দাগ পড়ে। পর্যায়ক্রমে তা পুরো পাতায় ছড়িয়ে মরিচার মতো ধরে নষ্ট হয়ে যায় এ গাছ। বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক ছিটিয়েও সুফল মিলছে না। এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা।
কৃষিসংশ্লিষ্টরা বলছেন, হঠাৎ করেই তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। দিনে প্রচণ্ড রোদ ও ভ্যাপসা গরম পড়ছে। একই সঙ্গে রাতে অনুভূত হচ্ছে ঠান্ডা। ভোরে পড়ছে হালকা কুয়াশাও। এ ধরনের আবহাওয়া ধানগাছ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার অনুকূল পরিবেশ। ছত্রাকনাশকসহ কুইক ও ফাস্ট-জাতীয় পটাশ প্রয়োগ করলে কয়েক দিনের মধ্যে ধানগাছ আবার সবুজ ও সতেজ হয়ে উঠবে।
কৃষকেরা বলছেন, জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি করায় সেচ খরচ বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে শ্রমিকসহ বিভিন্ন কৃষি উপকরণের দাম। কীটনাশকের দামও বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। এক বিঘা জমিতে একবার কীটনাশক প্রয়োগ করতে প্রকারভেদে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা খরচ হয়ে থাকে। এরপরও আছে প্রতিকূল পরিবেশের শঙ্কা। এসব কারণে চলতি মৌসুমে ধানের উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে যাবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার ১৪ ইউনিয়নে ১৯ হাজার ৯৭০ হেক্টর জমিতে বোরোর চাষ হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ব্রি-ধান ৮১, ব্রি-ধান ৮৯ ও ৯২, ব্রি-ধান ৫৭, ব্রি-ধান ২৮, জিরাশাইল, কাটারিভোগসহ উচ্চফলনশীল জাতের ধান। এ ছাড়া দুই বিঘা জমিতে প্রথমবার রোপণ করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু ১০০ জাতের ধান।
নুরুল্লাবাদ গ্রামের কৃষক আব্দুল জব্বার বলেন, এ মৌসুমে তিনি ব্রি-ধান ৮১ ও ব্রি-ধান ২৮ জাতের ধান চাষ করেছেন। ব্রি-ধান ২৮ জাতের জমিতে হঠাৎ করেই ধানগাছের পাতায় ফোঁটা ফোঁটা কালচে দাগ দেখা দেয়। কয়েক দিনের মধ্যে তা পুরো জমিতে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর কালো মরিচার মতো হয়ে ছড়িয়ে পড়ে পাতা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। দুই দফা বিভিন্ন ধরনের ছত্রাকনাশক প্রয়োগ করা হয়েছে। কিন্তু সুফল পাওয়া যাচ্ছে না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিন বলেন, দিনে গরম ও রাতে ঠান্ডা হওয়ার কারণে ধানগাছে লিফ ব্লাস্ট দেখা যাচ্ছে। তবে সেটা ক্ষতিকর মাত্রায় নয়। এ রোগে করণীয় বিষয়ে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা মাঠপর্যায়ে কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছেন। কার্বনডাজিম গ্রুপের যেকোনো ছত্রাকনাশক প্রয়োগ করলে এর সংক্রমণ কমে যাবে। একই সঙ্গে কুইক কিংবা ফাস্ট-জাতীয় পটাশ প্রয়োগে উপকার পাবেন কৃষকেরা।
নওগাঁর মান্দায় বিভিন্ন মাঠের বোরো ধান গাছ লিফ ব্লাস্ট রোগে আক্রান্ত হয়েছে। শুরুতে ধানগাছের পাতায় ফোঁটা ফোঁটা কালচে দাগ পড়ে। পর্যায়ক্রমে তা পুরো পাতায় ছড়িয়ে মরিচার মতো ধরে নষ্ট হয়ে যায় এ গাছ। বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক ছিটিয়েও সুফল মিলছে না। এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা।
কৃষিসংশ্লিষ্টরা বলছেন, হঠাৎ করেই তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। দিনে প্রচণ্ড রোদ ও ভ্যাপসা গরম পড়ছে। একই সঙ্গে রাতে অনুভূত হচ্ছে ঠান্ডা। ভোরে পড়ছে হালকা কুয়াশাও। এ ধরনের আবহাওয়া ধানগাছ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার অনুকূল পরিবেশ। ছত্রাকনাশকসহ কুইক ও ফাস্ট-জাতীয় পটাশ প্রয়োগ করলে কয়েক দিনের মধ্যে ধানগাছ আবার সবুজ ও সতেজ হয়ে উঠবে।
কৃষকেরা বলছেন, জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি করায় সেচ খরচ বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে শ্রমিকসহ বিভিন্ন কৃষি উপকরণের দাম। কীটনাশকের দামও বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। এক বিঘা জমিতে একবার কীটনাশক প্রয়োগ করতে প্রকারভেদে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা খরচ হয়ে থাকে। এরপরও আছে প্রতিকূল পরিবেশের শঙ্কা। এসব কারণে চলতি মৌসুমে ধানের উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে যাবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার ১৪ ইউনিয়নে ১৯ হাজার ৯৭০ হেক্টর জমিতে বোরোর চাষ হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ব্রি-ধান ৮১, ব্রি-ধান ৮৯ ও ৯২, ব্রি-ধান ৫৭, ব্রি-ধান ২৮, জিরাশাইল, কাটারিভোগসহ উচ্চফলনশীল জাতের ধান। এ ছাড়া দুই বিঘা জমিতে প্রথমবার রোপণ করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু ১০০ জাতের ধান।
নুরুল্লাবাদ গ্রামের কৃষক আব্দুল জব্বার বলেন, এ মৌসুমে তিনি ব্রি-ধান ৮১ ও ব্রি-ধান ২৮ জাতের ধান চাষ করেছেন। ব্রি-ধান ২৮ জাতের জমিতে হঠাৎ করেই ধানগাছের পাতায় ফোঁটা ফোঁটা কালচে দাগ দেখা দেয়। কয়েক দিনের মধ্যে তা পুরো জমিতে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর কালো মরিচার মতো হয়ে ছড়িয়ে পড়ে পাতা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। দুই দফা বিভিন্ন ধরনের ছত্রাকনাশক প্রয়োগ করা হয়েছে। কিন্তু সুফল পাওয়া যাচ্ছে না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিন বলেন, দিনে গরম ও রাতে ঠান্ডা হওয়ার কারণে ধানগাছে লিফ ব্লাস্ট দেখা যাচ্ছে। তবে সেটা ক্ষতিকর মাত্রায় নয়। এ রোগে করণীয় বিষয়ে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা মাঠপর্যায়ে কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছেন। কার্বনডাজিম গ্রুপের যেকোনো ছত্রাকনাশক প্রয়োগ করলে এর সংক্রমণ কমে যাবে। একই সঙ্গে কুইক কিংবা ফাস্ট-জাতীয় পটাশ প্রয়োগে উপকার পাবেন কৃষকেরা।
গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে সর্বশেষ (৫৪ তম) সাক্ষীর জেরা শুরু হয়েছে। এই মামলাটির বিচার চলছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ।
২ দিন আগে‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫