মিঠাপুকুর প্রতিনিধি
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ১৬০ হেক্টর জমিতে স্থানীয় বিভিন্ন জাতের কচুর মুখি চাষ করা হয়েছে। এলাকাভেদে ফসলটি বই কচু, বন্নি কচু, দুলি কচু, ছড়া কচু নামে পরিচিত।
উপজেলার মাটি ও আবহাওয়া কচুর মুখি চাষের উপযোগী। ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল মাসের মধ্যে এর বীজ বপন করতে হয়। প্রতি শতকে দুই কেজি থেকে আড়াই কেজি বীজের প্রয়োজন হয়। কীটপতঙ্গের আক্রমণ কম হওয়ায় কীটনাশক প্রয়োগের প্রয়োজন কম হয়। তবে পচন রোগ প্রতিরোধে ছত্রাকনাশক ছিটাতে হয়।
উপজেলার ভাংনী ইউনিয়নের জগদানন্দপুর গ্রামের আখতার হোসেন জানান, তিনি ২০ শতক জমিতে কচুর মুখি চাষ করেছেন। এটি একটি প্রদর্শনী খেত। সরকারের দেওয়া বীজ ও সার ব্যবহার করে এর চাষ করেছেন। ২০ শতকে ৩০-৩৫ মণ কচু উৎপাদিত হবে বলে আশাবাদী তিনি।
পায়রাবন্দ ইউনিয়নের ইসলামপুর বেলবাড়ি এলাকার চাষি নুরু মিয়া কচুর মুখি চাষ করেছেন। তিনি জানান, শতকে ৫০-৬০ কেজি গোবর সার, ৬০০ গ্রাম ইউরিয়া ও ৫০০ গ্রাম টিএসপি সার দিয়ে জমি চাষ করতে হয়। বীজ বপনের ছয়-সাত মাস পর গাছের পাতা হলুদ রং হলে জমি থেকে কচু তুলতে হয়।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মুহাম্মদ সাইফুল আবেদীন জানান, ‘জমি তৈরির সময় গোবর ও টিএসপি সার দিতে হয়। বীজ থেকে চারা গজানোর পর ৪০-৫৫ দিনের মধ্যে একবার এবং ৮৫ থেকে ১০৫ দিনের মধ্যে দ্বিতীয়বার শতকে ৬০০ গ্রাম ইউরিয়া সার দিতে হয়। কীটপতঙ্গের আক্রমণ কম হওয়ায় কীটনাশকের ব্যবহার না করলেও চলে। তবে পচন রোধে ছত্রাকনাশক ছিটাতে হয়। এক বিঘায় ৭০ থেকে ৮০ মণ কচুর মুখি উৎপাদন করা সম্ভব। প্রতি বিঘায় খরচ বাদ দিয়ে ৪৫ থেকে ৬০ হাজার টাকা আয়ের সুযোগ আছে।
মুহাম্মদ সাইফুল আবেদীন আরও জানান, চাল ও গমের ওপর চাপ কমাতে কন্দাল জাতীয় শস্য চাষে কৃষককে উৎসাহিত করা হচ্ছে। কন্দাল জাতীয় শস্যের মধ্যে অন্যতম হলো কচুর মুখি। কারণ, এই কচু সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ১৬০ হেক্টর জমিতে স্থানীয় বিভিন্ন জাতের কচুর মুখি চাষ করা হয়েছে। এলাকাভেদে ফসলটি বই কচু, বন্নি কচু, দুলি কচু, ছড়া কচু নামে পরিচিত।
উপজেলার মাটি ও আবহাওয়া কচুর মুখি চাষের উপযোগী। ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল মাসের মধ্যে এর বীজ বপন করতে হয়। প্রতি শতকে দুই কেজি থেকে আড়াই কেজি বীজের প্রয়োজন হয়। কীটপতঙ্গের আক্রমণ কম হওয়ায় কীটনাশক প্রয়োগের প্রয়োজন কম হয়। তবে পচন রোগ প্রতিরোধে ছত্রাকনাশক ছিটাতে হয়।
উপজেলার ভাংনী ইউনিয়নের জগদানন্দপুর গ্রামের আখতার হোসেন জানান, তিনি ২০ শতক জমিতে কচুর মুখি চাষ করেছেন। এটি একটি প্রদর্শনী খেত। সরকারের দেওয়া বীজ ও সার ব্যবহার করে এর চাষ করেছেন। ২০ শতকে ৩০-৩৫ মণ কচু উৎপাদিত হবে বলে আশাবাদী তিনি।
পায়রাবন্দ ইউনিয়নের ইসলামপুর বেলবাড়ি এলাকার চাষি নুরু মিয়া কচুর মুখি চাষ করেছেন। তিনি জানান, শতকে ৫০-৬০ কেজি গোবর সার, ৬০০ গ্রাম ইউরিয়া ও ৫০০ গ্রাম টিএসপি সার দিয়ে জমি চাষ করতে হয়। বীজ বপনের ছয়-সাত মাস পর গাছের পাতা হলুদ রং হলে জমি থেকে কচু তুলতে হয়।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মুহাম্মদ সাইফুল আবেদীন জানান, ‘জমি তৈরির সময় গোবর ও টিএসপি সার দিতে হয়। বীজ থেকে চারা গজানোর পর ৪০-৫৫ দিনের মধ্যে একবার এবং ৮৫ থেকে ১০৫ দিনের মধ্যে দ্বিতীয়বার শতকে ৬০০ গ্রাম ইউরিয়া সার দিতে হয়। কীটপতঙ্গের আক্রমণ কম হওয়ায় কীটনাশকের ব্যবহার না করলেও চলে। তবে পচন রোধে ছত্রাকনাশক ছিটাতে হয়। এক বিঘায় ৭০ থেকে ৮০ মণ কচুর মুখি উৎপাদন করা সম্ভব। প্রতি বিঘায় খরচ বাদ দিয়ে ৪৫ থেকে ৬০ হাজার টাকা আয়ের সুযোগ আছে।
মুহাম্মদ সাইফুল আবেদীন আরও জানান, চাল ও গমের ওপর চাপ কমাতে কন্দাল জাতীয় শস্য চাষে কৃষককে উৎসাহিত করা হচ্ছে। কন্দাল জাতীয় শস্যের মধ্যে অন্যতম হলো কচুর মুখি। কারণ, এই কচু সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫